জনসংখ্যার দিক থেকে বাংলাদেশের অবস্থান কততম বিস্তারিত জানুন
প্রিয় বন্ধুরা, আপনারা নিশ্চয়ই জানতে চাচ্ছেন জনসংখ্যার দিক থেকে বাংলাদেশের অবস্থান কততম। তাই আমরা এই আর্টিকেলের মাধ্যমে আপনাদেরকে জানাবো জনসংখ্যার দিক থেকে বাংলাদেশের অবস্থান কততম। আমরা যেহেতু সকলেই বাংলাদেশে বসবাস করি সেহেতু আমাদের প্রত্যেকেরই জানা উচিত জনসংখ্যার দিক থেকে বাংলাদেশের অবস্থান কততম। শুধু তাই নয় জনসংখ্যার দিক দিয়ে বাংলাদেশ এশিয়ার কততম দেশ সেটাও জানা আমাদের খুবই জরুরী।
তবে বন্ধু চিন্তার কোন কারণ নেই আমরা এই আর্টিকেলের মাধ্যমে আপনাদেরকে বিস্তারিত ভাবে জানানোর চেষ্টা করব জনসংখ্যার দিক থেকে বাংলাদেশের অবস্থান কততম এবং জনসংখ্যার দিক দিয়ে বাংলাদেশ এশিয়ার কততম দেশ। তো চলুন বন্ধু আমরা এখনই জেনে নেওয়ার চেষ্টা করি জনসংখ্যার দিক থেকে বাংলাদেশের অবস্থান কততম এবং জনসংখ্যার দিক দিয়ে বাংলাদেশ এশিয়ার কততম দেশ।
পোস্ট সূচিপত্রঃ জনসংখ্যার দিক থেকে বাংলাদেশের অবস্থান কততম
ভূমিকা | জনসংখ্যার দিক থেকে বাংলাদেশের অবস্থান কততম
আমাদের মধ্যে অনেকে আছেন যাদের মাঝেমধ্যে মনে হয় বর্তমানে বাংলাদেশের জনসংখ্যা কত কিংবা বাংলাদেশ সম্পর্কে কিছু অজানা তথ্য জেনে নেওয়া দরকার। মূলত তাদের উদ্দেশ্যে আমরা এ পোস্টটি সুন্দরভাবে সাজানোর চেষ্টা করেছি। বাংলাদেশের জনসংখ্যা কত এবং বাংলাদেশ সম্পর্কে কিছু অজানা তথ্য ছাড়াও এ প্রশ্নের মাধ্যমে আমরা বাংলাদেশ বিষয়ে আরো বিভিন্ন ধরনের বিষয় নিয়ে আলোচনা করেছি।
তাই আপনি যদি এই পোস্টটি স্টেপ বাই স্টেপ মনোযোগ সহকারে পড়েন, তাহলে যে সকল বিষয়গুলো জানতে পারবেন সেগুলো হল বাংলাদেশের জনসংখ্যা কত, জনসংখ্যার দিক থেকে বাংলাদেশের অবস্থান কততম, জনসংখ্যার দিক দিয়ে বাংলাদেশ এশিয়ার কততম দেশ, ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের আয়তন কত ছিল, বাংলাদেশের আয়তন কত বর্গমাইল এবং বাংলাদেশ সম্পর্কে কিছু অজানা তথ্য। তাই বন্ধু চলুন দেরি না করে এ বিষয়গুলো সম্পর্কে আমরা বিস্তারিত ভাবে জেনে আসার চেষ্টা করি।
আশা করি এই পোস্টটি করতে আপনার অনেক ভালো লাগবে। এবং এই পোস্টটি আপনার অনেক উপকারে আসবে। আপনি অবশ্যই এই পোস্টটি স্টেপ বাই স্টেপ পয়েন্টগুলো পড়ার চেষ্টা করবেন মনোযোগ দিয়ে। কারণ কোন পয়েন্ট যদি আপনি মিসিং করেন তাহলে এই পোস্টটি পড়ে খুব একটা মজা পাবেন না। তাই মনোযোগ দিয়ে পয়েন্টগুলো করার চেষ্টা করুন আর জানতে থাকো এই সমস্ত বিষয়গুলো সম্পর্কে।
