ডাবের পানি খাওয়ার উপকারিতা কি কি
মুলতানি মাটি কি কাজে লাগেডাবের পানি খাওয়ার উপকারিতা কি কি? এবং ডাবের পানিতে কি ভিটামিন সম্পর্কে আপনি
নিশ্চয় জানতে চাচ্ছেন। তাই পোস্টটির মাধ্যমে আপনাকে জানাবো ডাবের পানির উপকারিতা
ও অপকারিতা এবং ডাবের পানি খাওয়ার উপকারিতা কি কি।
সেজন্য আপনি যদি এই পোস্টটি সম্পন্ন মনোযোগ সহকারে পড়েন তাহলে ডাবের পানি
খাওয়ার উপকারিতা কি কি তা সম্পর্কে বিস্তারিত ভাবে জানতে পারবেন। তাছাড়াও আরো
ডাবের পানি বিষয়ক সম্পর্কে জানতে পারবেন যেগুলো আপনার হয়তোবা আগের জানা ছিল না।
তবে চলুন এ পোস্টটির মাধ্যমে আমরা ডাবের পানি বিষয়ক সম্পর্কে সমস্ত বিষয় জেনে
আসি।
পোস্ট সূচিপত্রঃ ডাবের পানি খাওয়ার উপকারিতা কি কি
ভূমিকা
এখন জৈষ্ঠ মাস সারাদেশে প্রচন্ড গরম পরছে এবং গরমে হাঁস ফাঁস অবস্থা হয়ে যাচ্ছে
অনেকের। সেজন্য আমাদের শরীর থেকে ঘামের মাধ্যমে পানি বেরিয়ে যাচ্ছে এবং শরীরে
পানি শূন্যতা দেখা দিচ্ছে। এতে করে আমাদের শরীর নিস্তেজ হয়ে যাচ্ছে। এই
পরিস্থিতিতে আমাদের স্বস্তি এনে দিতে পারে একমাত্র ডাবের পানি। বাজারে বিভিন্ন
ধরনের তরল পানীয় পাওয়া গেলেও স্বাস্থ্যগত দিক বিবেচনা করলে সবার প্রথম পছন্দ
ডাবের পানি। শুধুমাত্র যে ডিহাইড্রেশন থেকে রক্ষা নয়, ডাবের পানিতে অনেক গুন
থাকায় শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা করে তোলে।
তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক ডাবের পানি খাওয়ার উপকারিতা কি কি, ডাবের পানিতে কি
ভিটামিন রয়েছে, ডাবের পানির উপকারিতা ও অপকারিতা, ডাবের পানিতে কত ক্যালরি আছে
এবং এবং ডাব খেলে কি ওজন বাড়ে? এ সমস্ত বিষয়গুলো নিয়ে আমরা বিস্তারিতভাবে
আলোচনা করেছি সম্পূর্ণ পোস্ট জুড়ে। সেজন্য আপনি যদি এই পোস্টটি সম্পন্ন মনোযোগ
সহকারে ভালোভাবে পড়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই আপনি এগুলো সম্পর্কে বিস্তারিত ভাবে
জানতে পারবেন। তাহলে চলুন দেরি না করে জেনে নেওয়া যাক।
ডাবের পানি খাওয়ার উপকারিতা কি কি
এই গরমের সময় আমাদের শরীর থেকে প্রচুর পরিমাণে ঘাম বের হয় এবং শরীরে পানি
শূন্যতা দেখা দেয়। সেজন্য অবশ্যই আপনাকে বাসা থেকে বের হওয়ার আগে সাথে করে
একটি পানের বোতল রাখা প্রয়োজন। তাছাড়াও কাজের ফাঁকে ফাঁকে ডাবের পানি পান
করতে পারলে তো খুব ভালোই হয়। কারণ ডাবের পানিতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন
সি। সে ক্ষেত্রে আপনি ডাবের পানি পান করতে পারলে ফল ভালো পাবেন। সেজন্য নিচে
কিছু ডাবের পানি খাওয়ার উপকারিতা জানানো হলো।
ডাবের পানি খাওয়ার উপকারিতা কি কি যেমন-
- ডাবের পানি আমাদের শরীরে পানি ভারসাম্য বজায় রাখতে সাহায্য করে থাকে। সেজন্য ক্ষতিকর খাবারের বদলে আপনার খাবারের তালিকায় ডাবের পানি রাখতে পারেন।
- তাছাড়া মূত্রবর্ধক উপাদান রয়েছে ডাবের পানির মধ্যে। এটি আমাদের শরীরের ইউরিনারি ট্র্যাক্ট পরিষ্কার করতে পারে। এবং ডাবের পানি আমাদের শরীরে শক্তি যোগান দেয়। তাছাড়া এটি থাইরয়েড হরমোনের উপাদান বাড়িয়ে থাকে।
