ডিজিটাল বাংলাদেশ সম্পর্কে ১০ টি বাক্য
শীতের সকাল সম্পর্কে ১০ টি বাক্যডিজিটাল বাংলাদেশ সম্পর্কে ১০ টি বাক্য সম্পর্কে আপনি নিশ্চয় জানতে চাচ্ছেন? সেজন্য আমরা এই আর্টিকেলের মাধ্যমে ডিজিটাল বাংলাদেশ সম্পর্কে ১০ টি বাক্য আপনার সামনে তুলে ধরবো। ডিজিটাল বাংলাদেশ সম্পর্কে ১০ টি বাক্য জানার জন্য এই আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ পড়ুন।
আমাদের দেশ বাংলাদেশ ডিজিটাল বাংলাদেশ সম্পর্কে ১০ টি বাক্য অবশ্যই সকলের জেনে রাখা উচিত। কারণ বিভিন্ন বিসিএস পরীক্ষা অথবা চাকরির ইন্টারভিউে বাংলাদেশ সম্পর্কে কিছু কথা বলতে বলা হয়। তাই আমরা যদি এই বাক্যগুলো জেনে রাখতে পারে তাহলে যে কোন বিবিএস পরীক্ষা অথবা চাকরির ইন্টারভিউে ডিজিটাল বাংলাদেশ সম্পর্কে অনেক কিছু কথা বলতে পারবো। তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক ডিজিটাল বাংলাদেশ সম্পর্কে ১০ টি বাক্য।
পোস্ট সূচিপত্রঃ ডিজিটাল বাংলাদেশ সম্পর্কে ১০ টি বাক্য
- ভূমিকা
- ডিজিটাল বাংলাদেশ নিয়ে সংক্ষিপ্ত তথ্য
- ডিজিটাল বাংলাদেশ সম্পর্কে ৫ টি বাক্য
- ডিজিটাল বাংলাদেশ সম্পর্কে ১০ টি বাক্য
- ডিজিটাল বাংলাদেশ সম্পর্কিত কিছু প্রশ্ন উত্তর
- উপসংহার
ভূমিকাঃ ডিজিটাল বাংলাদেশ সম্পর্কে ১০ টি বাক্য
ডিজিটাল বাংলাদেশ সম্পর্কে ১০ টি বাক্য জানার মাধ্যমে আপনারা আগত বিসিএস অথবা সরকারি চাকরির পরীক্ষার প্রস্তুতি দৃঢ় করতে পারবেন। শুধু তাই নয় অধিকাংশ চাকরির ভাইভাতেই ডিজিটাল বাংলাদেশ সম্পর্কে কিছু বলতে বলা হয়। এবং বিভিন্ন ধরনের প্রতিযোগিতা মূলক পরীক্ষায় ডিজিটাল বাংলাদেশ সম্পর্কে ১০ টি বাক্য লিখ? এই প্রশ্নটি অনেকবার এসে থাকে। সেজন্য আপনারা যারা এই বছরে বিসিএস পরীক্ষার জন্য প্রস্তুতি নিতে যাচ্ছেন তারা ডিজিটাল বাংলাদেশ সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পড়ে জেনে রাখতে পারেন।
আরো পড়ুনঃ অনুচ্ছেদ সততা
আমাদের আজকের এই আর্টিকেলটির মাধ্যমে ডিজিটাল বাংলাদেশ সম্পর্কে বেশ কয়েকটি বাক্য আপনাদের সামনে তুলে ধরেছি। সেজন্য আপনারা আজকের এই আর্টিকেলটি প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়তে থাকুন। আশা করি এই আর্টিকেলটি আপনাদের অনেক উপকারে আসবে।
ডিজিটাল বাংলাদেশ নিয়ে সংক্ষিপ্ত তথ্য
