জ্বর ঠোসা হলে কি করা উচিত - জ্বর ঠোসা থেকে মুক্তির উপায় কি
কোন ভিটামিনের অভাবে দাঁত ক্ষয় হয়জ্বর ঠোসা হলে কি করা উচিত এবং জ্বর ঠোসা থেকে মুক্তির উপায় কি তা সম্পর্কে
আপনি কি জানতে চাচ্ছেন। তাই আমরা আপনাকে জানাবো জ্বর ঠোসা হলে কি করা উচিত এবং
জ্বর ঠোসা থেকে মুক্তির উপায় কি তার সম্পর্কে। আপনি যদি আমাদের এই আর্টিকেলটি
সম্পূর্ণ মনোযোগ সহকারে পড়েন তাহলে বিস্তারিতভাবে জানতে পারবেন জ্বর ঠোসা হলে কি
করা উচিত এবং জ্বর ঠোসা থেকে মুক্তির উপায় কি সে বিষয়ে। শুধু তাই নয় আরো জানতে
পারবেন জ্বর ঠোসা হওয়ার কারণ সম্পর্কেও।
আশা করি এই আর্টিকেলটি আপনার কাছে অনেক গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠবে যদি আপনি এই
আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ মনোযোগ সহকারে পড়ে না। কেননা আমরা এই আর্টিকেলের মধ্যে জ্বর
ঠোসা নিয়ে খুবই সুন্দরভাবে আলোচনা করার চেষ্টা করেছি। তাই বন্ধু চেষ্টা করবেন এই
আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ মনোযোগ সহকারে পড়ার। এই আর্টিকেলটি আপনাকে জ্বর ঠোসা হলে কি
করা উচিত এবং জ্বর ঠোসা থেকে মুক্তির উপায় কি তা সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে জানিয়ে
দিবে। তাহলে চলুন বন্ধু আর দেরি না করে আমরা বিস্তারিতভাবে জেনে নেওয়ার চেষ্টা
করি জ্বর ঠোসা হলে কি করা উচিত এবং জ্বর ঠোসা থেকে মুক্তির উপায় কি তার
সম্পর্কে।
পোস্ট সূচিপত্রঃ জ্বর ঠোসা হলে কি করা উচিত
ভূমিকা
আমাদের যদি জ্বর ঠোসা হয়, তবে তা নিয়ে আমরা অস্বস্তি ভোগ করি। কারণ এটি
যন্ত্রণাদায়ক তো বটেই, এবং মুখের সৌন্দর্য নষ্ট করে ফেলে। জ্বর ঠোসা একটি বেশ
পরিচিত সমস্যা।সেসঙ্গে এটা আয়তনে ক্ষুদ্র এবং তরলে ভরা থাকে। জ্বর ঠোসা
শুধুমাত্র ঠোঁটেই এদের আধিক্য দেখা দিয়ে থাকে। তাছাড়া এ জাতীয় ফোসকা ফেটে
যাওয়ার পরে একটি ক্রপ ফর্ম তৈরি করতে পারে।
এবং জ্বর ঠোসা এমনিতেই নিজে থেকে নিরাময় হয়ে যায়। তবে এটা সম্পূর্ণরূপে ভালো
হওয়ার জন্য সপ্তাহ খানেক সময় নিতে পারে। তবে আপনি যদি দ্রুত এটি সারিয়ে
তুলতে চান তাহলে মেনে চলতে পারেন এই সহজ ঘরোয়া উপায় গুলো। তবে চলুন নিচে
বিস্তারিত ভাবে আরো আলোচনা করব আপনাদের সাথে।
আরো পড়ুনঃ নাকের মাংস কমানোর ওষুধ
