ড্রাগন ফল খাওয়ার নিয়ম - ড্রাগন ফলের উপকারিতা ও অপকারিতা
বেগুনের কি কি উপকারিতা আছেপ্রিয় পাঠক, আপনি নিশ্চয়ই জানতে চাচ্ছেন, ড্রাগন ফল খাওয়ার নিয়ম এবং ড্রাগন ফলের উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে। তাই আমরা ড্রাগন ফল খাওয়ার নিয়ম এবং ড্রাগন ফলের উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে আপনার সামনে আলোচনা করব। ড্রাগন ফল খাওয়ার নিয়ম এবং ড্রাগন ফলের উপকারিতা ও অপকারিতা ছাড়াও এই আর্টিকেলের মাধ্যমে জানতে পারবেন ড্রাগন ফলের খোসার উপকারিতা সম্পর্কে।
কিন্তু এগুলো সম্পর্কে জানার জন্য আপনাকে অবশ্যই আমাদের এই আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ পড়তে হবে।তবেই আপনি জানতে পারবেন ড্রাগন ফল খাওয়ার নিয়ম এবং ড্রাগন ফলের উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে। আশা করি আপনার মনে যত প্রশ্ন আছে ড্রাগন ফল নিয়ে সব প্রশ্নের উত্তর আপনি এই আর্টিকেলের মাধ্যমে পেয়ে যাবেন। এবং এই আর্টিকেলটি আপনার অনেক উপকারে আসতে পারে। তাহলে চলুন বন্ধু দেরি না করে আমরা ঝটপট জেনে নেওয়ার চেষ্টা করি ড্রাগন ফল খাওয়ার নিয়ম এবং ড্রাগন ফলের উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে।
পোস্ট সূচীপত্রঃ ড্রাগন ফল খাওয়ার নিয়ম - ড্রাগন ফলের উপকারিতা ও অপকারিতা
ভূমিকা | ড্রাগন ফল খাওয়ার নিয়ম | ড্রাগন ফলের উপকারিতা ও অপকারিতা
ড্রাগন ফল যদিও বা বিদেশি ফল, তবুও খুবই দ্রুত আমাদের দেশে পরিচিতি লাভ করেছে। কারণ ড্রাগন ফলে রয়েছে ভিটামিন, খনিজ ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। গ্রাউন্ড ফল আমাদের রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে বেশ সাহায্য করে থাকে। এছাড়াও মরণবিধি ক্যান্সারের কমিয়ে থাকে। ড্রাগন ফল সুস্বাদু এবং আকর্ষণীয় সেজন্য আমাদের দেশে ড্রাগন ফলের চাহিদা বেড়ে চলেছে।
ড্রাগন ফলটি কেটে খাওয়ার পাশাপাশি মিল্কশেখ, স্মুদি ও সালাদ ইত্যাদি তৈরি করেও খাওয়া যায়। তাই আমাদের সকলেরই জানা উচিত ড্রাগন ফলের উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে। এছাড়াও এই পোস্টটির মাধ্যমে আমরা ড্রাগন ফলের যে সকল বিষয়গুলো জানতে পারবো সেগুলো হলঃ ড্রাগন ফল কত প্রকার, ড্রাগনে কি ভিটামিন আছে, গর্ভাবস্থায় ড্রাগন ফলের উপকারিতা,
ড্রাগন ফল খাওয়ার নিয়ম, ড্রাগন ফলের খোসার উপকারিতা এবং ড্রাগন ফল কত টাকা কেজি। আপনি যদি এই সকল সম্পর্কে জানতে চান, তাহলে অবশ্যই আপনাকে এই পোস্টটি প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত স্টেপ বাই স্টেপ মনোযোগ সহকারে পড়তে হবে। তো চলুন দেরি না করে, পড়তে থাকুন আর জানতে থাকুন এই সমস্ত বিষয়গুলো সম্পর্কে।
ড্রাগন ফল কত প্রকার
আমরা পোস্টের এই অংশে জানতে চলেছি, ড্রাগন ফল কত প্রকার?। আপনারা যারা ড্রাগন ফল কত প্রকার না জানেন, তাহলে পোস্টটির অংশটুকু পড়তে থাকুন, আর জানতে থাকুন ড্রাগন ফল কত প্রকার।
ড্রাগন ফলটি সাধারণত তিন প্রকার হয়ে থাকে যেমন
