পালং শাক খেলে কি হয় - পালং শাক খাওয়ার নিয়ম

প্রিয় বন্ধুরা, আবারও চলে এলাম, পালং শাক খেলে কি হয় এবং পালং শাক খাওয়ার নিয়ম সে বিষয় নিয়ে। তাই বন্ধু আপনি যদি অনেক আগ্রহের সাথে জানতে চান পালং শাক খেলে কি হয় এবং পালং শাক খাওয়ার নিয়ম। তাহলে এ পোস্টটি শুধুমাত্র আপনার জন্য, কারণ আমরা এই পোস্টটির মাধ্যমে খুবই সুন্দর ভাবে আলোচনা করার চেষ্টা করেছি পালং শাক খাওয়ার নিয়ম এবং পালং শাক খেলে কি হয় সে সম্পর্কে।
পালং শাক খেলে কি হয়
পালং শাক যেহেতু আমাদের শরীরের জন্য খুবই উপকারী, সেহেতু আমাদের কমবেশি প্রত্যেকেরই জানা উচিত পালং শাক খাওয়ার নিয়ম এবং পালং শাক খেলে কি হয়। তো বন্ধু চলুন আর দেরি করছি না ঝটপট আমরা জেনে আসি এ সকল বিষয় সম্পর্কে। তবে আপনাকে আর একটা কথা বলতে চাই, অবশ্যই বন্ধু এই পোস্টটি আপনি সম্পূর্ণ প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়ার চেষ্টা করবেন। আশা করি এই পোস্টটির মাধ্যমে আপনি, পালং শাক খেলে কি হয় এবং পালং শাক খাওয়ার নিয়ম ছাড়াও পালং শাকের আরো অন্যান্য বিষয়গুলি জানতে পারবেন।
পোস্ট সূচিপত্রঃ পালং শাক খেলে কি হয় - পালং শাক খাওয়ার নিয়ম

ভূমিকা | পালং শাক খেলে কি হয় | পালং শাক খাওয়ার নিয়ম

শাক মানেই শরীরের পুষ্টিগুণ। আর সেটা যদি হয় পালং শাক তাহলে তো কোন কথাই নেই। আমরা বাঙালি জাতি সকলেই শাক খেতে খুবই পছন্দ করি। আর শাক খেতে পছন্দ হওয়ার মূল কারণ হচ্ছে শাকে থাকে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন, যা আমাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে। শুধু তাই নয় ক্যান্সারের মতো মরণবিধি রোগ থেকেও শুধুমাত্র শাক খাওয়ার মাধ্যমে মুক্তি পাওয়া যায়। তাই আমাদের সকলের উচিত খাদ্যের তালিকায় নিয়মিত শাক রাখার।

সেজন্যই বন্ধু পালং শাক ও তার কোন বিপরীত নয়, পালং শাকেও রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন যা আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিতে সহায়তা করে থাকে। এর পাশাপাশি আমাদের শরীরের পুষ্টি বাড়াতেও বেশ ভূমিকা পালন করে থাকে পালং শাক। সে জন্যই বন্ধু আমরা এই পোস্টটি সুন্দরভাবে আলোচনা করেছি পালং শাক খেলে কি হয় এবং পালং শাক খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে। শুধু তাই নয়,

এছাড়াও এই পোস্টটির মাধ্যমে আপনি যে সকল বিষয় সম্পর্কে জানতে পারবেন সেগুলো হলোঃ পালং শাকে কোন ভিটামিন থাকে, পালং শাক এর উপকারিতা ও অপকারিতা, পালং শাকের রেসিপি এবং পালং শাকের বীজ। এ সমস্ত বিষয়গুলোর জানার জন্য আপনাকে অবশ্যই সকল পয়েন্টগুলো পড়তে হবে। আপনি যদি কোন পয়েন্ট মিস করেন, তাহলে এই পোস্টটি পড়ে আপনি খুব একটা মজা পাবেন না এবং অনেক কিছু মিসিং করে যাবেন। তো বন্ধু চলুন দেরী না করে এ পোস্টটি পড়তে থাকুন।

পালং শাকে কোন ভিটামিন থাকে

পালং শাক শীতকালীন সবজি। পালং শাক যেমন খেতে মজা তেমনি আমাদের শরীরের জন্য অনেক গুনাগুন। শরীর সুস্থ সবল রাখার জন্য পালং শাক বেশ ভূমিকা রাখে, তাছাড়া রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে থাকে পালংশাক। পালংশাকে হয়েছে প্রচুর পরিমাণে (ভিটামিন এ, বি, সি, ই, আইরন)। তবে আমরা যদি ১০০ গ্রাম পালং শাকের হিসাব করি তাহলে যা পাবঃ

প্রতি ১০০ গ্রাম পালন শাকে যে সকল উপাদান গুলো পাব সেগুলো হল
  • প্রোটিনের পরিমাণ রয়েছে ২.০ গ্রাম।
  • কার্বোহাইড্রেট এর পরিমাণ ২.৮ গ্রাম।
  • আয়রনের পরিমাণ ১১.২ মিলিগ্রাম।।
  • নিকোটেনিক এসিড এর পরিমাণ ০.৫ মিলিগ্রাম।
  • ফসফরাসের পরিমাণ ২০.৩ মিলিগ্রাম।
  • অক্সালিক এসিডের পরিমাণ ৬৫২ মিলিগ্রাম।
  • ক্যালসিয়ামের পরিমাণ ৭৩ মিলিগ্রাম।
  • পটাশিয়ামের পরিমাণ ২০৮ মিলিগ্রাম।
  • আঁশের পরিমাণ ০.৭ গ্রাম।
  • এতে ভিটামিন এ এর পরিমাণ ৯৩০০ আইইউ।
  • ভিটামিন সি এর পরিমাণ ২৭ মিলিগ্রাম।
  • রিবোক্লোবিনের পরিমাণ ০.০৮ মিলিগ্রাম।
  • থায়ামিনের পরিমাণ রয়েছে ০.০৩ মিলিগ্রাম।

