বইমেলা অনুচ্ছেদ - সকল ক্লাস
সুন্দরবন অনুচ্ছেদবইমেলা অনুচ্ছেদ সম্পর্কে আপনি নিশ্চয়ই জানতে চান? তাই আমরা আপনার সামনে বইমেলা
অনুচ্ছেদ তুলে ধরব। বইমেলা অনুচ্ছেদ সম্পর্কে জানার জন্য আজকের আর্টিকেলটি
সম্পন্ন পড়ুন। আজকের আর্টিকেলে আমরা মোট পাঁচটি বই মেলা অনুচ্ছেদ আপনার সামনে
তুলে ধরব।
আপনি যদি শিক্ষার্থী হয়ে থাকেন তাহলে বইমেলা অনুচ্ছেদ গুলো আপনার অনেক উপকারে
আসবে। কারণ বিভিন্ন পরীক্ষায় বইমেলা অনুচ্ছেদ লিখতে বলা হয়। সেজন্য আপনি চাইলে
বইমেলা অনুচ্ছেদ পড়ে আপনার পরীক্ষার প্রস্তুতি নিতে পারেন। তো চলুন বইমেলা
অনুচ্ছেদ গুলো পড়ে ফেলুন।
পোস্ট সূচিপত্রঃ বইমেলা অনুচ্ছেদ - সকল ক্লাস
- ভূমিকা
- বইমেলা অনুচ্ছেদ - ১
- বইমেলা অনুচ্ছেদ - ২
- বইমেলা অনুচ্ছেদ - ৩
- বইমেলা অনুচ্ছেদ - ৪
- বইমেলা অনুচ্ছেদ - ৫
- লেখকের মন্তব্য
ভূমিকা
আমাদের সকলের নিত্য দিনের সঙ্গী বই। বর্তমান সময়ে বই পড়ার জনপ্রিয়তা বেড়েই চলেছে। সেজন্য বইমেলার আয়োজন করা হয়ে থাকে। বাংলা দ্বিতীয় পত্রের বইমেলা অনুচ্ছেদ, বিশেষ করে যারা পঞ্চম থেকে দশম শ্রেণীর ছাত্র-ছাত্রী তাদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কারণ বইমেলা অনুচ্ছেদ সমাপনী এবং অর্ধ সমাপনী পরীক্ষায় বেশিরভাগ সময়েই এসে থাকে।
আরো পড়ুনঃ অনুচ্ছেদ সততা
সেজন্য আমরা আজকের আর্টিকেলে বইমেলা অনুচ্ছেদ, বইমেলা অনুচ্ছেদ সপ্তম শ্রেণী, বইমেলা অনুচ্ছেদ রচনা, বইমেলা অনুচ্ছেদ ক্লাস দশম, একুশে বইমেলা অনুচ্ছেদ, বইমেলা অনুচ্ছেদ ক্লাস নবম, বইমেলা অনুচ্ছেদ ক্লাস সপ্তম, বইমেলা অনুচ্ছেদ ক্লাস পঞ্চম, বইমেলা অনুচ্ছেদ ক্লাস অষ্টম, বইমেলা অনুচ্ছেদ, ক্লাস ষষ্ঠ, একুশে বইমেলা অনুচ্ছেদ, বইমেলা বইমেলা অনুচ্ছেদ, অনুচ্ছেদ বইমেলা, অনুচ্ছেদ রচনা একুশে বইমেলা, আপনার সাথে শেয়ার করতে চলেছি। আমরা মোট পাঁচটি বইমেলা অনুচ্ছেদ আপনার সামনে তুলে ধরবো। তাহলে চলুন বইমেলা অনুচ্ছেদ পাঁচটি পড়ে নিই। আপনি চাইলে আপনার পছন্দমত বইমেলা অনুচ্ছেদ গুলো পড়ে আপনার পরীক্ষার প্রস্তুতি নিতে পারেন।
বইমেলা অনুচ্ছেদ - ১
