দৈনন্দিন জীবনে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির ব্যবহার
প্রিয় পাঠক, আপনি নিশ্চয়ই জানতে চাচ্ছেন দৈনন্দিন জীবনে তথ্য ও যোগাযোগ
প্রযুক্তির ব্যবহার সম্পর্কে। তাই আমরা দৈনন্দিন জীবনে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির
ব্যবহার সম্পর্কে আর্টিকেলের মাধ্যমে বিস্তারিত ভাবে আলোচনা করব। আপনি যদি আমাদের
এই আর্টিকেলটি সম্পন্ন মনোযোগ সহকারে পড়েন তাহলে দৈনন্দিন জীবনে তথ্য ও যোগাযোগ
প্রযুক্তির ব্যবহার সম্পর্কে বিভিন্ন বিষয় জানতে পারবেন। দৈনন্দিন জীবনে তথ্য ও
যোগাযোগ প্রযুক্তির ব্যবহার ছাড়াও এই আর্টিকেলের মাধ্যমে জানতে পারবেন তথ্য ও
যোগাযোগ প্রযুক্তি কোথায় কোথায় ব্যবহার করা হয় সে বিষয়ে।
এখন যতদিন যাচ্ছে ততই তথ্য যোগাযোগ প্রযুক্তির ব্যবহার বৃদ্ধি পাচ্ছে সবার মাঝে।
সেজন্য আমাদের প্রত্যেকেরই জানা উচিত দৈনন্দিন জীবনে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির
ব্যবহার গুলো সম্পর্কে। তাই আপনি যদি না জানেন দৈনন্দিন জীবনে তথ্য যোগাযোগ
প্রযুক্তি ব্যবহার। তাহলে আমাদের এই আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ পড়ার মাধ্যমে এখনই জেনে
নিন দৈনন্দিন জীবনে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির ব্যবহার সম্পর্কে। আশা করি এই
আর্টিকেলটি আপনার অনেক উপকারে আসবে। তো আর দেরি না করে আমরা ঝটপট জেনে নেওয়ার
চেষ্টা করি দৈনন্দিন জীবনে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির ব্যবহার সম্পর্কে।
পোস্ট সূচিপত্রঃ দৈনন্দিন জীবনে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির ব্যবহার
ভূমিকা
আমাদের মধ্যে অনেকেই আছেন যারা জানতে চান, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি কোথায়
কোথায় ব্যবহার করা হয় সে সম্পর্কে। আসলে আমাদের দৈনন্দিন জীবনে সকল ক্ষেত্রেই
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির ব্যবহার রয়েছে। সারা বাংলাদেশে এমন কোন জায়গা খুঁজে
পাওয়া যাবে না, যেখানে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির ব্যবহার নেই। আপনি আশেপাশে
যেখানে তাকাবেন না কেন সেখানেই তথ্যপ্রযুক্তির ব্যবহার রয়েছে।
তাই আমরা এই পোস্টটির মাধ্যমে বিস্তারিত ভাবে জানবো, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি
কোথায় কোথায় ব্যবহার করা হয়। এছাড়াও এই পোস্টটির মাধ্যমে আমরা জানতে পারবো,