- আপনি যদি প্রতিদিন এক কাপ ডাবের পানি পান করতে পারেন তাহলে আপনার ত্বক আদ্র থাকবে। ফলে আপনার ত্বকের ব্রণ হওয়ার সম্ভাবনা অনেকটাই কমে যাবে।
- আপনি যেকোনো পরিশ্রম বা শরীর চর্চা করার পর এক গ্লাস ঠান্ডা ডাবের পানি খেতে পারেন। কারণ ডাবের পানি শরীরের শক্তি পূরণ করতে সহায়তা করে।
- ডাবের পানিতে প্রচুর পরিমাণে সোডিয়াম ও পটাশিয়াম রয়েছে। তাই ডাবের পানি শরীরের বিভিন্ন খনিজের অভাব রুখে দিতে পারে।
- প্রাকৃতিক স্যালাইন হলো ডাবের পানি। যেইসব মানুষগুলো রোদে বা সমুদ্র উপকূলে কাজ করেন তারা দিনে দুই তিনটি ডাব খেতে পারে। কারণ ডাবের পানিতে উপকারী উৎসেচক বা এনজাইম থাকায় তা হজমে অত্যন্ত সাহায্য করে থাকে। সেজন্য অনেকের ক্ষেত্রেই ভারী কিছু খাওয়ার পর ডাবের পানি বেশ উপকারী হিসেবে কাজ করে।
- ডাবের পানি হজম শক্তি বৃদ্ধি করতে পারে। তাই আপনি যদি নিয়মিত ডাবের পানি পান করতে পারেন তাহলে আপনার গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা দূর হবে। তাছাড়াও ডাবের পানি নিয়মিত খেলে আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পাবে। এটি আমাদের শরীরের ইউরিনারি ট্র্যাক্ট সংক্রমণকারী ব্যাকটেরিয়াকে প্রতিরোধ করতে পারে।
তারপরও যে কোন খাবার নিয়মিত খাওয়ার আগে অবশ্যই আপনাকে চিকিৎসকের পরামর্শ
অনুযায়ী খেতে হবে।
ডাবের পানির উপকারিতা ও অপকারিতা
ডাব আপনি বিভিন্ন উপায়ে খেতে পারেন। গর্ভাবস্থায় ডাবের পানি অনেক উপকার, গরমে
ডাবের পানি খাওয়ার মাধ্যমে আপনি অনেক উপকার পাবেন এবং আপনার শরীর শীতল হয়ে যাবে
ডাবের পানি পান করার মাধ্যমে। আবার আপনার শরীরে পানির ভারসাম্য রক্ষা করতে পারে
এই ডাবের পানি।
এবং এতে অনেক আশ থাকায় আমাদের হজমে সহায়তা করে থাকে। তাছাড়াও আপনি খালি পেটে
ডাবের পানি খেতে পারলে অনেক উপকার পাবেন। কিন্তু আপনাকে একটা জিনিস মাথায় রাখতে
হবে যেগুলো জিনিসের উপকারিতা রয়েছে সেগুলো জিনিসের অপকারিতা থাকবে এটাই
স্বাভাবিক। তবে চলুন জেনে নেওয়া যাক ডাবের উপকারিতা এবং ডাবের পানির উপকারিতা
সম্পর্ক।
ডাবের পানির উপকারিতা
- বিষন্ন রোদের কারণে শরীরে তরলের ঘাটতি হয়ে থাকে এবং শরীর আদ্রতা হারিয়ে ফেলে। কিন্তু ডাবের পানি শরীরের তরল উপাদান ও আদ্রতা বজায় রাখতে সাহায্য করে থাকে।
- আমাদের শরীর থেকে ক্ষতিকর উপাদান গুলোকে বের করতে পারে ডাবের পানি।
- আমাদের শরীরে ওজন নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে থাকে ডাবের পানি কারণ ডাবের পানিতে চর্বির পরিমাণ খুব কম।
- ডাবের পানিতে থাকা আশ আমাদের শরীরের ব্যাপার প্রক্রিয়া উন্নত করে থাকে।
- ডাবের পানিতে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম থাকে। সেজন্য আমাদের শরীরে প্রাকৃতিক ভাবে ক্যালসিয়াম যোগান দেয়।
- আবার যেকোনো ধরনের কমল পানি এর থেকে এতে অনেক কম ক্যালরি এবং চিনি থাকে।
- ডাবের পানি কিডনির ক্ষমতা বৃদ্ধি করে, কারন ডাবের পানিতে পটাশিয়াম ও ম্যাগনেসিয়াম থাকে।
-
ডাবের পানি আমাদের শরীরে ইলেকট্রোলাইটের ভারসাম্য বজায় রাখতে
