Facebook অনুচ্ছেদ রচনা - সকল ক্লাস
ইন্টারনেট অনুচ্ছেদFacebook অনুচ্ছেদ রচনা সম্পর্কে আপনি নিশ্চয়ই জানতে চাচ্ছেন? তাই আমরা Facebook অনুচ্ছেদ রচনা এখন আপনার সামনে তুলে ধরবো। Facebook অনুচ্ছেদ রচনা সম্পর্কে জানতে আপনাকে আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ পড়তে হবে। অনেক সময় বিভিন্ন পরীক্ষাতেই Facebook অনুচ্ছেদ রচনা সম্পর্কে লিখতে বলে।
তাই আপনি যদি শিক্ষার্থী হয়ে থাকেন তাহলে আপনার অবশ্যই Facebook অনুচ্ছেদ রচনা সম্পর্কে জানতে হবে। তাই এই আর্টিকেলে আমরা মোট পাঁচটি Facebook অনুচ্ছেদ রচনা আপনার সামনে তুলে ধরব। এই পাঁচটি Facebook অনুচ্ছেদ রচনা থেকে আপনি আপনার পরীক্ষার প্রস্তুতি নিতে পারেন। তাহলে চলুন পড়ে নেওয়া যাক Facebook অনুচ্ছেদ রচনা গুলো। আশা করি Facebook অনুচ্ছেদ রচনা গুলো আপনার অনেক উপকারে আসবে।
পোস্ট সূচিপত্রঃ Facebook অনুচ্ছেদ রচনা
- Facebook অনুচ্ছেদ রচনা - ১
- Facebook অনুচ্ছেদ রচনা - ২
- Facebook অনুচ্ছেদ রচনা - ৩
- Facebook অনুচ্ছেদ রচনা - ৪
- Facebook অনুচ্ছেদ রচনা - ৫
Facebook অনুচ্ছেদ রচনা - ১
সারা বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম হলো ফেসবুক ওয়েবসাইট। যোগাযোগ ব্যবস্থার ফেসবুক ওয়েবসাইটটি প্রতিষ্ঠিত হয় ৪ ফেব্রুয়ারি ২০০৪ সালে। কিন্তু ২০০৩ সালে মার্ক জুকারবার্গ কর্তৃক নির্মিত ফেসমাস নামের সাইটটির উত্তরসুরী হিসেবেই এই ফেসবুকের জন্ম।ফেসবুক ওয়েবসাইটের মাধ্যমে আমরা খুব সহজে পরিচিতজনের সঙ্গে আন্ত যোগাযোগ স্থাপন করতে পারি। বর্তমান ফেসবুকের নির্বাহী মার্ক জুকারবার্গ তার আরও তিনজন সহযোগীর মাধ্যমে ফেসবুক ওয়েবসাইটটি প্রতিষ্ঠা করেন। তারা হলেন ডাস্টিন মস্কোভিত্স, এডওয়ার্ডো সেভারিন এবং ক্রিস হিউজেস।কোনরকম খরচ ছাড়াই ফেসবুকের সদস্য হওয়া যায়। এর মাধ্যমে ব্যবহারকারীরা ফেসবুকের সঙ্গে সংযুক্ত অন্যান্য পরিচিত মানুষদের বন্ধু হতে পারে, বন্ধুদের সম্পর্কে জানতে পারে, নানা রকম বার্তা ও মন্তব্য প্রদান করতে পারে এবং ব্যবহারকারী তার ব্যক্তিগত তথ্যাবলী হালনাগাদ এবং আদান প্রদান করতে পারে। তাছাড়া ফেসবুক চ্যাটের মাধ্যমে একজন ব্যবহারকারী তার অন্য কোন ফেসবুক বন্ধুর সঙ্গে তাৎক্ষণিক আলাপ গুলো সেরে নিতে পারে। উন্নত সেবা প্রদান করার লক্ষ্যে ২০০৮ সালে ফেসবুক কর্তৃপক্ষ ফেসবুক চ্যাটিং সিস্টেম চালু করেন। যেন ফেসবুকের মাধ্যমে একজন ব্যবহারকারী শহর, বিদ্যালয়, কর্মস্থল এবং অঞ্চল ভিত্তিক নেটওয়ার্কেও যুক্ত হতে পারে। বর্তমানে ফেসবুক চ্যাটিং সুবিধা ব্যবহার করে রাজনৈতিক এবং সামাজিক কর্মকান্ড পরিচালিত হচ্ছে। উদাহরণস্বরূপ বলা যায় যে, মিশরের সরকার পতনের আন্দোলনের সূচনা প্রথম শুরু হয়েছিল ফেসবুকের মাধ্যমে। কিন্তু এই ফেসবুক যেমন সামাজিক উধুলতা বাড়ায় তেমনিভাবে অনেকাংশে মানসিক অস্থিরতাও বাড়িয়ে থাকে। কারণ ফেসবুকের মাধ্যমে সাইবার অপরাধ সংগঠিত হয়। ইদানিং লক্ষ্য করা যাচ্ছে ফেসবুক ব্যবহার তরুণদের নেশা হয়ে দাঁড়িয়েছে। তার ফলে স্বাভাবিক কাজকর্ম বিঘ্নিত হচ্ছে। তারপরও বলা যায় কিছু সমস্যা থাকা সত্ত্বেও তথ্য ও প্রযুক্তির এই যুগে ফেসবুকের অবদান অপরসীম।
