এলোভেরা জেল ত্বকে ব্যবহারের নিয়ম - এলোভেরা জেল চুলে ব্যবহারের নিয়ম

এলোভেরা মুখে দিলে মুখ চুলকায় কেনএলোভেরা জেল ত্বকে ব্যবহারের নিয়ম এবং এলোভেরা জেল চুলে ব্যবহারের নিয়ম সম্পর্কে কি আপনি জানতে চান?। তাই আমরা এলোভেরা জেল ত্বকে ব্যবহারের নিয়ম এবং এলোভেরা জেল চুলে ব্যবহারের নিয়ম সম্পর্কে এখন আপনাকে বিস্তারিত ভাবে জানাবো। আপনি যদি আমাদের এই আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ মনোযোগ সহকারে পড়েন তাহলে এলোভেরা জেল ত্বকে ব্যবহারের নিয়ম এবং এলোভেরা জেল চুলে ব্যবহারের নিয়ম সম্পর্কে বিস্তারিত ভাবে জানতে পারবেন।
এলোভেরা-জেল-ত্বকে-ব্যবহারের-নিয়ম
আপনি যদি সঠিকভাবে আপনার চুলে অথবা আপনার ত্বকে এলোভেরা জেল ব্যবহার করতে পারেন।তাহলে পাবেন ভীষণ উপকার। কারণ এলোভেরা এই উদ্ভিদের বিশেষ কিছু গুনাগুন রয়েছে। তাই আপনি যদি এর বিশেষ কোন আমন পেতে চান তাহলে আপনাকে অবশ্যই জানতে হবে এলোভেরা জেল ত্বকে ব্যবহারের নিয়ম এবং এলোভেরা জেল চুলে ব্যবহারের নিয়ম সম্পর্কে। তাহলে চলুন বন্ধু আর দেরি না করে আমরা বিস্তারিতভাবে জেনে নেওয়ার চেষ্টা করি এলোভেরা জেল ত্বকে ব্যবহারের নিয়ম এবং এলোভেরা জেল চুলে ব্যবহারের নিয়ম গুলি বিষয়ে।
পোস্ট সূচিপত্রঃ

ভূমিকা

এলোভেরা জেল ত্বকে ব্যবহারের নিয়ম এবং এলোভেরা জেল চুলে ব্যবহারের নিয়ম সম্পর্কে আমাদের প্রত্যেকের জেনে রাখা উচিত। কেননা আমরা যদি এই এলোভেরা জেল সঠিক ভাবে আমাদের ত্বকে এবং চলে ব্যবহার করতে পারি তাহলে পাব ভীষণ উপকার। শুধু তাই নয় বন্ধু এই এলোভেরা খাওয়ার উপকারিতা ও অনেক রয়েছে। যেগুলো আমরা অনেকেই জানিনা,

তবে চিন্তার কোন কারণ নেই আমরা এই আর্টিকেলের মাধ্যমে এলোভেরা সম্পর্কে বিস্তারিত ভাবে আপনাকে জানিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করব। তো চলুন আমরা এক নজরে দেখে নেওয়ার চেষ্টা করি এই আর্টিকেলটি সম্পন্ন পড়ার মাধ্যমে কি কি বিষয় সম্পর্কে আমরা বিস্তারিত ভাবে জানতে পারব। আমরা যদি এই আর্টিকেলটি সম্পন্ন পড়ি তাহলে এলোভেরা সম্পর্কে যা যা বিষয় জানতে পারবো সেগুলো হল

এলোভেরা খাওয়ার উপকারিতা, এলোভেরা খাওয়ার নিয়ম, এলোভেরা দিয়ে ফর্সা হওয়ার উপায়, এলোভেরা জেল ত্বকে ব্যবহারের নিয়ম, এলোভেরা দিয়ে চুলের যত্ন এবং এলোভেরা জেল চুলে ব্যবহারের নিয়ম সম্পর্কে। তো চলুন বন্ধু আর দেরি না করে আমরা এই সমস্ত বিষয়গুলো সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে জেনে নেওয়ার চেষ্টা করি।

এলোভেরা খাওয়ার উপকারিতা

এলোভেরা খাওয়ার উপকারিতা রয়েছে অনেক। আপনি এই অ্যালোভেরা বিভিন্ন উপায় খেতে পারেন, যেভাবেই আপনি অ্যালোভেরা খান না কেন সেভাবেই পাবেন অনেক উপকার। বহু যুগ থেকেই এর উপকারিতা মানুষ ভোগ করে আসছে। এখনো পর্যন্ত এই অ্যালোভেরার অনেক বেশি। সেজন্য আপনারাও জানা উচিত এই এলোভেরা খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে। তো চলুন বন্ধু আর দেরি না করে আমরা অ্যালোভেরা খাওয়ার উপকারিতা গুলি আলোচনা করি।

