মোবাইল ফোন কত সালে আবিষ্কৃত হয় - প্রথম টাচস্ক্রিন স্মার্টফোন কবে তৈরি হয়
আসলে মোবাইল ফোন আমরা সকলে ব্যবহার করি, কিন্তু কথা হল আমরা অনেকেই জানিনা মোবাইল ফোন কত সালে আবিষ্কৃত হয়?। সেজন্য আমরা আজকে এই পোস্টটির মাধ্যমে জানবো মোবাইল ফোন কত সালে আবিষ্কৃত হয় তা সম্পর্কে। আশা করি এই পোস্টটি আপনার অনেক উপকারে আসবে।
তাছাড়াও আপনি পোস্টের মাধ্যমে জানতে পারবেন প্রথম টাচস্ক্রিন স্মার্টফোন কবে তৈরি হয়, মোবাইলের অপকারিতা কি কি, স্মার্টফোনের সুবিধা ও অসুবিধা এবং জীবনে মোবাইল ফোনে গুরুত্ব। আপনি এগুলো সম্পর্কে বিস্তারিত ভাবে জানতে পারবেন। তাহলে চলুন মোবাইল ফোন কত সালে আবিষ্কৃত হয় এবং প্রথম টাচস্ক্রিন স্মার্টফোন কবে তৈরি হয় তা সম্পর্কে আমরা সঠিক তথ্য গুলো জেনে আসার চেষ্টা করি।
পোস্ট সূচীপত্র:
ভূমিকা | মোবাইল ফোন কত সালে আবিষ্কৃত হয় | প্রথম টাচস্ক্রিন স্মার্টফোন কবে তৈরি হয়
আমাদের জন্য মোবাইল ফোন অনেক উপকারে আসে, যদি আমরা সেটি সঠিকভাবে ব্যবহার করি তবে। মোবাইল ফোন আসার মাধ্যমে আমাদের জীবনে অনেক কিছু পরিবর্তন দেখা দিয়েছে। খুব সহজেই আমরা ঘরে বসে মোবাইলের মাধ্যমে যেকোন বিষয় সম্পর্কে জানতে পারছি এবং যেকোন সমস্যার সমাধান মোবাইল ফোনে মাধ্যমেই করতে পারছি। যেমন ধরেন আপনি মোবাইল ফোনের মাধ্যমে হয়তোবা আমাদের এই পোস্টটি পড়ছেন এখন।
এছাড়াও আপনার দূর-দূরান্তের বন্ধু বান্ধবের সাথে যে কোন কথা বলতে পারছেন খুব সহজে। কিন্তু কথা হল আসলে এত সুন্দর সুবিধা জনক মোবাইল ফোন কত সালে আবিষ্কৃত হয় সে সম্পর্কে আমাদের কৌতুহল সব সময় জাগে। কিন্তু আমরা অনেকেই জানিনা মোবাইল ফোন কত সালে আবিষ্কৃত হয়। যেহেতু মোবাইল ফোন আমাদের অনেক উপকারে আসে, সেহেতু মোবাইল ফোন কত সালে আবিষ্কৃত হয় সে সম্পর্কে আমাদের জানা খুবই জরুরী। তাহলে চলুন এই সম্পর্কে আমরা বিস্তারিত ভাবে জেনে নিন।
মোবাইল ফোন কত সালে আবিষ্কৃত হয়
আমরা পোষ্টের এই অংশে জানবো মোবাইল ফোন কত সালে আবিষ্কৃত হয়? সে সম্পর্কে। পৃথিবীতে সর্বপ্রথম মোবাইল ফোন আবিষ্কৃত হয়েছিল ১৯৭৩ সালে, আমেরিকার নিউইয়র্ক শহরে। আর যে ব্যাক্তি তা তৈরি করেছিল তার নাম হলো ইঞ্জিনিয়ার মার্কিন কুপার, মূলত পৃথিবীতে সেই সর্বপ্রথম মোবাইল ফোন আবিষ্কৃত করেছিলেন। এবং তাকেই মূলত মোবাইল ফোনের জনক বলা হয়ে থাকে। আশা করি আপনি বুঝতে পেরেছেন।
প্রথম টাচস্ক্রিন স্মার্টফোন কবে তৈরি হয়
