স্বাস্থ্যের গুরুত্ব কি - সুস্বাস্থ্য বলতে কী বোঝায় বিস্তারিত জেনে নিন

কোন ব্যায়ামের উপকারিতা বেশিপ্রিয় পাঠক, আপনি নিশ্চয়ই জানতে চাচ্ছেন, সুস্বাস্থ্য বলতে কী বোঝায়? এবং স্বাস্থ্যের গুরুত্ব কি?। তাই আপনাকে আমাদের এই পোস্টের মাধ্যমে জানাবো স্বাস্থ্যের গুরুত্ব কি এবং সুস্বাস্থ্য বলতে কি বুঝায় সে সম্পর্কে। আপনি যদি আমাদের এই পোস্টটি সম্পন্ন মনোযোগ সহকারে পড়েন তাহলে এগুলো বিষয় সম্পর্কে আপনি বিস্তারিত ভাবে জানতে পারবেন।
স্বাস্থ্যের গুরুত্ব কি
আশা করি এই পোস্টটি আপনার অনেক উপকারে আসবে। এছাড়াও এই পোস্টটি পড়ার মাধ্যমে আপনি জানতে পারবেন, মানুষের স্বাস্থ্য কেন গুরুত্বপূর্ণ, কি করলে মানুষ সুস্থ থাকে, শারীরিক ক্রিয়াকলাপ মানসিক স্বাস্থ্যের জন্য কীভাবে সহায়তা করে, শারীরিক স্বাস্থ্যের ওপর মানসিক স্বাস্থ্যের প্রভাব। তাই অবশ্যই এ পোস্টটি আপনি প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে করার চেষ্টা করবেন। তাহলে চলুন স্বাস্থ্যের গুরুত্ব কি এবং সুস্বাস্থ্য বলতে কী বোঝায় সে বিষয় সম্পর্কে বিস্তারিত ভাবে জেনে আসার চেষ্টা করে।
পোস্ট সূচিপত্রঃ স্বাস্থ্যের গুরুত্ব কি - সুস্বাস্থ্য বলতে কী বোঝায় বিস্তারিত জেনে নিন

ভূমিকা | সুস্বাস্থ্য বলতে কী বোঝায় | স্বাস্থ্যের গুরুত্ব কি

সুস্বাস্থ্য আমরা জীবনে সবাই চাই। সুস্বাস্থ্য আমাদের স্বাস্থ্যের গুরুত্ব। কিন্তু প্রশ্ন হল সুস্বাস্থ্য বলতে আমরা কি বুঝি? বা স্বাস্থ্যের গুরুত্ব কি?। আসলে সুস্থতা বলতে আমরা অনেকেই বুঝি সুস্বাস্থ্য মানে হচ্ছে রোগ বিধি না হওয়ায়।আবার অনেকেই বলে থাকে সুস্বাস্থ্য মানে হচ্ছে গোলগাল হওয়া। মূলত এর কারণ হল। আসলে এগুলো বলার কারণ হচ্ছে, আমাদের এটি নিয়ে ঠিকঠাক সচেতনতা তো দূরে থাক এটি নিয়ে যথেষ্ট পরিমাণে জানাশোনা নেই।
আসলে কি সুস্বাস্থ্য শুধুই স্বাস্থ্যের সুস্থতা?। তাই আমরা এ পোষ্টের মাধ্যমে এগুলো সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে জানার চেষ্টা করব। এমনকি এ পোস্টটির মাধ্যমে আমরা জানবো মানুষের স্বাস্থ্য কেন গুরুত্বপূর্ণ, কি করলে মানুষ সুস্থ থাকে, শারীরিক ক্রিয়াকলাপ মানসিক স্বাস্থ্যের জন্য কীভাবে সহায়তা করে, শারীরিক স্বাস্থ্যের ওপর মানসিক স্বাস্থ্যের প্রভাব সম্পর্কে। তাহলে চলুন এগুলো বিষয়ে সম্পর্কে আমরা বিস্তারিত ভাবে জেনে আসি-

সুস্বাস্থ্য বলতে কী বোঝায়

আমরা পোস্টটির এ অংশে জানবো সুস্বাস্থ্য বলতে কী বোঝায়? সে সম্পর্কে। আসলে আমাদের শরীর স্বাস্থ্য খাদ্য পুষ্টি ইত্যাদিগুন শব্দগুলো দৈনন্দিন জীবনে আমাদের বহুল ব্যবহৃত। এবং একে অপরের সাথে সম্পর্কযুক্ত ও পরস্পর নির্ভরশীল সুস্থ জীবন যাপনের জন্য অনিবার্য এই বিষয়গুলো। আমরা অনেক ক্ষেত্রেই আপনজনকে শুভেচ্ছা জানাতে এবং আপন জনের মঙ্গল কামনায় অনেক প্রার্থনাই করে থাকি বা সুস্বাস্থ্য কামনা করি।

