পুরান ঢাকার সেরা ১৫টি দর্শনীয় স্থান
ঢাকার ১০টি দর্শনীয় স্থানপুরান ঢাকার সেরা ১৫টি দর্শনীয় স্থান - সম্পর্কে নিশ্চয় আপনি জানতে চাচ্ছেন? তাই পুরান ঢাকার সেরা ১৫টি দর্শনীয় স্থান এখন আপনার সামনে তুলে ধরা হবে। পুরান ঢাকার সেরা ১৫টি দর্শনীয় স্থান গুলো সম্পর্কে জানতে আপনাকে আর্টিকেলটি সম্পন্ন পড়তে হবে।
আপনি যদি পুরান ঢাকায় বেড়াতে যান, তাহলে আপনার আগে থেকেই জেনে রাখা উচিত পুরান ঢাকার সেরা ১৫টি দর্শনীয় স্থান গুলো। তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক পুরান ঢাকার সেরা ১৫টি দর্শনীয় স্থান সম্পর্কে।
আরো পড়ুনঃ বাংলাদেশের সেরা ১০টি দর্শনীয় স্থান
পোস্ট সূচিপত্রঃ পুরান ঢাকার সেরা ১৫টি দর্শনীয় স্থান
- ভূমিকা
- ১। লালবাগ কেল্লা
- ২। বাহাদুর শাহ পার্ক
- ৩। আহসান মঞ্জিল
- ৪। জিনজিরা প্রসাদ
- ৫। বলধা গার্ডেন
- ৬। রোজ গার্ডেন
- ৭। লালকুঠি
- ৮। রুপলাল হাউজ
- ৯। পরিবিবির মাজার
- ১০। ঢাকেশ্বরী মন্দির
- ১১। কার্জন হল
- ১২। তারা মসজিদ
- ১৩। আর্মেনীয় গির্জা
- ১৪। ছোটকাটরা
- ১৫। বড়কাটরা
- শেষ কথা
পুরান ঢাকার সেরা ১৫টি দর্শনীয় স্থানঃ ভূমিকা
পুরান ঢাকার দর্শণীয় স্থান সম্পর্কে অনেকেই বিভিন্ন জায়গায় সার্চ করে থাকেন, মূলত তাদের উদ্দেশ্যেই আমরা এই আর্টিকেলটি পুরান ঢাকার দর্শনীয় স্থান নিয়ে সাজিয়েছি। আপনারা যারা পুরান ঢাকার দর্শনীয় স্থান গুলি সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন, তারা এই আর্টিকেলটি সম্পন্ন মনোযোগ সহকারে পড়ুন। কারণ এই আর্টিকেলের মাধ্যমে খুবই সুন্দরভাবে আলোচনা করা রয়েছে পুরান ঢাকার সেরা ১৫টি দর্শনীয় স্থান গুলো সম্পর্কে।
আরো পড়ুনঃ কুমিল্লার সেরা ১০টি দর্শনীয় স্থান
আপনারা যদি মনে করেন যে পুরান ঢাকায় ঘুরতে যাবেন, তাহলে অবশ্যই আপনাদের জেনে রাখা উচিত পুরান ঢাকার সেরা ১৫টি দর্শনীয় স্থান সম্পর্কে। তাহলে চলুন বন্ধুরা আর দেরি না করে আমরা বিস্তারিতভাবে জেনে নেওয়ার চেষ্টা করি পুরান ঢাকার সেরা ১৫টি দর্শনীয় স্থান। আশা করি এই আর্টিকেলটি আপনাদের অনেক উপকারে আসবে।
১। লালবাগ কেল্লাঃ পুরান ঢাকার সেরা ১৫টি দর্শনীয় স্থান
লালবাগ কেল্লাঃ লালবাগ কেল্লা হল মোগল আমলের স্থাপত্যকীর্তির অন্যতম। সপ্তদশ শতাব্দীর শেষার্ধে মোগল সম্রাট আওরঙ্গজেবের তৃতীয় পুত্র মোহাম্মদ আজমের সময়কালীন নির্মিত এই কেল্লাই আছে পরীবিবির সমাধি, দরবার গৃহ, হাম্মামখানা, দরবার গৃহ, দুর্গ ও মসজিদ ইত্যাদি। লালবাগ কেল্লার অবস্থান বুড়িগঙ্গা নদীর তীর ঘেঁষে। সম্রাট আওরঙ্গজেবের তৃতীয় পুত্র মোহাম্মদ আজম ১৬৭৮ সালে এর নির্মাণ কাজ শুরু করেছিলেন। নবাব শায়েস্তা খানের আমলের নির্মাণ কাজ অব্যাহত থাকে।