তো চলুন আমরা এক নজরে জেনে নেওয়ার চেষ্টা করি এই আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ পড়ার
মাধ্যমে আমরা কি কি বিষয় সম্পর্কে বিস্তারিত ভাবে জানতে পারব। আমরা যদি
এই আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ মনোযোগ সহকারে প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত সকল পয়েন্টগুলো
পড়ী তাহলে যে সকল বিষয় সম্পর্কে জানতে পারব সেগুলো হল।
জ্বর ঠোসা কি, জ্বর ঠোসা হওয়ার কারণ, জ্বর ঠোসা হলে কি করা উচিত, ঘন ঘন জ্বর
ঠোসা হওয়ার কারণ, জ্বর ঠোসা থেকে মুক্তির উপায় কি এবং ঠোঁটে জ্বর ঠোসা হলে
করণীয় কি। কিন্তু এই সমস্ত বিষয়গুলো জানার জন্য আপনাকে অবশ্যই স্টেপ বাই
স্টেপ সকল পয়েন্টগুলো পড়তে হবে। আপনি যদি কোন পয়েন্ট মিসিং করে
পড়েন। তাহলে আপনি অনেক কিছুই বুঝতে পারবেন না। কেননা আমরা
প্রত্যেকটি পয়েন্টের সাথে প্রত্যেকটি পয়েন্টের মিল রেখে এই আর্টিকেলটি
সাজিয়েছে। তাই যতটুকু সম্ভব চেষ্টা করবেন সকল পয়েন্ট গুলো পড়ার।
জ্বর ঠোসা কি
আমরা এখন আর্টিকেলের এই অংশে জানবো জ্বর ঠোসা কি? আসলে আপনার এই উত্তরে আমরা
বলব জ্বর ঠোসা হল এটি আয়তনে ক্ষুদ্র এবং তরলে ভরা এক ধরনের পদার্থ। এটা বেশি
অংশ দুই জায়গায় হয়ে থাকে ঠোঁটের আশেপাশে বা নাকের নিচে এবং এটি একগুচ্ছ
ফুসকুড়ির মত হতে দেখা যায়। তবে এ ধরনের ফোসকা ফেটে যাওয়ার পরপরই একটি ক্রপ
ফর্মের মত তৈরি করে থাকে।
এবং বৈজ্ঞানিক ভাষায় একে ভাইবার ব্লিস্টার বলা হয়। তাছাড়া জ্বর ঠোসা এক
সপ্তাহ বা দুই সপ্তাহের মধ্যে একা একাই ভালো হয়ে যায়।
জ্বর ঠোসা হওয়ার কারণ
জ্বর ঠোসা হওয়ার কারণ কারণ সম্পর্কে আমাদের মধ্যে অনেকেই জ্বরের কারণে জ্বর
ঠোসা হয়েছে এমনটাই মনে করে থাকে। কিন্তু জ্বর ঠুঁটো বা ফিভার ব্লিস্টার হওয়ার
প্রধান কারণ হচ্ছে HSV-1 (Herpes Simple Virus-1) মূলত এর ইনফেকশনের মাধ্যমে
হয়ে থাকে। আমাদের দেহে এই ইনফেকশন সৃষ্টি হওয়ার কারণে মূলত আমাদের জ্বর ঠোসা
দেখা দিয়ে থাকে।
তাছাড়া কখনো কখনো অন্য কোন ইনফেকশনের কারণে যদি আপনার দেহে প্রতিরক্ষা
ব্যবস্থা দুর্বল হয়। তবে তখন আপনার জ্বর হতে পারে সেখান থেকেও জ্বর ঠোসা
হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। কিন্তু আমাদের সাধারণত জ্বরের কারণে জ্বর ঠোসা দেখা দেয়
না।
জ্বর ঠোসা হলে কি করা উচিত
আমরা আর্টিকেলের এই অংশে জানবো জ্বর ঠোসা হলে কি করা উচিত তা সম্পর্কে। শীত বা