Facebook অনুচ্ছেদ রচনা - ২
সারা বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ওয়েবসাইটের নাম ফেসবুক অথবা www.facebook.com। যোগাযোগ ব্যবস্থার এই ফেসবুক সাইটটি প্রতিষ্ঠিত হয় ৪ ফেব্রুয়ারি ২০০৪ সালে।কিন্তু ২০০৩ সালে মার্ক জুকারবার্গ কর্তৃক নির্মিত ফেশ মাস নামের ওয়েবসাইটটির উত্তরসূরী হিসেবেই ফেসবুকের জন্ম। বর্তমানে ফেসবুকের মাধ্যমে মানুষ খুব সহজেই পরিচিতজনদের সঙ্গে আন্তঃযোগাযোগ স্থাপন করতে পারে। ফেসবুক এর বর্তমান নির্বাহী মার্ক জুকারবার্গ তার আরও তিনজন সহযোগীর মাধ্যমে এই ওয়েবসাইটটি প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। তারা হলেন ডাস্টিন মস্কোভিত্স, এডওয়ার্ডো সেভারিন এবং ক্রিস হিউজেস। কোনরকম খরচ ছাড়াই ফেসবুকের সদস্য হওয়া যায়। এর মাধ্যমে ব্যবহারকারীরা ফেসবুকের সঙ্গে সংযুক্ত অন্যান্য পরিচিত মানুষদের বন্ধু হিসেবে সংযোজন করতে পারে, বিভিন্ন ধরনের বার্তা ও মন্তব্য করতে পারে, বিভিন্ন বন্ধুদের সম্পর্কে জানতে পারে এবং ব্যবহারকারীরা তার ব্যক্তিগত তথ্যাবলী হালনাগাদ ও আদান প্রদান করতে পারে। তাছাড়া ফেসবুক চ্যাট এর মাধ্যমে একজন ব্যবহারকারী তার অন্য কোন ফেসবুক বন্ধুর সঙ্গে তাৎক্ষণিক আলাপ সেরে নিতে পারে। উন্নত সেবা প্রদান করার লক্ষ্যে ২০০৮ সালে ফেসবুক কর্তৃপক্ষ ফেসবুক চ্যাটিং সিস্টেম চালু করেন। ফেসবুকের মাধ্যমে একজন ব্যবহারকারীগণ শহর, কর্মস্থল, বিদ্যালয় এবং অঞ্চলভিত্তিক নেটওয়ার্কেও যুক্ত হতে পারে। বর্তমানে ফেসবুক চ্যাটিং সুবিধা ব্যবহার করে রাজনীতিক ও সামাজিক কর্মকান্ড পরিচালিত হচ্ছে উদাহরণস্বরূপ বলা যায় মিশরের তাহরির স্কয়ারের সরকার পতনের আন্দোলনের সূচনা শুরু হয় ফেসবুকের মাধ্যমে। তবে ফেসবুক যেমনভাবে সামাজিক হৃদ্যতা বাড়ায় তেমনিভাবে অনেকাংশে সামাজিক অস্থিরতাও বাড়ায়। কারণ ফেসবুকের মাধ্যমে সাইবার অপরাধ সংগঠিত হয়ে থাকে। ইদানিং দেখা যাচ্ছে ফেসবুক ব্যবহার তরুণদের নেশা হয়ে দাঁড়িয়েছে। তার ফলে স্বাভাবিক কাজকর্ম বিঘ্নিত হচ্ছে অনেকেরই। তারপরও বলতে হয় কিছু কিছু সমস্যা থাকা সত্ত্বেও তথ্যপ্রযুক্তির এই সময়ে আমাদের সবার মাঝে ফেসবুকের অবদান অপরিসীম।
Facebook অনুচ্ছেদ রচনা - ৩
