গ্যাস্ট্রিক হলে কি কি খাওয়া যাবে নাপ্রিয় পাঠক, আপনি নিশ্চয়ই জানতে চাচ্ছেন অতি তাড়াতাড়ি মোটা হওয়ার উপায় এবং
মোটা হওয়ার ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে। তাই আমরা আপনাকে অতি তাড়াতাড়ি মোটা হওয়ার
উপায় এবং মোটা হওয়ার ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে এখন জানানোর চেষ্টা করব। আপনি যদি
এই আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ মনোযোগ সহকারে প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত পড়েন তাহলে অতি
তাড়াতাড়ি মোটা হওয়ার উপায় এবং মোটা হওয়ার ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে
বিস্তারিতভাবে জানতে পারবেন। এছাড়াও এই আর্টিকেলের মাধ্যমে জানতে পারবেন রোগা
থেকে মোটা হওয়ার উপায় সম্পর্কে।
আসলে রোগা পাতলা শরীর কেউ পছন্দ করেনা। সেজন্য সবাই চায় একটুখানি
স্বাস্থ্যবান হতে, কিন্তু কথা হল কিভাবে স্বাস্থ্যবান হওয়া যায় সেটাই
অনেকেই জানে না। সেজন্য অনেকে আছেন যারা কখনোই স্বাস্থ্যবান হন না। তবে
চিন্তার কোন কারণ নেই আমরা এই আর্টিকেলের মাধ্যমে আপনাকে অতি তাড়াতাড়ি মোটা
হওয়ার উপায় এবং মোটা হওয়ার ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে জানাবো যেগুলোর মাধ্যমে আপনি
খুব সহজেই মোটা হতে পারবেন। তাহলে চলুন বন্ধ দেরি না করে আমরা ঝটপট জেনে
নেওয়ার চেষ্টা করি অতি তাড়াতাড়ি মোটা হওয়ার উপায় এবং মোটা হওয়ার ঘরোয়া
উপায় বিষয়ে।
পোস্ট সূচিপত্রঃ অতি তাড়াতাড়ি মোটা হওয়ার উপায় - মোটা হওয়ার ঘরোয়া
উপায়
ভূমিকা | অতি তাড়াতাড়ি মোটা হওয়ার উপায় | মোটা হওয়ার ঘরোয়া
উপায়
মোটা হলে যেমন নিজের কাছে অস্বস্তিকর লাগে, তেমনি অতিরিক্ত চিকন হলেও দেখতে
বেমানান দেখায়। অনেকে আছে যারা মোটা হতে অনেক কিছু ট্রাই করে থাকেন। আর বেশিরভাগ
মানুষ সময়ে কোন উপকার পাচ্ছেন না। বয়স আর উচ্চতার তুলনায় ওজন কম হওয়া বা
আন্ডারয়েড হওয়া কিন্তু খুবই সমস্যার ব্যাপার হয়ে দাঁড়ায়।
তাই আজকে আমরা আপনাদের জানাবো মোটা হওয়ার সহজ উপায় সম্পর্কে, আর কি খেলে
তাড়াতাড়ি মোটা হতে পারেন। আশ্চর্য হলেও সত্যি যে সমাজের মোটা হলে যেমন কটু কথা
শুনতে হয়, তেমনি ওজন একটু বেশি কম হলেও একই ধরনের কথার পরিস্থিতির মুখে পড়তে
হয়। ফু দিলে উড়ে যাবি, বাড়িতে খেতে দেয় না,
সোমালিয়ায় বাড়ি নাকি ইত্যাদি এমন নানা তীর্যক মন্তব্য আর নীতিবাচক ঠাট্টা
মশকারায় জীবন অতিষ্ঠ হয়ে যায়। ফলে স্বাভাবিকভাবে সমাজে অনেকেই যেমন বাড়তি ওজন
ঝরিয়ে ফেলার জন্য খেসারত পোহায়, তেমনি কিভাবে একটু ওজন বাড়বে তা নিয়ে
