থানকুনি পাতার ব্যবহার - থানকুনি পাতার উপকারিতা
অ্যালোভেরা মুখে মাখলে কি হয়প্রিয় পাঠক, আপনি নিশ্চয়ই জানতে চাচ্ছেন, থানকুনি পাতার উপকারিতা এবং থানকুনি পাতার ব্যবহার সম্পর্কে। তাই আজকে আমরা আপনাকে জানাবো, থানকুনি পাতার উপকারিতা এবং থানকুনি পাতার ব্যবহার সম্পর্কে। থানকুনি পাতার উপকারিতা এবং থানকুনি পাতার ব্যবহার সম্পর্কে ছাড়াও থানকুনি পাতা মুখে দিলে কি হয় সেটাও জানাবো। আসলে এই থানকুনি পাতার খুব একটা যত্ন না নিলেও বেড়ে ওঠে।
পুকুরের আশেপাশে বা ঝোপের ঝাড়ে থানকুনি পাতা বেশি দেখা যায়। খেতে একটু তিতো হলেও থানকুনি পাতা আমাদের শরীরের জন্য বেশ উপকারী। মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা বাড়াতেও এই থানকুনি পাতার বাটা অনেক উপকারী। তাই আমরা এই আর্টিকেলের মাধ্যমে সুন্দরভাবে আলোচনা করার চেষ্টা করেছি থানকুনি পাতার উপকারিতা এবং থানকুনি পাতার ব্যবহার সম্পর্কে। তাই আপনি এই পোস্টটি পড়তে থাকুন আর জানতে থাকুন থানকুনি পাতার উপকারিতা এবং থানকুনি পাতার ব্যবহার সম্পর্কে।
পোস্ট সূচিপত্রঃ
ভূমিকা
আমাদের এই পোস্টটিতে আসার মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে থানকুনি পাতার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে জানার। আপনি জানলে অবাক হবেন, থানকুনি পাতার অপকারিতা বলতে কিছুই নেই শুধুই উপকারিতা। আপনি যদি আমাদের এই পোস্টটি সম্পন্ন পড়েন তাহলে বুঝতে পারবেন থানকুনি পাতার কতগুলো উপকার হয়েছে। থানকুনি এক ধরনের ভেষজ উপাদান।
আরো পড়ুনঃ পেটে চর্বি জমার লক্ষণ
এবং থানকুনি পাতায় রয়েছে ভিটামিন ও এবং খনিজ পদার্থ। সেজন্য আমাদের ত্বক উজ্জ্বল করতে বেশ উপকারী গুনাগুন হিসেবে কাজ করে থানকুনি পাতা।তাহলে চলুন একনজরে আমরা দেখিনি, এই পোষ্টের মাধ্যমে কি কি বিষয় জানতে পারবো।আপনি যদি এই পোস্টটি সম্পন্ন পড়েন, তাহলে যে সকল বিষয়গুলো জানতে পারবেন সেগুলো হল।
থানকুনি পাতা মুখে দিলে কি হয়, যৌবন ধরে রাখতে থানকুনি পাতার উপকারিতা, থানকুনি পাতার উপকারিতা, থানকুনি পাতার ব্যবহার, থানকুনি পাতা চিবিয়ে খেলে কি হয়। তো চলুন ঝটপট এ সকল বিষয় সম্পর্কে আমরা বিস্তারিতভাবে জেনে আসি। এবং নিজের উপরে ব্যবহার করি।
থানকুনি পাতা মুখে দিলে কি হয়
থানকুনি পাতা আমাদের বাংলাদেশে খুবই পরিচিত একটি ভেষজ। যেকোনো রোগ নিরাময়ে থানকুনি পাতা রসের তুলনা প্রায় অসম্ভব। থানকুনি পাতায় রয়েছে নানা ধরনের ভেষজ গুণ। থানকুনি পাতা বিশেষ করে পেটের সকল রোগের জন্য ওষুধ হিসেবে কাজ করে। শুধু তাই নয় ধানকুনি পাতা আমাদের দেশে শাক হিসেবে রান্না করা হয়, আবার ভর্তা এবং কাঁচা সালাদ হিসেবে খাওয়া যায়।
থানকুনি পাতায় রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ও এবং খনিজ পদার্থ। তাই কোন ব্যক্তি যদি এই থানকুনি পাতা নিয়মিত খেতে পারে তাহলে বিভিন্ন রকমের উপকার পাবে। আপনার ত্বকের সৌন্দর্যের জন্য থানকুনি পাতা ব্যবহার করতে পারেন, কারণ থানকুনি পাতায় থাকা অ্যামাইনো এসিড, ফাইটোকেমিক্যাল ও বিটা ক্যারোটিন।
