রাজশাহীর দর্শনীয় স্থান সমূহ - রাজশাহীর বিখ্যাত জিনিস
ভারতীয় ভিসা পেতে প্রায় কতদিন লাগেপ্রিয় পাঠক, আপনারা যারা জানতে চাচ্ছেন, রাজশাহীর দর্শনীয় স্থান সমূহ
সম্পর্কে। তাদেরকে আমরা এই পোস্টের মাধ্যমে জানাবো রাজশাহীর দর্শনীয় স্থান সমূহ
এবং রাজশাহীর বিখ্যাত জিনিস সম্পর্কে। তাই আপনি যদি জানতে চান রাজশাহীর ধর্ষণের
স্থান সমূহ এবং রাজশাহীর বিখ্যাত জিনিস সম্পর্কে, তাহলে আমাদের এই আর্টিকেলটি
সম্পন্ন মনোযোগ সহকারে পড়ুন।
কারণ এই পোস্টটি আমরা এমনভাবে সাজিয়েছি, যেন আপনি জানতে পারেন রাজশাহীর দর্শনে
স্থান সমূহ সম্পর্কে। এবং রাজশাহী বিষয়ক আরো অনেক অজানা তথ্য জানানোর চেষ্টা
করেছি এ প্রশ্নের মাধ্যমে। আশা করি এই পোস্টটি আপনার অনেক উপকারে আসবে। তাহলে
চলুন দেরি না করে আমরা রাজশাহী সম্পর্কে বিস্তারিত অজানা তথ্যগুলো জেনে আসার
চেষ্টা করি।
পোস্ট সূচীপত্রঃ
- ভূমিকা
- একদিনে রাজশাহী ভ্রমণ
- রাজশাহী বিভাগের উপজেলা সমূহ
- রাজশাহীর বিখ্যাত খাবার হোটেল
- রাজশাহীর দর্শনীয় স্থান সমূহ
- রাজশাহীর বিখ্যাত জিনিস
- শেষ কথা
ভূমিকা | রাজশাহীর দর্শনীয় স্থান সমূহ | রাজশাহীর বিখ্যাত জিনিস
ভ্রমণ করতে ভালোবাসে না এমন মানুষ পাওয়া প্রায় অসম্ভব। আমরা সকলেই বিভিন্ন
জায়গায় ভ্রমণ করে থাকি, কিন্তু এখন আপনারা কোন জায়গাতে ভ্রমণ করতে চাইছেন,
সেটি আপনার ডিসিশন, তবে আপনারা যদি রাজশাহীতে ভ্রমণ করতে চান তাহলে, অবশ্যই
আপনাদের একদিনের রাজশাহী ভ্রমণ, রাজশাহী বিভাগের উপজেলা সমূহ, রাজশাহীর বিখ্যাত
খাবার হোটেল, রাজশাহীর দর্শনীয় স্থান সমূহ, রাজশাহীর বিখ্যাত জিনিস এবং
রাজশাহীতে প্রেম করার জায়গা সম্পর্কে আপনাকে জানতে হবে। আপনারা যদি এই সকল
বিষয়ে জানতে পারেন তাহলে আপনারা দর্শনীয় জায়গা গুলো বেড়াতে পারবেন।
এছাড়াও রাজশাহীতে রয়েছে বেড়ানোর জন্য বিভিন্ন ধরনের জায়গা, সে জায়গা
গুলো যদি আপনি দাঁড়ান তবে সুন্দর ও মনোমুগ্ধকর পরিবেশ উপভোগ করতে
পারবেন। সেজন্য আপনাকে আগে থেকে জেনে নিতে হবে রাজশাহীর দর্শনের স্থান সমূহ
সম্পর্কে। তাই রাজশাহীর সমস্ত তথ্য আপনারা আমাদের ব্লক পোষ্টের মাধ্যমে
পেয়ে যাবেন। তবে চলুন আর দেরি না করে আমরা রাজশাহীর দর্শনীয় স্থান সমূহ
এবং রাজশাহীর বিখ্যাত জিনিস সম্পর্কে বিস্তারিত ভাবে জেনে আসার চেষ্টা করি।
একদিনে রাজশাহী ভ্রমণ