বাংলাদেশের জনসংখ্যা কত ২০২৩
আমাদের মধ্যে অনেকে আছেন যারা মাঝেমধ্যেই বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়াতে সার্চ করেন, বাংলাদেশের জনসংখ্যা কত সে বিষয়ে। আর সার্চ করবই না কেন বাংলাদেশ আমাদের নিজের দেশ, এই দেশের খোঁজ খবর রাখা আমাদের সকলেরই উচিত। তাই আশা করি পোস্টটির এ অংশটুকু পড়ার মাধ্যমে আপনি জানতে পারবেন বাংলাদেশের জনসংখ্যা কত।
২০২২ সালে বাংলাদেশের পরিসংখ্যান ব্যুরোর গৃহগণনা ও জনশুমারি করা হয়েছিল। কিন্তু বর্তমান সময়ে বাংলাদেশের জনসংখ্যা প্রায় ১৬ কোটি ৫১ লাখ ৫৮ হাজার ৬১৬ জন। পরিসংখ্যাই বাংলাদেশের নারীর সংখ্যা হল ৮ কোটি ৩৩ লাখ ৪৭ হাজার ২০৬ জন। এবং পরিসংখ্যায় বাংলাদেশের পুরুষের সংখ্যা হল ৮ কোটি ১৭ লাখ ১২ হাজার ৮২৪ জন।
জনসংখ্যার দিক থেকে বাংলাদেশের অবস্থান কততম
আপনারা যারা জানতে চান জনসংখ্যার দিক থেকে বাংলাদেশের অবস্থান কততম। তারা পোস্টটির এ অংশ থেকে জেনে নিন জনসংখ্যার দিক থেকে বাংলাদেশের অবস্থান কততম। জনসংখ্যার দিক থেকে বাংলাদেশের অবস্থান "অষ্টম বৃহত্তম"। যদিও বা আমাদের এই বাংলাদেশটি সারা বিশ্বে আয়তনের দিক থেকে ৯২ তম। তবুও ছয়টি ক্ষুদ্র দ্বীপ এবং নগর রাষ্ট্রের পরে বিশ্বের সবচেয়ে ঘনবসতিপূর্ণ বা ঘন জনসংখ্যা পণ্য এই বাংলাদেশ।
শুধুমাত্র ছাপান্ন হাজার বর্গ মাইলের ও কমে ক্ষুদ্র আয়তনের বাংলাদেশটি প্রক্কলিত ২০১৮ সালের বাংলাদেশের জনসংখ্যা ছিল প্রায় ১৮ কোটির কিছু বেশি। সুতরাং এখান থেকে যা বুঝতে পারলাম প্রতি বর্গমাইলে জনবসতির সংখ্যা ছিল প্রায় ২,৮৮৯ জন আর প্রতি কিলোমিটারে প্রায় ১,৮৪০ জন ছিল। এছাড়াও বাংলাদেশের জনসংখ্যার প্রায় ৯৯% মানুষের ভাষা হল মাতৃভাষা। এবং সাক্ষরতার হার ৭৫.২ শতাংশ। আশা করি বিষয়টি আপনি সুন্দর ভাবে বুঝতে পেরেছেন।
জনসংখ্যার দিক দিয়ে বাংলাদেশ এশিয়ার কততম দেশ
আমরা এতক্ষণ জানলাম জনসংখ্যার দিক থেকে বাংলাদেশের অবস্থান কততম। এখন আমরা আর্টিকেলের এই অংশে জানবো জনসংখ্যার দিক দিয়ে বাংলাদেশ এশিয়ার কততম দেশ। আমরা সকলেই জানি দক্ষিণ এশিয়ার একটি দেশ হলো বাংলাদেশ। এবং এ দেশটি এশিয়ার মধ্যে অবস্থান করছে ২৭ তম স্থানে।