২। বাহাদুর শাহ পার্কঃ পুরান ঢাকার সেরা ১৫টি দর্শনীয় স্থান
বাহাদুর শাহ পার্কঃ পুরান ঢাকার সদরঘাটের সন্নিকটে দাঁড়িয়ে রয়েছে ঐতিহাসিক এই সাহাদুর সাহা পার্ক। আর এর পশ্চিমে রয়েছে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় এবং উত্তর পশ্চিমে রয়েছে জেলা আদালত। তবে পূর্বে এর নাম ছিল ভিক্টোরিয়া পার্ক। কিন্তু ১৮৫৭ সালের সিপাহী বিপ্লবে শহীদ বীরদের প্রতি শ্রদ্ধা প্রদর্শনের উদ্দেশ্যে বাহাদুর শাহ্ জাফরের নামনুসারেই নামকরণ করা হয়েছিল সাহাদুর শাহ পার্ক।
৩। আহসান মঞ্জিলঃ পুরান ঢাকার সেরা ১৫টি দর্শনীয় স্থান
আহসান মঞ্জিলঃ এই আহসান মঞ্জিলের অবস্থান বুড়িগঙ্গা নদীর পাড় ঘেঁষে কুমারটুলি এলাকায়। অষ্টাদশ শতাব্দীর মাঝামাঝি সময়কালীন শেখ এনায়েত উল্লাহ আহসান মঞ্জিল-এর বর্তমান স্থানে রংমহল নামের একটি প্রমোদ ভবন নির্মাণ করেছিলেন। তবে পরে বিভিন্ন হাত ঘুরে তা নবাব আব্দুল গনির হাতে আসে। আর নবাব আব্দুল গনি ভবনটিকে পুনরনির্মাণ করেন, ১৮৫৯ সালে নির্মাণ কাজটি শুরু হয়ে ১৮৭২ সালে শেষ হয়। তিনি নিজের ছেলে খাজা আহসান উল্লাহর নামে "আহসান মঞ্জিল" নামটি রেখেছিলেন। এই বাড়িতে পরে নবাব আহসান উল্লাহ বাস করতেন।
৪। জিনজিরা প্রসাদঃ পুরান ঢাকার সেরা ১৫টি দর্শনীয় স্থান
জিনজিরা প্রসাদঃ এই জিনজিরা প্রসাদ পুরান ঢাকার বড় কাটরার দক্ষিণ দিকে বুড়িগঙ্গা নদীর অপর তীরে অবস্থিত। জিনজিরা প্রসাদটি নির্মাণ করেন মুঘল সুবাদার দ্বিতীয় ইব্রাহিম খান তার প্রমোদ কেন্দ্র হিসেবে। বাংলার শেষ নবাব সিরাজউদ্দৌলার পতনের পর আমেনা বেগম, ঘসেটি বেগম, সিরাজউদ্দৌলার স্ত্রী লুতফুন্নেছা বেগম এবং তার কন্যাকে এই জিনজিরা প্রসাদে এনে বন্দী রাখা হয়।
৫। বলধা গার্ডেনঃ পুরান ঢাকার সেরা ১৫টি দর্শনীয় স্থান
বলধা গার্ডেনঃ পুরান ঢাকার ওয়ারীতে অবস্থিত বলদা গার্ডেন একটি উদ্ভিদ উদ্যান। বলদার জমিদার নরেন্দ্র নারায়ণ রায় চৌধুরী ১৯০৯ সালে উদ্যানটি ৩.৩৮ একর জমির উপর নির্মাণের কাজ আরম্ভ করেছিলেন। আর এই কাজটি শেষ হতে সময় লেগেছিল প্রায় ৮ বছর। বিরল প্রজাতির ৮০০ গাছ সহ এই বাগানটিতে প্রায় ১৮ হাজার গাছ রয়েছে। তবে এখানে বর্তমানে ৬৭২ প্রজাতির উদ্ভিদ রয়েছে। এই বাগানটিতে এমনও অনেক প্রজাতির গাছ আছে, যা আমাদের দেশের অন্য কোথাও নেই। বলধা গার্ডেন সপ্তাহের প্রত্যেকটা দিনই সকাল ৮ঃ০০ থেকে ১১ঃ০০ এবং দুপুর ২ঃ০০ থেকে বিকাল ৫ঃ০০ পর্যন্ত খোলা থাকে।