প্রযুক্তি বলতে কী বোঝায়, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি কি কি, দৈনন্দিন জীবনে
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির ব্যবহার, কোন কোন খাতে আইসিটি ব্যবহার করা হয়।
তাহলে চলুন এ সমস্ত বিষয়গুলো সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে জেনে আসার চেষ্টা করি।
প্রযুক্তি বলতে কি বোঝায়
কোন এক ব্যক্তির আবিষ্কার করা উপকরণ বা উপাদান এবং সেসব উপকরণ ব্যবহারের প্রয়োজনীয় প্রয়োগিক জ্ঞানকে প্রযুক্তি বলা হয়ে থাকে। কেননা একটি ব্যক্তির টিকে থাকা এবং বিকাশের ক্ষেত্রে প্রযুক্তির অবদান সব থেকে বেশি।
প্রথম দিকের মানব সভ্যতার বিকাশের প্রযুক্তি হল
বিভিন্ন পশু-পাখি স্বীকার করার অস্ত্র এবং আগুনের আবিষ্কার ও বেঁচে থাকার জন্য
সেসবের ব্যবহার।
দুইটি বিশেষ বৈশিষ্ট্য থাকতে হয় যেকোনো প্রযুক্তির
- প্রতিবন্ধক বা কোন সমস্যার সমাধান করে।
- মানুষের জীবনকে সহজতর করে তুলতে সক্ষম।
সুতরাং, প্রযুক্তি বলতে কোন যন্ত্র বা প্রাকৃতিক উপাদানের আবিষ্কার এবং সে
সম্পর্কিত জ্ঞান ও দক্ষ ভাবে তা ব্যবহারের সাহায্যে জীবনের নানা সমস্যা
প্রতিবন্ধকতাকে সমাধানের মাধ্যমে জীবনকে সহজতর করে তোলার সক্ষমতাকেই বোঝানো হয়ে
থাকে।
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি কি কি
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি কি কি বলতে টেলিযোগাযোগ সম্প্রচার মিডিয়া, অডিও
ভিজুয়াল প্রসেসিং, বুদ্ধিমান বিল্ডিং ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম, নেটওয়ার্ক এবং
সিস্টেম ভিত্তিক নিয়ন্ত্রণ ও নিরীক্ষণের কার্য পরিচালনা করতে ব্যবহৃত সমস্ত
প্রযুক্তিকে বোঝানো হয়ে থাকে। সুতরাং, তথ্য আদান-প্রদান ও যোগাযোগের মাধ্যমে যে
প্রযুক্তি আমরা ব্যবহার করে থাকি সেটাই তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি।
(যেমনঃ রেডিও, টেলিভিশন, মোবাইল ফোন, লেপটপ, কম্পিউটার, ইন্টারনেট ইত্যাদি)। একটি
সার্বজনীন ভাবে গ্রহণযোগ্য শিক্ষা যন্ত্র হিসেবে কাজ করে তথ্যপ্রযুক্তি। যার
মাধ্যমে শিক্ষা ব্যবস্থায় কার্যকারিতা এবং দক্ষতা বৃদ্ধির জন্য পরিকল্পিত করা
হয়। সেজন্য শিক্ষা ক্ষেত্রে তথ্য প্রযুক্তিকে কাজে লাগিয়ে শিক্ষাদানের
জন্য কম্পিউটার ব্যবহার করা হয়ে থাকে।
এছাড়াও শিক্ষা ব্যবস্থায় যে সকল কাজকর্ম আছে সেগুলো আকর্ষণীয় করে তোলার জন্য