অসচেতন এবং সচেতন যে ভাবে হোক না কেন সুস্বাস্থ্য জীবন যাপনকে আমরা অবশ্যই সর্বাধিক গুরুত্ব দিয়ে থাকি। কেননা আমরা জানি যে সুস্বাস্থ্যই হলো আমাদের জীবনের সকল সুখের মূল। সেজন্য আমাদের সবার জানা জরুরি স্বাস্থ্য সম্পর্কিত বিষয়ের উপর প্রাথমিক ধারণা সম্পর্কে জানার। বিজ্ঞানের সুস্থতার ধারণা ও সুস্থ থাকার উপায় এবং কৌশল নিয়ে আলোচনা করা হয় সুস্বাস্থ্য সম্পর্কিত।

আসলে স্বাস্থ্য বিজ্ঞান বলতে যে বিজ্ঞানের সুস্থ শরীরে দীর্ঘ জীবন লাভের প্রয়োজনীয় বিষয়াদি আলোচনা করা হয় তাকেই মূলত স্বাস্থ্য বিজ্ঞান বলা হয়ে থাকে। মূলত স্বাস্থ্য বিজ্ঞান পাঠের অন্তর্ভুক্ত বিষয় গুলো হলো সুস্বাস্থ্যের শর্তাবলী, স্বাস্থ্য নীতি, স্বাস্থ্যবিধি, গুরুত্ব, স্বাস্থ্য রক্ষার কৌশল ও ধারণা ইত্যাদি। যদি আমরা সাধারণভাবে বলি তাহলে শারীরিক সুস্থতা ও সক্ষমতাকে বোঝানো হয়ে থাকে সুস্বাস্থ্য বলতে।

যদিও বা সামগ্রিক অর্থে আমাদের শরীর ও মনের মিলিত সুস্থতায় প্রকৃত অর্থে সুস্বাস্থ্য। তাই আমাদের শরীরের বিভিন্ন অঙ্গপ্রত্যঙ্গ একে ওপরের সাথে স্বাভাবিক সম্পর্ক বজায় রেখে জীবন যাপনের সামর্থককে শারীরিক সুস্থতা বলা হয়ে থাকে। মানসিক সুস্থতা এবং শারীরিক সুস্থতা একে অপরের পরিপূরক এবং প্রবলভাবে সম্পর্কযুক্ত ও নির্ভরশীল হয়। সেজন্য আমরা যদি পরিপূর্ণভাবে সুস্থ থাকতে চাই তাহলে মন ও শরীর উভয়ের সুস্থতার প্রতি যত্নশীল হতে হবে। আশা করি আপনি বিষয়টি সুন্দরভাবে বুঝতে পেরেছেন।

স্বাস্থ্যের গুরুত্ব কি

আমরা পোস্টের এ অংশে জানবো স্বাস্থ্যের গুরুত্ব কি? সে সম্পর্কে। সুস্বাস্থ্য বজায় রাখা সর্বতম অনুশীলনগুলির মধ্যে একটি বড় কারণ। সেজন্য আমাদের সম্পূর্ণ শারীরিক, মানসিক এবং সামাজিক সুস্থতার অনুভূতি দিয়ে থাকে। এটি মূলত স্বাস্থ্যকর জীবন যাপন করা দীর্ঘমেয়াদী অসুস্থতা যেমন ডায়াবেটিস, হাঁপানি, হৃদরোগ, ইত্যাদি আরো অনেক কিছু প্রতিরোধ করতে পারে খুব সহজেই।

সুস্বাস্থ্য প্রায় আমাদের সমস্ত রোগ থেকে মুক্তি দিয়ে থাকে। তাছাড়াও ফিট এবং রোগ থেকে নির্ভীক থাকার জন্য আমাদের সকলের একটি স্বাস্থ্যকর জীবনধারা বজায় রাখা খুবই প্রয়োজন। সেজন্য সবসময় ফিটনেস ধরে রাতে আমাদের অবশ্যই স্বাস্থ্যকর খাবার খেতে হবে এবং নিয়মিত শরীর চর্চা করতে হবে।