দুশ্চিন্তায় ভোগে অনেকেই। কিন্তু ওজন বাড়াতে গিয়ে নানা রকম ভুল করেন অনেকে,
যার ফলে বিভিন্ন শারীরিক ও মানসিক সমস্যা মুখে পড়তে হয়। তাহলে চলুন বন্ধু আমরা
এক নজরে নেওয়ার চেষ্টা করি এই আর্টিকেলটি সম্পন্ন করার মাধ্যমে আমরা কি কি বিষয়
সম্পর্কে জানতে পারবো। আপনি যদি এই আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ মনোযোগ সহকারে স্টেপ বাই
স্টেপ প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত পড়েন তাহলে যে সকল বিষয়গুলো সম্পর্কে জানতে
পারবেন সেগুলো হল
মোটা হওয়ার জন্য কি কি করতে হবে, মোটা হওয়ার ব্যায়াম, রোগা থেকে
মোটা হওয়ার উপায়, অতি তাড়াতাড়ি মোটা হওয়ার উপায়, মোটা হওয়ার ঘরোয়া উপায়,
স্থায়ী মোটা হওয়ার ওষুধ। তো চলুন দেরি না করে আমরা এ সমস্ত বিষয়গুলো সম্পর্কে
বিস্তারিতভাবে জেনে আসার চেষ্টা করি।
মোটা হওয়ার জন্য কি কি করতে হবে
ওজন অর্জন করা খুব একটা সহজ জিনিস নয়। শুধু ওয়ার্কআউট করলেই হয় না,
স্বাস্থ্যকর ডায়েটের জন্য শৃঙ্খলার পাশাপাশি ধৈর্যও প্রয়োজন হয়। মনে রাখবেন যে
আপনাকে পুরো জিনিসটি একটি দুর্দান্ত স্তরে করা প্রয়োজন।ব্যায়াম এবং ভালো খাদ্য
উভয় আপনার কাঙ্খিত লক্ষ্য অর্জনের কার্যকর ভূমিকা পালন করতে পারে। আপনার যদি
দ্রুত মেটাবলিজম হয়, তবে ওজন বাড়ানো আপনার পক্ষে খুব কঠিন হয়ে দাঁড়াবে।
এই কথাটি সম্পর্কে সচেতন থাকুন যে অত্যাধিক কম শরীরের ওজনের ফলে বিভিন্ন
স্বাস্থ্য সমস্যা যেমন মহিলাদের ঋতুশ্রাবের অভাব, আর এর ঘনত্বব্য রাস এবং অঙ্গের
ক্ষতি ইত্যাদি হয়। তাই আদর্শ ওজন অর্জন করা প্রত্যক্ষ ব্যক্তির জন্য অপরিহার্য।
- একটি সঠিক দিনার করুন কারণ আপনি ঘুমের সময় সর্বাধিক লাভ করেন।
-
আপনার ডায়েটে এমন পুষ্টিকর খাদ্য অন্ত অন্তর্ভুক্ত করুন যাতে ক্যালরি বেশি
থাকে।
-
পেটের জাত পানিও এড়িয়ে চলুন কারণ সেগুলি স্বাস্থ্যকর নয়, এতে প্রচুর
পরিমাণে চিনি রয়েছে।
- ওজন প্রশিক্ষণ সহ নিয়মিত ব্যায়াম করতে থাকুন
- ব্যায়াম করা
- বারবার খাবার গ্রহণ করা
- খাবারের রাখতে পারেন কার্বোহাইড্রেড
- বেশি ক্যালরি গ্রহণ
- সঠিক প্রোটিন খাদ্য সেবন
- ড্রাই ফ্রুটস খাবেন
- টেনশন মুক্ত থাকার চেষ্টা করুন
- নিয়মিত ঘুমান
- ঘুমানোর আগে দুধ মধু খাওয়ার চেষ্টা করুন
- ডাইডে চকলেট এবং চিজ রাখুন
মোটা হওয়ার ব্যায়াম
জিমে যান এবং কঠোর ব্যায়াম করতে থাকুন। প্রতিটি স্টেশন ৬০ মিনিট থেকে ৭৫
মিনিটের মধ্যে রাখার চেষ্টা করুন। এরপর শরীর ক্লান্ত হয়ে যাবে যদি আপনি