ওজন নিয়ন্ত্রণ বা ওজন কমায়ঃ

আপনি যদি চান আপনার ওজন দ্রুত কমাতে তাহলে এলোভেরার সাহায্য নিতে পারেন। কারণ এলোভেরার মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন আর মিনারেল। এছাড়াও রয়েছে অ্যামিনো এসিড, এনজাইম এবং স্টেরল। সেজন্য আপনি যদি নিয়মিত অ্যালোভেরা জুস খান তবে আপনার সামগ্রীক স্বাস্থ্য ভালো রাখতে সাহায্য করবে।

কিন্তু এলোভেরার জুস কিছুটা তিতো হওয়ায় এটি খেতে অনেকটাই খারাপ লাগে। সেজন্য আপনার বাসার বিলিন্ডারে শাস, বরফ, পানি দিয়ে জুস করে এই জুসে সামান্য মধু এবং লেবুর রস মিশ্রিত করে নিয়মিত সকালে খালি পেটে খেলে পাবেন অনেক উপকার।

রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণঃ

এই এলোভেরাই যে সকল ওষুধ গুনাগুন রয়েছে সেই ওষুধে গুণাগুণ গুলো রক্তচাপ কমিয়ে থাকে এর পাশাপাশি রক্তে কোলেস্টেরল এবং চীনের মাত্রা স্বাভাবিক অবস্থায় আনতে ভীষণ সাহায্য করে।

মাংসপেশী শক্তিশালীঃ

এলোভেরাই রয়েছে মিনারেল, অ্যামিনো এসিডসহ বিভিন্ন ধরনের পুষ্টিকর উপাদান। যেটি আমাদের শরীরের হাড় এবং মাংসপেশিকে শক্তিশালী করতে সাহায্য করে।

রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমায়ঃ

এলোভেরা আমাদের শরীরে ক্ষতিকর পদার্থ প্রবেশ করলে, সেগুলোকে অপসারণ করতে পারে। এর পাশাপাশি এলোভেরা শরীরে সাদা ব্লাড সেল গঠন করে যেটি ভাইরাসের সঙ্গে লড়াই করতে পারে। তার ফলে আমাদের শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও অনেকটাই বৃদ্ধি পায়।

ক্লান্তি দূর করতে এলোভেরাঃ

এই উদ্ভিদটি প্রাকৃতিক ওষুধের কাজ করে থাকে। সেজন্য বিভিন্ন চর্মরোগ এবং ক্ষতসারাই খুব সহজে। এছাড়া এলোভেরা বিভিন্ন সময় দেখা যায় প্রাথমিক চিকিৎসায় ব্যবহার করতে। এই অ্যালোভেরার জুস আমাদের ক্লান্তি দূর করতে এবং শরীরকে সতেজ রাখতে সাহায্য করে।

হজম শক্তি বৃদ্ধিঃ

আপনি যদি এলোভেরা রস নিয়মিত পান করেন তাহলে আপনার হজম শক্তি বৃদ্ধি পাবে। শুধু তাই নয় আপনার পরিপাকতন্ত্রের বিভিন্ন ধরনের জটিলতা সারাতেও এলোভেরা বেশ সাহায্য করে থাকে।

কোষ্ঠকাঠিন্য দূরঃ

কেউ যদি এলোভেরার রস সুষম খাদ্যের পাশাপাশি নিয়মিত পান করে তাহলে তার কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হবে।

এলোভেরা খাওয়ার নিয়ম

এলোভেরা খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে জানার জন্য আর্টিকেলের এই অংশটুকু পড়তে থাকুন। কারণ আমরা এই অংশে খুবই সুন্দরভাবে আলোচনা করেছি এলোভেরা খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে। যেহেতু এলোভেরা থেকে আমরা প্রচুর পরিমাণে পুষ্টি উপাদান পেয়ে থাকি বা উপকার পেয়ে থাকি আমাদের শরীরে, সেহেতু আমাদের প্রত্যেককেই উচিত এই এলোভেরা খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে জানার। তাহলে চলুন বন্ধু আর দেরি না করে আমরা অ্যালোভেরা খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে জেনে নেওয়ার চেষ্টা করে।

অ্যালোভেরার রস আপনি যেভাবেই খান না কেন সেভাবেই পাবেন অনেক উপকার। তবে আপনি যেভাবে খাওয়ার মাধ্যমে সব থেকে বেশি উপকার পাবেন সেভাবে খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে এখন আমরা আপনাকে জানাবো। আসলে অ্যালোভেরার প্রচুর পরিমাণে এন্টি অক্সিডেন্ট রয়েছে। সেজন্য ক্যালোরি খরচ করতে ডিটক্সিফাই করতে ভীষণ সাহায্য করে থাকে। তাছাড়া এই অ্যালোভেরা ওজন কমানোর জন্য বিভিন্ন উপায়ে ব্যবহার করা হয়।