ডিজিটাল বাংলাদেশ হল দেশের প্রত্যেকটি ক্ষেত্রে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির ব্যবহার নিশ্চিতকরণকে বোঝানো হয়ে থাকে। ডিজিটাল বাংলাদেশ পরিকল্পনার কথাটি প্রথম আসে ২০০৮ সালে। বাংলাদেশের বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ১২ই ডিসেম্বর ২০০৮ সালে উল্লেখ করেছেন যে বাংলাদেশ ২০২১ সালে স্বাধীনতার ৫০ বছরে বাংলাদেশ ডিজিটাল বাংলাদেশে পরিণত হবে। একটি উন্নত দেশ, সমৃদ্ধ ডিজিটাল সমাজ, ডিজিটাল যুগের জনগোষ্ঠী, রূপান্তরিত উৎপাদন ব্যবস্থা, নতুন জ্ঞানভিত্তিক অর্থনীতি, সব ধরনের প্রযুক্তি ব্যবহার, দেশের শিক্ষা, স্বাস্থ্য সংস্থা এবং দারিদ্র মোচনের ব্যবস্থা করাই ডিজিটাল বাংলাদেশ ধারণাটির মূল লক্ষ্য।
ডিজিটাল বাংলাদেশ রূপকল্প বাস্তবায়নের জন্য সরকার মোট ৪টি সুনির্দিষ্ট বিষয়কে গুরুত্ব দিয়েছেন। আর সেগুলো হলোঃ মানব সম্পদ উন্নয়ন, জনগণের সম্পৃক্ততা, সিভিল সার্ভিস ও দৈনন্দিন জীবনের তথ্য প্রযুক্তির ব্যবহার। বর্তমান সময়ে ডিজিটাল বাংলাদেশ কার্যক্রম সক্রিয় অবস্থায় রয়েছে।
ডিজিটাল বাংলাদেশের লক্ষ্য এবং উদ্দেশ্য
ডিজিটাল বাংলাদেশের লক্ষ্য এবং উদ্দেশ্য সম্পর্কে জানার জন্য আর্টিকেলের এই অংশটুকু মনোযোগ সহকারে পড়ুন। কারণ আমরা আর্টিকেলের এই অংশে আলোচনা করেছি ডিজিটাল বাংলাদেশ-এর লক্ষ্য এবং উদ্দেশ্য সম্পর্কে। আমরা আশা করছি আপনারা সম্পূর্ণ অংশটুকু মনোযোগ সহকারে পড়ার মাধ্যমে ডিজিটাল বাংলাদেশের লক্ষ্য এবং উদ্দেশ্য জেনে যাবেন।
- ডিজিটাল বাংলাদেশ এর প্রধান লক্ষ্য হলো তথ্যপ্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে সরকারের সমস্ত সেবা সমূহ জনগণের জন্য নির্বিঘ্ন ও নিশ্চিত করা।
- ওয়েবসাইটের মাধ্যমে সরকারি সকল সেবা সমূহ সংরক্ষণ করা। যেন যে কেউ তার প্রয়োজনে যে কোন ওয়েবসাইটে প্রবেশ করে তার সেবা নিশ্চিত করা।
- সরকারি সকল অফিস সমূহে দায়িত্বরত কর্মকর্তা এবং কর্মচারীদের যোগাযোগের যাবতীয় তথ্য ওয়েবসাইটে প্রবেশ করা রয়েছে। যেখানে একজন গ্রাহক মোবাইলের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট অফিসে যোগাযোগ করে তার সেবা নিশ্চিত করতে পারবে।
- বাংলাদেশে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সংযোগ সম্প্রসারণ এবং আইটি পার্ক নির্মাণসহ বেশ কিছু উন্নয়ন যেটি ডিজিটাল বাংলাদেশের লক্ষ্য এবং উদ্দেশ্য অর্জনে অনেক ধাপ এগিয়ে গেছে।
- বর্তমানে সারাদেশে সরকারি সকল সেবা ডিজিটালাইজেশন হওয়ার কারণে দুর্নীতি অনেকটাই হ্রাস পেয়েছে। সেইসঙ্গে স্বচ্ছলতা ও জবাবদি তাও নিশ্চিত হয়েছে।
