ব্যাংকের আমানত কত প্রকার - ব্যাংক হিসাব কত প্রকার ও কি কি

ব্যাংকের আমানত কত প্রকার এবং ব্যাংক হিসাব কত প্রকার ও কি কি সে বিষয়ে আপনি কি জানতে চাচ্ছেন?। তাই আমরা এখন ব্যাংকের আমানত কত প্রকার এবং ব্যাংক হিসাব কত প্রকার ও কি কি সে সম্পর্কে আলোচনা করব। আপনি যদি আমাদের এই আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ মনোযোগ সহকারে পড়েন তাহলে ব্যাংকের আমানত কত প্রকার এবং ব্যাংক হিসাব কত প্রকার ও কি কি তা সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে জানতে পারবেন।
ব্যাংকের আমানত কত প্রকার - ব্যাংক হিসাব কত প্রকার ও কি কি
শুধু তাই নয় বাংলাদেশে ব্যাংক নিয়ন্ত্রণ করে কোন আইন এই বিষয়টিও আপনি এ আর্টিকেলের মাধ্যমে জানতে পারবেন। আসলে ব্যাংকের আমানত কত প্রকার এবং ব্যাংক হিসাব কত প্রকার ও কি কি এই বিষয়টি খুবই গুরুত্বপূর্ণ, সেজন্য আমাদের প্রত্যেকেরই এই বিষয়গুলো জেনে রাখা উচিত। তাহলে চলুন বন্ধু আর দেরি না করে আমরা বিস্তারিতভাবে জেনে নেওয়ার চেষ্টা করি ব্যাংকের আমানত কত প্রকার এবং ব্যাংক হিসাব কত প্রকার ও কি কি তা সম্পর্কে।
পোস্ট সূচীপত্রঃ ব্যাংকের আমানত কত প্রকার - ব্যাংক হিসাব কত প্রকার ও কি কি

ভূমিকা | ব্যাংকের আমানত কত প্রকার | ব্যাংক হিসাব কত প্রকার ও কি কি

আমাদের মধ্যে অনেকে আছেন যারা এখনও পর্যন্ত ব্যাংক সম্পর্কে অনেক কিছুই জানেন না বা বুঝেন না। তাই আপনিও যদি ব্যাংক সম্পর্কে অনেক কিছু না জেনে থাকেন, তাহলে এই আর্টিকেলটি শুধুমাত্র আপনার জন্য। কারণ আমরা এই আর্টিকেলের মাধ্যমে খুবই সুন্দর হবে আলোচনা করেছি ব্যাংক সম্পর্কে। তাহলে চলুন আমরা এক নজরে দেখে নেওয়ার চেষ্টা করি এই আটি কিন্তু সম্পূর্ণ পড়ার মাধ্যমে আমরা কি কি বিষয় সম্পর্কে জানতে পারব।
আমরা যদি আর্টিকেলটি সম্পন্ন করি, তাহলে যে সমস্ত বিষয়গুলি জানতে পারবো সেগুলো হল ব্যাংক আমানতকারী কি, ব্যাংকের আমানত কত প্রকার, বাংলাদেশে ব্যাংক নিয়ন্ত্রণ করে কোন আইন, ব্যাংক হিসাব কত প্রকার ও কি কি এবং মোবাইল ব্যাংকিং ব্যবস্থা অনলাইন ব্যবস্থা থেকে কিভাবে আলাদা। তাহলে চলুন বন্ধু স্টেপ বাই স্টেপ সকল পয়েন্ট গুলো পড়তে থাকি আর এ সমস্ত বিষয়গুলি বিস্তারিতভাবে জানতে থাকি। আশা করি এই আর্টিকেলটি আপনার অনেক উপকারে আসবে।

ব্যাংক আমানতকারী কি

ব্যাংক আমানতকারী কি? আপনি কি জানতে অনেক আগ্রহী। তাহলে আমাদের আর্টিকেলের এই অংশটুকু পড়তে থাকুন। কারণ এ অংশে আমরা খুবই সুন্দরভাবে আলোচনা করেছি ব্যাংক আমানতকারী কি সে বিষয়ে। তাহলে বন্ধু চলুন আর দেরি না করে আমরা বিস্তারিতভাবে জেনে নেওয়ার চেষ্টা করি ব্যাংক আমানতকারী কি তা সম্পর্কে।
ব্যাংক আমানত কারী বলতে নগদ অর্থ অথবা নগদ সমতুল্য কোন মূল্যবান সম্পদকে বোঝানো হয়ে থাকে, যেটি মূলত আমানতকারী কর্তৃক কোনো প্রতিষ্ঠান সাধারণত ব্যাংক কিংবা আর্থিক প্রতিষ্ঠানের কাছে গচ্ছিত রাখাকে বোঝায়। সচরাচর আমানত বলতে ব্যাংক আমানতকারীকে বোঝানো হয়।