পারে, কারণ এতে রয়েছে পটাশিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম ও সোডিয়াম এর
উপস্থিতির কারণে।
তবে এবার চলুন জেনে নিই ডাবের পানির অপকারিতা
- ঠান্ডা লাগার রোগীদের বা সর্দি রোগীদের বুঝে শুনে ডাবের পানি খাওয়ানো উচিত। প্রয়োজনে চিকিৎসকের কাছ থেকে পরামর্শ অনুযায়ী খাওয়ানো উচিত।
- এটি এলার্জির রুগীর জন্য অনেক ঝুঁকিপূর্ণ, কারণ ডাবের পানিতে এমনিতেই এলার্জি রয়েছে। সেজন্য চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ডাবের পানি পান করাতে পারেন রোগীকে।
- রোগীকে নিয়ম অনুযায়ী ডাবের পানি খাওয়াতে হবে। ডাবের পানিতে উপকার আছে বলে যে অপ্রয়োজনেও এটি খেতে হবে এটা আসলে ঠিক নয়। তাতে করে বরং লাভ হওয়ার থেকে ক্ষতি হওয়ার আশঙ্কা বেশি থাকবে।
- আপনি বা রোগীকে অতিরিক্ত ডাবের পানি খাওয়ালে বা খেলে ডায়রিয়া হওয়ার আশঙ্কা দেখা দিতে পারে।
- প্রত্যেকটা জিনিসেরই ভালো এবং মন্দ দিক থাকে। সেজন্য যেকোন বিষয় খাওয়ার আগে অবশ্যই সেটিকে নিয়ম অনুসারে খাওয়াটাই সবথেকে বুদ্ধিমানের কাজ হবে। না হয় আমাদের শরীরের লাভের থেকে ক্ষতির সম্ভাবনায় বেশি দেখা দিতে পারে।
-
আমাদের শরীরে ইলেকট্রোলাইট, ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ
নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে ডাবের পানি। কারণ ডাবের পানিতে রয়েছে
পটাশিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, সোডিয়াম। কিন্তু আবার আমাদের শরীরে
এগুলোর পরিমাণ যেকোনো একটি যদি বেড়ে যায় তাহলে উচ্চ
রক্তচাপ, ইলেকট্রোলাইট, ডায়াবেটিস ইত্যাদির ভারসাম্য বজায় নাও
থাকতে পারে। সে ক্ষেত্রে আমাদের শরীরে এটি রক্তচাপ কমানো সম্ভাবনা
দেখা দিতে পারে। সেজন্য বলা যায় এগুলো সব কিছুই স্বাস্থ্য ঝুঁকি
তৈরি করতে পারে। এবং বলা হয়ে থাকে যে কিডনি সুস্থ রাখতে ডাবের পানি
পান করা ভালো একটি উপায়। কিন্তু আবার যারা কিডনির রোগী তাদের জন্য
ডাবের পানি ক্ষতিকর হয়ে উঠতে পারে। সেজন্য যাদের কিডনি রোগ আছে তারা
অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ডাবের পানি পান করবেন।
ডাব খেলে কি ওজন বাড়ে
আপনারা যারা ওজন কমানোর জন্য দুই বেলা ব্যায়াম করে যাচ্ছেন বা করেন। তাদেরকে
বলতে চাই ডাবের পানি থেকে দূরে থাকতে। কেননা ডাবের পানিতে রয়েছে প্রচুর মাত্রায়
ক্যালরি। যা আমাদের শরীরে ওজন বৃদ্ধিতে সাহায্য করে থাকে। তাছাড়া অন্যান্য যে
কোন স্বাস্থ্যকর পানীয় বা ফলের রসের তুলনায় ডাবের পানিতে চিনির পরিমাণ কম
থাকলেও ডাবের পানি খেলে নিঃসন্দেহে বেড়ে যাই ক্যালরি।
আরো পড়ুনঃ দ্রুত হাই প্রেসার কমানোর উপায়
এবং ডাবের পানি আমাদের রক্তে শর্করার মাত্রা বাড়িয়ে দিয়ে থাকে। তাছাড়া ডাবের
পানিতে চিনির পরিমাণ কম থাকলেও কার্বোহাইডেট ও ক্যালরি অধিক মাত্রায় থাকে, তার
ফলে আমাদের শরীরের রক্তে শর্করার মাত্রা বাড়িয়ে দেয়। সেজন্য আমাদের ডাবের পানি
প্রতিদিন খাওয়া উচিত নয়। সেক্ষেত্রে আপনার যদি ডায়াবেটিস থাকে তাহলে তো এটা
থেকে অবশ্যই দূরে থাকতে হবে আপনাকে।