আমি নিজেই রাজশাহী শহরে থাকি, তাই আমি জানি রাজশাহী শহর কতটা সুন্দর। আমাদের
আশায় শহর আজ বিশ্ব জুড়ে পরিচিত, দূষণমুক্ত শহর হিসেবে। এ ছাড়াও রাজশাহী শহর
অনেক নামেই পরিচিত তারমধ্যে বিশেষভাবে পরিচিত যেমন, শিক্ষা নগরী হিসেবে, রেশম
নগরী হিসেবে, সবুজ নগরের হিসাবে এবং আমের রাজধানী হিসেবে।
আমরা সকলেই জানি রাজশাহীর সিল্ক দেশের সুনামের বন্দী পেরিয়ে দেশের বাইরেও সুনাম
ছড়িয়ে গেছে। এছাড়াও রাজশাহী শহরে দেখার মতো অনেক ধরনের দর্শনের স্থানও রয়েছে
যেমন, চিড়িয়াখানা, শিশু পার্ক, পদ্মা গার্ডেন, পুঠিয়া রাজবাড়ী, কুসুম্বা
মসজিদ, সুনাম মসজিদ ইত্যাদি। একদিনে রাজশাহী ভ্রমণ করার জন্য, পদ্মা
গার্ডেন, পুঠিয়া রাজবাড়ী এবং শিশু পার্ক সবথেকে ভালো হবে।
পদ্মা গার্ডেন
রাজশাহী শহরটির পদ্মা নদীর পাড়ে অবস্থিত পদ্মা গার্ডেন। পদ্মা গার্ডেনে রাজশাহী
শহরের মানুষ সুযোগ পেলেই ছুটে যায়। রাজশাহী সিটি কর্পোরেশন পদ্মা নদীর গার্ডেন
পরিকল্পিতভাবে সাজিয়ে যাচ্ছে, যারা রাজশাহীর মানুষদের মনে একটি বিশাল জায়গা করে
নিয়েছে এই পদ্মা গার্ডেনের সৌন্দর্য। পদ্মা গার্ডেন মানুষের আনাগোনা এবং হাসি
আড্ডায় ভরপুরে সব সময় পূরণ হয়ে থাকে।
পুঠিয়া রাজবাড়ী
পুঠিয়া রাজবাড়ী রাজশাহী শহর হতে ৩১ কিলোমিটার উত্তর পূর্বে নাটোরের অভিমুখে
অবস্থিত। মাইক্রোবাস ও বাঁশে করে দেশের যেকোন প্রান্ত থেকে পুঠিয়া
রাজবাড়ীতে যাওয়া যায়।
শিশু পার্ক
শিশু পার্ক টি রাজশাহী শহরের রেলগেট হতে নওগাঁ যাওয়ার রাস্তায়
নওদাপাড়া, বিমানবন্দর রোডের পাশে অবস্থিত। শিশু পার্কর্টি অনেকটা
ফ্যান্টাসি কিন্ডমের তৈরি করা হয়। শিশু পার্কে শিশুদের জন্য বিভিন্ন
ধরনের রাইড রয়েছে।
রাজশাহী বিভাগের উপজেলা সমূহ
রাজশাহী বিভাগের উপজেলা সমূহ
(বাংলাদেশের রাজশাহী জেলার অন্তর্গত একটি উপজেলা পবা)।
বাগমারা উপজেলা
তানোর উপজেলা
পুঠিয়া উপজেলা
বাঘা উপজেলা
গোদাগাড়ী উপজেলা
দুর্গাপুর উপজেলা, রাজশাহী
মোহনপুর উপজেলা
চারঘাট উপজেলা
বাগমারা উপজেলা
(বাংলাদেশের রাজশাহী জেলা অন্তর্গত একটি বৃহত্ত উপজেলা বাগমারা)।
তানোর উপজেলা
(বাংলাদেশের রাজশাহী জেলার অন্তর্গত একটি উপজেলা হচ্ছে তানোর। আর থানা গঠন করা
হয় ১৮৬৯ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে এবং উপজেলা গঠিত হয়েছিল ১৯৮৩ সালে)।