এলোভেরা খাওয়ার নিয়ম-
  • অ্যালোভেরা খেতে হলে প্রথমে আপনাকে এলোভেরাটি সুন্দরভাবে ধুয়ে নিতে হবে।এভাবে ধুয়ে নেওয়া মাত্র অ্যালোভেরা শুদ্ধ হয়ে যাবে এবং অনেকটাই গন্ধ মুক্ত হয়ে যাবে।
  • তারপর এই এলোভেরাটি স্লাইস করে আলাদা করে ফেলুন। এলোভেরা পাকা গন্ধ ও নিট্রোজেন বিষক্রিয়া থেকে অনেকটাই রক্ষা করবে।
  • আপনি চাইলে এলোভেরা বিভিন্ন ধরনের খাবারের সাথেও খেতে পারেন। কিংবা স্বাধীনভাবে ও স্বাদ নিতে পারেন।
  • অ্যালোভেরা খাওয়ার আগে অবশ্যই সুন্দর হবে পরিষ্কার করে নেয়া উচিত। পরিষ্কার করার জন্য পানীয় ব্যবহার করা যেতে পারে অথবা এলোভেরা ছেচকে ছেচে করাও যেতে পারে।
  • খাওয়ার আগে অবশ্যই এলোভেরা পরীক্ষা করে নিন যে কতখানি এবং কত পরিমাণে খাওয়া যাবে।
  • অ্যালোভেরা খাওয়ার পর পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করতে হবে।
  • নিয়মিত খাবারের অন্তত ২০ মিনিট আগে এক চা চামচ করে অ্যালোভেরা জুস খেতে পারেন, খেতে পারে আপনি আপনার ওজন দ্রুত কমাতে পারবেন।
  • প্রতিদিন সকালবেলায় এক গ্লাস হালকা গরম পানিতে এক চা চামচ ভর্তি এলোভেরা রস মিশিয়ে খেতে পারেন। এভাবে যদি আপনি অ্যালোভেরা রস খান তাহলে এলোভেরার গুনাগুন সবচাইতে বেশি পাবেন।
  • আপনি চাইলে এলোভেরার স্বাদও বাড়াতে পারেন খুব সহজে, সেজন্য আপনাকে এলোভেরা রস সবজির রসের সঙ্গে মিশিয়ে খেতে হবে।
  • অ্যালোভেরা রস এর সঙ্গে আপনি চাইলে লেবুর রসও মিশিয়ে খেতে পারেন। এতে করেও পাবেন অনেক উপকার।
  • ওজন নিয়ন্ত্রণ কিংবা ওজন কমাতে কিছুটা মধুর সাথে মিশিয়ে খেতে পারেন অ্যালোভেরার জুস। এতে করে এলোভেরার স্বাদ এবং গুণ দুটোই বাড়বে।
তবে বন্ধু একটা কথা মনে রাখবেন, এই অ্যালোভেরা টি খাদ্য হলেও পুরুষ বিশেষ পরিছন্নতা ও উপকারিতা দেয়। কিন্তু যদি আপনার কোন ধরনের সমস্যা অথবা পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা দেয়, তাহলে অবশ্যই চিকিৎসকের যোগাযোগ করে পরামর্শ নিবেন।

এলোভেরা দিয়ে ফর্সা হওয়ার উপায়

আপনি কি এলোভেরা দিয়ে ফর্সা হওয়ার উপায় সম্পর্কে জানতে চান?। তাহলে বন্ধু আপনি সঠিক জায়গাতেই এসেছেন কারণ আমরা আর্টিকেলের এই অংশে এখন বিস্তারিতভাবে আলোচনা করব এলোভেরা দিয়ে ফর্সা হওয়ার উপায় সম্পর্কে। তো চলুন মন্ত্র আর দেরি না করে আমরা বিস্তারিতভাবে জেনে নেওয়ার চেষ্টা করি এলোভেরা দিয়ে ফর্সা হওয়ার উপায় গুলি বিষয়ে।

এবার আমরা চলে এলাম অ্যালোভেরা দিয়ে ফর্সা হওয়ার উপায় রুটিন নিয়ে। যেটি আপনি যদি নিয়মিত ফলো করেন তাহলে আপনার ত্বকের কালচে ভাব দূর হবে এর পাশাপাশি টক কাঁচের মতো চকচকে উজ্জ্বল ফর্সা হয়ে উঠবেন। আপনাকে আর কখনো কোনদিনই বিউটি পার্লারে গিয়ে ফেসিয়াল করার কোন উপকার প্রয়োজন পড়বে না। তাহলে চলুন চারটি স্টেপের মাধ্যমে আমরা এই ন্যাচারাল স্কিন কেয়ার রুটিন সমাপ্ত করি।

১। ক্লিনজিং দিয়ে ফেসিয়ালঃ

আপনি যদি অ্যালোভেরা দিয়ে ফেসিয়াল করতে চান তাহলে আপনাকে শুরুতেই একটি পাত্রে দুই চা চামচ এলোভেরা জেল এবং দই কাঁচামরিচ কাঁচা দুধ নিয়ে ভালো করে মিশিয়ে নিতে হবে। তৈরি হয়ে গেল আপনার ক্লিনজারটি। এখন এটা একটি বিশেষ ধরনের পুষ্টিকর ক্লিনজার ফেসিয়াল হিসেবে ব্যবহার করতে পারবেন।