যেকোনো সময় আমাদের নাকের পাশে বা ঠোঁটে জ্বর ঠোসা দেখা দেয়। এটি সাধারনত
জ্বরের পরে দেখা দিয়ে থাকে। জ্বর ঠোসা হলে নিজেই নিজেকে দেখতে অনেক খারাপ
লাগে, তেমনি ব্যথা হয় অনেক। এবং কারো কারো জ্বর ঠোসা থেকে রক্ত বের হতে দেখা
যায়। তখন আমাদের কয়েকটা দিন অনেক বিরক্তিকর ভাবে কাটাতে হয়।
অনেক বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকেরা বলেন, জ্বর ঠোসা হল এক ধরনের ছোঁয়াচে। এবং জ্বর ঠোসা
থেকে মুক্তির উপায় পেতে সময় লাগে। অনেকেই বলেন আমাদের শরীরে ভিটামিনের অভাবেই
জ্বর ঠোসা হয়ে থাকে। কারণ যাই হোক না কেন, আপনারা জেনে নিন বিরক্তি কর
যন্ত্রণাদায়ক জ্বর ঠোসা থেকে মুক্তির উপায়। আপনারা এখনই জানতে
পারবেন জ্বর ঠোসা হলে কি করা উচিত।
- আপনার জ্বর ঠোসা আক্রান্ত স্থানে এন্টিবায়োটিক ক্রিম ব্যবহার করতে হবে। সে ক্ষেত্রে আপনি অনেক উপকার পাবেন।
- ক্ষতস্থানে মধু লাগাতে পারেন ১০ থেকে ১৫ মিনিট। কারণ মধু এন্টি মাইক্রো-ডিয়াল সমৃদ্ধ।তাই এটি দিনে অন্ততপক্ষে দুইবার ব্যবহার করুন। আপনি কয়েকদিনের মধ্যে দেখবেন দ্রুত জ্বর ঠোসা সেরে গেছে।
- একটি সুদলির কাপড়ে অ্যাপেল, সিডার, ভিনেগার ভিজিয়ে জ্বর ঠোসা উপরে লাগান। আপনি দ্রুত উপকার পাবেন।
- আপনাকে রসুনের কোয়া বেটে সেটিকে সরাসরি ক্ষতস্থানে লাগাতে হবে, দিনে অন্তত দুই থেকে তিনবার লাগান। তাহলে দ্রুত সেরে উঠবে আপনার জ্বর ঠোসা।
আপনি যদি এইসব পদ্ধতি অবলম্বন করেন তাহলে আপনার জ্বর ঠোসা দ্রুত
সেরে যাবে। এবং ব্যথা তাড়াতাড়ি কমে যাবে। কিন্তু আপনাকে একটা কথা
মাথায় রাখতে হবে। কোনভাবেই যেন জ্বর ঠোসা ওপর আপনার নখ না
ঠেকে তাহলেই বিপদ।
ঘন ঘন জ্বর ঠোসা হওয়ার কারণ
আর্টিকেলের এই অংশে আমরা জানবো ঘন ঘন জ্বর ঠোসা হওয়ার কারণ সম্পর্কে। আমরা
জ্বর ঠোসা হলেই ভাবি রাতে মনে হয় জ্বর এসেছিল। কবে বিশেষজ্ঞদের মতে এই কথাটি
একেবারে ঠিক নয়। তাদের মতে ঠোঁটের কোনায় একগুচ্ছ পুস করি বা যেকোনো কারণে ঘা
হলে তাকে বলা হয় জ্বর ঠোসা। চিকিৎসার ভাষায় যেটাকে বলে" ফিভার ব্লিস্টার"।
আরো পড়ুনঃ বাতের ব্যথা কোথায় কোথায় হয়
আমাদের ফুসকুড়ি ওঠার তিন থেকে চার দিনের মধ্যে ঘা হয়ে থাকে। এবং ঘা হয়ে
ব্যথা হয়, অনেক সময় দেখা যায় রসও বের হচ্ছে। তাছাড়া এই ব্লিস্টারে এ ব্যথা