(বাংলাদেশের উত্তরাঞ্চলে অবস্থিত একটি উপজেলা পুঠিয়া রাজশাহী জেলার
অন্তর্গত)।
বাঘা উপজেলা
(বাংলাদেশের রাজশাহী জেলার অন্তর্গত একটি উপজেলা বাঘা)।
গোদাগাড়ী উপজেলা
(গোদাগাড়ী বাংলাদেশের রাজশাহী জেলার অন্তর্গত একটি উপজেলা। একদিকে কীর্তিনাশা
পদ্মা আর মহানন্দা, অন্যদিকে বিস্তৃত পরিধিতে বরেন্দ্র জনপদ এই গোদাগারি
অঞ্চলটি)।
(বাংলাদেশের রাজশাহী জেলার অন্তর্গত একটি উপজেলা দুর্গাপুর। এই উপজেলা রাজশাহী
জেলা হতে প্রায় ৩০ কিলোমিটার দূরত্বের উত্তর-পূর্ব দিকে অবস্থিত। দুর্গাপুর
উপজেলা সাতটি ইউনিয়ন ও একটি পৌরসভার সমন্বয়ে গঠিত যার আয়তন ১৯৫.৩ বর্গ
কিলোমিটার)।
(বাংলাদেশের রাজশাহী জেলার অন্তর্গত একটি উপজেলা মোহনপুর)।
চারঘাট উপজেলা
(বাংলাদেশের রাজশাহী জেলার অন্তর্গত একটি উপজেলা চারঘাট)।
অতিরিক্ত আকারে বলতে চাই, রাজশাহী জেলার পৌরসভা সমূহ রয়েছে ১৪ টি
- আড়ানী পৌরসভা
- কেশর হাট পৌরসভা
- ভবানীগঞ্জ পৌরসভা
- বাঘা পৌরসভা
- পুঠিয়া পৌরসভা
- চারঘাট পৌরসভা
- কাটাখালি পৌরসভা
- গোদাগাড়ী পৌরসভা
- তানোর পৌরসভা
- কাকনহাট পৌরসভা
- নওহাটা পৌরসভা
- মন্ডমালা পৌরসভা
- দুর্গাপুর পৌরসভা
- তাহেরপুর পৌরসভা
রাজশাহীর বিখ্যাত খাবার হোটেল
রাজশাহীতে ভালো খাবারের হোটেল আছে বেশ কয়েকটি। তবে প্রত্যেকটি হোটেলেরই
স্পেশালিটি বিভিন্ন রকমের, তাই আপনাকে প্রথমেই ডিসাইড পড়ে নিতে হবে আপনি কি
খেতে চান, তার ওপর।
- যেমন ধরুন আপনি যদি, গরুর মাংস খেতে চান, তবে আপনাকে কাটাখালির একতা রেস্টুরেন্ট অথবা বানিশ্বরের জামশেদ হোটেল আপনার জন্য বেস্ট অপশন বা ভালো হতে পারে।
- আপনি যদি, বাংলা খাবার খেতে চান তবে বাজারের রহমানিয়া প্লাস বা সুখির রান্নাঘরে ট্রাই করে দেখতে পারেন।
- আর আপনি যদি, বিরিয়ানি খেতে চান, তবে দা মহল বা মৃত্তিকা কিংবা চিলিজ রেস্টুরেন্ট, না হয় কাকচি ভাই আপনার জন্য বেস্ট অপশন হবে।
- কিন্তু আপনি যদি খেতে চান, রাজহাঁস বা পাতিহাঁসের মাংস খেতে তবে আমি আপনাকে বলব আপনার জন্য বেস্ট অপশন হবে (মরমরিয়া)। কারণ আমি নিজেই কয়েকবার মরমরিয়া রাজহাঁস বা পাতি হাঁসের মাংস খেতে গেছিলাম।
রাজশাহীর দর্শনীয় স্থান সমূহ
রাজশাহীর দর্শনীয় স্থান সমূহ সম্পর্কে জানার আগে, আপনাকে জানতে হবে রাজশাহী
সম্পর্কে কিছু অজানা তথ্য। রাজশাহী শহরটির অবস্থান, পদ্মা নদীর তীরে অবস্থিত