বইমেলা এমন একটি মেলা যেখানে বিভিন্ন বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে বিভিন্ন লেখকের রচিত বই প্রচার এবং বিবির জন্য প্রদর্শন করা হয়ে থাকে। বর্তমান সময়ে বইমেলা আমাদের দেশের খুব জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। বর্তমানে বিশেষ কিছু উপলক্ষে প্রায় সব শহর নগরেই বইমেলার আয়োজন করা হয়ে থাকে। প্রস্তুত ভাষা আন্দোলনের স্মরণে বাংলা একাডেমি কর্তৃক আয়োজিত বই মেলা থেকেই এই সংস্কৃতির (ঐতিহ্যের) উৎপত্তি হয়েছিল। সব ধরনের বই যেমনঃ গল্পের বই, কাব্যগ্রন্থ, বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনী, উপন্যাস, নাটক, জীবনি, শিশুতোষ বই, প্রকৌশলবিদ্যা, চিকিৎসা বিষয়ক বই, রাজনীতি, ইতিহাস, ধর্ম, দর্শন এবং সাধারণ জ্ঞান ইত্যাদি বইমেলায় প্রদর্শন এবং বিদ্যার জন্য আনা হয়ে থাকে। শিশু যুবক ও বৃদ্ধ বিশেষ করে যারা বই প্রেমিক তারাই মেলায় আসে এবং তাদের পছন্দের বই কিনে নিয়ে যায়। বিশেষ করে ছুটির দিন অপরাহে বইমেলা জনারণ্যে পরিণত হয়। বইমেলার পরিবেশ কলাহলময়। বইমেলাতে সর্বত্রই ব্যাপক হইচই লেগে থাকে। বইমেলা আমাদের ভাষা আন্দোলনকে স্মরণ করিয়ে দেয়। বই বই মেলা আমাদের মনে করিয়ে দেয় যে, বই আমাদের সর্বোত্তম বন্ধু। শুধু তাই নয় এটি বইয়ের প্রকাশনা বাড়িয়ে মানুষজনের মাঝে শিক্ষা ও জ্ঞান বিস্তারে অনেক সহায়তা করে। যদিওবা বই মেলা বই প্রেমিকদের কলা হলে পরিপূর্ণ তবুও এর একটা প্রতীকী তাৎপর্য রয়েছে। ভাষা শহীদদের আত্মত্যাগের স্মৃতি থেকে আমরা সবাই ভবিষ্যৎ পথ চলার অনুপ্রেরণা লাভ করেছে। তাই আমাদের সকলের উচিত সবসময় ভাষা শহীদদের স্মরণ করার।
বইমেলা অনুচ্ছেদ - ২
বইমেলা হলো একটি আকর্ষণীয় স্থান। যেখানে বিভিন্ন ধরনের বই প্রদর্শিত এবং বিক্রি করা হয়ে থাকে। বর্তমান সময়ে বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে বইমেলা। আমাদের বাংলাদেশে প্রতি বছর বিভিন্ন স্থানে অনেক বইমেলার আয়োজন করা হয়ে থাকে। আমাদের বাংলাদেশ যেই দুইটি প্রধান বইমেলা অনুষ্ঠিত হয় সেগুলো হলঃ অমর একুশে গ্রন্থমেলা এবং ঢাকা আন্তর্জাতিক বইমেলা। এছাড়া নববর্ষের দিন সহ অন্যান্য দিবস উপলক্ষে ও সারা দেশব্যাপী ছোটখাটো অনেক বইমেলা অনুষ্ঠিত হয়। বইমেলার অনুষ্ঠানে প্রধান উদ্দেশ্য হল বিভিন্ন শ্রেণী পেশার মানুষের মধ্যে বইয়ের প্রতি আগ্রহ সৃষ্টি করা। একটি বইমেলা অনেকদিন পর্যন্ত স্থায়ী হতে পারে। একটি বইমেলায় শত শত প্রকাশক এবং বই ব্যবসায়ী অংশগ্রহণ করে থাকেন। বইমেলায় দোকানগুলোতে সুন্দরভাবে বই স্টলে সাজানো থাকে। বিভিন্ন ধরনের বই বিক্রি হয়। বইমেলায় অনেক বইপ্রেমী নারী-পুরুষ সমবেত হয়। নতুন নতুন লেখকেরা তাদের নতুন বইয়ের উপর আলোচনা সভার আয়োজন