হলে তাকে বলে "কোল্ড সোর"। শীতের সময় জ্বর ঠোসা একটু ঘন ঘন দেখা যায়। এটি যে
শুধুমাত্র রাতে জ্বর আসার কারণে হয়, বিষয়টি কিন্তু সেটা নয়। জ্বর ঠোসা
হওয়ার আরো কারণ রয়েছে।
জ্বর ঠোসা থেকে মুক্তির উপায় কি
আমরা এতক্ষণ জানলাম ঘন ঘন জ্বর ঠোসা হওয়ার কারণ সম্পর্কে। এখন আমরা
আর্টিকেলের এই অংশে জানবো জ্বর ঠোসা থেকে মুক্তির উপায় কি তার সম্পর্কে। জ্বর
ঠোসা থেকে মুক্তির উপায় কি? আমরা বিভিন্ন উপাদানের মাধ্যমে ঠোঁটের জ্বর ঠোসা
থেকে মুক্তি পেতে পারি।
এলোভেরা
আমরা জানি ত্বকের যত্নে, চুলের যত্নে এলোভেরা ব্যবহার করে থাকে। কিন্তু এলোভেরা
ক্ষতস্থানকে ছাড়ানোর জন্য খুব কার্যকারী। আপনি সামান্য পানির সঙ্গে এলোভেরা
জেল মিশিয়ে ব্যবহার করলে জ্বর ঠোসার ব্যথা ও চুলকানি থেকে মুক্তি পাবেন। সে
সঙ্গে আপনার ঘা তাড়াতাড়ি শুকাবে।
পুদিনার তেল
ঠোঁটের জ্বর ঠোসার জন্য সবথেকে দায়ী হল "HSV-1" এবং
হার্পস ভাইরাস "HSV-2"। তাই এই দুই ধরনের ভাইরাসের বিরুদ্ধে লড়াই
করার জন্য পুদিনার তেল অনেক কার্যকারী। এটি ব্যবহারের ফলে দ্রুত সারানো
যাবে আপনার জ্বর ঠোসা।
আধার তেল
আমরা জানি আদার অনেক গুণ। আমাদের শারীরিক বিভিন্ন সমস্যার প্রাকৃতিক
সমাধান হিসেবে আধা অনেক পরিচিতি লাভ করেছে। আদা বিশেষ করে ব্যথা কমাতে
অনেক বেশি কার্যকর। তুমি যদি আধার তেল ব্যবহার করেন তাহলে এটি হার্পস
ভাইরাসকে ধ্বংস করে ফেলে। এবং দ্রুত মিলবে জ্বর ঠোসার সমাধান।
হালকা গরম ঠান্ডার সেক
জ্বর ঠোসার ব্যথা কমাতে এর উপরে গরম সেক দিতে হবে। এভাবে শেখ দেয়ার
ফলে ব্যথা কমে যাওয়া এবং এর পাশাপাশি জ্বর ঠোসার ফোলাভাব ও চুলকানিও
অনেকটাই কমে যাবে।
বেকিং সোডা
জ্বর ঠোসার ঘা শুকাতে এবং চুলকানি থেকে মুক্তি পেতে আপনি
ব্যবহার করতে পারেন বেকিং সোডা। এটি পানির সঙ্গে মিশিয়ে কাপড়ের
মাধ্যমে জ্বর ঠোসায ব্যবহার করতে হবে।
রসুন
প্রাকৃতিক ঔষধি গুণাবলীর মধ্যে সবচেয়ে বেশি পরিচিত রসুন। এতে থাকা
অ্যান্টিভাইরাস বৈশিষ্ট্য জ্বর ঠোসা থেকে মুক্তির উপায় বা মুক্তি পাওয়া যায়।
এর জন্য রসুনকে থেতলে এর সাথে অলিভ অয়েল তেল মিশিয়ে জ্বর ঠোসায ব্যবহার করতে
হবে। অন্তত দিনে দুইবার ব্যবহার করতে পারলে আপনার ঠোঁটের জ্বর ঠোসা দ্রুত দূর
করা সম্ভব।
ভিটামিন ই
জ্বর ঠোসা ও ঘা নিরাময় করতে এবং ব্যথা দ্রুত কমাতে ভিটামিন ই কাজ