ব্যাংক আমানতকারীর বৈশিষ্ট্যঃ ব্যাংক আমানতকারী কি

আমানত একটি সম্পদ আমানতকারীর জন্য। আমানতকারী যখনই ব্যাংক অথবা আর্থিক প্রতিষ্ঠানে আমানত জমা করে থাকে তখনই আমানতকারী হিসাব ক্রেডিট কিংবা যোগ করা হয়ে থাকে। আবার অন্যদিকে, আমানত ওই প্রতিষ্ঠানের জন্য একটি দায়ী হিসেবে দেখানো হয়ে থাকে।

তাছাড়া আমানতকারী পূর্ব নির্ধারিত শর্ত অনুযায়ী তার আমানত গুলি যেকোনো সময় তুলে নিতে অথবা অন্য কোন ব্যক্তি কিংবা প্রতিষ্ঠানের নামে স্থানান্তর করতে পারবে। এছাড়াও কিছু কিছু আমানত হিসাবে জমাকৃত অর্থ দিয়ে আমানতকারী কেনাকাটার বিল যেকোনো সময় পরিশোধ করতে পারবে। আর্থিক প্রতিষ্ঠান ও ব্যাংক সমূহের তহবিলের প্রধান উৎস হচ্ছে আমানত।

ব্যাংক আমানতকারীর প্রকারভেদঃ ব্যাংক আমানতকারী কি

ব্যাংকের আমানত করে বিভিন্ন ধরনের হয়। আসলে গ্রাহকের চাহিদা অনুযায়ী ব্যাংক এবং আর্থিক প্রতিষ্ঠানসমূহের বিভিন্ন মেয়াদের ও ভিন্ন সুবিধা সম্বলিত আমানত হিসাব খুলে অর্থ জমার সুযোগ দেয়। মেয়াদ ও হিসাবের ধরন বিবেচনায় আমানত প্রধানত দুইটি ভাগে ভাগ করা হয়ে থাকে সেগুলো হলঃ

১। আমানত চাহিদাঃ

চাহিদা আমানত হল সে সকল আমানতকারী চাহিদা মাত্র পরিষদ যোগ্য অর্থ গ্রাহক চাহিদা মাফিক আমানতের সম্পন্ন অংশ অথবা আংশিক উত্তোলন করতে পারে ও ব্যাংক উক্ত অর্থ পরিষদের বাধ্য থাকে সব সময়। সাধারণভাবে বলা যায় চলতি হিসাব ও সঞ্চয় হিসেবে জমাকিত অর্থ চাহিদা অনুপাত হিসাবে পরিচিত।

২। আমানত মেয়াদীঃ

মেয়াদী আমানত হচ্ছে সাধারণত একটা নির্দিষ্ট মেয়াদের জন্য অর্থ রাখা হয়। আসলে এই মেয়াদ টি বিভিন্ন সময়ের জন্য হতে পারে যেমনঃ এক মাসও হতে পারে, তিন মাসও হতে পারে, ছয় মাসও হতে পারে, এক বছর এবং এক বছরের অধিকও হতে পারে। মিয়া দিয়ে আমানতের বিপরীতে আর্থিক প্রতিষ্ঠান ও ব্যাংকসমূহ আমানতকারীকে নির্দিষ্ট হারে সুদ অথবা মুনাফা দেয়। এছাড়াও মেয়াদী আমানতকে কোন কোন ক্ষেত্রে সময় অথবা টাইম আমানতও বলা হয়ে থাকে।

ব্যাংকের আমানত কত প্রকার

ব্যাংকের আমানত কত প্রকার? এই বিষয়টি জানার জন্য আর্টিকেলের এই অংশটুকু পড়তে থাকুন। আপনি যদি আর্টিকেলের এই অংশটুকু মনোযোগ সহকারে পড়েন তাহলে বিস্তারিত ভাবে জানতে পারবেন ব্যাংকের আমানত কত প্রকার। আসলে বন্ধু ব্যাংকের আমানত ৩ প্রকার। তবে ব্যাংকের আমানত বিভিন্ন ধরনের হতে পারে। বিস্তারিত নিচে-