ত্বকের অন্দরে পুষ্টিগুলোর ঘাটতি দূর করার পাশাপাশি বলে রেখাগুলো কমাতে বেশ ভূমিকা পালন করে থাকে। সেজন্য স্বাভাবিকভাবে আপনার ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি পাবে। তার সাথে কম বয়সে ত্বকের বুড়িয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা অনেকটা কমে যাবে।
যৌবন ধরে রাখতে থানকুনি পাতার উপকারিতা
আপনি যদি আপনার যৌবন ধরে রাখতে চান তাহলে থানকুনি পাতা কোন জরি নেই। সেজন্য নিয়মিত সকালে উঠে খালি পেটে খেতে পারেন থানকুনি পাতা। থানকুনি পাতায় এমন অনেক ভেষজ গুণ রয়েছে, এগুলো নিয়মিত খাওয়ার ফলে পেটের যেকোনো সমস্যায় কোনদিনও আপনাকে ভুগতে হবে না। এছাড়াও প্রতিদিন এই থানকুনি পাতা খেলে আপনার শরীর স্বাস্থ্য সব সময় সতেজ থাকার পাশাপাশি আপনার যৌবনও ধরে রাখতে সাহায্য করবে।
- থানকুনি পাতার রস আপনি যদি খান তাহলে আপনার কাশি সেরে যাবে। এর পাশাপাশি জ্বরের সময় মধুর সাথে এক চা চামচ থানকুনি পাতার রস খেলে জ্বর সেরে যাবে।
- মানসিক রোগের ক্ষেত্রেও থানকুনি পাতা বেশ উপকারী। কারণ থানকুনি পাতায় থাকা স্যারোটনিন হরমোনের ক্ষরণ বারিয়ে দিয়ে থাকে থাকে, সেজন্য কমে যায় স্ট্রেস হরমোনের প্রভাব।
- কাটা জায়গা সারাতে কিংবা দাঁতের রোগ কমাতে থানকুনি পাতা বেশি উপকারী। তাই আপনি যদি থানকুনি পাতাকে সিদ্ধ করে ছেকে নিয়ে সেই জলটুকু কুলকুচি করেন তবে বেশ উপকার পাবেন।
- নিয়মিত সকাল বেলা থানকুনি পাতা খেলে আপনার মস্তিষ্কের কোষ গঠনে সাহায্য করবে। তাই প্রতিদিন ঘুম থেকে উঠে সকালবেলা থানকুনি পাতা খান আর আপনার স্মৃতিশক্তির বিকাশ ঘটান।
- থানকুনি পাতার রস মৃত কোষগুলোকে পূর্ণ গঠন করে আমাদের ত্বক মসৃণ করতে সাহায্য করে থাকে।
- থানকুনি পাতা স্নানতন্ত্রকে সক্রিয় রাখতে পারে। এর পাশাপাশি চুলপড়া বন্ধ করে চুলের গোড়া শক্ত মজবুত করতে পারে থানকুনি পাতা। সেজন্য আপনাকে প্রথমে থানকুনি পাতা বেটে নিতে হবে সুন্দর করে তারপর চুলে লাগাতে হবে সপ্তাহে অন্তত দুই থেকে তিনবার লাগান তাহলে আপনার নতুন চুল গজাতেও সাহায্য করবে এবং কিছুদিনের মধ্যেই ভালো ফলাফল পাবেন।
- যৌবন ধরে রাখতে বেশ সাহায্য করে থাকে থানকুনি পাতার রস। আপনি যদি নিয়মিত এক গ্লাস দুধের মধ্যে একটুখানি থানকুনি পাতার রস খেতে পারেন তবে আপনার চেহারায় লাবণ্য ফিরে আসবে ও ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি পাবে।
থানকুনি পাতার উপকারিতা
থানকুনি পাতা এমন একটি পাতা যা আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। তাছাড়া ধানকুনি পাতা বিভিন্ন উপায়ে খাওয়া যায় যেমন রস, বড়ি, ভর্তা কিংবা দুধের সঙ্গে ইত্যাদি। তাছাড়া থানকুনি পাতা সংরক্ষণ করার জন্যে আপনাকে থানকুনি পাতা ভালো করে ধুয়ে রোদে শুকিয়ে তারপর পাউডার তৈরি করে নিতে হবে। আমাদের পেটের পীড়া জনিত সমস্যায় থানকুনি পাতা রস বেশ উপকার।
আরো পড়ুনঃ শ্বাসকষ্ট হলে কি খাওয়া যাবে না
কিন্তু এখনো গ্রাম বাংলার মানুষ গুলো থানকুনি পাতার ভর্তা নিয়মিত খেয়ে থাকেন। আপনি হয়তো জানেন না থানকুনি পাতার উপকারিতা অনেক বেশি। কিন্তু থানকুনি পাতার অপকারিতা নেই বললেই চলে। যেহেতু থানকুনি পাতার অপকারিতা নেই, সেহেতু আমরা এখন জানব উপকারিতা সম্পর্কে। তবে চলুন পোস্টের এই অংশে আমরা এখন জেনে নি থানকুনি পাতার উপকারিতা সম্পর্কে।