ফেসবুক বর্তমান বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় সামাজিক যোগাযোগ ওয়েবসাইট। ফেসবুকের মাধ্যমে সারা বিশ্বের মানুষ সহজেই পরিচিতি জনের সঙ্গে যোগাযোগ স্থাপন করতে পারে। ফেসবুক বিশ্ব সামাজিক আন্তঃযোগাযোগ ব্যবস্থার একটি ওয়েবসাইট, যা ৪ ফেব্রুয়ারি ২০০৪ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। তবে মার্ক জুকারবার্গ কর্তৃক ২০০৩ সালে নির্মিত ফেসম্যাস নামের সাইটটির উত্তরসুরী হিসেবেই এর জন্ম। এবং এর সদর দপ্তর পাওলো আলটো, ক্যালিফোর্নিয়ায় অবস্থিত। বর্তমান ফেসবুকের নির্বাহী মার্ক জুকারবার্গ তার আরও তিনজন সহযোগীর মাধ্যমে ফেসবুক ওয়েবসাইটটি প্রতিষ্ঠা করেন। তারা হলেন ডাস্টিন মস্কোভিত্স, এডওয়ার্ডো সেভারিন এবং ক্রিস হিউজেস। ফেসবুকে সদস্য হওয়া যায় কোনরকম খরচ ছাড়াই। বর্তমানে সারাবিশ্বে ফেসবুক ওয়েবসাইটটি ব্যবহার করছে প্রায় ৩০০ মিলিয়ন কার্যকারী সদস্য। ফেসবুকের ব্যবহারকারীরা এর মাধ্যমে ফেসবুকের সঙ্গে সংযুক্ত অন্যান্য পরিচিত মানুষকে বন্ধু হিসেবে সংযোজন করতে পারে এবং বিভিন্ন রকম বার্তা ও মন্তব্য, বন্ধুদের সম্পর্কে জানতে পারে, বন্ধুদের পছন্দ অপছন্দ সম্পর্কে বিশদ জানতে পারে এছাড়াও ব্যবহারকারী তার ব্যক্তিগত তথ্যাবলী হালনাগ অনুভূতি আদান প্রদান করতে পারে।তাছাড়া ফেসবুক চ্যাট এর মাধ্যমে একজন ব্যবহারকারী তার অন্য কোন ফেসবুক বন্ধুর সঙ্গে তাৎক্ষণিক আলাপ সেরে নিতে পারে। Facebook কর্তৃপক্ষ উন্নত সেবা প্রদান করার লক্ষ্যে ২০০৮ সালে এই চ্যাটিং সিস্টেম চালু করেন। ফেসবুকের মাধ্যমে একজন ব্যবহারকারী যুক্ত হতে পারে কর্মস্থল, শহর, বিদ্যালয় এবং অঞ্চল ভিত্তিক নেটওয়ার্কে। বর্তমান সময়ে এর মাধ্যমে পরিচালিত হচ্ছে বিশ্বের যে কোন দেশের রাজনৈতিক এবং সামাজিক সচেতনতামূলক কর্মকাণ্ড। উদাহরণ স্বরূপ বলা যায় যে, মিশরের তাহরির স্কায়ারের সরকার পতনের আন্দোলনের সূচনা হয়েছিল এই ফেসবুক ওয়েবসাইটের মাধ্যমে। কিন্তু ফেসবুক যেমন সামাজিক সম্প্রীতি বাড়ায় তেমনিভাবে অনেকাংশে মানসিক অস্থিরতা বাড়ায়। কারণ বর্তমানে ফেসবুক ব্যবহার তরুণদের নেশা হয়ে দাঁড়িয়েছে। সেজন্য তাদের মধ্যে দেখা যাচ্ছে কর্মে ভীষণ অনীহা। তাছাড়া ফেসবুকের মাধ্যমে সংগঠিত হয়ে থাকে সাইবার অপরাধ। কিন্তু কিছু কিছু সমস্যা থাকা সত্ত্বেও তথ্য ও প্রযুক্তির যুগে ফেসবুকের অবদান অনস্বীকার্য। কারণ বর্তমানে ফেসবুকের মাধ্যমে জোরালো হচ্ছে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের মানুষের মধ্যে সামাজিক যোগাযোগ ব্যবস্থা।
Facebook অনুচ্ছেদ রচনা - ৪
Facebook বিশ্ব সামাজিক আন্তঃযোগাযোগ ব্যবস্থার একটি ওয়েবসাইট। যা প্রতিষ্ঠিত হয় ২০০৪ সালের ফেব্রুয়ারির ৪ তারিখে। প্রখ্যাত মার্কিন প্রযুক্তিবিদ মার্ক জুকারবার্গ সামাজিক যোগাযোগের ক্ষেত্রে এক নতুন মাত্রা যোগ করার উদ্দেশ্যে ফেসবুক নামক ইন্টারনেট ভিত্তিক এই ওয়েবসাইটটি প্রতিষ্ঠা করেন। বর্তমানে সামাজিক যোগাযোগের আরবি বিভিন্ন ওয়েবসাইট চালু হলেও ফেসবুক সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয় সবার কাছে। বর্তমান সময়ে প্রায় শত কোটির মতো মানুষ কোন না কোন ভাবে ফেসবুক ব্যবহার করছে। আমাদের