বাংলাদেশের অন্যতম ঐতিহাসিক প্রাচীন শহর রাজশাহী। আম এবং রেশমী বস্ত্রের জন্য
রাজশাহী বিখ্যাত জেলা রাজশাহী বিভাগের সবচেয়ে বড় শহর।
এছাড়াও প্রাচীন বাংলার ইতিহাস সমৃদ্ধ এ রাজশাহী শহরটিতে রয়েছে, বিখ্যাত
মসজিদ ও মন্দির এবং ঐতিহাসিক স্থাপনা। পদ্মা নদীর তীরের এই রাজশাহী শহরের
পর্যটকদের জনপ্রিয় ভবন স্থানের মধ্যে রয়েছে বাঘা মসজিদ, পদ্মার পাড়,
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়, চিড়িয়াখানা, শিশু পার্ক, হাড়োয়া থানা, পদ্মা
গার্ডেন, উৎসব পার্ক, টীবাদ, বরেন্দ্র গবেষণা জাদুঘর, সাফিনা পার্ক, কুসুম্বা
মসজিদ, সোনামসজিদ, ভদ্রা পার্ক ইত্যাদি।
উৎসব পার্ক
রাজশাহীর বাঘা উপজেলা থেকে মাত্র দুই কিলোমিটার দূরে বাঘা দীঘির পাড়ে
বিনোদনের ভিন্ন আয়োজন নিয়ে গ্রামীণ শান্ত পরিবেশের উৎসব পার্কর্টি তৈরি করা
হয়েছে।
সাফিনা পার্ক
রাজশাহীর গোদাগাড়ী উপজেলার দ্বিগ্রাম খেজুর তলায় চল্লিশ বিঘা জায়গার উপর
২০১২ সালে, ব্যক্তিগত উদ্যোগে তৈরি করা হয়েছে সাফিনা পার্কর্টি তৈরি করা
হয়েছে।
রাজশাহী কেন্দ্রীয় চিড়াখানা
রাজশাহী কেন্দ্রীয় চিড়িয়াখানা গড়ে উঠেছে, পদ্মার তীর হেসা এক সময়ের
রেসকোর্স ময়দানের ৩২.৭৬ একর জায়গার উপরে।
শহীদ স্মৃতি সংগ্রহশালা
বাংলাদেশের প্রথম শহীদ শিল্পী সংগ্রহশালা গড়ে উঠেছে, উত্তরাঞ্চলের সর্বোচ্চ
বিদ্যাপীঠ রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের সবুজ প্রান্তরে মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক
সংগ্রহ নিয়ে।
শিশু পার্ক
রাজশাহী শহরে নওদাপাড়া বড় বন গ্রামে অবস্থিত শিশু পার্কটি রাজশাহী শহরের
একটি অন্যতম বিনোদন কেন্দ্র। নয়নভীরাম পিকনিক স্পট, সব বয়সীদের জন্য।
বাঘা মসজিদ
ঐতিহাসিক বাঘা মসজিদ অবস্থিত রাজশাহী শহর থেকে প্রায় ২৪ কিলোমিটার দূরে।
প্রাচীন এই মসজিদটির চারপাশে ইট দিয়ে তৈরি করা হয়েছে।
বরেন্দ্র গবেষণা জাদুঘর
বাংলাদেশের প্রথম জাদুঘর বরেন্দ্র গবেষণা জাদুঘর। এই জাদুঘরটি রাজশাহী শহরের
কেন্দ্রস্থলে অবস্থিত। আর প্রন্ততত্ত্ব সংগ্রহের তালিকায় কেন্দ্র জাদুঘর
হিসেবে পরিচিত।
পুঠিয়া রাজবাড়ী
এই পুঠিয়া রাজবাড়ীটি রাজশাহীতে অবস্থিত। দৃষ্টি নজর কারা স্থাপনের একটি
অনন্য নিদর্শন পুঠিয়া রাজবাড়ী। রাজশাহী বিভাগীয় শহর হতে ৩০ কি.মি এবং
নাটোর মহাসড়ক হতে।
রাজশাহীর বিখ্যাত জিনিস