এখন এই ক্লিনজারটি আপনার ত্বকে দুই থেকে পাঁচ মিনিট ধরে ম্যাসাজ করুন। আপনি যদি আপনার ত্বকে এভাবে ম্যাসাজ করতে পারেন তাহলে আপনার ত্বকের সমস্ত ময়লা দূর হয়ে যাবে এবং ত্বক পরিষ্কার হবে। পাঁচ মিনিট পর পাতলা কাপড় বা টিস্যু দিয়ে ভালোভাবে মুখ ধুয়ে ফেলুন বা মুছে ফেলুন।

২। স্ক্রাবিং দিয়ে ফেসিয়ালঃ

স্ক্রাবিং তৈরি করার জন্য আপনাকে একটি পাত্রে এক চা চামচ চালের গোড়া নিতে হবে।এরপর এর মধ্যে দুই চা চামচ এলোভেরা জেল দিয়ে ভালো করে মিশ্রণ তৈরি করে ফেলতে হবে। এখন এই স্ক্রাবিং আপনার মুখে আঙ্গুল দিয়ে সার্কুলেশন করে ম্যাসাজ করতে হবে অন্তত ৫ মিনিট ধরে।

খুবই কার্যকরই ত্বকের করতে এই চালের গুড়া। শুধুমাত্র ৫ মিনিট ধরে আপনার ত্বকে ম্যাসাজ করার ফলে আপনার ত্বকের সমস্ত কালো দাগ উঠে যাবে এবং ত্বক হয়ে যাবে ঝকঝকে পরিষ্কার। এরপর স্বাভাবিক নরমাল পানি দিয়ে আপনার মুখ পরিষ্কার করে ফেলুন।

৩। অ্যালোভেরা জেল দিয়ে ফেসিয়াল ম্যাসাজঃ

আপনি যদি এলোভেরা জেল দিয়ে ফেসিয়াল ম্যাসাজ করতে যান তাহলে আপনাকে একটি পাত্রে দুই চা চামচ এলোভেরা জেল নিতে হবে এবং এর মধ্যে এক চা চামচ ও দুইটা ভিটামিন ই ক্যাপসুল দিয়ে সবগুলি একসঙ্গে মিশ্রিত করতে হবে।ব্যাস হয়ে গেল আপনার ফেসিয়াল ম্যাসাজ জেলটি। এখন এই জেল টি আপনার ত্বকে ১০ থেকে ১৫ মিনিট পর্যন্ত সার্কুলেশন করে ম্যাসাজ করুন, মূলত যেভাবে ফেসিয়াল করা হয়ে থাকে পার্লারে।

আসলে এই জেলটি ত্বকের জন্য খুবই কার্যকারী শীতকালীন সময়ে। কেননা শীতকালীন সময়ে আমরা যদি ত্বকের শুষ্কতার হাত থেকে বাঁচতে চাই তাহলে এই ফেসিয়ালটি খুবই সাহায্য করবে। শুধু তাই নয় এর পাশাপাশি আমাদের পথ হবে প্রানবন্ত আর তুলতুলে নরম ও কমল। তাছাড়া আমাদের তরফ থেকে বয়সের ছাপ, কুচকে যাওয়া সকল ধরনের সমস্যা থেকে মুক্তি দিবে।

এলোভেরা জেল দিয়ে ফেইস প্যাকঃ

এলোভেরা জেল দিয়ে ফেইস প্যাক বানানোর জন্য আপনাকে একটি পাত্রে দুই চা চামচ আটা, আদা চা চামচ হলুদের গুড়া এবং তিন চা চামচ এলোভেরা জেল একসঙ্গে মিশাতে হবে।এরপর এই মিশ্রণটি আপনার ত্বকে ভালোভাবে ম্যাসাজ করতে হবে। আসলে এই ফেইস প্যাকটি আপনার ত্বকের কালচে দাগ দূর করবে এবং ত্বককে করে তুলবে উজ্জ্বল ময় ও ফর্সা।শুধু তাই নয় এর পাশাপাশি আপনার তরফ থেকে সমস্ত প্রকার ক্ষত গুলিকেও দূর করতে সাহায্য করবে।

তাছাড়া এ ফেইস প্যাকটি নিয়মিত ব্যবহার করার মাধ্যমে আপনার ত্বকে একটি ন্যাচারাল প্লইংনেস এবং ব্রাইটনেস চলে আসবে। সেজন্য আপনি আপনার ত্বকে এই প্যাকটি ভালোভাবে ম্যাসাজ করে লাগিয়ে রাখুন অন্তত 10 থেকে 15 মিনিট।এরপর স্বাভাবিক পানি দিয়ে আপনার মুখ মুছে ফেলুন বা সুন্দরভাবে ধুয়ে ফেলুন। আশা করি অনেক ভাল ফল পাবেন।

