পেটে হজম শক্তি বৃদ্ধির উপায় - পেটের সমস্যা দূর করার উপায়
চুল পড়া বন্ধ হবে কিভাবেপ্রিয় পাঠক, আপনি নিশ্চয়ই জানতে চাচ্ছেন পেটে হজম শক্তি বৃদ্ধির উপায় এবং পেটের সমস্যা দূর করার উপায়?। তাহলে বন্ধু আপনি সঠিক জায়গাতেই এসেছেন কারণ আমরা এই আর্টিকেলের মাধ্যমে আপনাকে এখন জানাতে চলেছি পেটে হজম শক্তি বৃদ্ধির উপায় এবং পেটের সমস্যা দূর করার উপায়। আপনি যদি এই আর্টিকেলটি সম্পন্ন মনোযোগ সহকারে প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত পড়ে তাহলে আপনি পেটে হজম শক্তি বৃদ্ধির উপায় এবং পেটের সমস্যা দূর করার উপায় সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে জানতে পারবেন।
কেননা আমরা অনেক সময় এমন কিছু খাবার খেয়ে থাকি, যা আমাদের শরীরে হজম হয় না। এবং হজম হতে অনেক সমস্যা দেখা দেয়। হজম শক্তিকে বাড়ানো বা শক্তিশালী করার বিষয়টি একটু জটিল হলেও আপনি যদি আমাদের এই পোস্টটি সম্পূর্ণভাবে পড়েন। তাহলে আপনি জানতে পারবেন পেটে হজম শক্তি বৃদ্ধির উপায় এবং কিভাবে আপনি আপনার হজমের সমস্যাগুলো দূর করবেন। সে সম্পর্কে আমাদের এই আর্টিকেলে সুন্দরভাবে আপনাদের সামনে তুলে ধরা হয়েছে। তাহলে চলুন জেনে নেওয়া পেটে হজম শক্তি বৃদ্ধির উপায় এবং পেটের সমস্যা দূর করার উপায়।
পোস্ট সূচিপত্রঃ
ভূমিকা
আমাদের দেহে যদি ঠিক মতো খাবার হজম না হয় তাহলে এর প্রভাব পড়ে শরীরের ওপর। সেক্ষেত্রে পেট ভালো রাখার বিষয়টি তাই আমাদের অনেক সচেতন থাকা দরকার বা গুরুত্বপূর্ণ সহকারে এগুলো জানা প্রয়োজন। আমাদের দেহে বদ হজম নানা সমস্যা সৃষ্টি করে থাকে। এর মধ্যে রয়েছে গ্যাস, প্যাট ফাঁপা, খাবার জমাট হয়ে যাওয়া, কোন্ঠকাঠিন্য, বুক জ্বালাপোড়া করা ও অবসাদ হওয়ার লক্ষণগুলো দেখা দেয়।
আরো পড়ুনঃ গর্ভাবস্থায় কি খেলে বাচ্চা ফর্সা হয়
তাছাড়াও বিভিন্ন কারণে খাবার সঠিকভাবে হজম হয় না দেহে। আবার অনেক লুকায়িত অসুখ রয়েছে, যার জন্য সঠিকভাবে খাবার হজম হয় না। খাবার সঠিকভাবে হজম না হওয়ার কারণ ও প্রতিকার নিয়ে বিস্তারিত বিষয়গুলো বা সমস্যাগুলো দূর করার জন্য আপনাদের লক্ষ্য করে এই আর্টিকেলটি সাজিয়েছি। এই আর্টিকেলটি আপনি সম্পূর্ণ পড়লে হজম শক্তি বৃদ্ধি করার উপায় গুলো আপনি সুন্দর ভাবে জেনে যাবেন।
এবং কোন না কোন সময় যদি আপনার এই সমস্যা দেখা দেয় তাহলে আপনি নিজে নিজেই এই সমস্যার সমাধান করতে পারবেন। বিস্তারিতভাবে আমরা এই আর্টিকেলটি সাজিয়েছি। তাহলে চলুন এই সকল বিষয় সম্পর্কে বিস্তারিত ভাবে জেনে আসার চেষ্টা করি। আশা করি এই পোস্টটি পড়তে আপনার অনেক ভালো লাগবে।
পেটে হজম শক্তি বৃদ্ধির উপায়
আপনার দেহে পুষ্টির ঘাটতি, ব্যায়াম না করার অভ্যাস, বেশি বেশি ধূমপান করার কারণ, এবং মানসিক চাপ ইত্যাদি কারণে খাবার হজমের সমস্যা দেখা দিতে পারে আপনার। আমাদের জীবনধারা পরিবর্তনের পাশাপাশি কিছু নিয়ম মেনে ঘরোয়া পদ্ধতিতে এই সমস্যা থেকে আপনি চিরতরে রেহাই পেতে পারেন। তবে চলুন জেনে নেওয়া যাক, পেটে হজম শক্তি বাড়ানোর উপায় নিচে দেওয়া হল।