জ্বর কমাতে থানকুনি পাতার উপকার
আমরা সকলেই জানি আবহাওয়া পরিবর্তনের ফলে বিভিন্ন সময় জ্বর হয়। তাই আমরা যদি এ সময় থানকুনি পাতার রস খেতে পারেন, তবে এই ধরনের জ্বর থেকে সহজে মুক্তি পাব। সেজন্য আপনাকে যেটা করতে হবে সেটা হল এক চা চামচ থানকুনি পাতার রসের সঙ্গে এক চা চামচ শিউলি পাতার রস মিশিয়ে নিতে হবে। তারপর প্রতিদিন সকালবেলা খালি পেটে সেই রস খেতে হবে। তাহলে আপনার জ্বর সেরে যাবে এবং শরীরের দুর্বলতা কমে আসবে।
কাশি রোদে থানকুনি পাতার উপকার
আপনারা যারা অনেকদিন ধরে কাশি সমস্যায় ভুগছেন এবং কাশির সমস্যা থেকে মুক্তি চাচ্ছেন তাদের জন্যই মূলত থানকুনি পাতার রস। নিয়মিত দুই চা চামচ থানকুনি পাতার রস চিনির সঙ্গে মিশিয়ে খেতে পারলে আপনার কাছে অনেকটাই কমে যাবে। এই নিয়মটি যদি আপনি এক সপ্তাহ ধরে করতে পারেন তাহলে আপনার শুকনো কাশি থেকে শুরু করে সকল কাশি জনিত সমস্যা দূর করতে পারবেন।
আমাশয় প্রতিরোধে থানকুনি পাতার উপকার
আমাদের মধ্যে অনেকে আমাশয় জনিত সমস্যায় ভুগে থাকেন। তারা যদি শুধুমাত্র এক সপ্তাহ খালি পেটে থানকুনি পাতার রস খেতে পারে তাহলে জীবনের জন্য আমাশয় সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন। আর থানকুনি পাতার রসের সঙ্গে সামান্য একটু চিনি মিশ্রিত করে নিয়মিত দুই চা চামচ করে সেবন করলে পেটের সকল সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে।
হজম ক্ষমতা বৃদ্ধিতে থানকুনি পাতার উপকার
নিয়মিত সকালে খালি পেটে থানকুনি পাতার রস খেতে পারলে হজম ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। সেসঙ্গে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। আবার কোথাও কেটে ছিড়ে গেলে সেখানে থানকুনি পাতা পেতে লাগিয়ে দিলে অল্প সময়ের মধ্যেই সেই ক্ষত সেরে যায়।
ত্বকের সৌন্দর্যে থানকুনি পাতার উপকার
বিশেষ করে নারীরা সকলেই ত্বকের সৌন্দর্য বৃদ্ধির জন্য বিভিন্ন উপায় অবলম্বন করে থাকে। কিন্তু আপনি কি জানেন অন্যতম উপাদান গুলোর মধ্যে সবথেকে ধানকুনি পাতা মুখ্য ভূমিকা পালন করে।ধানকুনি পাতায় থাকা অ্যামাইনো এসিড, ফ্যাটি এসিড, বিটা ক্যারোটিন ও ফাইটোকেমিক্যাল।যার ফলে ত্বকের পুষ্টি বজায় রাখতে সাহায্য করে এবং এর পাশাপাশি টপ এর বলিরেখা কমাতে বিশেষ ভূমিকা রাখে। এছাড়াও থানকুনি পাতা ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে ত্বকের নানা ধরনের সমস্যার সমাধান করে।
চুল পড়া কমাতে থানকুনি পাতার উপকার
যাদের চুল ঝরে পড়তে পড়তে প্রায় শেষের পথে। তারা মূলত থানকুনি পাতার সঠিক ব্যবহারটি করুন এবং নতুন চুল গজান।সেজন্য আপনাকে সপ্তাহে দুই থেকে তিনবার থানকুনি পাতা বেটে মাথায় লাগিয়ে রাখতে হবে। তাহলে আপনার চুল পড়া তো বন্ধ হবে, এর পাশাপাশি নতুন চুল গজাতে সাহায্য করবে।
থানকুনি পাতার ব্যবহার