ব্যায়াম চালিয়ে যান তাহলে পেশী ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। জিন শুরু
হওয়ার ২ ঘণ্টা আগে খাওয়ার চেষ্টা করুন এবং শেষ হওয়ার এক ঘন্টার মধ্যে
আবার খাবার খেতে হবে। যতটা সম্ভব বিশ্রাম নিন, ঘুমান। প্রথম
দিনে বউ পিঠ এবং পিঠের ব্যায়াম। দ্বিতীয় দিন পা এবং পেট এর
ব্যায়াম। তৃতীয় দিন কাঁধ, বাহু, পেট ব্যায়াম করুন।
রোগা থেকে মোটা হওয়ার উপায়
আমি নিজে খুব একটা মোটা নয়, আবার খুব বেশি রোগও নয়, তবে এমন একটা
সময় ছিল যখন এই রোগা হওয়ার কারণে আমাকে নানা রকম কথা শুনতে হয়েছে। যাই
হোক, আমি ব্যায়াম করেই রোগা থেকে মোটা হয়েছি।
ওজন বাড়ানোর ক্ষেত্রে ব্যায়াম একটি খুবই কার্যকারী উপায়, সুজন বানানো
ক্ষেত্রে নির্দিষ্ট সময় ব্যায়ামের জন্য ব্যায়াম করা দরকার। এর জন্য আপনার
ট্রেইনার কাছ থেকে পরামর্শ নিতে পারেন।ওজন বাড়ানোর ডায়েটে সকালে নাস্তা এবং
দুপুরও রাতের খাবার হালকা নাস্তা হিসেবে কোন খাবারগুলো খাওয়া যেতে পারে তা
তুলে। এই খাবার গুলো কেন কিভাবে এবং কি পরিমাণ খেতে হবে তা জানার জন্য নিচের
নিয়মগুলি দেখুন।
- সকালের নাস্তা - দুধ, কলা, ডিম, খেজুর
- দুপুরের খাবার - টক দই, ডাল, মুরগির মাংস
-
বিকালের নাস্তা - বাদাম, কিসমিস, এবং বিভিন্ন ধরনের বীজ জাতীয়
খাবার খেতে পারেন
- রাতের খাবার - কাজুবাদাম, কিসমিস, কাঠবাদাম
- যা খাবেন না - সাগু, কাস্টারড-পুডিং
অতি তাড়াতাড়ি মোটা হওয়ার উপায়
অতি তাড়াতাড়ি ওজন বাড়ানোর জন্য সকালের নাস্তায় যে খাওয়ার গুলো যুদ্ধ করবেন
তার মধ্যে রয়েছে দুধ, কলা, ডিম ও খেজুর। দুধ শরীরের প্রয়োজনীয় প্রায়
সব ধরনের প্রস্তুত উপাধানে খুদে পাওয়া যায়। দুধে প্রচুর ক্যালসিয়াম এবং
ভিটামিন বি-১২ থাকে। ক্যালসিয়াম শরীরের মজবুত রাখতে সাহায্য করে
থাকে, এবং ভিটামিন বি-১২ রক্ত তৈরিতে বা রক্তশূন্যতা প্রতিরোধে
সাহায্য করে থাকে।
দুধ দুজন বাড়াতে বেশ সাহায্য করে। দুধ খাওয়ার একটি বড় সুবিধা
হচ্ছে, অন্যান্য খাবারের সাথে খুব সহজে এক গ্লাস দুধ খেয়ে নেয়া
যায়। ওজন বৃদ্ধির জন্য সকালের নাস্তার পাশাপাশি যে কোন বেলা খাবারের সাথে
এক গ্লাস দুধ খেতে পারেন। তাছাড়া আপনার জন্য কলা ওজন বাড়ানোর জন্য খুব
কার্যকারী হিসেবে কাজ করবে কলায় আছে ভিটামিন বি-৬,
যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে থাকে। এছাড়া এতে যথেষ্ট
পরিমাণে ফাইবার আছে, যা জমি সাহায্য করে হার্টের রোগের ঝুঁকি কমানোর সাথে
সম্পর্ক রয়েছে। এছাড়া কলা খুব সহজলভ্য খাবার, বাজারে সারা বছরের পাওয়া
যায়। সহজেই যেকোনো সময় একটা বা দুইটা করে কলা খেয়ে নেওয়া যায়।