৬। রোজ গার্ডেনঃ পুরান ঢাকার সেরা ১৫টি দর্শনীয় স্থান
রোজ গার্ডেনঃ রোজ গার্ডেন আজও দাঁড়িয়ে রয়েছে পুরান ঢাকার গোপীবাগ এলাকায়। এই গার্ডেন তৎকালীন নব্য জমিদার ঋষিকেশ দাস বিশ শতকের তৃতীয় দশকে (সম্ভাব্য ১৯৩০ সালে) গড়ে তোলেন। রোজ গার্ডেন বলধার জমিদার নরেন্দ্র নারায়ণ চৌধুরীর বাগান বাড়ির আদলে নির্মিত হয়েছিল। বলধা জমিদারের বাড়ি তৎকালীন উচ্চবিত্ত হিন্দু সমাজের সংস্কৃতিক কেন্দ্র ছিল। বলধার এক জলসায় একদিন বিনা আমন্ত্রণে ঋষিকেশ গিয়েছিলেন। তবে ঋষিকেশ দাস সনাতনী ধর্মে নিম্নবর্ণ হওয়ায় তাকে সেখানে অপমানিত হতে হয়। তারপরে ঋষিকেশ দাস নির্মাণ করেন রোজ গার্ডেন। প্রায় ২০ বিঘা জমির ওপর রোজ গার্ডেনটি ছিল। এই উদ্যানটি তিনি পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের দুর্লভ সব গোলাপ গাছে সুশোভিত করেছিলেন।
৭। লালকুঠিঃ পুরান ঢাকার সেরা ১৫টি দর্শনীয় স্থান
লালকুঠিঃ নর্থব্রুক হল নামেও বেশ পরিচিত লালকুঠি। বুড়িগঙ্গার পাড় ঘেঁষে ফরাসগঞ্জ মহল্লায় অবস্থিত লালকুঠি। গোটা ইমারতটি লাল রঙে রঙিন বলেই এর নামকরণ করা হয়েছে লালকুঠি। ১৬ অক্টোবর ৯০৪ খ্রিস্টাব্দে ঢাকার নতুন রাজস্ব ও ডাক অফিস খোলার জন্য ওই দিনই ঢাকার নবাব পরিবারের সদস্য খাজা মোহাম্মদ ইউসুফ এর উদ্যোগে নর্থব্রুক হলে একটি বিশাল বড় সভা করা হয়। এই সভায় আমন্ত্রণ জানানো হয় শহরের গণ্যমান্য মুসলমান এবং ইউরোপিয়দের। সভায় ব্রিটিশ সরকারকে নতুন প্রদেশ গঠন ও ঢাকায় রাজধানী করার জন্য ধন্যবাদ এবং সন্তোষ প্রকাশ করা হয়েছিল। এই নর্থব্রুক হল এ ধরনের বিভিন্ন ঐতিহাসিক ঘটনার সাক্ষী হয়ে রয়েছে।
৮। রুপলাল হাউজঃ পুরান ঢাকার সেরা ১৫টি দর্শনীয় স্থান
রুপলাল হাউজঃ উনবিংশ শতকে নির্মিত একটি ভবন রূপলাল হাউজ। এটি পুরান ঢাকা এলাকায় বুড়িগঙ্গা নদীর ওপর পাড়ে খরাজগঞ্জ এলাকায় অবস্থিত। এই রুপলাল হাউজ নির্মাণ করেন হিন্দু ব্যবসায়ী ভ্রাতৃদ্বয় রূপলাল দাস ও রঘুনাথ দাস। দ্বিতল এই ভবনটির স্থাপত্য শৈলী অভিনব। এই ভবনটিতে রয়েছে ৫০টির অধিক কক্ষ এবং রয়েছে কয়েকটি প্রশস্ত দরবার কক্ষ।
৯। পরিবিবির মাজারঃ পুরান ঢাকার সেরা ১৫টি দর্শনীয় স্থান