আমরা পোস্টটি এই অংশে জানবো, প্রথম টাচস্ক্রিন স্মার্টফোন কবে তৈরি হয়? সে সম্পর্কে। সারা পৃথিবীতে সর্বপ্রথম টাচস্ক্রিন স্মার্টফোন তৈরি হয় ১৯৯২ সালে, এবং টাচস্ক্রিন স্মার্টফোন সর্বপ্রথম আইএমবি কোম্পানি তৈরি করেছিলেন। আর মূলত যেটার নাম ছিল আইবিএম সিমন। এবং এটি সর্বপ্রথম বিক্রি হয়েছিল ইউনাইটেড স্টেটস অফ আমেরিকাতে।
মোবাইলের অপকারিতা কি কি
আমরা পোস্টের এই অংশে জানবো, মোবাইল অপকারিতা কি কি? সে সম্পর্কে। আমরা যেকোনো জিনিসই ব্যবহার করি না কেন সেটা যদি অতিরিক্ত ব্যবহার করা হয়ে থাকে তাহলে আমাদের সমস্যা হবে এটাই স্বাভাবিক। কেননা একটা প্রবাদ আছে, অতিরিক্ত কোন কিছুই ভালো না। সেজন্য আমরা মোবাইল ফোন অতিরিক্ত ব্যবহার করে থাকি তাহলে আমাদের অনেক সমস্যা দেখা দিতে পারে।
আমাদের জীবনে সবথেকে বড় সমস্যা হচ্ছে ঘুমের সমস্যা। কেননা মোবাইল ফোন আমরা হাতে পাওয়ার পর থেকে কতদিন যে তাড়াতাড়ি ঘুমায়নি সেটা আমরা নিজেও বলতে পারব না। সেজন্য আমাদেরকে সঠিকভাবে জানা দরকার। মোবাইল ফোন অতিরিক্ত ব্যবহার করলে বা করার ফলে আমাদের জীবনে কি কি ক্ষতির প্রভাব পড়তে পারে। তাই আমরা মোবাইলের অপকারিতা কি কি সেগুলো সম্পর্কে জানুন।
মোবাইলের অপকারিতা
- ক্রমাগত বিক্ষিপ্ত।
- সামাজিক বিঘ্নতা।
- কানে অনেক সমস্যা দেখা দেওয়া।
- চোখের জ্যোতির অনেক সমস্যা দেখা দেওয়া।
- ঘুমে ব্যাঘাত ঘটা।
- ঘরে বসে যে কোন খারাপ ভিডিও দেখতে পাওয়ার সুবিধা।
- আমাদের শরীরের অনেক সমস্যা দেখা দিতে পারে।
- এমনও অনেক যুবক আছে যারা ফোনের মাধ্যমে অনেক খারাপ কাজে লিপ্ত থাকে।
- যে কোন তথ্য চুরি হওয়ার আশঙ্কা দেখা দিতে পারে।
- প্রিয়জনের থেকে দূরত্ব বেড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা দেখা দেয়।
- স্মার্টফোনের মাধ্যমে অনেক গোপনীয়তা জিনিস প্রকাশ পেয়ে যায়।
- শরীরের অস্থি সন্ধিগুলোর ক্ষতি হওয়া।
- বলতে পারেন টয়লেট সিটের চেয়েও নোংরা।
- যখন তখন রিংটোন বাজায় মস্তিষ্কের ক্ষতি হওয়া।
- ছোট বাচ্চাদের আকৃষ্ট হওয়ার মূল কারণ হলো মোবাইল ফোন।
- আমাদের জীবনে ঘুমের মধ্যে বাত্রা পাঠানো মোবাইল ফোন ব্যবহার করে। কেননা আমাদের অতিরিক্ত সময় বাত্রা পাঠানো চ্যাটিং করার ফলে ঘুমের মধ্যেও এ প্রভাব দেখা দিতে পারে।
- অনেক সময় মোবাইল ফোন বাস্ট হয়ে গিয়ে আপনার বড় ধরনের সমস্যা হতে পারে।
- এবং মোবাইল ফোন আপনার মস্তিষ্কের পাশে যদি বেশি রাখেন, তাহলে আপনার মস্তিষ্কে রাশিগুলো অনেক দুর্বল হয়ে যাবে এবং আপনার স্মৃতিশক্তি হারানোর সম্ভাবনা দেখা দিতে পারে। ইত্যাদি।