কারণ প্রায় ৫৭,৩২১ বর্গমাইল আয়তনের জন্য। কিন্তু যদি আমরা জনসংখ্যার দিক থেকে বাংলাদেশকে বিবেচনা করি তাহলে জনসংখ্যার দিক থেকে বাংলাদেশ এশিয়ার পঞ্চম স্থানে রয়েছে। যা প্রায় ১ কোটি ৬৮ লাখ ২০ হাজার জনসংখ্যা যা এশিয়ার জনসংখ্যার প্রায় ৩.৬১৭ শতাংশ। এবং বাংলাদেশ জিডিপির জন্য এশিয়ায় প্রায় ১৪ তম স্থানে রয়েছে যেটি $ ৬২৮.৪ বিলিয়ন মার্কিন ডলার।
এছাড়াও বাংলাদেশের সাংবিধানিক নাম হচ্ছে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ। এবং এ দেশটি সারা বিশ্বের সবচাইতে জনবহুল দেশগুলির মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান অষ্টম। কিন্তু আয়তন হিসাব করলে দেখা যায় বাংলাদেশের অবস্থান সারা বিশ্বের মধ্যে ৯২ তম।
১৯৭১ সালে বাংলাদেশের আয়তন কত ছিল
১৯৭১ সালে বাংলাদেশের আয়তন ছিল প্রায় ১ লক্ষ ৪৭ হাজার ৫৭০ বর্গ কিলোমিটার কিন্তু যখন ছিটমহল বিনিময় হয়েছিল তখন বাংলাদেশের আয়তন ছিল প্রায় ১ লক্ষ ৪৭ হাজার ৬১০ বর্গ কিলোমিটার। যেহেতু আমরা অনেকেই জানি ২০৭১ সালের আগে পূর্ব পাকিস্তান নামে পরিচিত ছিল এ বাংলাদেশ। সেজন্য বলা যায় পূর্ব পাকিস্তানের আয়তন ছিল প্রায় ১ লক্ষ ৪৭ হাজার ৫৭০ কিলোমিটার।
আরো পড়ুনঃ রাজশাহী বিভাগের জেলা সমূহ
তবে পূর্ব পাকিস্তান বা বাংলাদেশের সঙ্গে ত্রিপুরা অথবা বিহার ছিল না। যখন ১৯৪৭ সালে দেশ ভাগ হয়েছিল, সে সময়ে বর্তমান বাংলাদেশ ছিল পূর্ব পাকিস্তান হিসেবে এবং অবিভক্ত ইন্ডিয়া বা ভারত থেকে মূলত আলাদা হয়ে গিয়েছিল। বিহার ও ত্রিপুরা তখনই ১৯৫০ সালে ভারতীয় যুক্তরাষ্ট্রে যোগদান করেছিলেন। সেজন্য ত্রিপুরা এবং বিহার বাংলাদেশের অধীনে থাকার কোন প্রকার প্রশ্ন আসে না বলে আমরা মনে করি।
বাংলাদেশের আয়তন কত বর্গমাইল
বাংলাদেশের আয়তন ৫৬ হাজার ৯৭৭ বর্গমাইল। আমরা হয়তো অনেকেই জানিনা বাংলাদেশের আয়তন এখন প্রায় প্রতিনিয়ত বেড়েই চলেছে। তাই আমরা যদি ছিটমহলসহ প্রায় ১ লক্ষ ৪৭ হাজার ৬১০ এর সঙ্গে ১৬ হাজার যুক্ত করি তাহলে বর্তমান সময়ে বাংলাদেশের আয়তন হবে প্রায় ১ লক্ষ ৪৯ হাজার ২১০ বর্গ কিলোমিটার।
যদি আমরা সকলেই বাংলাদেশের পুরাতন হিসাব করি তাহলে হবে প্রায় ৫৬ হাজার বর্গমাইল বা ১ লক্ষ ৪৭ হাজার ৫৭০ বর্গ কিলোমিটার। আশা করি বিষয়টি সুন্দরভাবে বুঝতে পেরেছেন।
বাংলাদেশ সম্পর্কে কিছু অজানা তথ্য