প্রকৃতির মাল্টিভিটামিন বলা হয় ডিমকে ডিম এ প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ও মিনারেল
থাকে। ডিমে থাকা ভিটামিন-এ চোখের স্বাস্থ্য ভালো রাখতে সাহায্য
করে। এবং ভিটামিন বি-২ ত্বককে সুস্থ ও সুন্দর রাখতে সহায়তা
করে। ডিমে জিমে জিংক নামক মিনারেল থাকে, যা দেহে রোগ প্রতিরোধ
করতে খুব গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এছাড়া ডিম খাওয়া স্বাস্থ্যের
জন্য অনেক উপকারিতা পালন করে থাকে।
মোটা হওয়ার ঘরোয়া উপায়
আমাদের মধ্যে অনেকেরই যেমন ওভার ওয়েট হন, কেমনে এমন কিছু মানুষ আছেন যারা
আন্ডার ওয়েট হয়ে থাকেন। সাধারণত একজোড় পরিপূর্ণ মানুষের ওজন যদি
স্বাভাবিক থেকে কম হয়, তাহলে কিন্তু এই আন্ডার ওয়েট সমস্যায় ভুগতে হতে
পারে। এ ধরনের রোগের ক্ষেত্রে আমাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা একেবারে কমে
যায়। তাছাড়াও অতিরিক্ত কম ওজন বা অতিরিক্ত রোগা হলে নিজের আয়নার সামনেও
ভালো লাগে না নিজেকে, পছন্দ ময় জামা কাপড় পড়ে মনে হয় জামা কাপড় গুলো
হ্যাঙ্গারে ঝুলে থাকে।
এছাড়া নানা ধরনের কটু কথা শুনতে হয় মানুষের কাছ থেকে। কি কারনে একসময় মানুষের
জীবনে চলে আসে হতাশা ময় জীবন যাপন। তবে চিন্তার কোন কারণ নেই এই ধরনের সমস্যা
থেকে মুক্তি মুক্তি পাওয়ার জন্য ওজন বাড়ানো এবং মোটা হওয়ার সহজ কতগুলি ঘরোয়া
উপায় নিয়ে আমরা আজকে হাজির হয়েছি আপনাদের কাছে। আপনার এ ধরনের সমস্যা থাকলে
আপনি অবশ্যই ঘরোয়া উপায়ে মোটাবা অর্জন বাড়াতে পারবেন।
রোগা বা হওয়ার বাদে ওজন দূরত্ব কমে যাওয়ার একটি অন্যতম কারণ
হচ্ছে স্ট্রেস, যা আমাদের দেহে নিত্য সঙ্গী হিসেবে কাজ করছে। তাই
ওজন বাড়াতে চাইলে কিন্তু প্রথমেই স্ট্রেস বা অতিরিক্ত কাজের চাপ থেকে
নিজেকে মুক্ত রাখতে হবে। প্রতিদিন মাত্র 15 মিনিট সময় বের করে মেদিটেশন
করতে থাকুন। এতে আপনার মস্তিষ্ক রিলাক্স হবে। এছাড়া দুপুরে আরাম করে
দুই ঘন্টা ঘুমিয়ে নিতে পারেন। এতে করে খুব তাড়াতাড়ি ফল পেয়ে যেতে পারেন আপনি।
পিনাট বাটার হাই ক্যালোরি যুক্ত একটি খাবার। তাই প্রতিদিন একবার করে ব্রেড
বা রুটি বা বিস্কিটের সাথে বেশ খানিকাপ বাটার খেয়ে ফেলতে পারেন। এতে
কিন্তু খুব তাড়াতাড়ি ওজন বৃদ্ধি পড়ে থাকে।তাই তাড়াতাড়ি ওজন বাড়াতে
চাইলে কিন্তু আজকে কিনে ফেলুন কিনেট বাটার, দোকানে তো পেয়েই যাবেন।
ড্রাই ফ্রুট একটি আদর্শ খাবার বাউজন বাড়ানোর জন্য খুব কার্যকারী। এগুলিতে
ক্যালরির মাত্রা অনেক বেশি পরিমাণে থাকে। তাই কাজুবাদাম, কিচমচ, খেজুর
এবং আমন্ড খেলে কিন্তু আপনার মোটা হওয়ার ইচ্ছে খুব তাড়াতাড়ি পূরণ