করে থাকেন। বইমেলায় সেমিনার এবং সাংস্কৃতিক কর্মসূচিও আয়োজন করা হয়ে থাকে যেমনঃ বইমেলায় গান, আবৃত্তির ক্যাসেট, ভিউকার্ড, ক্যালেন্ডার এবং পোস্টার ইত্যাদি সহ বিভিন্ন ধরনের সামগ্রীয় বিক্রি হয় বইমেলাতে। সেজন্যই বইমেলার আয়োজন করা হয় আর বই প্রেমিকরা সেখানে ছুটে যায়। বইমেলা আমাদের চিন্তা ভাবনাকে উন্নত করে এবং জ্ঞানের সীমাকে ভীষণভাবে বিস্তৃত করে। বইমেলা আমাদেরকে স্মরণ করিয়ে দেয়, বই হল আমাদের সর্বোত্তম বন্ধু। আমরা সকলেই এই সর্বোত্তম বন্ধুদের বই মেলা থেকে স্বল্প দামে সংগ্রহ করা সুযোগ পায়।
বইমেলা অনুচ্ছেদ - ৩
একটি বই সীমাহীন জ্ঞানের প্রবেশদ্বার যেটি আমাদের জীবনের একটি বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ অংশ। আমরা সকলেই বউয়ের মাধ্যমে জ্ঞান অর্জন করি এবং শিক্ষার আলোয় আমাদের জীবনকে সমৃদ্ধ করি। আমাদের জীবনের অস্তিত্ব বই ছাড়া অর্থহীন হয়ে যেত। একটি সুন্দর শিক্ষা যদি আমাদের জীবনের ভবিষ্যতের ভিত্তি হয়ে থাকে, তাহলে বই সেই উজ্জ্বল ভবিষ্যতে চাবি কাঠি। তাইতো প্রত্যেকটা বই প্রেমিকদের জন্য সবচাইতে রোমাঞ্চকর জায়গা হচ্ছে বইমেলা। বইমেলা এমন একটি স্থান যেখানে সব ধরনের বই একটি নির্দিষ্ট স্থানে সাজানো থাকে যাতে বই প্রেমিকদের পছন্দের বইগুলো অনুসন্ধান করতে পারে খুব সহজে। বইমেলায় আয়োজকরা আমাদের জীবনে বউয়ের গুরুত্ব বোঝেন, সেজন্য বইপ্রেমিকদের চাহিদা অনুযায়ী সব ধরনের বই তাদের স্টলে সাজিয়ে রাখে। বইমেলায় বই প্রেমিকরা তাদের পছন্দের বইটি কিনতে পারে এবং প্রকাশ করা তাদের প্রকাশিত বইগুলো প্রদর্শন করতেও পারে। প্রকাশ করা তাদের বইগুলো বিক্রির জন্য স্টল স্থাপন করে এবং দশকরা তাদের পছন্দের বই খুঁজে পেতে তাদের স্টল অনুসন্ধান করে। প্রতিবছর ফেব্রুয়ারি মাসে বাংলা একাডেমিতে বাংলাদেশের সবচাইতে বড় বইমেলার আয়োজন করা হয়। সেখানে প্রত্যক্ষ প্রকাশকের তাদের প্রকাশিত বইয়ের জন্য একটি নির্দিষ্ট স্টল থাকে। বইমেলায় সকল ধরনের বই পাওয়া যায় যেমনঃ গল্পের বই, বিজ্ঞান, গাণিতিক, নাটক, রাজনৈতিক এবং শিশুদের বই সহ বিভিন্ন ধরনের বই পাওয়া যায়। জনপ্রিয় এবং নতুন লেখকরাও বইমেলায় তাদের বই প্রদর্শন করে থাকেন। বইমেলাতে সাধারণ মানুষেরা লেখকদের সঙ্গে দেখা করে এবং যোগাযোগ করে তাদের লেখার অভিজ্ঞতা সম্পর্কে বিশেষ কিছু শিখতে পারে। বই মেলাতে লেখক এমনকি পাঠকদের সঙ্গে তাদের জ্ঞান অভিজ্ঞতা