- আপনি কখনোই শিশু বাচ্চারা যখন ঘুমাবে তখন মোবাইল ফোন তাদের কাছ থেকে দূরে রাখার চেষ্টা করবেন। কেননা অনেক বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের মত, একটি শিশু যখন ঘুমায় তখন যদি মোবাইল ফোনে আচমকা রিংটোন বেজে ওঠে তাহলে শিশুর মস্তিষ্কে অনেক বড় ধরনের সমস্যা দেখা দিতে পারে।
স্মার্টফোনের সুবিধা ও অসুবিধা
আমরা পোস্টের এ অংশে জানবো, স্মার্টফোনের সুবিধা ও অসুবিধা কি? সে সম্পর্কে। আসলে স্মার্টফোনের সুবিধা ও অসুবিধা দুটোই সমানভাবে রয়েছে। আর আমরা তো জানি যেই জিনিসের সুবিধা থাকবে সেটার অসুবিধা থাকবে এটাই বাস্তবতা। সেজন্য আমাদের সকলকেই এই সম্পর্কে বিস্তারিত ভাবে জানা উচিত।
আরো পড়ুনঃ ভারতীয় ভিসা পেতে প্রায় কতদিন লাগে
স্মার্ট ফোনের মাধ্যমে আমরা জীবনে কি কি সুবিধা পেয়ে থাকি এবং স্মার্টফোনের মাধ্যমে আমাদের কি কি অসুবিধা হতে পারে। সে সম্পর্কে যদি আমরা সচেতন হই তাহলে আমাদের সবার ক্ষেত্রেই অনেকটাই উপকার হবে। তাহলে আমরা সকলে সঠিকভাবে মোবাইল ফোন ব্যবহার করতে পারব খুব সহজে। তাহলে চলুন জেনে নি- মোবাইল ফোনের সুবিধা ও অসুবিধা গুলো কি।
মোবাইল ফোনের সুবিধা ও অসুবিধা
সুবিধা
- আমরা খুব সহজেই ঘরে বসে অনেক কিছু দেখতে পাই যেমন নিউজ, এ ছাড়া অনেক ধরনের ভিডিও দেখতে পায় সেগুলোর মাধ্যমে জ্ঞান অর্জন হয়।
- আবার স্মার্টফোনের মাধ্যমে যেকোনো ধরনের সোমবার বিশ্বের এক প্রান্ত থেকে আরেক প্রান্তে অনেক সহজে পৌঁছে যায়।
- অনেক সহজেই যে কোন ব্যক্তির সাথে যোগাযোগ করা যায়।
- বিপদ-আপদে যেকোনো সময় আত্মীয়-স্বজনের কাছে স্মার্টফোনের মাধ্যমে খুব সহজে জানানো যায়।
- যে কোন জরুরী ভিত্তিক সুবিধা যেমন পুলিশকে কল দেওয়া, ফায়ার সার্ভিস সেন্টারে কল দেওয়া।
- শিশু থেকে শুরু করে বৃদ্ধ পর্যন্ত সকল মানুষই প্রযুক্তির সাথে তাল মিলিয়ে চলতে পারছে স্মার্টফোনের মাধ্যমে।
- যেকোনো সংবাদ দ্রুত আদান প্রদান করা সম্ভব হচ্ছে স্মার্টফোনের মাধ্যমে।
- যেকোনো ধরনের সমস্যার সমাধান মিলছে অনেক সহজে।
- যেকোনো দলের সাথে যে কোন অবস্থায় যোগাযোগ করা সম্ভব হচ্ছে স্মার্টফোনের মাধ্যমে।
- গান শোনা থেকে শুরু করে ছবি তোলা, এসএমএস পাঠানো যায় অনেক সহজে।
- মোবাইল ফোনের মাধ্যমে ভিডিও কলের সুবিধা পাওয়া যায়।
- শিক্ষা গবেষণা অনেক সহজে পাওয়া যায়।
- মোবাইল ফোনের মাধ্যমে অনেক সহজে ইনকাম করা যায়।
- মোবাইল ফোনের মাধ্যমে অ্যাপ্লিকেশন অ্যাপস ব্যবহার করা যায়।
- রিচার্জ এবং বিল পেমেন্ট করা যায় অনেক সহজে।
- মোবাইল ফোনের মাধ্যমে এখন রিমোট ওয়ার্কিং অনেক সহজে করা যায়।
- অনলাইনে শপিং করা যায়।
- মোবাইল ফোনে যে টর্চ লাইট থাকে সেই টর্চ লাইট আমাদের অনেক কাজে লাগে।