টক দই
টক দই এমন একটি খাবার যা আপনি যদি খেতে পারেন তাহলে টক দই আপনার খাবার হজম শক্তিকে বাড়িয়ে দেয়।
হলুদ
হলুদ এমন একটি উপাদান যার মধ্যে রয়েছে কারকিউমিন উপাদান। যা পিও মুক্তিতে সাহায্য করে থাকে। এটি আপনার হজম শক্তি ও লিভারের কার্যকারিতা বৃদ্ধি করে। তাছাড়া এটি অন্ত্রণালীর প্রদাহ কমাতে সহযোগিতা করে থাকে।
সঠিক সময়ে আহার
খাবার দেহের জন্য এমন একটা জিনিস যা সঠিক সময়ে আপনি যদি খেতে পারেন এবং নিয়মিত একই সময় অনুসরণ করতে পারেন তাহলে পাচন প্রক্রিয়া অন্যদের চেয়ে ভালো থাকবে। হলে ব্যস্ত থাকলে সঠিক সময় খাবার চেষ্টা করা আপনার একান্ত দরকার।
পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করা
আমাদের শরীরে হজমের ক্ষেত্রে সবচেয়ে পানির গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা বেশি। আমাদের হজম শক্তি ঠিক রাখতে অনেক বেশি পানি পান করতে হবে।
অ্যালোভেরা
এলোভেরা আমাদের পরিপাকতন্ত্রের কার্যকারিতা বৃদ্ধি করে থাকে। এলোভেরাই রয়েছে ব্যাকটেরিয়া ও প্রদাহরোধীর বৈশিষ্ট্য। এর ফলে এটি পরিপাক নালীর জ্বালা বা প্রদাহকে প্রশমিত করে থাকে।
আদা বা আদা চা
জারক রস এবং এনজাইম প্রবাহ সঠিকভাবে সরবরাহ করে থাকে একমাত্র আদা। সে কারণে, খাবার হজম সহজ হয়ে যায়। আদা- বমি, পেট ফাঁপা, বদহজম এবং ডায়রিয়া থেকে মুক্ত করতে পারে। প্রতিদিন আপনি যদি দুই থেকে তিন বার আদা চা খান বা খেতে পারেন, তাহলে আপনার হজম শক্তি বৃদ্ধি করার ক্ষেত্রে কাজ করবে।
নেশা বর্জন
অনেকে আছেন যারা কফি, সিগারেট এমনকি এলকোহলকে সবসময়ের নেশা বানিয়ে ফেলেছেন। আপনি যদি নেশা ছাড়তে পারেন তাহলে শরীর ও আপনার পাচনতন্ত্র ঠিক থাকবে।
পেটের সমস্যা দূর করার উপায়
আমাদের খাদ্যাভ্যাসের কারণে অনেক সময় পেটের সমস্যা দেখা দেয়। সে ক্ষেত্রে সাধারণ কিছু খাবার খাদ্য তালিকায় রাখতে পারলে সহজেই এই কষ্ট থেকে রক্ষা পাওয়া সম্ভব। যেমনঃ দই, লবঙ্গ, মৌরি বা সবজির শরবত পেটের অস্বস্তি কমাতে অনেকটাই সহযোগিতা করে। আমাদের দেহে সাধারণত অতিরিক্ত এসিড থেকে পেটে গ্যাস্ট্রিকের ব্যথা শুরু হয়।
সেসঙ্গে আবার থাকে পেট ফোলা ভাব বা ফাঁপা ও হজম জনিত সমস্যা। এজন্য আপনাকে এই সমস্যা দূর করতে সঠিক খাদ্যাভাস গড়ে তোলা প্রয়োজন। পুষ্টি বিষয়ক বিশেষজ্ঞদের মতে গ্যাস্ট্রিকের ব্যথা দূর করতে সহায়তা করে এমন কয়েকটি খাবারের নাম সম্পর্কে নিচে জানানো হল
সবজির পানীয়
উচ্চতরাও এসির সমৃদ্ধ এবং আস না থাকায় গ্যাস্ট্রিকের ব্যথা কমাতে ফলের রস খাওয়া নিষেধ করা হলেও সবজির রস সেক্ষেত্রে খুব উপকার করে শরীরে। যেমন- আলুর রস খেতে পারেন, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমুদ্র থাকায় তা পেটের ব্যথা কমাতে সহায়তা করে। এবং কুমড়ার রস গ্যাস্টিক এসিডিটি কমায়, এমনকি পেটের সমস্যা দ্রুত সমাধান করতে পারে।
আরো পড়ুনঃ গর্ভবস্থায় কি খেলে বাচ্চা বুদ্ধিমান হয়
নবঙ্গ