এবং শিক্ষার্থীদের আধুনিক টেকনোলজিতে দুঃখ করার জন্য পৃথিবী জুড়ে শিক্ষা
ব্যবস্থায় তথ্য প্রযুক্তি ব্যবহার নিয়োগ করা হয়। আমরা সকলেই জানি তথ্য এর
ইংরেজি অর্থ হচ্ছে ইনফরমেশন এবং প্রযুক্তি এর ইংরেজি অর্থ হচ্ছে টেকনোলজি,
তথ্যপ্রযুক্তি বলতে তথ্য সংগ্রহ তথ্য যাচাই সংরক্ষণ প্রক্রিয়াকরণ বিতরণী
আধুনিকীকরণ সম্পর্কযুক্ত প্রযুক্তিকে মূলত বলা হয়ে থাকে তথ্য
প্রযুক্তি। সুতরাং সাধারণ অর্থে তথ্য ব্যবস্থার সঙ্গে সম্পর্কযুক্ত
প্রযুক্তিকে তথ্যপ্রযুক্তি বলা হয়। শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলির তথ্য প্রযুক্তি
ব্যবহার নিযুক্ত করেছেন এক এক চাহিদার সঙ্গে পরিবর্তনশীল জনসংখ্যা মানিয়ে নিতে
জনসংখ্যা বিষয়ক পরিষেবা সরবরাহের জন্য।
তাই দুরাগত শিক্ষার ক্ষেত্রে ও বিভিন্ন কর্মসূচি বা পরিষেবা গ্রহণ করা হয়েছে
তথ্যপ্রযুক্তিকে কাজে লাগিয়ে। এছাড়াও ডাটা কমিউনিকেশন ব্যবস্থার সাথে
সংশ্লিষ্ট প্রযুক্তিকে যোগাযোগ প্রযুক্তি বলা হয়ে থাকে। আসলে তথ্য ও
যোগাযোগ প্রযুক্তির এক ধরনের একীভূত যোগাযোগ ব্যবস্থা ও টেলি যোগাযোগ কম্পিউটার
নেটওয়ার্ক
এবং তৎ সম্পর্কিত ইন্টারপ্রাইজ সফটওয়্যার মিডলওয়্যার তথ্য সংগ্রহ বা সংরক্ষণ
অডিও ভিডিও সিস্টেম ইত্যাদির সমন্বয়ে গঠিত এমন এক ধরনের ব্যবস্থা। যার
মাধ্যমে মূলত একজন ব্যবহারকারী ব্যক্তি অনেক সহজেই তথ্য
সংগ্রহ, সংরক্ষণ, সঞ্চালন এবং বিশ্লেষণ করতে পারে।
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি কোথায় কোথায় ব্যবহার করা হয়
বর্তমান সময়ে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি দ্বারা একক তার বা একক লিস্ক সিস্টেমের
মাধ্যমে টেলিফোন অডিও ভিজুয়াল ও কম্পিউটার নেটওয়ার্কের সমন্বয়ে প্রযুক্তিকে
প্রকাশ করা হয়ে থাকে। পূর্বে এ ধরনের কাজগুলো শুধুমাত্র কম্পিউটার ব্যবহার করে
করা হতো। কিন্তু বর্তমানে এখন মোবাইলে বিভিন্ন স্মার্ট ডিভাইস ব্যবহার করে
আইসিটির যেকোনো কাজ করা যায়।
একক লিস্ক সিস্টেমের মাধ্যমে টেলিফোন অডিও ভিজুয়াল এবং কম্পিউটার নেটওয়ার্কের
সমন্বয়ের ফলে বিশাল অংকের অর্থনৈতিক খরচ কমে গেছে। আইসিটি ডেভেল পয়েন্ট ইনডেক্স
বিশ্বব্যাপী আইসিটি ব্যবহার ও আইসিটিতে অংশগ্রহণ তুলনা ও বিন্যাস করে থাকে।
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি কোথায় কোথায় ব্যবহার করা হয়?