১। চাহিদা মাত্র আমানতঃ ব্যাংকের আমানত কত প্রকার

যে সকল আমানত ব্যাংক আমানত কারীর আদেশে বা নির্দেশে চাহিবামাত্র প্রদান করতে অগ্রাধিকারবদ্ধ থাকে, তাকেই মূলত ডিমান্ড ডিপোজিট বলা হয়।তাছাড়া এর বিপরীতে চেক ইস্যু করা হয়ে থাকে। এবং চলতি হিসাব ও সাধারণ সঞ্চয় হিসাবে অন্তর্ভুক্ত।

২। মেয়াদী আমানতঃ ব্যাংকের আমানত কত প্রকার

যে সমস্ত আমানত নির্দিষ্ট সময় সময়ান্তে প্রদান করা হয়ে থাকে তাকে মূলত মিয়াদি আমানত বা টাইম ডিপোজিট বলা হয়। তাছাড়া এর বিপরীতে যে কিছু করা হয় না। সমস্ত মেয়াদী জমা এবং বন্ডের অন্তর্ভুক্ত। তাছাড়া মেয়াদী আমানত নির্দিষ্ট মেয়াদ পূর্তির আগেই প্রত্যাহার করা যায় না। কোন ব্যক্তি যদি প্রত্যাহার করে তাহলে মুনাফা বা লভ্যাংশ কর্তন করা হয়ে থাকে। কারণ এ সকল আমানতে মুনাফার হার অনেকটাই বেশি।

৩। কল আমানতঃ ব্যাংকের আমানত কত প্রকার

একটি ব্যাংক তার সামরিক অর্থ সংকট মোকাবেলার জন্য বাংলাদেশ ব্যাংক অথবা অন্য কোন ব্যাংক থেকে যে সকল অর্থ ধার করে থাকে, তাকেই মূলত কলমানি বলে এছাড়াও এর দ্বারা গঠিত আমানতকে কল ডিপোজিট কিংবা কল আমানত বলা হয়। এটি মূলত ইন্টার ব্যাংক লেনদেনের জন্য ব্যবহার হয়।

৪। কস্ট ফ্রি আমানতঃ ব্যাংকের আমানত কত প্রকার

যে সমস্ত আমানতের জন্য ব্যাংকে মুনাফা কিংবা সুদ দিতে হয় না তাকেই মূলত কস্ট ফ্রি আমানত বা কস্ট থ্রি ডিপোজিট বলা হয়ে থাকে। যথাঃ চলতি হিসাবের আমানত, Sundry Deposit এবং Po ইত্যাদি।

৫। উচ্চ কস্ট আমানতঃ ব্যাংকের আমানত কত প্রকার

যে সকল আমানতের জন্য ব্যাংকে মুনাফা কিংবা সুদ বেশি দিতে হয়ে থাকে। তাহাকেই মূলত উচ্চ কস্ট আমানত বা কস্ট বেয়ারিং ডিপোজিট বলা হয়। যথা- সমস্ত মেয়াদী জমা এবং বন্ডের অন্তর্ভুক্ত।

৬। সংবিধিবদ্ধ আমানতঃ ব্যাংকের আমানত কত প্রকার

সংবিধিবদ্ধ আমানত হচ্ছে এক ধরনের সংক্ষিপ্ত তহবিল। আসলে বাংলাদেশ ব্যাংকে তফসিলি ব্যাংকগুলো যে সকল আমানত জমা রাখে তাকেই মূলত সংবিধিবদ্ধ আমানত বা Statutory Deposit বলা হয়ে থাকে।

বাংলাদেশে ব্যাংক নিয়ন্ত্রণ করে কোন আইন

বাংলাদেশে ব্যাংক নিয়ন্ত্রণ করে কোন আইন?। এই বিষয়টি কি আপনি জানেন, যদি না জানেন তাহলে কোন সমস্যা নেই এখন আপনি আর্টিকেলের এই অংশ থেকে জেনে নিতে পারেন বাংলাদেশে ব্যাংক নিয়ন্ত্রণ করে কোন আইন। তাহলে চলুন জেনে নিই বাংলাদেশে ব্যাংক নিয়ন্ত্রণ করে কোন আইন।

বাংলাদেশে ব্যাংক নিয়ন্ত্রণ করে বাংলাদেশে ব্যাংক অর্ডার, (১৯৭২ সালের পিও নং ১২৭) ব্যাংক কোম্পানি আইন, ১৯৯১।