পেট ফোলাভাব, পেট ফাঁপা, গ্যাস্ট্রিকের ব্যথা, কোষ্ঠকাঠিন্য ইত্যাদির জন্য আমাদের দেহের লবঙ্গ ব্যবহার করা হয় প্রাচীনকাল থেকেই। চিবিয়ে খাওয়া বা খাবারের পরে এলাচের সঙ্গে লবঙ্গের গোঁড়া মিশিয়ে এক কাপ চা পান এসিডিটি কমায় এবং অতিরিক্ত গ্যাস দূর করতে সাহায্য করে থাকে।
উচ্চ আস সমুদ্র খাবার খাওয়া
উচু আর সমৃদ্ধ খাবার যেমন- বাদাম, সবজি, বীজ, বেরি ও সবুজ শাকসবজি দেহের হজম পথিক্রিয়া উন্নত করে থাকে ও গ্যাস্ট্রিকের ব্যথা কমাতে সহযোগিতা করে। গ্যাস্ট্রিকের স্বাস্থ্য ভালো রাখতে ব্রকলি দেহে বেশ কাজ করে। এটা একটি আঁশ সমৃদ্ধ হওয়ার পাশাপাশি সালফুরাফেন যোগ্যের উৎস যা, পেটের যেকোনো সমস্যা সৃষ্টিকারীকে ধ্বংস করে।
দই
দই এমন একটি খাবার এটা ব্যাকটেরিয়া ভালো উৎসব এবং এটি হজমে সহায়তা করে থাকে। পানির সঙ্গে আপনি যদি ধরে মিশিয়ে পানীয় তৈরি করতে পারেন। তবে এতে ভাজা চিড়া ও বিট লবণ মিশিয়ে স্বাদ বাড়াতে পারেন। আপনি চাইলে এতে আপেলের যোগ করতে পারেন।
ভেষজ চা
ভেষজ চা নানা ওষুধি গুন সম্পূর্ণ গাছ পাতা দিয়ে তৈরি হয়। এগুলোতে শক্তিশালী অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও প্রবাহ রথি উপাদান সমৃদ্ধ থাকে। আমাদের দেহে হজমের জন্য ভেষজ চা অনেক সাহায্য করে ও গ্যাস্ট্রিকের ব্যথা কমায়। ভেষজ উপাদানের মধ্যে আদা, পুদিনা, কেমমাইল ও লেবু উল্লেখযোগ্য।
প্রাকৃতিক ভাবে হজম শক্তি বৃদ্ধির উপায়
আমাদের বদহজমের লক্ষণ গুলো মাঝে মাঝে দেখা দিলে তেমন কোন সমস্যা হয় না শরীরে। কিন্তু যখন বদহজমের মাত্রা বেড়ে যায়, তখন এগুলি আমাদের জীবনে বিঘ্ন সৃষ্টি করে থাকে। বর্তমানে প্রায় সবারই একটি নিয়মিত বা নিয়মিত সমস্যা হচ্ছে বদহজম হওয়া। তাই প্রাকৃতিকভাবে হজম শক্তি বৃদ্ধির উপায় সম্পর্কে এক নজরে দেখে নিন যা আছে নিচে
প্রাকৃতিক ভাবে হজম শক্তি বাড়ানোর উপায়
- মাইন্ডফুল খাওয়া খান
- প্রতিদিন পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করার অভ্যাস গড়ে তুলুন
- বেশি বেশি সুষম খাবার গ্রহণ করার চেষ্টা করুন
- খাদ্য তালিকায় স্বাস্থ্যকর ফ্যাট যুক্ত করুন
- যেকোনো সময় নিয়মিত ব্যায়াম করার অভ্যাস গড়ে তুলুন
- পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুমান
- আপনার দেহের চাহিদা অনুযায়ী খাবার খান
- একটি নির্দিষ্ট সময়সূচি মেনে খাবার খাওয়ার চেষ্টা করুন
- রাতে খাবার তাড়াতাড়ি গ্রহণ করুন
- পুদিনা চা পান করতে পারেন
- যতটুক পারেন মানসিক চাপ থেকে মুক্ত থাকুন খারাপ খাদ্যাভাস ত্যাগ করুন
- প্রচুর পরিমাণে আঁশযুক্ত খাবার খাওয়ার চেষ্টা করুন
লিভারের হজম শক্তি কমে গেলে কি হবে
লিভারের হজম শক্তি কমে গেলে শরীরের অনেক ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। তার মধ্যে সাতটি লক্ষণ আপনাদের সামনে তুলে ধরা হল
- ঘন ঘন বুক জ্বালাপোড়া করবে
- পেট সবসময় ভরা মনে হবে এবং সঠিকভাবে খেতে পারা যাবে না
- খাওয়ার পরে পেট ফাপা যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে
- এবং ঘনঘন বদহজম হবে