১। লাল ড্রাগন ফল অথবা পিটাইয়া
ড্রাগন ফলের খোসার রং লাল এবং শাঁস সাদা হয়ে থাকে। ড্রাগন ফলের এই প্রজাতি বেশি দেখতে পাওয়া যায়।
২। হলদে রঙের ড্রাগন ফল
এ সকল ড্রাগন ফলের জাতের খোসা হলুদ রঙের ও শাঁসের রঙ সাদা হয়ে থাকে।
৩। কোস্টারিকা নামক ড্রাগন ফল
এ সকল ড্রাগন ফলের খোসা ও শাঁস ওভারের রঙই লাল হয়ে থাকে। এই সকল ড্রাগন ফলের জাতগুলো বাংলাদেশ চাষ করা হয়ে থাকে। বাংলাদেশের যে সকল ড্রাগন ফলের জাতগুলো চাষ করা হয় সেগুলো হল।
- বাউ ড্রাগন ফল-১ (সাদা)
- বারি ড্রাগন ফল-১
- বাউ ড্রাগন ফল-১ (লাল)
- বাউ ড্রাগন ফল-৩
ড্রাগনে কি ভিটামিন আছে
আমরা এতক্ষণ জানলাম ড্রাগন ফল কত প্রকার, আমরা পোস্টের এই অংশে এখন জানবো ড্রাগণের কি ভিটামিন আছে। ড্রাগন ফলে ভিটামিন এবং খনিজ রয়েছে, যা আমাদের শরীরের জন্য বেশ উপকারী। তবে ড্রাগন ফলের ক্যালরি মাত্রা তুলনামূলকভাবে কম। কিন্তু ড্রাগন ফলে প্রচুর পরিমাণে ডায়েটরি ফাইবার রয়েছে। যদি এক কাপ ড্রাগন ফলে ক্যালরির মাত্রা আমরা হিসাব করি তাহলে দেখব ক্যালরির মাত্রা ১৩৬,
ফাইবারের মাত্রা ৭ গ্রাম, ভিটামিন সি এর মাত্রা ৯%, প্রোটিনের মাত্রা ৩ গ্রাম, আয়রনের মাত্রা ৮%, ভিটামিন-ই মাত্রা ৪%, ফ্যাটের মাত্রা ০। ড্রাগন ফলটিতে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ। ফ্ল্যাভনয়েড, বিটাসায়ানিন, এবং ফ্যানোলিক এসিড এর মত অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে। এসমস্ত প্রাকৃতিক পদার্থ গুলি আমাদের কোষগুলিকে ফ্রি রেডিক্যালের হাত থেকে রক্ষা করে থাকে। আশা করি বিষয়টি আপনি সুন্দর ভাবে বুঝতে পেরেছেন।
ড্রাগন ফল খাওয়ার নিয়ম
আমরা এতক্ষন জানলাম গর্ভাবস্থায় ড্রাগন ফলের উপকারিতা, আমরা এখন পোষ্টের এই অংশে জানতে চলেছি ড্রাগন ফল খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে। তাই আপনারা যারা ড্রাগন ফল খাওয়ার নিয়ম জানতে যাচ্ছেন তারা পোস্টের এই অংশটুকু মনোযোগ সহকারে পড়তে থাকুন। আর জানতে থাকুন ড্রাগন ফল খাওয়ার নিয়ম।
প্রথমে একটি ড্রাগন ফল সুন্দরভাবে ধুয়ে নিবেন, তারপর চামচ দিয়ে মাংস বের করে নেবেন। ড্রাগন ফলের চামড়ার প্রান্ত বরাবর চামচ চালান ও এরপর মাংস আলগা করার জন্য নিচে স্ক্রুপ করুন। আপনার ড্রাগন ফলটি পাকা হলে, খোসা গুলো খুব সহজেই আলাদা হয়ে যাবে। এবার আপনি আপনার ড্রাগন ফলটি খান, সরাসরি ড্রাগন ফলটিকে চামচে করে তুলে মুখে পড়ে দিন। যখন আপনি ড্রাগন ফলটি খাবেন তখন আপনার খুবই ভালো লাগবে।
আরো পড়ুনঃ কি খেলে পেটের চর্বি কাটে
আবার আপনি আপেলের মতো করে ৪ ভাগে ভাগ করে কেটে নিও খেতে পারেন। আসলে ড্রাগন ফলের স্বাদ বিশেষভাবে ঠান্ডা হয়। সেজন্য আপনার বাসায় যদি ফ্রিজ থাকে তাহলে ড্রাউন ফলটি ফ্রিজে রেখে কিছুক্ষণ পরে কেটে খান অনেক স্বাদ পাবেন। আপনি কখনোই ড্রাগন ফলের চামড়া বা খোসা খাবেন না। আশা করি আপনি ড্রাগন ফল খাওয়ার নিয়ম বুঝতে পেরেছেন।
ড্রাগন ফলের উপকারিতা ও অপকারিতা