- শিক্ষা ক্ষেত্রে বিশাল অবদান রেখেছে প্রযুক্তি।
- সঠিক তথ্য সংরক্ষণ ও সরবরাহ করনে।
- যাতায়াতের সুবিধায়। এছাড়াও আরো বিভিন্ন কাজে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে।
- তথ্য প্রক্রিয়াকরণ প্রযুক্তিতে।
- তথ্য সংরক্ষণ প্রযুক্তিতে।
- তথ্য আদান-প্রদান বা তথ্য যোগাযোগ কম্পিউটার নেটওয়ার্ক, ইন্টারনেট, টেলি যোগাযোগ ইত্যাদি প্রযুক্তিতে।
- কৃষি ক্ষেত্রে।
- পরিবেশ ও আবহাওয়ার ক্ষেত্রে।
- চিকিৎসা ক্ষেত্রে।
- শিক্ষা ক্ষেত্রে।
দৈনন্দিন জীবনে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির ব্যবহার
এতক্ষণ আমরা জানলাম তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি কোথায় কোথায় ব্যবহার করা হয়। এখন
আমরা আর্টিকেলের এই অংশে জানবো দৈনন্দিন জীবনে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির ব্যবহার
সম্পর্কে। বর্তমানে এখন সারা বিশ্বে দৈনন্দিন জীবনে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির
ব্যবহার ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে।
সেজন্য আমাদের দৈনন্দিন জীবনে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির ব্যবহার করে থাকি।
সেগুলো সম্পর্কে আমরা পোস্টটির এই অংশে বিস্তারিত জানার চেষ্টা করব। এখন যেকোনো
সময় অনলাইন টিকিট সিস্টেমের মাধ্যমে ঘরের বাইরে বা স্টেশনে না গিয়েই ট্রেনের
এবং প্লেনের টিকিট কেনা যায় খুব সহজে।
অনলাইনে ইন্টারনেটের মাধ্যমে সকল ধরনের পত্রিকা যেগুলো ইন্টারনেটে থাকে সেগুলো
সুন্দরভাবে পড়া যায়। ইন্টারনেটের সহায়তায় ঘরে বসেই প্রয়োজনীয় পণ্যের অর্ডার
দেওয়া এবং বিল পরিশোধ করা যায়। এবং টাকা-পয়সা এক স্থান থেকে অন্য স্থানে অনেক
সহজে পাঠানো যায়। বিভিন্ন ধরনের বই পড়া বা ই-বুক সুবিধা পাওয়া যায়। শুধুমাত্র
দৈনন্দিন জীবনে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির ব্যবহার করার মাধ্যমে।
তাই আমরা নিচে কিছু দৈনন্দিন জীবনে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির ব্যবহার
সম্পর্কে জানব।
চিকিৎসা ক্ষেত্রে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির ব্যবহার
চিকিৎসা ক্ষেত্রে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির ব্যবহার অত্যন্ত ব্যাপক হিসেবে করা
হয়। যখনই পরিবারের কেউ যেমনঃ নানা নানি, দাদা-দাদী, মা বাবা
ইত্যাদি যে কেউ অসুস্থ হলে টেলিমেডিসিনের মাধ্যমে ডাক্তারের কাছ থেকে পরামর্শ
নেয়া যায় খুব সহজে। এবং অনলাইনে ডাক্তারের সেবা দ্রুত পাওয়া যায়।সেজন্য
আমাদের অনেক ক্ষেত্রেই খরচ কম হয়।
শিক্ষা ক্ষেত্রে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির ব্যবহার
দিন দিন শিক্ষা ক্ষেত্রে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির ব্যবহার বেড়েই
চলেছে। যেমন- বর্তমানে এখন ইন্টারনেট ব্যবহার করে অনলাইনে শিক্ষা ব্যবস্থা
চালু করা হয়েছে। এবং মোবাইল ফোনের মাধ্যমে ঘরে বসেই পরীক্ষার ফলাফল বা
রেজাল্ট জানা যাচ্ছে খুব সহজেই। এছাড়াও মোবাইল ফোন ব্যবহার করে টাকা