ভাগ করে করে, এবং নেওয়ার জন্য আলোচনা সেশনের ব্যবস্থা করা হয়ে থাকে। বইমেলা শুধুমাত্র বই প্রেমিকদের জন্য শিক্ষামূলক জায়গা নয় বইমেলা এমন একটি জায়গা যেখানে লেখকরা তাদের দর্শকদের সঙ্গে যোগাযোগ স্থাপন করতে পারে। যেটি লেখকদের আরও শিক্ষামূলক বই লিখতে বিশেষভাবে অনুপ্রাণিত করে। যা আমাদের জাতিকে আরো শিক্ষিত সচেতন করতে অনেক সাহায্য করে থাকে। বইমেলার পরিসর বাড়াতে ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে পড়ার অভ্যাস গড়ে তোলার জন্য বর্তমান সরকার বইমেলায় যোগদানের জনগণকে বিশেষভাবে উৎসাহিত করে থাকেন।
বইমেলা অনুচ্ছেদ - ৪
মানুষের সর্বোত্তম বন্ধু বই। মানুষের জীবনকে সমৃদ্ধ করতে এবং পূর্ণতা দিতে বয়ে মানুষকে ভীশনভাবে সাহায্য করে। প্রতিটা মানুষের ভেতর বই পড়ার আগ্রহ, প্রবণতা এবং মরণশীলতা বৃদ্ধি করতে বইমেলার আয়োজন করা হয়। ১৮০২ সালে যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্ক শহরে বিশ্বে প্রথম বইমেলা অনুষ্ঠিত হয়েছিল। তারপর ১৯৪৯ সালে জার্মানির ফ্রাঙ্কফুটের বৃহত্তম বইমেলা শুরু হয়, আর সেখান থেকেই আধুনিক বইমেলার যাত্রা শুরু হয়েছিল। বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পাঁচ বছর পর প্রথম ১৯৭৬ সালে বইমেলার আয়োজন করা হয়েছিল। পরবর্তীতে বইমেলা বাঙালি বই প্রেমিকদের মাঝে ব্যাপকভাবে প্রভাব বিস্তার করেছেন। বর্তমানে প্রতিবছর বাংলাদেশে ফেব্রুয়ারি মাসে "একুশে বইমেলা" অনুষ্ঠিত হয় এই বইমেলাটি বাংলাদেশের সবচাইতে বৃহৎ বইমেলা। একুশে বইমেলা বাংলা একাডেমি প্রাঙ্গণে অনুষ্ঠিত হয় ১৯৮৫ সাল থেকে। বাংলাদেশে পুরো ফেব্রুয়ারি মাসজুড়ে একুশে বইমেলা অনুষ্ঠিত হয়। লেখক ও পাঠক সহ অসংখ্য বই প্রেমিকরা এই মেলায় অংশগ্রহণ করে থাকেন। বাংলাদেশ একটি বিচিত্র উৎসবে পরিণত হয়েছে বইমেলা। ভবিষ্যতের প্রজন্মকে পাঠকমুখী করতে এবং জাতিকে মননশীল করতে ভীষণভাবেই বইমেলার গুরুত্ব। তাই আমাদের সকলের উচিত বইমেলাতে অবশ্যই অংশগ্রহণ করার।
বইমেলা অনুচ্ছেদ - ৫
বইমেলা বুহুর শতাব্দী ধরেই সারা বিশ্ব জুড়ে একটি জনপ্রিয় অনুষ্ঠান হিসেবেই পরিচিত। বইমেলাতে পাঠক এবং লেখক একত্রিত হতে পারে ও সাহিত্যের প্রতি ভালবাসা উদযাপন করতে পারে। একটি বইমেলায় বই প্রদর্শনের বিভিন্ন লেখক হাজারো বই নিয়ে প্রাঙ্গনে স্টল দিয়ে থাকে, বই প্রেমিকরা কিনার এবং পড়ার মাধ্যমে উপভোগ করে। বইমেলা বাংলাদেশের একটি