এলোভেরা জেল ত্বকে ব্যবহারের নিয়ম

এলোভেরা জেল ত্বকে ব্যবহারের নিয়ম সম্পর্কে অনেকেই জানতে চাই?। তাই আমরা আর্টিকেলের এই অংশে খুবই সুন্দর ভাবে আলোচনা করব এলোভেরা জেল ত্বকে ব্যবহারের নিয়ম। তাই বন্ধু আপনিও যদি না জানেন এলোভেরা জেল ত্বকে ব্যবহারের নিয়ম সম্পর্কে তাহলে এখন আর্টিকেলের এই অংশটুকু মনোযোগ সহকারে পড়তে থাকুন আর জানতে থাকুন এলোভেরা জেল ত্বকে ব্যবহারের নিয়ম গুলি।

এলোভেরা জেল ত্বকে ব্যবহারের নিয়ম অনেক থাকা সত্ত্বেও আমরা এখানে আটটি নিয়ম সম্পর্কে আলোচনা করব যে আটটি নিয়মের মাধ্যমে আপনি আপনার ত্বকে ব্যবহার করলে অনেক ভালো ফল পাবেন। কারণ এখানে যে আটটি নিয়ম আমরা আলোচনা করেছি সে আটটি নিয়মে খুবই কার্যকরী নিয়ম। তাহলে চলুন বন্ধু আর দেরি না করে আমরা বিস্তারিতভাবে জেনে নেওয়ার চেষ্টা করি এলোভেরা জেল ত্বকে ব্যবহারের নিয়ম গুলি।

১। এই এলোভেরা থাকে শুষ্ক ত্বকের যত্নের কসমেটিক্সে। কেননা এই এলোভেরা ত্বককে সজীব করে যেটি আপনিও বাসায় করতে পারেন খুব সহজে। সেজন্য আপনাকে ছুরি দিয়ে অ্যালোভেরার ভেতরের জেল বের করে মুখের ত্বকে লাগাতে হবে।এভাবে যদি অ্যালোভেরা আপনি কয়েকদিন আপনার ত্বকে ব্যবহার করতে পারেন, তাহলে আপনার টক মসৃণ উজ্জ্বল আর নরম হয়ে উঠবে।

২। আমাদের বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে চামড়ায় ভাজ করতে থাকে যেটি আমরা সহজে রুখতে পারি না। তবে আপনি এই অ্যালোভেরার সাহায্যে আপনার এই সমস্যা গুলি রুখতে পারবেন।কারণ এলোভেরা রয়েছে প্রচুর পরিমাণে এন্টি অক্সিডেন্ট উপাদান। যা ত্বকের গভীরে প্রবেশ করে এর পাশাপাশি ভিটামিন এ, বি, সি ও পি উপাদান ত্বকের পুষ্টি যোগান দেয়। তাছাড়া রোদে পরা দাগ দূর করতে আদ্রতা ধরে রাখতে দুই টেবিল চামচ এলোভেরা জেল আর অর্ধেক লেবুর রস মিশিয়ে মাস্ক সান বার্ন হয়ে যাওয়া ত্বকে লাগিয়ে অন্তত ১৫ থেকে ২০ মিনিট পর ঠাণ্ডা গরম কুসুম পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলুন।

৩। আপনি যদি চান এলোভেরা দিয়ে আপনার ত্বকের মৃত কোষ দূর করতে তাহলে আপনার লাগবে এক চা চামচ ফ্রেশ এলোভেরা জেল যেটি ব্লেন্ড করে নিতে হবে। তারপর এক চা চামচ পোটমিলের গুড়া আর হাফ চা চামচ অলিভ অয়েল মিশিয়ে মাস্কটি আপনার মুখে এবং গলায় লাগিয়ে ২৫ থেকে ৩০ মিনিট রাখতে হবে। তারপর ঠান্ডা পানি দিয়ে মুখ পরিষ্কার করে ধুয়ে বা মুছে ফেলতে হবে। প্রতি সপ্তাহে অন্তত এটি একবার ব্যবহার করার চেষ্টা করুন। এই মাস্কটি প্রতি সপ্তাহে ব্যবহারে আপনার ত্বকের অনেক উজ্জ্বলতা ফিরে আসবে।

৪। একনে সারাতে এবং নতুন কোষ জন্মাতে কার্যকর এলোভেরার প্রাকৃতিক এন্টি ব্যাকটেরিয়াল উপাদান। সেজন্য আপনাকে এলোভেরার জেল আইস কিউব পেতে করে এলোভেরার আইস কিউ ব তৈরি করতে হবে তারপর এই কিউব দিনে অন্তত ২-৩ বার আপনার একনেতে ঘুষতে হবে একনের সমস্যা অনেকটাই কমে যাবে।