- ডিজিটাল প্রযুক্তির ব্যবহার সংক্রান্ত বিভিন্ন সেমিনার এবং ট্রেনিংয়ের ব্যবস্থার মাধ্যমে গড়ে তোলা হচ্ছে মানবসম্পদকে দক্ষ হিসেবে গড়ে তোলার জন্য। সেজন্য চাকরি করার উপর নির্ভরশীলতা কমিয়ে উদ্যোক্তা হিসেবে তৈরি করা হচ্ছে।
- কৃষি তথ্য ও সেবা প্রদানের জন্য বিবিসির ইনফো সরকার-২ প্রকল্পের আওতায় বাংলাদেশের বিভিন্ন জেলায় ২৫৪ টি এগ্রিকালচারাল ইনফরমেশন সেন্টার স্থাপন করা হয়েছে। যেন প্রান্তিক কৃষক খুব সহজেই আধুনিক সেবা পেতে পারে।
ডিজিটাল বাংলাদেশ সম্পর্কে ৫ টি বাক্য
ডিজিটাল বাংলাদেশ করার লক্ষ্যেই বাংলাদেশ সরকার প্রতিনিয়তই বিভিন্ন ধরনের কাজ করে যাচ্ছে। বিসিএস অথবা যেকোনো সরকারি চাকরির ভাইবা পরীক্ষার প্রস্তুতি স্বরূপ ডিজিটাল বাংলাদেশ সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য সকলেরই জেনে রাখা উচিত। তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক ডিজিটাল বাংলাদেশ সম্পর্কে ৫টি বাক্য।
- ডিজিটাল বাংলাদেশ রূপকল্প কার্যক্রমটি উদ্বোধন হয়েছিল ১লা জুলাই ২০০৮ সালে।
- ডিজিটাল বাংলাদেশ রূপকল্প বাস্তবায়নের জন্য বাংলাদেশ সরকার মোট ৪টি সুনির্দিষ্ট বিষয়কে বেশি গুরুত্ব দিয়েছেন। সেগুলো হলোঃ মানুষ সম্পদ উন্নয়ন, জনগণের সম্পৃক্ততা, সিভিল সার্ভিস ও দৈনন্দিন জীবনের তথ্য প্রযুক্তির ব্যবহার।
- ডিজিটাল বাংলাদেশ ডাক, টেলিযোগাযোগ এবং তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের অধীনে সব কার্যক্রম পরিচালনা করে।
- ডিজিটাল বাংলাদেশ মন্ত্রণালয়য়ের প্রধান মোস্তফা জব্বার এবং ব্যক্তিত্ব রয়েছে জুনায়েদ আহমদে পলক।
- বাংলাদেশ কম্পিউটার সমিতি "Digital Bangladesh Summit" মামুন বিষয়ে প্রথম শীর্ষ সম্মেলনের আয়োজন করে ২০০৯ সালের ১২ থেকে ১৭ নভেম্বর। সেই সম্মেলনে ডিজিটাল বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠা এবং অগ্রাধিকারের বিষয়গুলি আলোচনা করা হয়েছিল।
ডিজিটাল বাংলাদেশ সম্পর্কে ১০ টি বাক্য
ডিজিটাল বাংলাদেশ একটি প্রতিষ্ঠান পূর্ণ প্রকল্প যেটি দেশের সকল সেবা ও ব্যবসা ডিজিটাল প্রযুক্তির মাধ্যমে সম্পন্ন করার লক্ষ্য রাখে। ডিজিটাল বাংলাদেশ প্রকল্পের মূল উদ্দেশ্য হলো বাংলাদেশ সম্পন্ন ডিজিটাল পরিচালিত দেশ হিসেবে পরিণত হবে। ডিজিটাল বাংলাদেশ প্রকল্পের মাধ্যমে সকল শিক্ষার্থীকে ডিজিটাল শিক্ষা দেওয়া হবে ও একটি স্বচ্ছ এবং নিরাপদ সাইবার স্পেস প্রস্তুত করা হবে।এছাড়াও সেবা সমূহ যেমন স্বাস্থ্যসেবা, সরকারের দপ্তর সমূহ এবং একটি বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানসমূহ স্বচ্ছ ডিজিটাল প্রযুক্তির মাধ্যমে পরিচালিত হবে।