- মোবাইল ব্যাংকিং অনেক সহজে করা যায়।
- মোবাইলের মাধ্যমে বিভিন্ন ধরনের গেম খেলা যায়।
- মোবাইল ফোনে gps ব্যবস্থা থাকায় অনেক সহজেই যে কোন জায়গা খুঁজে পাওয়া সম্ভব হয়।
- যোগাযোগের মাধ্যম হিসেবে মোবাইল ফোন সবার শীর্ষে। ইত্যাদি।
অসুবিধা
- মুহূর্তের মধ্যে যেকোনো খবর পৌঁছে যাচ্ছে অন্যজনের কাছে, তার ফলে বিপাকে পড়ছে সাধারণ মানুষ।
- খারাপ ভিডিও দেখা যায় অনেক সহজে।
- সব থেকে বড় ধরনের ক্ষতি হয়, স্মার্টফোনের মাধ্যমে তা হল, স্টুডেন্ট এর লেখাপড়ায়।
- স্মার্টফোনের মাধ্যমে অনেক সহজেই অপরাধে জড়াতে পারে।
- স্মার্টফোনের মোবাইল নেটওয়ার্ক মানব দেহের জন্য অনেক ক্ষতিকর হয়ে থাকে।
- দিনে দিনে ছোট বাচ্চারা এই স্মার্টফোনের মাধ্যমে আকৃষ্ট হয়ে পড়ছে।
- স্মার্টফোনের মাধ্যমে এক ধরনের বিকিরণ হচ্ছে যেটি মানুষের জন্য অনেক ক্ষতিকর।
- স্মার্টফোনের মাধ্যমে, অনেক সহজেই যেকোন মানুষকে ঠকানো যায়।
- অতিরিক্ত স্মার্টফোন ব্যবহার করার ফলে আমাদের শরীরে বিভিন্ন ধরনের রোগ বৃদ্ধির বাসা বাঁধে। ইত্যাদি।
জীবনে মোবাইল ফোনের গুরুত্ব
আমরা পোষ্টের এই অংশে জানবো, জীবনের মোবাইল ফোনের গুরুত্ব কি? সে সম্পর্কে। হতে পারে আমাদের কাছে মোবাইল ফোন দেখতে অনেক ছোট। কিন্তু আমাদের জীবনের জন্য মোবাইল ফোনের গুরুত্ব অনেক বেশি। কেননা এই প্রযুক্তির যুগে মোবাইল ফোনের মাধ্যম দিয়ে আমরা অনেক কিছু করতে পারছি। যেমন ধরেন মোবাইল ফোনের মাধ্যমে দিয়েই ফিন্যান্সিং করা যায় অনেক সহজে। এবং অনেক অর্থ উপার্জন করা যায়।
এছাড়াও যোগাযোগ থেকে শুরু করে যে কোন ক্ষেত্রেই মোবাইল ফোনের গুরুত্ব অনেক বেশি। মাঝে মাঝে মনে হয় এখন মোবাইল ছাড়া আমরা একেবারে চলতে পারি না। তার কারণ হচ্ছে আমরা প্রযুক্তির সাথে মিশে গেছি। এখন দিন দিন যতটা প্রযুক্তির বৃদ্ধি হবে। ততটাই আমাদের মোবাইল ফোনের চাহিদা বৃদ্ধি পাবে। আমরা যে কোন ক্ষেত্রেই যেকোনো সময় আপদ বিপদে মোবাইল ফোন ব্যবহার করে থাকি।
সামান্য এই মোবাইল ফোনের মাধ্যমে আমরা আমাদের জীবনের যেকোনো লক্ষ্য পূরণ করতে পারি অনেক সহজে। যেমন ধরেন আপনি এই পোস্টটি পড়ছেন হয়তোবা মোবাইলের মাধ্যমে। আপনি দেখেন তো আজ থেকে প্রায় ২০ বছর আগে যখন মোবাইল ফোনের কোন ধরনের সুবিধা ছিল না বা মোবাইল ফোন অতটা ব্যবহার করা হতো না। তখন আমাদের পরিস্থিতি কেমন ছিল আর এখন আমাদের পরিস্থিতি কেমন আছে।