হবে। নিয়মিত সকালে ব্রেকফাস্ট এর সাথে ১০ থেকে ১২টি আমন্ড বা
কাজু, কিসমিস এবং খেজুর খাওয়া থেকে শুরু করুন।
তবে এগুলি খাওয়ার আগে রাতে একবার দুই কাপ জলে ভিজে রেখে সকালে খাওয়া ভালো দিনে
অত্যন্ত তিনবার খেলে ফল খুব তাড়াতাড়ি পাওয়া যায়। এই সমস্ত ড্রাই ফ্রুট যেকোনো
দোকানে বা অনলাইনে পেয়ে যাবেন।
স্থায়ী মোটা হওয়ার ওষুধ
আপনারা যারা মোটা হওয়ার সবচেয়ে কার্যকারী ওষুধ ও স্থায়ী মোটা হওয়ার ওষুধ
সম্পর্কে জানতে চেয়েছেন তাদের জন্য আমাদের এই আর্টিকেলটি একদম কার্যকারী
হবে। আজকে আপনাদেরকে মোটা হওয়ার সবচেয়ে কার্যকারী ঔষধ সম্পর্কে জানাবো।
যারা ইতিমধ্যে মোটা হওয়ার নানা রকম করে বারবার হয়ে যাচ্ছেন। যারা ওষুধ খেয়ে
মোটা হতে আগ্রহী তাদের জন্য আজ আর্টিকেলটি, আজকে আমরা এমন ওষুধ সম্পর্কে
আলোচনা করব যেগুলো ছেলে সাত দিনের মধ্যে মোটা হওয়া বা ওজন বাড়ানো অসম্ভব।
- জিনকোভি ট্যাবলেট
- সিনকারা সিরাপ
- পিউটন সিরাপ
- রুচিভিট সিরাপ
- আমলকি প্লাস
- রুচিটন সিরাপ
- আলফালফা প্লাস সিরাপ
- কারমিনা সিরাপ
- ছাফি সিরাপ
তবে সর্তকতার বিষয় হলো আপনাকে এইসব খাওয়ার ওষুধ পড়বে অবশ্যই বিশেষজ্ঞ
চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।এই ধরনের ওষুধ খেয়ে কোনো ধরনের পুতির সম্মুখীন হলে
আমরা দায়ী থাকবো না। কারণ এসব তথ্য আমরা ইন্টারনেট থেকে সংগ্রহ করেছি।
শেষ কথা | অতি তাড়াতাড়ি মোটা হওয়ার উপায় | মোটা হওয়ার ঘরোয়া
উপায়
প্রিয় পাঠক, এতক্ষণ আমাদের সাথে থাকার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। আপনি
নিশ্চয়ই এতক্ষণে জেনে গেছেন অতি তাড়াতাড়ি মোটা হওয়ার উপায় এবং মোটা হওয়ার
ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে। শেষ কথা হিসেবে আপনাকে একটা কথা বলতে চাই আপনি যদি
স্থায়ীভাবে মোটা হতে চান তাহলে অবশ্যই আপনাকে চিকিৎসকের কাছে পরামর্শ নিতে হবে।
একমাত্র চিকিৎসা কি পারবে অতি তাড়াতাড়ি মোটা হওয়ার উপায় এবং মোটা হওয়ার
ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে জানাতে।
আশা করি বিষয়টি আপনি বুঝতে পেরেছেন। তবে আমরা যেগুলো উপায় সম্পর্কে এই
আর্টিকেলের মাধ্যমে আলোচনা সেগুলোও আপনি ট্রাই করে দেখতে পারেন, আশা করি ভালো
ফলাফল পাবেন। আর আমাদের এই ওয়েবসাইটে নিয়মিত ভিজিট বা ফোলো করার চেষ্টা করবেন।
কেননা আমরা এ ওয়েবসাইটে নিয়মিত নতুন নতুন ব্লগ পোস্ট বা আর্টিকেল পাবলিশ করে
থাকি। আসসালামু আলাইকুম।
সাগর ম্যাক্স এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url