করে থাকে। এতে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ত্বকের ক্ষতিকর পোস্টগুলোকে মেরামত
করতে সহায়তা করে।
ঠোঁটে জ্বর ঠোসা হলে করণীয়
আমরা এতক্ষণ জানলাম জ্বর ঠোসা থেকে মুক্তির উপায় কি তা সম্পর্কে। এখন আমরা
আর্টিকেলের এই অংশে জানবো ঠোঁটে জ্বর ঠোসা হলে করণীয় সে বিষয়ে। আপনি আপনার
ঠোঁটে জ্বর ঠোসা হলে যা যা করবেন তা নিচে বিস্তারিতভাবে উল্লেখ করা হল।
- জ্বর ঠোসা সেখানে কখনোই হাত লাগাবেন না।
- জ্বর ঠোসা যদি আপনার হাতে লেগে যায় তাহলে হাত খুব ভালোভাবে সাবান দিয়ে পরিষ্কার করে নিবেন।
- জ্বর ঠোসা থাকা অবস্থায় খেয়াল রাখতে হবে যাতে চোখে হাত না যায়।
- যদি কোন কারণবশত চোখে হাত লেগে যায় তাহলে ভালোভাবে হাত সাবান পানি দিয়ে সুন্দরভাবে পরিষ্কার করে নিবেন।
আরো পড়ুনঃ জন্ডিস হলে কি খেতে হয়
জ্বর ঠোসা নিয়ে খুব বেশি চিন্তার করার কোন কারণ নেই। ভুলবশত যদি এই ভাইরাস চোখে চলে যায় সে ক্ষেত্রেও এটা কোনো ব্যাপার না। অনেকের ক্ষেত্রেই এটা সেরে যায়।
শেষ কথা
প্রিয় পাঠক, এতক্ষণ আমাদের সাথে থাকার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। আপনি
নিশ্চয়ই এতক্ষণে জেনে গেছেন জ্বর ঠোসা হলে কি করা উচিত এবং জ্বর ঠোসা
থেকে মুক্তির উপায় কি তা সম্পর্কে। যেহেতু প্রায় অনেকের ক্ষেত্রেই
ঠোঁটে জ্বর ঠোসা দেখা যায়, সেহেতু উক্ত বিষয় সম্পর্কে সকলেরই
বিস্তারিত ভাবে জেনে রাখা উচিত।
আরো পড়ুনঃ দ্রুত ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করার উপায়
আশা করি এই আর্টিকেলটি আপনার কাছে অনেক ভালো লেগেছে এবং আপনার অনেক উপকারে
আসবে। তাই এই আর্টিকেলটি আপনার কাছে ভালো লেগে থাকলে অবশ্যই আপনার বন্ধুদের
সাথে শেয়ার করতে ভুলবেন না, কেননা আপনার বন্ধুরাও আপনার মাধ্যমে জানতে
পারবে জ্বর ঠোসা হলে কি করা উচিত এবং জ্বর ঠোসা থেকে মুক্তির উপায় কি সে
বিষয়ে।
আর অবশ্যই আমাদের এই ওয়েবসাইটে নিয়মিত ভিজিট বা ফোলো করার চেষ্টা
করবেন। কারণ আমরা এই ওয়েবসাইটে নিয়মিত নতুন নতুন ব্লগ পোস্ট বা আর্টিকেল
পাবলিশ করে থাকি। শুধু তাই নয় এই ওয়েবসাইটে আমরা নিয়মিত নিত্য নতুন
প্রযুক্তি বিষয়ক বিভিন্ন পোস্ট করে থাকি। বন্ধু নিজে ভালো থাকবেন, পরিবারকে
ভালো রাখার চেষ্টা করবেন। আসসালামু আলাইকুম।
সাগর ম্যাক্স এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url