আমরা এতক্ষণ জানলাম বাংলাদেশের আয়তন কত বর্গমাইল। এখন আমরা আর্টিকেলের এই অংশে জানবো বাংলাদেশ সম্পর্কে কিছু অজানা তথ্য। যেহেতু সকলে আমরা বাংলাদেশে বসবাস করি, সেহেতু আমাদের সকলেরই জানা উচিত বাংলাদেশ সম্পর্কে কিছু অজানা তথ্য। তাহলে চলুন আমরা জেনে নিন বাংলাদেশ সম্পর্কে কিছু অজানা তথ্য সম্পর্কে।
- আপনি কি জানেন আমাদের এই বাংলাদেশের কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত গোটা পৃথিবীর মধ্যে সবচাইতে লম্বা এবং অটুট সমুদ্র সৈকত। এবং প্রতি বছরের লক্ষ লক্ষ মানুষ সারা বিশ্ব থেকে ভ্রমণ করতে কক্সবাজারে আসে।
- বাংলাদেশ কৃষি নির্ভরশীল দেশ
- বাংলাদেশের জাতীয় পাখি দোয়েল।
- ইন্দোনেশিয়া ও পাকিস্তানের পরে আমাদের এই বাংলাদেশ টিম তৃতীয় বৃহত্তম মুসলিম দেশ হিসেবে বিবেচিত।
- প্রায় ৭০০টিরো বেশি প্রবাহিত হয়েছে আমাদের বাংলাদেশের, এছাড়াও বিভিন্ন খাল বিল বিদ্যমান আছে। আর সেজন্যই মূলত বাংলাদেশকে নদীমাতৃক দেশ হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
- সারা বিশ্বের বৃহত্তম পার্লামেন্টের মধ্যে অন্যতম হলো বাংলাদেশের পার্লামেন্ট। কারণ বাংলাদেশের পার্লামেন্ট প্রায় ২০০ একর জমির উপরে গড়ে উঠেছে।
- প্রাচীনকালে গঙ্গা হৃদয় বলা হতো বাংলাদেশকে।
- আমাদেরই বাংলাদেশটি বর্তমান সময়ে বিশ্বের বেশ কিছু বিষয়ে এগিয়ে আছে বা শীর্ষ স্থানে রয়েছে। আমরা সকলেই জানি বাংলাদেশের জনসংখ্যার বিশ্বের নবম তম স্থানে রয়েছে।সেজন্যই মূলত বাংলাদেশ প্রথম ১০ এ থাকাটা দাবি রাখে। এছাড়াও পাট রপ্তানি, ধান উৎপাদন, আলু, তৈরি পোশাক, চিংড়ি, চা, মৎস্য ইত্যাদি অনেক কিছুতেই আমাদের এই বাংলাদেশ শীর্ষস্থানে রয়েছে।
- বাংলাদেশের প্রধান খাদ্য ভাত।
- বাংলাদেশের মুদ্রা হলো টাকা এবং সরকারি ভাষা হল বাংলা।
- আমাদের এই বাংলাদেশ টি সংস্কৃতি, ঐতিহ্য ও ইতিহাসের জন্য বেশি পরিচিত।
- ১৬০ মিলিয়নেরও বেশি বাংলাদেশের জনসংখ্যা, সেজন্য বাংলাদেশ বিশ্বের চতুর্থতম জনবল দেশ হিসেবে পরিচিত।
- দক্ষিণ এশিয়ায় অবস্থিত একটি দেশ হলো বাংলাদেশ, মায়ানমার ও ভারতের সীমান্ত ভেসে বাংলাদেশের অবস্থান।
- বাংলাদেশের জাতীয় পশু রয়েল বেঙ্গল টাইগার।
- বাংলাদেশের অর্থনৈতিক প্রধান চালক হচ্ছে গার্মেন্টস এবং টেক্সটাইল।
- শুধু তাই নয় সুস্বাদু খাবারের জন্য বাংলাদেশ অনেক পরিচিত, যেমন বিরিয়ানি, মাংস, মাছ এবং বিভিন্ন ধরনের শাকসবজি দিয়ে তৈরি তরকারি।