কেননা আমরা শুধুমাত্র মোবাইল ফোনের মাধ্যমে যেকোনো কাজ খুব সহজে করতে পারছি। এবং যেকোনো তথ্য আদান প্রদান করতে পারছে অনেক সহজেই। আমরা মোবাইলে ফোনের মাধ্যমে ঘরে বসে থেকে মোবাইল রিচার্জ করতে পারছি, বিদ্যুৎ বিল দিতে পারছি, যেকোন জায়গায় টাকা বিকাশ করতে পারছি, যে কোন তথ্য আদান প্রদান করতে পারছি, ছবি তোলা থেকে শুরু করে ভিডিও দেখা এই মোবাইলের মাধ্যমে।
সেজন্য বলাই যায় মোবাইল আমাদের জীবনে অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। তাছাড়া মোবাইলের মাধ্যমে যেকোনো ধরনের মার্কেটিং ঘরে বসেই পড়া যায় অনেক সহজে। এছাড়াও মোবাইল ফোনের মাধ্যমে যে কোন কেনাকাটা করা যায় এবং যেকোনো জিনিসের অর্ডার করা যায় অনেক সহজে। আপনি যদি চান তাহলে মোবাইল ফোনের মাধ্যম দিয়ে সারা পৃথিবীর খবর, ইচ্ছা করলে আপনি দেখতে পারবেন।
এবং মোবাইল ফোনের মাধ্যমে আপনি চাইলে আপনার স্কুল কলেজের বেতন থেকে শুরু করে প্রাইভেটের বেতন যেকোন জায়গা বেতন আপনি ঘরে বসে দিতে পারবেন। আমাদের জীবনে এখন প্রতিটা ক্ষেত্রেই প্রায় মোবাইল ফোনের ব্যবহার হয়ে থাকে। আপনি যেকোনো জায়গায় যদি বিপদে পড়েন সেখানে যদি আপনার কাছে একটা মোবাইল ফোন থাকে তাহলে আপনি সেই বিপদ থেকে অনেক সহজেই উদ্ধার হতে পারবেন।
এছাড়াও মোবাইল ফোনে গুরুত্বপূর্ণ বলতে গেলে, আপনি যে কোন অচেনা জায়গাকে মোবাইল ফোনের মাধ্যমে খুব সহজেই বের করে নিতে পারবেন। কিংবা আপনি মোবাইল ফোনের মাধ্যমে বুঝতে পারবেন, আপনি যে জায়গাতে যেতে চাচ্ছেন সেখানে যেতে আপনার কতক্ষণ সময় লাগবে ইত্যাদি। আশা করি আপনি মোবাইল ফোনের গুরুত্ব আমাদের জীবনে কতটুকু সে সম্পর্কে একটি স্বচ্ছ ধারণা পেয়েছেন। আপনাকে অনেক সহজভাবে বুঝানোর চেষ্টা করেছি, আপনি হয়তো সহজ ভাবে বুঝতে পেরেছেন।
শেষ কথা | মোবাইল ফোন কত সালে আবিষ্কৃত হয় | প্রথম টাচস্ক্রিন স্মার্টফোন কবে তৈরি হয়
প্রিয় পাঠক, এতক্ষণ আমাদের সাথে থাকার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। আপনি নিশ্চয়ই এই পোস্টটির মাধ্যমে এতক্ষণে জেনে গেছেন, মোবাইল ফোন কত সালে আবিষ্কৃত হয় এবং প্রথম টাচস্ক্রিন স্মার্টফোন কবে তৈরি হয় সে সম্পর্কে। আশা করি এ পোস্টটি আপনার অনেক উপকারে আসবে। তাই এই পোস্টটি আপনার কাছে ভালো লেগে থাকলে আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন।
আরো পড়ুনঃ রাজশাহীর দর্শনীয় স্থান সমূহ
এবং এরকম বিভিন্ন ধরনের নতুন নতুন আর্টিকেল বা ব্লক পোস্ট নিয়মিত পেতে আমাদের সাথেই থাকুন, তাছাড়াও আমরা এই ওয়েবসাইটে প্রযুক্তি বিষয়ক বিভিন্ন পোস্ট বা আটিকের প্রকাশ করে থাকি। আসসালামু আলাইকুম।
সাগর ম্যাক্স এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url