একটি গবেষণায় দেখা গেছে, বেশি পরিমাণে ডাবের পানি খেলে রক্তচাপ বেড়ে যাওয়ার
সম্ভাবনা দেখা দেয়। কারণ এর মধ্যে প্রচুর পরিমাণে সোডিয়াম থাকে, যা আমাদের
রক্তচাপ বাড়িয়ে দিতে সাহায্য করে। এজন্য স্বাভাবিকভাবেই হৃদয় রোগে আক্রান্ত
হওয়ার সম্ভাবনা দেখা দেয়।
ডাবের পানিতে কি ভিটামিন
ডাবের পানিতে রয়েছে ভিটামিন সি। তাছাড়াও প্রচুর পরিমাণে খনিজ লবণ থাকে ডাবের
পানিতে যা আমাদের জন্য অতি গুরুত্বপূর্ণ একটি খাদ্য প্রাণ বলা যেতে পারে। আমাদের
মানবদেহে ডায়রিয়া হলে ইলেক্ট্রো লাইট কমে যাওয়ার আশঙ্কা দেখা দেয়, এবং আমরা
অনেক দুর্বল হয়ে পড়ি। সে ক্ষেত্রে আমরা যদি ডাবের পানি পান করে থাকি তাহলে
ইলেক্ট্রোলাইট ব্যালানসড হয়। সেজন্য আমাদের শরীরের স্বাভাবিক কর্ম ক্ষমতা
প্রত্যাবর্তন করে থাকে।
স্নায়ুসংক্রান্ত রোগে অনেক উপকারী কারণ ডাবের পানিতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে
কিনেটিন। কিছু কিছু সময় ডাবের পানি রোগের প্রতিষেধক ও প্রতিরোধক হিসেবে কাজ করে
থাকে। এটা আমাদের কিডনির পাথর সৃষ্টি রোধ করতে পারে এবং ডায়রিয়া, আলসার,
এসিডিটি, নতুন আলীর সংক্রমণ, গ্যাসটাতাইটিস ও ইউরোলিথিয়েসিস প্রতিরোধ করতে
সহায়তা করে থাকে। তাছাড়াও ডাবের পানিতে এন্টিসেপটিক গুণ থাকায়, আমাদের শরীরের
কাটা ছেঁড়া জায়গাই ব্যবহার করার ফলে অনেক উপকার পাওয়া যায়।
এবং আমাদের ত্বকের ক্ষত, মেছতা, ব্রণ ও ফক্সের ক্ষত দূর করার জন্য ডাবের পানির
ব্যবহার করতে পারেন। কারণ ডাবের পানিতে রয়েছে পটাশিয়াম, ক্যালসিয়াম,
ম্যাগনেসিয়াম, ভিটামিন সি, কার্বোহাইড্রেট ও রিবোফ্লেভিন আছে। তাছাড়াও আমাদের
কণ্ঠকাঠিন্য দূর করতে পারে ডাবের পানি।
ডাবের পানিতে কত ক্যালরি আছে
ডাবের পানি থেকে প্রতি ১০০ গ্রামে ১৭.৭ ক্যালোরি তথা ৭৫ কিলো জুল খাদ্য শক্তি
পাওয়া যায়। ডাবের জল বা ডাবের পানি হল কচি ডাবের ভেতরকার জল। সেজন্য ডাব পেকে
নারিকেল হওয়ার সাথে সাথে ডাবের পানি বা জল কমে যাওয়ার সম্ভাবনা দেখা দেয় এবং
সেই জায়গা ঘিরে নারিকেলের শাস ভেতরে জমা হতে থাকে।
তাছাড়া একেবারে কচি ডাবের ক্ষেত্রে অল্প পরিমাণে শাস থাকে। নিরক্ষীয় অঞ্চল
গলিতে ডাবের পানি অত্যন্ত জনপ্রিয়তা পেয়েছে। এবং বিশেষ করে দক্ষিণ-পূর্ব
এশিয়া, প্রশান্ত মহাসাগরীয় দীপ সমূহ এবং ক্যারিবীয় দ্বীপপুঞ্জে ডাবের পানির
ব্যাপক চাহিদা রয়েছে। ওখানে ক্যানে ভরা, বোতলে ভরা, ও টাটকা ডাবের পানি বিক্রি
হয়ে থাকে।
শেষ কথা
প্রিয় পাঠক, এতক্ষণ আমাদের ওয়েবসাইটে থাকার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। আপনি
নিশ্চয়ই এতক্ষণে জেনে গেছেন ডাবের পানি খাওয়ার উপকারিতা কি কি এবং ডাবের পানিতে
কি ভিটামিন রয়েছে। আশা করি এই পোস্টটি আপনার অনেক উপকারে আসবে। তাই এই পোস্টটি
আপনার কাছে ভালো লেগে থাকলে আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন। এবং এরকম নতুন নতুন
নিয়মিত ব্লগ পোস্ট বা আর্টিকেল পেতে আমাদের সাথে থাকুন। আসসালামু আলাইকুম।
সাগর ম্যাক্স এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url