আদান-প্রদান করা যায়।
কিংবা অনলাইন ও ইন্টারনেট ব্যবহারে ঘরে বসে চাকরির দরখাস্ত করা যায় এবং পরীক্ষার
প্রবেশপত্র অনলাইন থেকে প্রিন্ট করা যায়। তাছাড়া যেকোনো সময় যেন
শিক্ষার্থীরা পড়াশোনা নিয়মিত করে সেজন্য, শিক্ষা মন্ত্রণালয় কর্তৃক
অ্যাসাইনমেন্টের ব্যবস্থা করা হয়েছে। সেক্ষেত্রে বলা যায়, শিক্ষা
ক্ষেত্রে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির ব্যবহার বৃদ্ধি পেয়েছে অনেক।
কৃষি ক্ষেত্রে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির ব্যবহার
কি সে ক্ষেত্রে তথ্য যোগাযোগ প্রযুক্তির ব্যবহার দিনকে দিন বেড়েই
চলেছে। বর্তমানে এখন কৃষকদের কোথাও যেতে হয় না যে কোন সমস্যার
জন্য। তারা ঘরে বসেই কৃষি বিষয়ক কর্মকর্তার সাথে খুব সহজেই যোগাযোগ করতে
পারে। তার ফলে তাদের সময় শ্রম অর্থ ইত্যাদি থেকে বেঁচে যায়।
তাছাড়া এখন কৃষকেরা যেকোনো বিষয়ের তথ্য ঘরে বসেই পেয়ে যাই। সেজন্য
কৃষকেরা আর্থিকভাবেও অনেক লাভবান হয়ে থাকে। তার ফলে যে কোন দেশের অর্থনৈতিক
অবস্থার উন্নতি ঘটানো যায়।
পরিবেশ এবং আবহাওয়ায় প্রযুক্তির ব্যবহার
পরিবেশ এবং আবহাওয়ার ক্ষেত্রে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির ব্যবহার দিন দিন বৃদ্ধি
পাচ্ছে। কেননা তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির সহায়তায় ঘরে বসে ইন্টারনেটের
মাধ্যমে দেশের পরিবেশ ও আবহাওয়া সম্পর্কে মানুষ বিস্তারিতভাবে জানতে
পারছে। যেমন বৃষ্টি, ঘূর্ণিঝড়, ভূমিকম্প ইত্যাদি পূর্বাভাস তথ্য
ও যোগাযোগ প্রযুক্তির সহায়তায় ঘরে বসে পাওয়া যায়। সেজন্যই মূলত বলা
যায়, আমাদের দৈনন্দিন জীবনের সাথে জড়িত তথ্য ও যোগাযোগ
প্রযুক্তির ব্যবহার।
কোন কোন খাতে আইসিটি ব্যবহার করা হয়
মূলত আইসিটির সেক্টরের মধ্যে, টেলি যোগাযোগ খাত এবং তথ্য প্রযুক্তি উভয়ই
অন্তর্ভুক্ত।এবং পরেরটির মধ্যে রয়েছে উৎপাদনশিল্প এবং পরিসেবা উভয় অন্তর্ভুক্ত।
পরবর্তী সমস্ত হার্ডওয়্যার ও সফটওয়্যার উৎপাদন এবং উন্নয়নশীল কোম্পানি
অন্তর্ভুক্ত।
শেষ কথা
প্রিয় পাঠক, এতক্ষণ আমাদের সাথে থাকার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। আপনি
নিশ্চয়ই এই পোস্টটির মাধ্যমে এতক্ষণে জেনে গেছেন, দৈনন্দিন জীবনে
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির ব্যবহার সম্পর্কে। আশা করি এ পোস্টটি আপনার অনেক
উপকারে আসবে। তাই এই পোস্টটি আপনার কাছে ভালো লেগে থাকলে আপনার বন্ধুদের সাথে
শেয়ার করুন।
আরো পড়ুনঃ ১০টি শিক্ষা প্রযুক্তির নাম
কারণ আপনার বন্ধুরাও আপনার মাধ্যমে জানতে পারবে দৈনন্দিন জীবনে তথ্য ও যোগাযোগ
প্রযুক্তির ব্যবহার সম্পর্কে। আর এরকম বিভিন্ন ধরনের নতুন নতুন আর্টিকেল বা ব্লক
পোস্ট নিয়মিত পেতে আমাদের সাথেই থাকুন, কেননা আমরা এই ওয়েবসাইটে নিয়মিত নতুন
নতুন ব্লগ পোস্ট বা আর্টিকেল পাবলিশ করে থাকি। তাছাড়াও আমরা এই ওয়েবসাইটে
প্রযুক্তি বিষয়ক বিভিন্ন পোস্ট বা আটিকের প্রকাশ করি। আসসালামুয়ালাইকুম।
সাগর ম্যাক্স এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url