থানকুনি নির্যাস অনেক ভাবে ব্যবহার করা যেতে পারে। নিয়মিত থানকুনি পাতার জুস বানিয়ে খাওয়া যেতে পারে। এর ফলে পাকস্থলী এবং মস্তিষ্কের সুস্থতার পাশাপাশি আপনার ত্বকের উজ্জ্বলতা ও প্রাণময়দা বৃদ্ধি পাবে। আপনি চাইলে থানকুনি পাতার রস বরফ করে তোকে ঘুষতে পারেন। তাছাড়াও থানকুনি পাতা রয়েছে নির্যাসসমৃদ্ধ বিভিন্ন ধরনের সৌন্দর্যপূর্ণ (যেমনঃ ময়েশ্চারাইজার, ফেসওয়াশ, সিরাম, সানস্ক্রিন, টোনার ইত্যাদি)।
এগুলির ব্যবহার আপনি করতে পারেন। কোরিয়ান ব্যান্ড হিসেবে যেমন রয়েছে, Purito, Iunik, Cosrx, Insfree ইত্যাদি। এছাড়াও আরো অনেক ধরনের ইউরোপিয়ান এবং আমেরিকান ব্যান্ডগুলিও আপনার চাহিদা অনুযায়ী সেনটেল্লা সিকাসমৃদ্ধ বা এশিয়াটিকা পণ্য পেয়ে যাবেন। কিন্তু পণ্যটি কেনার আগে অবশ্যই আপনি ইন্টারনেট থেকে পণ্যটির উপাদান ও রিভিউ দেখে নিবেন।
এবং ভালো করে যাচাই করে নিবেন যেন কোন উপাদানে আপনার এলার্জি আছে কিনা। সব সময় একটা কথা মাথায় রাখার চেষ্টা করবেন, একটি পণ্য ভালো তার মানে এই নয়, যে পণ্যটি আপনার জন্যও ভালো হবে। আপনার জন্য এই পণ্যটি নাও ভালো হতে পারে। সেজন্য অবশ্যই পণ্য ব্যবহারের আগে প্যাঁচ টেস্ট করে নেওয়া আবশ্যক।
থানকুনি পাতা চিবিয়ে খেলে কি হয়
আমরা এতক্ষণে সকলেই জেনে গেছি থানকুনি পাতার বহু গুণাগুণ। প্রাকৃতিক ওষুধি গাছপালার মধ্যে থানকুনি পাতা সবথেকে অন্যতম। এই ধানকুনি পাতার সঠিক ব্যবহার করতে পারলে আপনি আপনার যে কোন সমস্যা দূর করতে পারবেন। এর পাশাপাশি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিতে সহায়তা করে। থানকুনি পাতা
আপনি আপনার বাড়ির পাশে আনাচে কানাচে বা পুকুর পাড়ে বেশি সংখ্যক দেখতে পাবেন ডালগুলো দেখতে প্রায় লতাপাতার মত। আর আপনি যদি থানকুনি পাতা চিবিয়ে খেতে পারেন, তাহলেও আপনি উপকার পাবেন। প্রতিদিন সকালে ঘুম থেকে উঠে খালি পেটে ৫/৭ টি থানকুনি পাতা চিবিয়ে অন্তত সাত দিন খেলে আমাশয় একেবারেই ভালো হয়ে যায়।
থানকুনি পাতা বেটে পাতার রসের সঙ্গে ২ চা চামচ চিনি মিশিয়ে দিনে দুইবার খেলে আমাশয় ভালো হয়ে যাবে। শুধু তাই নয় থানকুনি পাতা স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধিতেও বেশ উপকারী ভূমিকা রাখে।
শেষ কথা
প্রিয় পাঠকগণ, এতক্ষণ পোস্টে পড়ার মাধ্যমে আমরা যে সকল বিষয়গুলো জানতে পারলাম সেগুলো হল থানকুনি পাতা মুখে দিলে কি হয়, যৌবন ধরে রাখতে থানকুনি পাতার উপকারিতা, থানকুনি পাতার উপকারিতা, থানকুনি পাতার ব্যবহার এবং থানকুনি পাতা চিবিয়ে খেলে কি হয়। যেহেতু থানকুনি পাতার অনেক গুনাগুন বা উপকার সেহেতু আমাদের প্রত্যেকের উচিত থানকুনি পাতা বিষয়ে জেনে রাখার।
আরো পড়ুনঃ শাপলা ফুল কখন হয়
প্রিয় পাঠক, এতক্ষণ আমাদের সাথে থাকার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। আশা করি এই পোস্টটি আপনার অনেক উপকারে আসবে। আর এই আর্টিকেলটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করতে ভুলবেন না। কেননা আপনার বন্ধুরাও আপনার বন্ধুরাও আপনার মাধ্যমে জানতে পারবে থানকুনি পাতার উপকারিতা এবং থানকুনি পাতার ব্যবহার সম্পর্কে। নিয়মিত ভিজিট করুন, কারণ আমরা এই ওয়েবসাইটে নিয়মিত নতুন নতুন ব্লগ পোস্ট বা আর্টিকেল পাবলিশ করে থাকি, আসসালামু আলাইকুম।
সাগর ম্যাক্স এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url