 কেননা আমাদের জীবনে সুখ নিয়ে আসে সুস্থ থাকা। এবং বিভিন্ন ক্ষেত্রে আমাদেরকে চাপমুক্ত ও রোগমুক্ত জীবন যাপন করতে অনেকটাই সহযোগিতা করে থাকে। তাই ফিট থাকার জন্য আমাদেরকে অবশ্যই সব সময় স্বাস্থ্যকর ওজন বজায় রাখতে হবে। কারণ এর মাধ্যমে আমরা আরো অনেকের মধ্যে স্টক হৃদরোগ এবং রক্তশূন্যতার ঝুঁকি কমাতে পারে।

এটি মূলত আমাদের ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে এবং আমাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা অপটিমাইজ করার জন্য সঙ্গে সঙ্গে আমাদের শক্তির মাত্রা বাড়াতে অনেকটাই সাহায্য করে থাকে। আসলে আমাদের জীবনের জন্য সুস্থ ও সুন্দর শরীরকে সুস্থ রাখা যেমন গুরুত্বপূর্ণ তেমনভাবেই গুরুত্বপূর্ণ হলো স্বাস্থ্যের। সেজন্য স্বাস্থ্যের গুরুত্ব বলতে

  • যেকোনো বিষয়ে দ্রুত ও সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে পারে।
  • দৈনন্দিন জীবনের কাজকর্ম গুলো সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করতে পারে।
  • সমাজ এবং পরিবারের সঙ্গে সংহতি বিধান করে চলা অনেক সহজ হয় এবং স্বাভাবিক ও সুস্থ অভিযোজন এ সক্ষম হয়ে থাকে।
  • যেকোনো ধরনের বড় কোন চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হতে পারে অনেক সহজেই।
  • তাছাড়াও আরো উৎপাদনশীল হয়ে উঠে এবং নিজের এবং সমাজের উন্নয়নে বেশি ভূমিকা রাখতে অনেকটা সহযোগিতা করে থাকে।
  • আরো শক্তিশালী সংযোগ গড়ে তুলতে সক্ষম হয়।
  • তাছাড়া ছোট থেকেই সন্তানদের ওপর সুস্বাস্থ্যের প্রয়োজন। সেজন্য নিজেরাও স্বাস্থ্যের প্রতি খেয়াল রাখুন পাশাপাশি সন্তানদেরও স্বাস্থ্যের ওপর গুরুত্ব দিন।

মানুষের স্বাস্থ্য কেন গুরুত্বপূর্ণ

আমরা পোস্টের এ অংশে জানবো, মানুষের স্বাস্থ্য কেন গুরুত্বপূর্ণ? সে সম্পর্কে। আমাদের প্রত্যেকেরই শারীরিক স্বাস্থ্যের ন্যায় মানসিক স্বাস্থ্য সমান ভাবে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে, এই সত্যটি আসলে আমাদেরকে প্রতিষ্ঠিত করতে হবে। আমাদের জীবন থেকে সব ধরনের কুসংস্কার, নেতিবাচক বদ্ধ মূল্য ধারণা গুলোকে দূর করতে হবে, মূলত সবসময়ই আসার সঞ্চার করতে হবে। আমাদের মানসিক স্বাস্থ্য কে গুরুত্বপূর্ণ না দিলে।

আমরা কখনোই এই উন্নত বিশ্বের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলতে পারব না। সেজন্য এখন থেকেই প্রয়োজনীয় পদক্ষেপগুলো আমাদের গ্রহণ করা দরকার। অত্যাবশ্কীয় একটি বিষয় হল মানসিক স্বাস্থ্যের যত্ন। আমাদের দৈনন্দিন জীবনে প্রতিদিনই প্রায় বিভিন্ন ধরনের ঘটনার সম্মুখীন হতে হয়। এর মধ্যে কিছু কিছু ঘটনা রয়েছে আমাদের মনে সুখানুভূতি তৈরি করে থাকে।
আবার কিছু কিছু ঘটনা রয়েছে যেগুলো আমাদের মনে তেমন কোন প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করতে পারে না। এমনকি কিছু ঘটনাও রয়েছে যেগুলোর কারণে আমাদের মনে বিষাদ ক্ষোভ রাগ এমনকি দুঃখের কালো মেঘ নিয়ে আসে। সে ক্ষেত্রে যখন আমরা মানসিক স্বাস্থ্যের ব্যাপারে সচেতন হব তখনই মূলত এ ধরনের পরিস্থিতি থেকে উত্তরণ করা আমাদের অনেকটাই সহজ হবে দ্রম্নত স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে আসাও সম্ভব হবে।