রাজশাহীর বিখ্যাত জিনিস এর মধ্যে রয়েছে আম, লিচু, রেশমিবস্ত্র এবং
মিষ্টান্নসামগ্রী। রাজশাহীকে রেশমিবস্ত্রের কারণে রেশন নগরী নামে ডাকা হয়।
এছাড়াও রাজশাহী শহরের উল্লেখযোগ্য সম্পক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান রয়েছে, যাদের
মধ্যে অনেকগুলির খ্যাতি দেশের ছাড়িয়ে বিদেশেও ছড়িয়ে পড়েছে। প্রতিবছরে
রাজশাহীতে পড়াশোনার জন্য অনেক শিক্ষার্থীরা আসে দেশের বিভিন্ন জায়গা থেকে।
সেজন্য রাজশাহীকে শিক্ষা নগরী বলে ডাকা হয়। রাজশাহী শহর ছাড়াও এর আশেপাশে
বেশ কিছু বিখ্যাত ও ঐতিহাসিক মসজিদ, মন্দির এবং উপাসনালয় তথা ঐতিহাসিক
স্থাপনা রয়েছে। রাজশাহী শহরটি কাটাখালি এবং নহাটা এই দুটি স্যাটেলাইট টাউন
বা উপসর্গ শহর দ্বারা বেষ্টিত। রাজশাহী শহর এবং এই দুটি শহর একসাথে প্রায় ১৮
লাখ জনসংখ্যার একটি মহানগর এলাকায় পরিণত হয়েছে।
বর্তমানে এটি তৃতীয় বৃহত্তম শহর জনসংখ্যা বিচারে। এবং নগর আয়তনে এটি চতুর্থ
বৃহত্তম শহর হিসেবে জানা যায়। নগরায়নের হার উল্লেখযোগ্য হারে বাড়ছে,
বর্তমানে রাজশাহী শহরের। বাংলাদেশে যতগুলি শহর রয়েছে তার মধ্যে সবচেয়ে
পরিচ্ছন্ন এবং সবুজ শহর রাজশাহী।
শেষ কথা | রাজশাহীর দর্শনীয় স্থান সমূহ | রাজশাহীর বিখ্যাত জিনিস
প্রিয় পাঠকগণ, এতক্ষণ আমরা এই পোস্টটির মাধ্যমে যে সকল বিষয় সম্পর্কে
জানলাম সেগুলো হল একদিনে রাজশাহী ভ্রমণ, রাজশাহী বিভাগের উপজেলা সমূহ,
রাজশাহীর বিখ্যাত খাবার হোটেল, রাজশাহীর দর্শনীয় স্থানসমূহ, রাজশাহীর
বিখ্যাত জিনিস এবং রাজশাহীতে প্রেম করা জায়গা। যেহেতু বাংলাদেশের মধ্যে
রাজশাহী শহরটি অনেক পরিছন্ন এবং যাকে শিক্ষার নগরী হিসেবে ডাকা হয়, এছাড়াও
অনেক দর্শনীয় স্থান রয়েছে রাজশাহী শহরে সেহেতু আমাদের সকলকেই রাজশাহী শহর
সম্পর্কে জেনে রাখা উচিত।
প্রিয় পাঠক, এতক্ষণ আমাদের সাথে থাকার জন্য আপনাকে অসংখ্য
ধন্যবাদ। আশা করি রাজশাহীর বিষয়ে এই পোস্টটি আপনার কাছে অনেক ভালো
লেগেছে, তাই আপনার কাছে ভালো লেগে থাকলে আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার
করতে ভুলবেন না। এবং আমাদের ওয়েব সাইটে নিয়মিত ভিজিট করার চেষ্টা
করুন। কারণ আমরা এই ওয়েবসাইটে নিয়মিত নতুন নতুন ব্লক পোস্ট বা
আর্টিকেল পাবলিশ করে থাকি। আসসালামু আলাইকুম।
সাগর ম্যাক্স এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url