আরো পড়ুনঃ ইন্টারনেট অনুচ্ছেদ
বর্তমান সময়ে ডিজিটাল বাংলাদেশ করার লক্ষ্যে বাংলাদেশ সরকার প্রতিনিয়তই কাজ করে যাচ্ছে।বিসিএস অথবা চাকরির ভাইবা পরীক্ষার জন্য প্রস্তুতি স্বরূপ ডিজিটাল বাংলাদেশ সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য সকলেরই জেনে রাখা প্রয়োজন। তাহলে চলুন এবার আমরা জেনে নেওয়ার চেষ্টা করি ডিজিটাল বাংলাদেশ সম্পর্কে ১০ টি বাক্য বাংলা।
ডিজিটাল বাংলাদেশ সম্পর্কে ১০ টি বাক্য (বাংলা) নিচে দেওয়া হলঃ
- ডিজিটাল বাংলাদেশ রূপকল্প কার্যক্রমটি উদ্বোধন হয়েছিল ১লা জুলাই ২০০৮ সালে।
- ডিজিটাল বাংলাদেশ প্রকল্পের মাধ্যমে দেশের সকল মানুষকে প্রযুক্তি শিক্ষা দেওয়া হবে। যাতে করে স্বয়ং নিজেদের জীবনে প্রযুক্তি ব্যবহার করতে পারে।
- ডিজিটাল বাংলাদেশ রূপকল্প বাস্তবে জন্য সরকার চারটি সুনির্দিষ্ট বিষয়কে অনেক বেশি গুরুত্ব দিয়েছে, তার মধ্যে রয়েছে মানবসম্পদ উন্নয়ন, জনগণের সম্পৃক্ততা, সিভিল সার্ভিস এবং দৈনন্দিন জীবনের তথ্য প্রযুক্তির ব্যবহার।
- সরকারি দপ্তরগুলো সম্পূর্ণ ডিজিটাল হতে হবে যাতে করে সেবাগুলো সহজে এবং দ্রুত প্রদান করা যায়।
- ডিজিটাল বাংলাদেশে মন্ত্রণালয়য়ের প্রধান হলেন মোস্তফা জব্বার ও ব্যক্তিত্ব রয়েছেন জুনায়েদ আহমদে পলক।
- বাংলাদেশ কম্পিউটার সমিতি "Digital Bangladesh Summit" মামুন বিষয়ে প্রথম শীর্ষ সম্মেলনের আয়োজন করে ২০০৯ সালের ১২ থেকে ১৭ নভেম্বর। সেই সম্মেলনে ডিজিটাল বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠা এবং অগ্রাধিকারের বিষয়গুলি আলোচনা করা হয়েছিল।
- বিভিন্ন ধরনের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ডিজিটাল শিক্ষা প্রদান করা হবে ও নতুন প্রযুক্তি ব্যবহার করে শিক্ষার্থীদের নলেজ অনেক বৃদ্ধি করা হবে।
- বর্তমান বাংলাদেশ সরকার ডিজিটাল বাংলাদেশ থেকে স্মার্ট বাংলাদেশ করার পরিকল্পনা করছেন। আশা করা যাচ্ছে ২০৪১ সালে স্মার্ট বাংলাদেশ পরিকল্পনার বাস্তবায়ন হবে।
- বাংলাদেশের স্বাস্থ্যসেবা সম্পর্কিত সকল তথ্য এবং সেবাগুলো ডিজিটাল হবে যাতে করে সেবাগুলো সহজে এবং দ্রুত প্রদান করা যায়।
- বাংলাদেশ সরকারের সকল তথ্য পাওয়ার জাতীয় ওয়েবসাইট পোর্টাল হচ্ছে (www.bangladesh.gov.bd) এই ওয়েবসাইট।
ডিজিটাল বাংলাদেশ সম্পর্কিত কিছু প্রশ্ন উত্তর
- প্রশ্নঃ ডিজিটাল বাংলাদেশের প্রবর্তক কে?