- ক্রনিক ডায়রিয়া সমস্যা দেখা দিবে
- পেট ব্যথা করবে
- এমনকি অসময়ে ঘন ঘন খিদে পাওয়া এবং খাবারের পরে মাঝে মাঝে স্বল্প সময় ক্ষুধা পাওয়া, এবং অনিয়মিত খাবারের অভ্যাস।
কি খেলে খাবার তাড়াতাড়ি হজম হয়
সাধারণত শর্করা দ্রুত হজম হয়ে থাকে। যেমন ফল থেকে আপনার শক্তি বজায় রাখতে এবং স্বাস্থ্যকর রক্তে শর্করাকে ইতিমধ্যেই স্বাভাবিক পরিসরে উন্নতি করতে প্রোটিন এবং চর্বিযুক্ত অন্যান্য খাবারের সাথে সাধারণত শর্করা খাওয়া ভালো। আমাদের দেহে আঁশযুক্ত খাবার সহজে পানি শোষণ করে থাকে। হজম শক্তি বৃদ্ধিতে আঁশযুক্ত খাবার শরীরে অনেক সাহায্য করে। নিয়মিত শাকসবজি, ফল, চিয়া সিড, সালাদ ইত্যাদি এগুলো খেতে পারেন।
যে ফল সবজিতে পানির পরিমাণ বেশি রয়েছে, এমন ফল ও সবজি, তরমুজ, ভাঙ্গি, শসা, টমেটো, লাউ ইত্যাদি খাদ্য তালিকায় বেশি বেশি করে রাখার চেষ্টা করুন। আমাদের শরীরে পানি ছাড়া কোন খাবারই সঠিকভাবে হজম হয় না। দুধের বিকল্প হিসেবে দই খেতে পারেন, হজম শক্তি বাড়াতে দুই খুব কাজ করে। ক্যালসিয়াম ও প্রোটিনের চাহিদা পূরণের পাশাপাশি এটি হজমেও সাহায্য করে।
গ্রিন টি বা পুদিনা পাতার চা পান করতে পারেন দিনে তিন থেকে চার বার। এতে বিদ্যামান অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট খাবার হজমে সহায়তা করে। আপনি রাতের খাবার সন্ধ্যা সাতটা থেকে আটটার মধ্যে খেলে ভালো হয়। গভীর রাতে খাবার খাওয়া দেহের জন্য খুব একটা ভালো না। আপনি সব সময় চেষ্টা করবেন রাতের খাবার ঘুমানোর দুই ঘন্টা আগে খাওয়া। আপনি যদি নিয়মিত ব্যায়াম করতে পারেন তাহলে খাবার সঠিকভাবে হজম হবে।
সারাদিনে আপনি অন্তত ২০ মিনিট ব্যায়াম হাটাহাটি বা জগিং এবং সাইকেলিং করতে পারেন। সে ক্ষেত্রে পেটে চাপ পড়ে। পাশাপাশি আপনার শরীরে শ্বাস প্রশ্বাসের ব্যায়ামও প্রয়োজন। এতে শরীরে পর্যাপ্ত অক্সিজেন সরবরাহ হয়। আপনার সারাদিনে কমপক্ষে সাত থেকে আট ঘন্টা ভালো ঘুম প্রয়োজন। রাত জাগা চলবে না।
আপনি সব সময় ভোরবেলা ওঠার চেষ্টা করুন এতে হজম প্রক্রিয়ার ঘটবে। সব সময় মানসিক চাপমুক্ত থাকার চেষ্টা করুন। অতিরিক্ত তেল জাতীয় খাবার ভাজাপোড়া এড়িয়ে চলুন, এমনকি বাইরের রাস্তাঘাটের খাবার এড়িয়ে চলুন। যতটুক পারেন ধূমপান থেকে বিরত থাকুন।
শেষ কথা
প্রিয় পাঠক, এতক্ষণ আমাদের সাথে থাকার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। এতক্ষণে আপনি খাবার পেটে হজম শক্তি বৃদ্ধির উপায়? এবং পেটের সমস্যা দূর করার উপায় এই সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে গেছেন, আশা করি এই পোস্টটি আপনার অনেক উপকারে আসবে। আমাদের এই পোস্টটি আপনার কাছে ভালো লেগে থাকলে আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন। তাছাড়া আমাদের এই ওয়েবসাইটের বিভিন্ন ধরনের নিয়মিত পোস্ট পাবলিশ করা হয়। সেসব পোস্টগুলো পড়তে আমাদের সাথেই থাকুন। আসসালামু আলাইকুম।
সাগর ম্যাক্স এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url