পরিবিবির মাজারঃ পুরান ঢাকার ঐতিহময় স্থানের মধ্যে অন্যতম মোগল আমলের ঐতিহাসিক স্থাপনটি। সম্রাট আওরঙ্গজেবের তৃতীয় পুত্র আযম শাহ এটির নির্মাণ কাজ শুরু করেন ১৬৭৮ সালে। তবে দূর্গের কাজ হাত দেওয়ার ঠিক এক বছরের মাথায় মারাঠা বিদ্রোহ শুরু হয় আরঙ্গজেব পুত্রকে দিল্লি ডেকে পাঠান। তারপর ১৬৮০ সালের অসম্পূর্ণ কাজে হাত দেন সুবেদার শায়েস্তা খান। তবে এর মধ্যে ১৬৮৪ সালে শায়েস্তা খানের কন্যা পরীবিবি মারা গেলে তিনি দূর্গকে অপয়া মনে করে এর নির্মাণ কাজটি স্থাগিত করে দেন।
১০। ঢাকেশ্বরী মন্দিরঃ পুরান ঢাকার সেরা ১৫টি দর্শনীয় স্থান
ঢাকেশ্বরী মন্দিরঃ এই সুন্দর মন্দিরের অবস্থান লালবাগ কেল্লা থেকে প্রায় ৩০০ মিটার উত্তরপুবে। ঢাকেশ্বরী মন্দির ঢাকার সবচাইতে প্রাচীন মন্দির। এই মন্দিরটির নির্মাণকাল এবং নামকরণ নিয়ে যথেষ্ট বিতর্কও রয়েছে। কিংবদন্তি অনুসারে ১বার রাজা বিজয় সেনের রানী নাঙ্গল বন্দে স্নানে গিয়েছেন। স্নান শেষে ফেরার পথে তার একটি পুত্র সন্তান জন্মেছিল, যিনি ইতিহাসে বল্লাল সেন নামে পরিচিত। এই মন্দির বল্লাল সেন সিংহাসনে আহরণের পর নিজের জন্মস্থানকে স্মরণীয় করার জন্যই নির্মাণ করেছিলেন।
১১। কার্জন হলঃ পুরান ঢাকার সেরা ১৫টি দর্শনীয় স্থান
কার্জন হলঃ প্রায় সকলেরই নজর কাটতে সক্ষম রাজধানী ঢাকার লাল রঙের দৃষ্টিনন্দন একটি স্থাপত্য। রাজধানী ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় অবস্থিত এই ভবন কার্জন হল নামেই বেশ পরিচিত। এই ভবনটি তৈরি ভিক্টোরীয় স্থাপত্যরীতি, মোগল স্থাপত্যশৈলী এবং বাংলার স্বতন্ত্র সংবেদনশীল বৈশিষ্ট্য নিয়ে। কার্জন হল ১১৩ বছর ধরে ঢাকার অন্যতম শ্রেষ্ঠ স্থাপত্য আর কালের সাক্ষী হয়ে দাঁড়িয়ে রয়েছে। বর্তমানে কার্জন হল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞান ও জীববিজ্ঞান অনুষদের কিছু শ্রেণীকক্ষ এবং পরীক্ষার হল হিসেবে ব্যবহৃত হয়।
১২। তারা মসজিদঃ পুরান ঢাকার সেরা ১৫টি দর্শনীয় স্থান
তারা মসজিদঃ পুরান ঢাকার আর্মানিটোলায় অবস্থিত বিখ্যাত এই তারা মসজিদটি। তারা মসজিদটির সারা গায়ে আছে শত শত ছোট বড় তারার কারুকাজ। এই তারকাসজ্জা সাদা সিমেন্টের ওপর চিনামাটির তারকাকৃতি টুকরো বসিয়ে করা হয়েছে। ঢাকার জমিদার মির্জা গোলাম আঠারশ শতকে তারা মসজিদটি নির্মাণ করেন।
১৩। আর্মেনীয় গির্জাঃ পুরান ঢাকার সেরা ১৫টি দর্শনীয় স্থান