আমরা এতক্ষণ জানলাম ড্রাগনের কি ভিটামিন আছে, এখন আমরা পোস্টটির এই অংশে জানতে চলেছি ড্রাগন ফলের উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে। আমাদের মধ্যে অনেকে আছেন যারা খুবই আগ্রহের সাথে জানতে চান ড্রাগন ফলের উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে। তাদের উদ্দেশ্যে বলতে চাই ড্রাগন ফলের অপকারিতার চেয়ে উপকারিতা অনেক বেশি।
ড্রাগন ফল দেখতে যেমন সুন্দর খেতেও তেমনি সুস্বাদু ও স্বাস্থ্য কর। শুধু ড্রাগন ফল নয় ড্রাগন ফলের গাছও দেখতে অনেক সুন্দর। তাহলে চলুন জেনে আসি ড্রাগন ফলের উপকারিতা ও অপকারিতা কি কি সে বিষয়ে।
ড্রাগন ফলের উপকারিতা গুলো নিচে দেওয়া হল
- আপনার ওজন কমাতে ড্রাগন ফল আদর্শ খাবার হবে।
- ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে ড্রাগন ফল বেশ ভূমিকা রাখে।
- হার্ট সুস্থ রাখতে ড্রাগন ফল বেশ সাহায্য করে থাকে।
- আমাদের শরীরের হজম শক্তি বৃদ্ধিতে ড্রাগন ফল সাহায্য করে।
- ক্যান্সার প্রতিরোধে ড্রাগন ফল বেশ ভূমিকা রাখে।
- ড্রাউন ফর চোখের দৃষ্টি শক্তি উন্নতি করে।
- কিডনি সুস্থ রাখতে ড্রাগন ফল বেশ সাহায্য করে থাকে।
- আর শক্ত মজবুত রাখতে ড্রাগন ফল বেশ সাহায্য করে।
- ড্রাগন ফল মুখে ব্রণের দাগ দূর করতে সাহায্য করে।
- চুল পড়া বন্ধ করতে ড্রাগন ফল সাহায্য করে।
- রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার যা গর্ভবতী মেয়েদের জন্য বেশ উপকারী।
ড্রাগন ফলের অপকারিতা গুলো নিচে দেওয়া হল
- ড্রাগন ফল অতিরিক্ত পরিমাণে খেলে এলার্জির সমস্যা দেখা দিতে পারে।
- ড্রাগন ফল অতিরিক্ত খাওয়ার ফলে ডায়রিয়া হওয়ার সমস্যা দেখা দিতে পারে।
গর্ভাবস্থায় ড্রাগন ফলের উপকারিতা
আমরা এতক্ষণ জানলাম ড্রাগন ফলের উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে, আমরা এখন পোস্টের এই অংশ জানতে চলেছি গর্ভাবস্থায় ড্রাগন ফলের উপকারিতা সম্পর্কে। যারা জানতে চেয়েছেন গর্ভাবস্থায় ড্রাগন ফলের উপকারিতা কি? তাদের উদ্দেশ্যে (ডঃ নিশাত শারমিন নিশি) বলেছেন, অবশ্যই ড্রাগন ফল নিরাপদ ও ভালো। অনেক কারণবশত গর্ভাবস্থায় আনারস এবং পেঁপে খেতে নিষেধ করা হয়ে থাকে।
তবে এই ড্রাগন ফলে কোন উপকার অস্বাস্থ্যকর ও অনিরাপদ কিছু পাওয়া যায়নি বলে এই ফলটি নিষেধ করা হয়নি। গর্ভাবস্থায় অনেক সময় ক্যাপসুল খেতে হয়, কারণ শরীরে আয়রন ওমেগা ৩ এর ঘাটতি পূরণে। সেক্ষেত্রে (ডঃ নিশাত শারমিন নিশি) ড্রাগন ফল অথবা অন্যান্য ফলের সাথে ড্রাগন ফল খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন। তাই বন্ধুরা আপনাদের মধ্যে যারা গর্ভবতী মহিলা আছেন, তারা বিষয়টি সুন্দরভাবে বুঝতে পেরেছেন।
ড্রাগন ফলের খোসার উপকারিতা
আমরা এতক্ষণ জানলাম ড্রাগন ফল খাওয়ার নিয়ম, আমরা পোস্টটির এই অংশে জানতে চলেছি ড্রাগন ফলের খোসার উপকারিতা সম্পর্কে। আমাদের মধ্যে অনেকে আছেন যারা এখনো পর্যন্ত জানেন না ড্রাগন ফলের খোসায় কি উপকার আছে? সেজন্যই মূলত আপনারা ড্রাগন ফলের খোসা ফেলে দেন। আজ আপনারা ড্রাগন ফলের খোসার উপকারিতা জানার পর কখনোই ড্রাগন ফলের খোসা ফেলবেন না বরং কাজে লাগাবেন।