৫। শুধু যে ত্বকের জন্যই অনেক উপকারী এলোভেরা বিষয়টি তা নয় চুলের জন্যও অনেক উপকার করে থাকে এই অ্যালোভেরা জেল। কারণ এলোভেরা নিয়মিত ব্যবহারে মাথার ত্বকের ph ঠিক থাকে, শুধু তাই নয় খুশকি ও দূর হয়। সেজন্য আপনাকে দুই অনুপাত 1 অ্যালোভেরা জেল আর ক্যাস্টর অয়েল মিশিয়ে মাথার ত্বকে লাগিয়ে সারা রাত রেখে দিন।তারপর সকালে ঘুম থেকে উঠে শ্যাম্পু দিয়ে ভালো করে আপনার মাথা পরিষ্কার করে নিন। আশা করি আপনার মাথা খুশকি মুক্ত হয়ে যাবে।

৬। ত্বক এবং চুল এর পাশাপাশি আপনার ঠোঁটের ও অনেক উপকারিতা পাবেন শুধুমাত্র অ্যালোভেরা জেল ব্যবহার করে।আপনার ঠোঁটের রং উজ্জ্বল রাখতে এবং ঠোট নরম আর মসৃণ করতে এলোভেরা ব্যবহার করুন নিয়মিত। আপনি যদি নিয়মিত অ্যালোভেরা আপনার ঠোঁটে ব্যবহার করেন তাহলে আপনার ঠোঁট কিছুদিনের মধ্যেই উজ্জ্বল হয়ে উঠবে। সেজন্য আপনাকে এক টেবিল চামচ চালের গুড়া এবং অ্যালোভেরা জেল মিশিয়ে আসতে আসতে এই মিশ্রণটি লাগিয়ে ১০ মিনিট পর ঠাণ্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। কিছুদিনের মধ্যেই দেখুন আপনার ঠোঁট কত উজ্জ্বল মসৃণ এবং কমল হয়ে উঠেছে।

৭। আমরা প্রায় সকলেই জানি অ্যালোভেরাই রয়েছে প্রচুর পরিমাণে এন্টিসেপটিক গুনাগুন। সেজন্য আপনি যদি আপনার ত্বকের ক্ষত দূর করতে চান তাহলে এটি নিয়মিত ব্যবহার করুন। এলোভেরার পাতার জেল বের করে ফ্রিজে রাখুন আর অল্প কেটে গেলে কিংবা ক্ষত হলে সেখানে লাগান। আপনি যদি কেটে যাওয়া বা ক্ষতস্থানে দিনে দুই থেকে তিনবার লাগাতে পারেন তাহলে আপনার হতো বা কেটে যাওয়া জায়গাটি অনেক আরাম পাবে।

৮। স্বল্প দামেই আপনি বাজারে এলোভেরা পেয়ে যাবেন। আপনি যদি ঘরোয়া উপায়ে আপনার রূপচর্চা করতে চান তাহলে এই ঘরোয়া উপাদান তাহলে এই ঘরোয়া উপাদান টি আপনাকে সতেজ ও সুন্দর এবং উজ্জীবিত রাখতে সাহায্য করবে।

এলোভেরা দিয়ে চুলের যত্ন

এলোভেরা দিয়ে চুলের যত্ন যদি আপনি সঠিকভাবে নিতে পারেন তাহলে অল্প খরচে আপনি আপনার সুন্দর চুল ফিরে পাবেন। বিভিন্ন গবেষণা থেকে জানা গেছে চুলের যত্নে কেউ যদি এলোভেরা জেল ব্যবহার করে তাহলে তার চুল খুব তাড়াতাড়ি সিল্কি এবং সুন্দরময় হয়ে উঠবে। তাই বন্ধু আজ থেকে চেষ্টা করুন চুলের যত্নে এলোভেরা জেল ব্যবহার করা। ত্বক কিংবা চুল যেটাতেই আপনি ব্যবহার করেন না কেন সেটাতেই পাবেন এলোভেরার উপকারিতা।

সেজন্যই তো অনেক তরুণী চুলের যত্ন নিয়ে এলোভেরার ওপর ভরসা রাখে ভীষণ। কিন্তু এর জন্য আপনাকে বাজার থেকে অ্যালোভেরাযুক্ত পণ্য কেনার কোন প্রয়োজন নেই। শুধুমাত্র ঘরোয়া কয়েকটি উপাদানের সাথেই এলোভেরা ব্যবহার করে ঘন এবং লম্বা চুল পাওয়া যায়। তবে এলোভেরা জেল চুলে ব্যবহারের নিয়ম সম্পর্কে আমরা নিচের অংশে আলোচনা করব। এখন শুধু আমরা আলোচনা করব এলোভেরা দিয়ে চুলের যত্ন সম্পর্কে।

আপনার চুলের শুষ্ক ভাব ও ত্বকে চুলকানি দূর করার জন্য অ্যালোভেরা জেল ব্যবহার করতে পারেন। এলোভেরা জেল এর অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়াল এবং এন্টিফাঙ্গাল উপাদান আপনার চুল পড়া এবং খুশকির সমস্যা দূর করতে বেশ সাহায্য করবে। সেজন্য আপনাকে এলোভেরা রসের সঙ্গে আমলকির রস মিশিয়ে ফুলে লাগাতে হবে, এতে করে আপনার চুল এর উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি পাবে।