ব্যাংক হিসাব কত প্রকার ও কি কি

ব্যাংক হিসাব কত প্রকার ও কি কি? এই বিষয়টি আমাদের প্রত্যেকেরই জেনে রাখা উচিত।সেজন্য আপনিও যদি জানতে চান ব্যাংক হিসাব কত প্রকার ও কি কি তাহলে আর্টিকেলের এই অংশটুকু পড়তে থাকুন। আমরা এখানে খুবই সুন্দরভাবে আলোচনা করেছি ব্যাংক হিসাব কত প্রকার ও কি কি। তো চলুন আর দেরি না করে আমরা বিস্তারিতভাবে জেনে নেওয়ার চেষ্টা করি ব্যাংক হিসাব কত প্রকার ও কি কি তার সম্পর্কে।

ব্যাংক হিসাব মূলত একটি ব্যাংক দ্বারা পরিচালিত ব্যাংক গ্রাহকের নামে এক প্রকার আর্থিক হিসাব। যা ব্যবহার করে গ্রাহক টাকা জমা এবং উত্তোলনসহ অন্যান্য ব্যাংকিং পরিষেবা গুলি নিতে পারে। তবে ব্যাংক হিসেবে বিভিন্ন ধরনের হয়। বহুল ব্যবহৃত ব্যাংক হিসাব এর মধ্যে আছে যেমনঃ সঞ্চয়ী হিসাব, আমানত হিসাব, চলতি হিসাব, ক্রেডিট কার্ড হিসাব এবং ঋণ হিসাব ইত্যাদি।

ব্যাংক হিসাব এ গ্রাহকের যাবতীয় লেনদেন লিপিবদ্ধ করা হয় যেটি প্রতিবেদন আকারে গ্রাহককে প্রদান করা হয়ে থাকে।প্রত্যেকটি দেশের ব্যাংক হিসাব সমূহ পরিচালনা পদ্ধতি উক্ত দেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংক অথবা আর্থিক কর্তৃপক্ষ আইন দ্বারা নির্দিষ্ট করে। তাছাড়াও প্রত্যেকটি ব্যাংক প্রচলিত আইনের আলোকে ব্যাংক হিসাব পরিচালনা বিষয়ক নিজস্ব নীতিমালা উন্নয়ন করে।

কে কোন হিসাব খুলতে পারবে, হিসাব খোলার ও পরিচালনা পদ্ধতি নির্দিষ্ট আইন এবং ব্যাংক নীতিমালা দ্বারা নির্ধারিত হয়।তবে বেশি সংখ্যক হিসাব খোলার জন্য একটি ব্যক্তির সর্বনিম্ন বয়স ১৮ বছর হওয়া লাগে। কিন্তু কয়েকটি দেশে ব্যাংক হিসাব খোলার জন্য সর্বনিম্ন বয়স ১৬ বছর ধার্য করা রয়েছে। আমাদের বাংলাদেশে সচারাচার ব্যাংক একাউন্ট খোলার জন্য গ্রাহকের বয়স ১৮ বছর হওয়া লাগে।

কিন্তু বিশেষ ক্ষেত্রে যথাঃ শিক্ষার্থীদের জন্য ব্যাংক একাউন্ট হিসাব, গ্রাহকের বয়স ১৮ বছর না হলেও সমস্যা নেই, কেননা শিক্ষার্থীদের জন্য কোন প্রকার বাধ্যবাধকতা নেই। কিন্তু অবশ্যই তার অভিভাবকের সাহায্য প্রয়োজন পড়বে। আশা করি আপনি এতক্ষণে সুন্দরভাবে বুঝতে পেরেছেন ব্যাংক হিসাব কত প্রকার ও কি কি।

মোবাইল ব্যাংকিং ব্যবস্থা অনলাইন ব্যবস্থা থেকে কিভাবে আলাদা

মোবাইল ব্যাংকিং ব্যবস্থা অনলাইন ব্যবস্থা থেকে কিভাবে আলাদা এ বিষয়টি আমাদের অনেকেরই অজানা। তাই আমরা এখন বিস্তারিতভাবে জানবো মোবাইল ব্যাংকিং ব্যবস্থা অনলাইন ব্যবস্থা থেকে কিভাবে আলাদা সে বিষয়টি। তাই আপনারা যদি না জানেন মোবাইল ব্যাংকিং ব্যবস্থা অনলাইন ব্যবস্থা থেকে কিভাবে আলাদা, তাহলে আর্টিকেলের এই অংশটুকু পড়তে থাকুন। আমরা এখানে খুবই সুন্দর ভাবে আলোচনা করার চেষ্টা করেছি মোবাইল ব্যাংকিং ব্যবস্থা অনলাইন ব্যবস্থা থেকে কিভাবে আলাদা সে সম্পর্কে।