- আমাদের এই বাংলাদেশে মৌসুমী বন্যা, ঘূর্ণিঝড়, নদী ভাঙ্গন ইত্যাদি প্রাকৃতিক দুর্যোগের ইতিহাস আছে।
- প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের জন্য বাংলাদেশ বেশ পরিচিত। যার মধ্যে রয়েছে সুন্দরবন, যা রয়েল বেঙ্গল টাইগার এর স্থান। এছাড়াও রয়েছে কক্সবাজার যেটি বিশ্বের দীর্ঘতম নিরবচ্ছিন্ন সমুদ্র সৈকত হিসেবে সবার কাছে পরিচিত।
- তাছাড়া বর্তমান সময়ে আমাদের এ বাংলাদেশ ডিজিটাল বাংলাদেশ যার মাধ্যমে দরিদ্র ক্রমশহয় হ্রাস পাচ্ছে এবং জীবনযাত্রার মান উন্নয়ন হচ্ছে।
শেষ কথা | জনসংখ্যার দিক থেকে বাংলাদেশের অবস্থান কততম
প্রিয় পাঠক, এতক্ষণ আমাদের সাথে থাকার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। আপনি নিশ্চয়ই এতক্ষণে জেনে গেছেন জনসংখ্যার দিক থেকে বাংলাদেশের অবস্থান কততম। শেষ কথা হিসেবে আপনাকে একটা কথাই বলতে চাই আমরা কিন্তু সবাই বাংলাদেশি মানুষ সেও তো আমাদের উক্ত বিষয় সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে ধারণা নেওয়া উচিত।
তাছাড়া কোন দেশের জনসংখ্যা স্থির হয়ে থাকে না কখনো বাড়ে কখনো কমে। শুধু জনসংখ্যা বাড়লে হবে না জনসংখ্যা বাড়ার পাশাপাশি অবশ্যই কর্মস্থল বাড়াতে হবে। তবে যাই হোক আমাদের বাংলাদেশে এখন আগের তুলনায় অনেক ভালো আছে কারণ আগে মানুষ এক মুঠো ভাত খাওয়ার জন্য অনেক কষ্ট করেছে।
আরো পড়ুনঃ দৈনন্দিন জীবনে ফিটনেসের গুরুত্ব
কিন্তু এখন এক মুঠো ভাতের জন্য অনেক কষ্ট করতে হয় না। আশা করা যায় আমাদের এই বাংলাদেশটি সামনের দিকে যত আগাবে উন্নতি আনবে। আশা করি পোস্টটি আপনার কাছে ভালো লেগেছে এবং এই পোস্টটি আপনার অনেক উপকারে আসবে। তাই এ পোস্টটি যদি আপনার কাছে ভালো লেগে থাকে অবশ্যই আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করতে ভুলবেন না।
কারণ আপনার বন্ধুরাও আপনার মাধ্যমে যানতে পারবে জনসংখ্যার দিক থেকে বাংলাদেশের অবস্থান কততম। আর নিয়মিত আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট বা ফোলো করার চেষ্টা করুন। কেননা আমরা এই ওয়েবসাইটে নিয়মিত নতুন নতুন ব্লক পোস্ট বা আর্টিকেল পাবলিশ করে থাকি। অবশ্যই সবসময় ভালো থাকার চেষ্টা করবেন, আসসালামু আলাইকুম।
সাগর ম্যাক্স এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url