আপনি যদি আপনার রূপকে উজ্জ্বল করতে চান তাহলে ব্যবহার করতে পারেন মধু, নারিকেল তেল এবং এলোভেরা জেল। শুষ্ক চুলে আদ্রতা ফিরিয়ে আনার জন্য চুলের ডিপ কন্ডিশনিং করতে এই উপাদানগুলি ব্যবহার করুন ভালো ফল পাবেন। ব্যবহার করার জন্য আপনাকে এক চা চামচ মধু, দুই চা চামচ নারিকেল তেল এবং ২ চা চামচ এলোভেরা নিয়ে মিশ্রণ করতে হবে।

এই মিশ্রণটি আপনি যখন গোসল করবেন তার ২৫ থেকে ৩০ মিনিট আগে ভালোভাবে চুলে লাগিয়ে একটা শাওয়ার ক্যাপে আপনার মাথা, এর আধা ঘন্টা পরেই আপনি আপনার চুলকে সুন্দরভাবে শ্যাম্পু দিয়ে ফেলুন। এছাড়াও চুলের উজ্জ্বলতা ধরে রাখতে দই এবং এলোভেরা ব্যবহার করতে পারেন। সেজন্য আপনাকে দুই চা চামচ টক দইয়ের সাথে এক চা চামচ এলোভেরা মিশিয়ে প্রায় ১০ থেকে ১৫ মিনিট মাথার ত্বকে ম্যাসাজ করতে হবে।

কিছুক্ষণ পরে শ্যাম্পু দিয়ে আপনার চুল ধুয়ে ফেলুন। তবে কন্ডিশনার দিতে ভুলবেন না যেন। শুধু তাই নয় এর পাশাপাশি লেবুর রস এলোভেরা এবং আমলার রস দিয়ে একটি মিশ্রণ তৈরি করতে পারেন এই মিশ্রণ আপনার চুলের স্বাভাবিক বৃদ্ধি গুড়া মজবুত করতে সাহায্য করবে। সেজন্য আপনাকে একটি ডিমের কুসুম এবং দুই চামচ চামচ এলোভেরা এবং এর সঙ্গে এক চা চামচ অলিভ অয়েল মিশিয়ে চুলে লাগাতে হবে

অন্তত তুলে লাগানোর 25 থেকে 30 মিনিট পর শ্যাম্পু দিয়ে ধুয়ে ফেলতে হবে। এতে করে আপনার চুলের স্বাভাবিক বৃদ্ধি এবং চুল পড়া বন্ধ হবে অনেকটাই। আশা করি আপনি এতক্ষণে বুঝতে পেরেছেন এলোভেরা দিয়ে চুলের যত্ন কিভাবে নিবেন।

এলোভেরা জেল চুলে ব্যবহারের নিয়ম

এলোভেরা জেল চুলে ব্যবহারের নিয়ম সম্পর্কে অনেকেই জানতে চাই? কিন্তু সঠিকভাবে এই নিয়ম না জানার কারণে অনেকেই ব্যর্থ হয় চুলের যত্নে এলোভেরা ব্যবহারে। তাই আপনাকে আমরা এখন সঠিকভাবে চুলের যত্নে আপনি কিভাবে এলোভেরা জেল ব্যবহার করবেন সে নিয়ম সম্পর্কে আলোচনা করব। তাহলে চলুন শুরু করা যাক এলোভেরা জেল চুলে ব্যবহারের নিয়ম গুলি সম্পর্কে।

আমরা নিচে কিছু এলোভেরা জেল চুলের ব্যবহারের নিয়ম আলোচনা করেছি। এই নিয়মগুলি যদি আপনি আপনার বাসায় যদি মেনে চলেন। তাহলে আপনার দ্রুত চুল পড়া বন্ধ থেকে শুরু করে চুলের সাইনিং পর্যন্ত সবকিছুই করতে পারবেন শুধুমাত্র এই নিয়মগুলি মেনে চলার জন্য। তাহলে চলুন আপনাকে জানিয়েদি কি নিয়ম গুলি আপনি?