আর্মেনীয় গির্জাঃ এক সময় পুরান ঢাকার আরমানিটোলায় বিপুলসংখ্যক আর্মানীয় নাগরিকের বসবাস ছিল। আসলে আর্মানীয়দের বসবাসের কারণে ওই এলাকার নামকরণ করা হয়েছিল আরমানিটোলা অথবা আর্মানিয়ান স্ট্রিট। মূলত সম্রাট আকবরের অনুমতির সাপেক্ষে আর্মানীয়রা ভারতে ব্যবসা বাণিজ্য পরিচালনা, বসতি স্থাপন এবং গির্জার নির্মাণ করেন। ব্যবসার ফলে একসময় রাজধানী ঢাকায় আর্মানীয়দের সংখ্যা বৃদ্ধি পেলে তারা আরমানিটোলায় বসতি স্থাপন এবং একটি ক্ষুদ্র গির্জা স্থাপন করে প্রার্থনা করতো এবং তাদের কারো মৃত্যু হলে তেজগাঁও রোমান ক্যাথলিক গির্জার পাশে মরদেহ সমাহিত করতো।
১৪। ছোটকাটরাঃ পুরান ঢাকার সেরা ১৫টি দর্শনীয় স্থান
ছোটকাটরাঃ এই ছোটকাটরার অবস্থান বড়কাটরা থেকে ১৮২.২৭ মিটার পুবে. ধারণা করা হয়ে থাকে ১৬৬২ কিংবা ১৬৭১ সালে শায়েস্তা খাঁ ছোটকাটরা নির্মাণ করেন। এটি বর্তমানে বিভিন্ন ব্যবসায়ীদের দখলে রয়েছে।
১৫। বড়কাটরাঃ পুরান ঢাকার সেরা ১৫টি দর্শনীয় স্থান
বড়কাটরাঃ এই ইমারত চকবাজারের দক্ষিণে বুড়িগঙ্গার দিকে মুখ করে নির্মিত। দেওয়ান আবুল কাশেম ১৬৪৪ সালে কাটরাটি শাহ সুজার বাসস্থান হিসেবে নির্মাণ করেন। কিন্তু শাহ সুজা এই কাটরাটিতে কখনোই বসবাস করেননি। বড়কাটরা মুসাফির, পথিক এবং আশ্রয়হীনদের সরাইখানা কিংবা লঙ্গরখানা হিসেবে ব্যবহার হয়েছে।
পুরান ঢাকার সেরা ১৫টি দর্শনীয় স্থানঃ শেষ কথা
পুরান ঢাকার দর্শনীয় স্থান সম্পর্কে নিশ্চয়ই আপনারা ইতিমধ্যে জেনে গেছেন, কারণ আমরা এ আর্টিকেল এর মাধ্যমে আপনার সামনে খুবই সুন্দর ভাবে আলোচনা করেছি পুরান ঢাকার দর্শনীয় স্থান গুলো সম্পর্কে। তারপরও যদি আপনি কোথাও কোন বিষয় বুঝতে না পারেন তাহলে অবশ্যই আমাদেরকে কমেন্টে জানাবেন আমরা আপনাদের সঙ্গে সঙ্গে বুঝিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করব।
আরো পড়ুনঃ চট্টগ্রামের সেরা ১০টি দর্শনীয় স্থান
প্রিয় বন্ধু, এতক্ষণ আমাদের সাথে থাকার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। এই আর্টিকেলটি আপনার কাছে তথ্যমূল মনে হলে আপনি অবশ্যই আপনার বন্ধুদের সঙ্গে শেয়ার করতে ভুলবেন না, কেননা আপনার মাধ্যমে আপনার বন্ধুরা জানতে পারবে পুরান ঢাকার দর্শনীয় স্থান গুলো। এরকম নিয়মিত তথ্য পেতে আমাদের গুগল নিউজে ফোলো দিয়ে রাখুন। কারণ আমরা এর ওয়েবসাইটে নিয়মিত নতুন নতুন ব্লগ পোস্ট বা আর্টিকেল পাবলিশ করে থাকি। আসসালামু আলাইকুম।
সাগর ম্যাক্স এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url