শিক্ষামূলক জায়গা যেটি সকল বয়সের পাঠকদের আকর্ষিত করে। ফেব্রুয়ারি জুড়ে অনুষ্ঠিত হওয়া অমর একুশের বইমেলা অথবা একুশে বইমেলা, যেটি বাংলাদেশের সব থেকে বিখ্যাত বইমেলা হিসেবে পরিচিত সবার কাছে। বাংলা ভাষার জন্য আত্মত্যাগের গুরুত্বপূর্ণ ঘটনাকে স্মরণীয় করতেই এই মেলার নামকরণ করা হয়েছিল "অমর একুশে গ্রন্থমেলা"। বাংলাদেশের প্রায় কয়েক দশক ধরেই অনুষ্ঠিত হয়ে আসছে অমর একুশে বইমেলা। বাংলাদেশের সকল বই প্রেমিকরা এই বইমেলায় অংশগ্রহণ করে থাকেন। বইমেলায় দর্শনার্থীরা শতাধিক হোস্টেলে কথাসাহিত্য থেকে পাঠ্য বই, নাটক, উপন্যাস, শিশুদের বই সহ খুঁজে পাওয়া যায় প্রায় সব ধরনের বই। বই প্রেমিকদের দৃষ্টি আকর্ষণ করার জন্য প্রদর্শকরা তাদের স্টল সুন্দরভাবে ডিজাইন করে থাকেন। যাতে বই প্রেমিকরা তাদের নিজস্ব পছন্দের বইটি দ্রুত অনুসন্ধান করতে পারেন। বইমেলাতে অনুষ্ঠিত সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও সেমিনারে পাঠের আনন্দ অনেক বৃদ্ধি পায়। লেখক প্রকাশক এবং বুদ্ধিজীবীরা সাহিত্য নিয়ে বিশেষ আলোচনা করে এবং বইপ্রেমিকদের সঙ্গে তাদের অভিজ্ঞতা শেয়ার করে। বই প্রেমিকা লেখকদের বক্তৃতা শুনে বিতর্কে অংশগ্রহণ এবং তার প্রিয় লেখকের সঙ্গে দেখা করতে পারে। যেটি একজন লেখক এবং পাত্র উভয়কেই নতুন কিছু জানতে ও শিখতে ভীষণভাবে অনুপ্রাণিত করে। বইমেলা একটি মানুষের দৈনন্দিন জীবনের তাড়াহুড়ো থেকে অনেকটাই বাঁচায়, সাহিত্যের সঙ্গে জড়িত হওয়া এবং বইয়ের মাধ্যমে বিশ্বকে নতুন ভাবে অনু সাধন করার সুযোগ দেয় একটি বইমেলা। বইমেলা একটি মানুষকে আরো পড়ে জ্ঞান অর্জন করতে এবং জ্ঞানী হতে বিশেষভাবে অনুপ্রাণিত করে থাকে। তাই আমাদের প্রত্যেকের উচিত বইমেলাতে গিয়ে পছন্দের বইটি কিনে নতুন জ্ঞান অর্জন করার।
লেখকের মন্তব্য
বইমেলা অনুচ্ছেদ গুলো আপনার কাছে কেমন লাগলো? বইমেলা অনুচ্ছেদ গুলো আপনার কাছে ভালো লেগে থাকলে আপনি অবশ্যই আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করতে ভুলবেন না। আপনার মাধ্যমে আপনার বন্ধুরা পড়তে পারবে বইমেলা অনুচ্ছেদ গুলো। আর নিয়মিত নতুন নতুন অনুচ্ছেদ পেতে আমাদের গুগল মিউজিক ফোলো দিয়ে রাখুন। আমরা অনুচ্ছেদ বাদেও আরো নিত্য নতুন তথ্য বিষয়ক ব্লক পোস্ট বা আর্টিকেল এই ওয়েবসাইটে পাবলিশ করে থাকি। আসসালামু আলাইকুম।
সাগর ম্যাক্স এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url