অনেক মানুষের জীবনে দূর্দশা হতাশা দুঃখ কষ্ট নিরাশের কালো মেঘ বাসা বাঁধতে পারে, সেজন্য কখনোই আমাদের জীবন কোন ভাবেই ব্যর্থ হয়ে যায় না। এখানে সব থেকে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে আমরা কিভাবে খারাপ সময় বা পরিস্থিতির মোকাবেলা করছি তার ওপর। এবং আমাদের মানসিক স্বাস্থ্যের প্রতি কতটা যত্নবান হচ্ছে সেটাই সবথেকে বেশি গুরুত্বপূর্ণ।

কেননা আমাদের মানসিক স্বাস্থ্য জীবন চলার পথে প্রতিটি পর্যায়ে অনেকটাই গুরুত্বপূর্ণ। এটি মূলত আমাদের জীবনের সামগ্রিক ভারসাম্য রক্ষা করে থাকে, এছাড়াও জীবনকে প্রতিনিয়ত প্রভাবিত করে। আশা করি আপনি মানুষের স্বাস্থ্য কেন গুরুত্বপূর্ণ সে বিষয় সম্পর্কে সুন্দরভাবে বুঝতে পেরেছেন।

কি করলে মানুষ সুস্থ থাকে

আমরা পোষ্টের এ অংশে জানবো, কি করলে মানুষ সুস্থ থাকে? সে সম্পর্কে। আমাদের বয়স নয়, জীবনে আজকাল সুগার, প্রেসার, দেহের নানান ধরনের জায়গায় ব্যথা এ সমস্ত রোগ গুলি শরীরের বাসা বাঁধে অনেক ক্ষেত্রেই। আমাদের দৈনন্দিন জীবন যাপনের কারণেও হতে পারে এই সব ধরনের রোগ বিধি বা সমস্যাগুলো।

সেজন্য আমাদেরকে জানা জরুরি কি করলে মানুষ সুস্থ থাকে। তাই সুস্থ থাকার আগে আমাদেরকে কিছু নিয়মের মধ্যে জীবনটাকে নিয়ে আসতে হবে। তাহলে এমনিতেইআমাদের জীবন সুস্থ থাকবে এবং শরীর সচল রাখা সম্ভব হবে। সেজন্য আমাদের শরীর-স্বাস্থ্য ভালো থাকে তার জন্য জীবন যাত্রার মানকে উন্নত করা প্রয়োজন।

সেজন্যই মূলত কিছু রয়েছে স্বাস্থ্যকর টিপস, যেগুলোর মাধ্যমে আমাদের সুস্থ জীবন যেমন লাভ করা যায় এমনভাবে মন থাকে সতেজ ও ফুরফুরে। নিচে কিছু এগুলোর বিষয় সম্পর্কে উল্লেখ করা হল।

  • আপনাকে চেষ্টা করতে হবে নানান ধরনের ফল সবজি খাওয়ার।
  • নিয়মিত শরীরচর্চা করার অভ্যাস গড়ে তুলুন।
  • পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করুন।
  • পর্যাপ্ত পরিমাণে বিশ্রাম বা ঘুমান।
  • নিজের মনের ইচ্ছাকে গুরুত্ব দিবেন সবসময়।
  • প্রতিদিন সকালে ৫ থেকে ১০ মিনিট মেডিটেশন করুন।
  • মন খুলে বেশি করে হাসুন।
  • আপনি ভোর ছয়টার পরপরই ঘুম থেকে উঠে রোদে বসার অভ্যাস গড়ে তুলুন।
  • খাবার খাওয়ার মাঝে মাঝে কখনোই পানি পান করবেন না।
  • আমাদের শরীরের সুস্থতার জন্য সকালের নাস্তা অনেক গুরুত্বপূর্ণ।
  • সময়ের খাবার সময়মতো খাওয়ার চেষ্টা করুন।
  • অতিরিক্ত রোদ থেকে এসে সঙ্গে সঙ্গে পানি পান করবেন না।
  • সকালে খালি পেটে পানি পান করার চেষ্টা করুন।
  • যতটুকু সম্ভব ভাজাপোড়া থেকে দূরে থাকুন।
  • নিয়মিত ব্যায়াম করুন।
  • সবসময় শরীরের প্রতি খেয়াল রাখুন এবং ওজন নিয়ন্ত্রণ রাখার চেষ্টা করুন।
  • সব সময় আপনি ছোট ছোট লক্ষ্য তৈরি করুন।
  • সঠিক খাবার খান বা স্বাস্থ্যকর খাবার খান।
  • কখনোই অলসতা ভাবে বসে থাকবেন না।
  • নিয়মিত চিকিৎসকের কাছে গিয়ে স্বাস্থ্য পরীক্ষা করুন।
  • যতটুকু সম্ভব আপনার জীবন থেকে মানসিক চাপ কমান।
  • আপনাকে অবশ্যই ধূমপান বা মদ্যপান থেকে দূরে থাকতে হবে।
  • সংকল্পগুলোকে বাস্তবায়ন করার চেষ্টা করুন।
  • প্রযুক্তির মাত্রাতিরিক্ত ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকার চেষ্টা করুন।