সেজন্য প্রথমে আপনাকে একটি ড্রাগন ফলের খোসা নিতে হবে তারপর খোসা গুলো ভালো করে ধুয়ে নিতে হবে। খোসাগুলো ধুয়ে নেওয়ার পর সুন্দর করে কচি কচি ছোট ছোট করে কেটে নিতে হবে। তারপর ড্রাগন ফলের সাথে ২৫০ গ্রাম পানি নিতে হবে, সে পানিটি অবশ্যই ফুটন্ত পানি হতে হবে। যেকোনো একটি পাত্রে ২৫০ গ্রাম পরিমাণ পানি দিয়ে সেই পানি সুন্দরভাবে ফুটিয়ে নিতে হবে, যখন পানি ফুটে আসবে তখন ড্রাগন ফলের খোসা গুলি পানিতে দিয়ে দিতে হবে।
সেক্ষেত্রে পানি অবশ্যই আপনি আস্তে আস্তে জাল দিবেন। তারপর এই ড্রাগন ফলের খোসা সহ পানি আস্তে আস্তে জাল করতে হবে অন্তত ৭ থেকে ১০ মিনিট। জাল দেওয়া যখন শেষ হয়ে যাবে তখন ড্রাগন ফলের খোসা সহ পানিগুলো গ্লাসে ছেকে নিবেন, তখন দেখবেন একেবারে টকটকে লাল ও জুসের মতো হয়ে গেছে। তারপর ওই পানের সঙ্গে একটুখানি লবণ মিশিয়ে খেতে পারেন আপনি বা ওই পানের সঙ্গে লেবু মিশাতে পারেন।
তাহলে খেতে আরো সুস্বাদু মনে হবে। যদি এভাবে আপনি খেতে পারেন তাহলে আপনার অনেক উপকার হবে। যেমনঃ অতিরিক্ত মেদ বা ভুড়ি কিংবা ওজন কমাতে বেশ সাহায্য করে থাকে। তাছাড়া হৃদয়রোগ, ডায়াবেটিস, নিয়ন্ত্রণে বেশ সাহায্য করে থাকে ড্রাগন ফলের এই খোসার জুসটি। আপনি যদি এই জুস নিয়মিত সাতদিন খান তাহলে অনেক উপকার পাবেন, এবং অবাক হয়ে যাবেন কিভাবে আপনার ভুড়ি আস্তে আস্তে কমে আসছে। আশা করি বিষয়টি আপনি সুন্দরভাবে বুঝতে পেরেছেন।
ড্রাগন ফল কত টাকা কেজি
এতক্ষণ আমরা জানলাম ড্রাগন ফলের খোসার উপকারিতা, আমরা পোস্টটির এই অংশে জানতে চলেছি ড্রাগন ফল কত টাকা কেজি। আমাদের দেশের বাজারগুলোতে ড্রাগন ফল বিভিন্ন সময় বিভিন্ন দামে পাওয়া যায়। সেজন্য নির্ধারিত ভাবে ড্রাগন ফল কত টাকা কেজি এটা বলা যাবে না। কিন্তু সচরাচর ড্রাগন ফলের দাম ৬০০ টাকা কেজি হয়ে থাকে।
শেষ কথা | ড্রাগন ফল খাওয়ার নিয়ম | ড্রাগন ফলের উপকারিতা ও অপকারিতা
প্রিয় পাঠক, এতক্ষণ আমাদের সাথে থাকার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। আপনি নিশ্চয়ই এতক্ষণে জেনে গেছেন ড্রাগন ফল খাওয়ার নিয়ম এবং ড্রাগন ফলের উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে। তাই শেষ কথা হিসেবে আপনাকে একটা কথাই বলতে চাই, ড্রাগন ফলে যেহেতু প্রচুর পরিমাণে পুষ্টিগুণ রয়েছে, সেহেতু উক্ত বিষয় সম্পর্কে আমাদের সকলের জেনে রাখা উচিত। আশা করি এই আর্টিকেলটি আপনার কাছে অনেক ভালো লেগেছে এবং এই আর্টিকেলটি আপনার অনেক উপকারে আসবে।
তাই এই আর্টিকেলটি যদি আপনার কাছে ভালো লেগে থাকে অবশ্যই আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন। তাহলে আপনার মাধ্যমে আপনার বন্ধুরাও ড্রাগন ফল খাওয়ার নিয়ম এবং ড্রাগন ফলের উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে জানতে পারবে, তারাও অনেক উপকৃত হবে। আর আমাদের ওয়েবসাইটে নিয়মিত ভিজিট বা ফলো করুন। কারণ আমরা এই ওয়েবসাইটে নিয়মিত নতুন নতুন ব্লগ পোস্ট বা আর্টিকেল পাবলিশ করে থাকি। আসসালামু আলাইকুম।
সাগর ম্যাক্স এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url