- উত্তরঃ ডিজিটাল বাংলাদেশের প্রবর্তক হলেন বাংলাদেশের বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
- প্রশ্নঃ ডিজিটাল বাংলাদেশের লক্ষ্য কি?
- উত্তরঃ ডিজিটাল বাংলাদেশের লক্ষ্য হলো সব ধরনের প্রযুক্তি ব্যবহার দেশের শিক্ষা স্বাস্থ্য কর্মসংস্থান এবং দারিদ্র মোচনের ব্যবস্থা করা। এবং উন্নত দেশ, সমৃদ্ধ ডিজিটাল সমাজ, নতুন জ্ঞানভিত্তিক অর্থনীতি এবং জ্ঞান ও প্রযুক্তিভিত্তিক দেশ গঠন করা।
- প্রশ্নঃ ডিজিটাল বাংলাদেশ নাম পরিবর্তন করে স্মার্ট বাংলাদেশ করা হয় কবে?
- উত্তরঃ আমরা সকলেই ডিসেম্বর যে ডিজিটাল বাংলাদেশ দিবস পালন করতাম সেই নামটি এখন পরিবর্তন করে একই তারিখে ইস্মার্ট বাংলাদেশ দিবস উদযাপন করতে হবে। ইতিমধ্যেই মন্ত্রিসভা সিটির অনুমোদন দিয়েছে।
- প্রশ্নঃ ডিজিটাল বাংলাদেশের পরবর্তী নাম কি?
- উত্তরঃ ডিজিটাল বাংলাদেশের পরবর্তী নাম হলোঃ
- স্মার্ট বাংলাদেশ
- প্রগ্রেসিভ বাংলাদেশ
- এনলইটেড বাংলাদেশ
- প্রোভার্টিলেস বাংলাদেশ
উপসংহারঃ ডিজিটাল বাংলাদেশ সম্পর্কে ১০ টি বাক্য
বাংলাদেশ হল দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার একটি স্বাধীন ও সার্বভৌম রাষ্ট্র। ডিজিটাল বাংলাদেশ এর মূল লক্ষ্য হচ্ছে একটি উন্নত দেশ গড়া, সমৃদ্ধ ডিজিটাল সমাজ গড়ে তোলা, নতুন জ্ঞান ভিত্তিক অর্থনীতিও, এবং জ্ঞান ও প্রযুক্তি ভিত্তিক দেশ গঠন করা। সেজন্য আমাদের সকলেরই উচিত ডিজিটাল বাংলাদেশ সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য জেনে রাখা। চাকরি অথবা প্রতিযোগিতামূলক শিক্ষায় ডিজিটাল বাংলাদেশ সম্পর্কে বিভিন্ন প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করা হয়ে থাকে। ডিজিটাল বাংলাদেশ সম্পর্কে ১০ টি বাক্য সম্পর্কে আপনারা নিশ্চয়ই এতক্ষণে জেনে গেছেন,
আরো পড়ুনঃ পদ্মা সেতু অনুচ্ছেদ
এবং আপনারা আপনাদের সরকারি ও বেসরকারি চাকরির প্রস্তুতি নিতে পারবেন। ডিজিটাল বাংলাদেশ সম্পর্কে ১০ টি বাক্য এই বিষয় নিয়ে আপনাদের যদি কিছু জানার থাকে তাহলে আপনারা এই আর্টিকেলের নিচে মন্তব্য করে আমাদেরকে জানাবেন। তা ছাড়াও এই আর্টিকেলটি তথ্যবহুল মনে হলে আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করতে ভুলবেন না। কারণ আপনাদের মাধ্যমে আপনার বন্ধুরাও জানতে পারবে ডিজিটাল বাংলাদেশ সম্পর্কে ১০ টি বাক্য। আসসালামু আলাইকুম।
সাগর ম্যাক্স এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url