মোবাইল ব্যাংকিং ব্যবস্থা অনলাইন ব্যবস্থার মধ্যে বেশ কিছু পার্থক্য রয়েছে, সেগুলি নিম্নরূপ।
  • মোবাইল ব্যাংকিং বিদ্যমান মোবাইল সাবস্ক্রাইবার আইডেন্টিফিকেশন নম্বর থেকেই মূলত ব্যাংক হিসাব নাম্বার নির্ধারিত হয়ে থাকে।
  • অন্যদিকে অনলাইন ব্যাংকিং আপনার নিজের মূল ব্যাংক অ্যাকাউন্ট নাম্বার বহন করে থাকে।
  • মোবাইল ব্যাংকিং মোবাইল এর নেটওয়ার্ক ব্যবহার করার মাধ্যমেই কাজ কাজ করতে পারে।
  • অনলাইন ব্যাংকিং ব্যবহার করার জন্য আপনাকে অবশ্যই ইন্টারনেটের সঙ্গে যুক্ত থাকতে হবে।
  • মোবাইল ব্যাংকিং এ আপনি যে কোন সময় যে কোন জায়গায় টাকা পাঠাতে পারবেন।
  • অনলাইন ব্যাংকিং এ যে কোন জায়গাতে টাকা পাঠানো যায় তবে তার আগে বেনিফিশিয়ারি অ্যাড করে নিতে হবে।
  • অনলাইন ব্যাংকিং এর মাধ্যমে মোবাইল ব্যাংকিং এর যে কোন মুহূর্তেই অর্থ ট্রান্সফার করার যায় খুব সহজে, তবে মোবাইল ব্যাংকিং থেকে অনলাইন ব্যাংকিং এ অর্থ পাঠানো খুবই দুরূহ।
  • অনলাইন ব্যাংকিং এ টাকা ট্রান্সফার অঙ্ক অনেক বেশি পরিমাণে হয়ে থাকে, তবে মোবাইল ব্যাংকিং এর লিমিট অনেক সীমিত পরিমাণে হয়।
  • মোবাইল ব্যাংকিং এ অর্থ হ্যান্ড ক্যাশ করতে এজেন্ট যথাঃ তৃতীয় পক্ষ প্রয়োজন, তবে অনলাইন ব্যাংকিং এই যথাঃ তৃতীয় পক্ষের কোন প্রয়োজন নেই।

লেখকের মন্তব্য | ব্যাংকের আমানত কত প্রকার | ব্যাংক হিসাব কত প্রকার ও কি কি

প্রিয় পাঠক, এতক্ষণ আমাদের সাথে থাকার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। আপনি নিশ্চয়ই এতক্ষনে জেনে গেছেন ব্যাংকের আমানত কত প্রকার এবং ব্যাংক হিসাব কত প্রকার ও কি কি তা সম্পর্কে। যেহেতু ব্যাংকের আমানত এবং ব্যাংকের হিসাব খুবই গুরুত্বপূর্ণ সেটা তো আমাদের প্রত্যেকেরই উক্ত বিষয় সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে জেনে রাখা উচিত। কেননা এসব বিষয়গুলি আমাদের পরবর্তীতে অনেক কাজে লাগতে পারে।
তবে বন্ধু এই আর্টিকেলটি পড়ার মাধ্যমে আপনার যদি কোথাও বুঝতে সমস্যা হয় তাহলে অবশ্যই আমাদেরকে কমেন্টে জানিয়ে দেবেন, আমরা খুবই শীঘ্রই আপনাকে বুঝিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করব। আশা করি এই আর্টিকেলটি আপনার কাছে অনেক ভালো লেগেছে এবং এ আর্টিকেলটি আপনার অনেক উপকারে আসবে। তাই এই আর্টিকেলটি আপনার কাছে ভালো লেগে থাকলে অবশ্যই আপনি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করতে ভুলবেন না,

কেননা আপনার মাধ্যমে আপনার বন্ধুরাও জানতে পারবে ব্যাংকের আমানত কত প্রকার এবং ব্যাংক হিসাব কত প্রকার ও কি কি তা সম্পর্কে। আর অবশ্যই আমাদের এই ওয়েবসাইটে নিয়মিত ভিজিট বা ফোলো করার চেষ্টা করবেন। কারণ আমরা এই ওয়েবসাইটে নিয়মিত নতুন নতুন ব্লগ পোস্ট বা আর্টিকেল পাবলিশ করে থাকি। আসসালামু আলাইকুম।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

সাগর ম্যাক্স এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url