আপনার চুলে ব্যবহার করবেন। আপনার চুল সুন্দর করতে এবং চুল পড়া বন্ধ করতে অবশ্যই আপনাকে ব্যবহার করতে হবে অ্যালোভেরা জেল। এলোভেরা জেল নিয়মিত ব্যবহারে আপনি পাবেন মজবুত ও ঝলমলে চুল।

এলোভেরা জেল চুলে ব্যবহারের নিয়ম

এলোভেরা এবং দইঃ

এলোভেরা এবং দুই ব্যবহার করুন আপনার চুলের উজ্জ্বলতা ধরে রাখতে। সেজন্য আপনাকে ২ চা চামচ টক দই এর সাথে এক চা চামচ অ্যালোভেরা মিশাতে হবে তারপর প্রায় 10 থেকে 15 মিনিট ধরে আপনার মাথার ত্বকে ম্যাসাজ করতে হবে।তারপর শ্যাম্পু দিয়ে আপনার মাথার চুল সুন্দরভাবে ধুয়ে ফেলুন, অবশ্যই কন্ডিশনার দিয়ে ধোয়ার চেষ্টা করবেন।

ডিম এবং এলোভেরাঃ

দুই চামচ এলোভেরা ও একটি ডিমের কুসুম ও তার সাথে এক চা চামচ অলিভ অয়েল মিশিয়ে নিয়ে আপনার চলে ম্যাসাজ করুন। 25 থেকে 30 মিনিট পর আপনার চুল শ্যাম্পু দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। এতে করে আপনার চুলের স্বাভাবিক বৃদ্ধি এবং চুল পড়া বন্ধ হবে অনেকটাই।

এলোভেরা জেল ও নারিকেল তেল এবং মধুঃ

অ্যালোভেরা জেল ও নারিকেল তেল এবং মধু ব্যবহার করতে পারেন আপনার রুক্ষ চুলকে উজ্জ্বল করতে। তাছাড়া আপনার শুষ্ক চুলে আদ্রতা ফেরাতে এবং চুলের ডিপ কন্ডিশনিং করতে এই মিশনটি ব্যবহার করলে অনেক উপকার পাওয়া যায়।কিভাবে বানাবেন? সেজন্য আপনাকে একটা চামচ মধু ও দুই চা চামচ নারিকেল তেল এবং দুই চা চামচ এলোভেরা একত্রে মিশিয়ে জেলের মতো উপাদান তৈরি করতে হবে।

এই উপাদানটি গোসলের ২৫ থেকে ৩০ মিনিট আগে চুলে লাগিয়ে একটা শাওয়ার ক্যাপে ঢেকে দিন আপনার মাথা। এরপর ২৫ থেকে ৩০ মিনিট হয়ে গেলে স্যাম্পল দিয়ে আপনার চুল ভালো করে ধুয়ে ফেলুন। অবশ্যই কন্ডিশনার দেয়ার চেষ্টা করবেন।

অ্যালোভেরা এবং লেবুঃ

এলোভেরা ও আমলার রস এবং লেবুর রস দিয়ে একটি মিশ্রণ তৈরি করে ফেলুন। তারপর এই মিশ্রণটি সুন্দরভাবে ম্যাসাজ করে স্বাভাবিক জল দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। আপনার চুলের স্বাভাবিক বৃদ্ধি গোড়া মজবুত করতে সাহায্য করবে এই মিশ্রণটি।

লেখকের মন্তব্য

প্রিয় পাঠক, এতক্ষণ আমাদের সাথে থাকার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। আপনি নিশ্চয়ই এতক্ষণে জেনে গেছেন এলোভেরা জেল ত্বকে ব্যবহারের নিয়ম এবং এলোভেরা জেল চুলে ব্যবহারের নিয়ম সম্পর্কে। যেহেতু আমরা সকলেই এই অ্যালোভেরার জেল ত্বকে এবং চুলে ব্যবহার করার মাধ্যমে অনেক উপকার পেয়ে থাকি, সেহেতু প্রত্যেকেরই উচিত উক্ত বিষয়গুলো সম্পর্কে বিস্তারিত ভাবে জেনে রাখার।

কিন্তু বন্ধু এই আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ পড়ার মাধ্যমে আপনি যদি কোথাও বুঝতে না পারেন বা কোথাও বুঝতে সমস্যা হয় তাহলে অবশ্যই কমেন্টে জানিয়ে যাবেন। তাহলে আমরা চেষ্টা করব আপনাকে বুঝিয়ে দেওয়ার। আশা করি এই আর্টিকেলটি আপনার কাছে অনেক ভালো লেগেছে এবং এ আর্টিকেলটি আপনার অনেক উপকারে আসবে। তাই এই আর্টিকেলটি আপনার কাছে ভালো লেগে থাকলে অবশ্যই আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করতে ভুলবেন না,

কেননা আপনার বন্ধুরাও আপনার মাধ্যমে জানতে পারবে এলোভেরা জেল ত্বকে ব্যবহারের নিয়ম এবং এলোভেরা জেল চুলে ব্যবহারের নিয়ম সম্পর্কে। আর অবশ্যই আমাদের এই ওয়েবসাইটে নিয়মিত ভিজিট বা ফোলো করার চেষ্টা করবেন। কারণ আমরা এই ওয়েবসাইটের নিয়মিত নতুন নতুন ব্লগ পোস্ট বা আর্টিকেল পাবলিশ করে থাকি। নিজে ভালো থাকবেন পরিবারকে ভালো রাখার চেষ্টা করবেন, আসসালামু আলাইকুম।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

সাগর ম্যাক্স এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url