বাংলাদেশেই ফেসবুক ব্যবহারকারীর সংখ্যা প্রায় এক কোটি ২০ লাখের মতো। ফেসবুকে একটি উন্মুক্ত ওয়েবসাইট হওয়ায় ফেসবুকে যে কেউ বিনা খরচে সদস্য হতে পারবে। ফেসবুকের মাধ্যমে ব্যবহারকারীরা তাদের পরিচিত বন্ধুদের সঙ্গে যেমন অনলাইন নেটওয়ার্কের সংযুক্ত হতে পারে, তেমনিভাবে অপরিচিত অনেকের সঙ্গেও পরিচিত হতে পারবে ফেসবুকের মাধ্যমে। তার ফলে সামাজিক যোগাযোগের ক্ষেত্রে প্রসারিত হচ্ছে। এই ফেসবুক ওয়েবসাইটের মাধ্যমে একজন ব্যবহারকারী নিজের আনন্দ বেদনার অনুভূতি, ব্যক্তিগত বিভিন্ন ধরনের অভিজ্ঞতা ও ঘটনা, ছবি তার বন্ধুদের সঙ্গে বিনিময় করতে পারে। এছাড়া সামাজিকভাবে সচেতনতা সৃষ্টি এবং সামাজিক আন্দোলন গড়ে তুলতেও ফেসবুক বর্তমানে কার্যকর একটি মাধ্যম হিসেবে পরিচিত। তিউনিশিয়ায় আরব বসন্থ কিংবা জনগণের নেপথ্যে ছিল এই ফেসবুক ওয়েবসাইট। আমাদের বাংলাদেশেও বর্তমানে ফেসবুকের মাধ্যমে বিভিন্ন মানুষের মাঝে বিশেষ করে তরুণদের মাঝে সামাজিক সচেতনতা সৃষ্টি হচ্ছে। সারা বিশ্বের ছোট বড় প্রতিটি ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান ফেসবুকের মাধ্যমে তাদের প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছে। কিন্তু ফেসবুকের কিছু নেতিবাচক দিকও আছে। সে ক্ষেত্রে আমাদের সবাইকেই সচেতন হতে হবে এবং সরকার কেউ এগিয়ে আসতে হবে। তবেই ফেসবুকের অপব্যবহার বন্ধ হবে এবং Facebook প্রভৃতি সুফল আমরা সবাই ভোগ করতে পারব।
Facebook অনুচ্ছেদ রচনা - ৫
Facebook একটি খুব জনপ্রিয় সামাজিক নেটওয়ার্কিং ওয়েবসাইট যার সুবিধা এবং অসুবিধা উভয়ই রয়েছে। আপনাদের পরিবার এবং দূরে বসবাসকারী বন্ধুদের সঙ্গে যোগাযোগ রাখার একটি দুর্দান্ত মাধ্যম ফেসবুক। তাৎক্ষণিক বার্তা এবং ভিডিও চ্যাটসহ, ফেসবুক সংযুক্ত থাকার উপযুক্ত পরিবেশ। স্থিতি আপডেট ফটো এবং প্রোফাইল তথ্যসহ এটি আমাদের নিকটবর্তী সকলের ঘটনার উপরে আমাদের আপ টু ডেট রাখতে ভীষণভাবে সাহায্য করে। ফেসবুক ওয়েবসাইটটি নতুন মানুষের সাথে সাক্ষাৎ করা অত্যন্ত সহজ করে তুলেছে। যে কেউ ফেসবুক ব্যবহার করে খুব সহজেই নিজের মতামত প্রকাশ করতে পারে। তবে ফেসবুকেরও কিছু অসুবিধা রয়েছে। কারণ সাইবার বুলিদের পক্ষে সাফল্য লাভ করা খুবই সহজ। তাছাড়াও বর্তমানে লক্ষ্য করা যাচ্ছে কিশোর কিশোরীরা ফেসবুকে অনেক বেশি সময় ব্যয় করছে। তাদের দীর্ঘকাল ধরে পড়াশোনার জন্য মূল্যবান সময়টুকু সঠিক ভাবে ব্যবহার না করাতে ভোগান্তি পোহাতে হবে। অর্থাৎ এটি অস্বীকার করার দরকার নেই যে ফেসবুকের কিছু অসুবিধাগুলোরও অনেক সুবিধা রয়েছে। সক্রিয় কিন্তু যথাযথ ব্যবহার সম্পর্কে নিরীক্ষণ এবং উন্মুক্ত যোগাযোগ সমস্ত সমস্যার মূল চাবিকাঠি। তাই আমাদের সকলের উচিত ফেসবুকের খারাপ দিকগুলো বর্জন করে ফেসবুকের ভালো দিকগুলো অর্জন করার।
সাগর ম্যাক্স এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url