শারীরিক ক্রিয়াকলাপ মানসিক স্বাস্থ্যের জন্য কীভাবে সহায়তা করে

আমরা পোষ্টের এই অংশে জানব, শারীরিক কিয়া কালার মানসিক স্বাস্থ্যের জন্য কিভাবে সহায়তা করে? সে সম্পর্কে। আসলে আমাদের শারীরিক কিয়া কালার কেবল আমাদের শরীরের জন্যই ভালো নয়, এটি মূলত আমাদের মনের জন্য দুর্দান্ত। সে ক্ষেত্রে আমাদের স্বয়ংক্রিয় থাকা মস্তিষ্কে রাসায়নিক মুক্ত করে, যেটা আমাদেরকে ভালো বোধ করে।

এবং আমাদের আত্মসম্মান বৃদ্ধি করে থাকে এছাড়াও আমাদের মনোযোগ দেওয়ার পাশাপাশি ভালো ঘুম এবং ভালো বোধ করতে অনেকটাই সহযোগিতা করে থাকে। এছাড়াও কিভাবে ব্যায়াম আমাদের মানসিক স্বাস্থ্য সাহায্য করে? আসলে ব্যায়াম আমাদের মস্তিষ্ককে এন্ডরফিন এবং শেরটোনিনের মত ভাল বোধ রাসায়নিক নির্গত করে থাকে।

যেটা মূলত আমাদের মেজাজ উন্নত করতে অনেকটাই সহযোগিতা করে। এটি আমাদের ফিটনেস কেউ উন্নত করে, যা আমাদের মেজাজ বারাতে সাহায্য করতে পারে। সে ক্ষেত্রে আমাদের শারীরিক কার্যকলাপ করা এবং নেতিবাচক চিন্তা ভাবনা করা থেকে বিভ্রান্ত করতে পারে। আশা করি বিষয়টি আপনি সুন্দর ভাবে বুঝতে পেরেছেন।

শারীরিক স্বাস্থ্যের ওপর মানসিক স্বাস্থ্যের প্রভাব

পোস্টের এই অংশে আমরা জানব, শারীরিক স্বাস্থ্যের ওপর মানসিক স্বাস্থ্যের প্রভাব? সে সম্পর্কে। আমাদের মানসিক স্বাস্থ্য সমস্যা গুলি শারীরিক লক্ষণ গুলোর সাথে আসতে পারে। সে ক্ষেত্রে আমাদের শরীর এবং মন আলাদা নয়, তাই এটা আশ্চর্যের কিছু নয়। কারণ যে মানসিক অসুস্থতা আমাদের শরীরকে প্রভাবিত করতে পারে। সেই বিষণ্ণতাগুলো মাথাব্যথা, হজমের সমস্যা এবং ক্লান্তি নিয়ে আসতে পারে এছাড়াও উদাহরণস্বরূপ উদ্বেগ পেট খারাপ করতে পারে। আশা করি বিষয়টি আপনি সুন্দর ভাবে বুঝতে পেরেছেন।

শেষ কথা | সুস্বাস্থ্য বলতে কী বোঝায় | কি করলে মানুষ সুস্থ থাকে

প্রিয় পাঠক, এতক্ষণ আমাদের সাথে থাকার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। আপনি নিশ্চয়ই  এই পোস্টটির মাধ্যমে এতক্ষণে জেনে গেছেন, সুস্বাস্থ্য বলতে কী বোঝায় এবং স্বাস্থ্যের গুরুত্ব কি সে সম্পর্কে। আশা করি এ পোস্টটি আপনার অনেক উপকারে আসবে। তাই এই পোস্টটি আপনার কাছে ভালো লেগে থাকলে আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন।
আরো পড়ুনঃ বেগুন খেলে কি হয়
এবং এরকম বিভিন্ন ধরনের নতুন নতুন আর্টিকেল বা ব্লক পোস্ট নিয়মিত পেতে আমাদের সাথেই থাকুন, তাছাড়াও আমরা এই ওয়েবসাইটে প্রযুক্তি বিষয়ক বিভিন্ন পোস্ট বা আটিকের প্রকাশ করে থাকি। আসসালামু আলাইকুম।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

সাগর ম্যাক্স এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url