পালং শাক খাওয়ার নিয়ম

পালং শাকে যেহেতু প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন রয়েছে সেহেতু আমাদের অবশ্যই পালং শাক খাওয়ার নিয়মও জেনে রাখা উচিত। যদি আপনি অনিয়মে পালং শাক খান তাহলে আপনার অনেক ক্ষতিও হতে পারে, সেজন্য অবশ্যই নিয়ম অনুসারে পালং শাক খাওয়ার চেষ্টা করবেন। তাহলে চলুন ঝটপট জেনে নেওয়া যাক পালং শাক খাওয়ার নিয়ম গুলো। আপনি যেভাবে খেলে সব থেকে উপকার বেশি পাবেন, সেই নিয়মগুলো আপনার সামনে উপস্থাপন করার চেষ্টা করব।
  • আপনি পালং শাকে কখনো পানি দিয়ে জাল দেবেন না, পালং শাকের জলেই যেন তা সিদ্ধ হয়ে যায়। সে ক্ষেত্রে যদি সিদ্ধ না হয় তাহলে আপনি অল্প পরিমাণে পানি দিতে পারেন। পালং শাকিল রান্নার পর যেন কোনভাবে বাড়তি পানি না দেওয়া হয়। কারণ আপনি যদি পালং শাক রান্নার পর জল গুলো ফেলে দেন, তাহলে ওই জলের সঙ্গেই পুষ্টি উপাদানগুলো বেরিয়ে যাবে।
  • বিভিন্ন ধরনের তরকারির সঙ্গে পালং শাক খেতে পারেন অর্থাৎ পালং শাকের চচ্চড়ি, ডাটা এবং নরম বীজ সহ খেলে পালং শাকের উপকারিতা আরো বেড়ে যাবে সে সঙ্গে অন্য তরকারির গুণ এবং ভিটামিন যুক্ত হবে।
  • আপনি যদি ডালের সঙ্গে পালং শাক মিশিয়ে খেতে পারেন তাহলে উপকারটি একটু বেশি পাবেন। অর্থাৎ ডালের প্রোটিনে অ্যামিনো এসিড থাকে না তবে পালং শাকে থাকে। সেজন্য পালং শাক ও ডাল মিশিয়ে যদি রান্না করে খেতে পারেন তাহলে শরীরের পক্ষে বেশি উপকারী।

পালং শাক খেলে কি হয়

আমরা এখন পোস্টের এই অংশে জানতে চলেছি, পালং শাক খেলে কি হয়?। আমাদের দেশে যে সকল পুষ্টিগুণে ভরা শাকসবজি রয়েছে তার মধ্যে পালং শাকও একটি। এটি শীতকালীন সবজি। পালং শাকের চাষ গ্রাম অঞ্চলগুলোতে বেশি দেখা যায়। পালং শাক আপনি বাজারে স্বল্প দামে কিনতে পারবেন। আর পালং শাকে যে সকল পুষ্টি উপাদান গুলো আছে সেগুলো আমাদের শরীরের জন্য খুবই উপকারী।

কিন্তু কথা হল পালং শাক খেলে কি হয়? পালংশাকে রয়েছে উচ্চমাত্রার ম্যাগনেসিয়াম যা শরীরের রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে থাকে। শুধু তাই নয়, এতে আছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ, যা রক্তের শ্বেত কণিকা দেহকে বিভিন্ন সংক্রমণ এবং রোগ থেকে রক্ষা করে থাকে। ক্যান্সার প্রতিরোধেও বেশ ভূমিকা রাখে পালং শাক। এছাড়াও পালং শাকে আরো অনেক উপকার আছে,

সে উপকারগুলো আমরা নিচের অংশ থেকে জানবো কারণ আমরা নিচের অংশে আলোচনা করেছি পালং শাক এর উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে। আসলে পালং শাকের প্রচুর গুনাগুন, আপনি যদি আপনার খাদ্যের তালিকায় পালং শাক রাখতে পারেন তাহলে অনেক উপকার পাবেন। আশা করি বিষয়টি বুঝতে পেরেছেন।

পালং শাক এর উপকারিতা ও অপকারিতা

আমরা অস্থির এই অংশে জানতে চলেছি পালং শাক এর উপকারিতা ও অপকারিতা। আমরা প্রথমে জানবো পালং শাকের উপকারিতা এবং পরে জানব পালং শাকের অপকারিতা।

পালং শাকের উপকারিতা
  • চোখের জন্য বেশ উপকার পাবেন পালং শাক থেকে।
  • রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে থাকে পালং শাক।
  • পালং শাক হার্টের স্বাস্থ্য ভালো রাখতে সাহায্য করে।
  • হাড় মজবুত ও শক্ত রাখতে বেশ ভূমিকা রাখে পালং শাক।
  • পালং শাকে রয়েছে ২০টিরও বেশি ভিন্ন ধরনের ফ্ল্যাভোনয়েড যা ক্যান্সার প্রতিরোধেও পালং শাক বেশ সাহায্য করে থাকে।
  • যাদের ডায়াবেটিস আছে, তারা ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণের জন্য পালং শাক খেতে পারেন, উপকার পাবেন।
  • চোখের দৃষ্টি শক্তি বাড়ায় পালং শাক।
  • রক্তে থাকা শর্করার মাত্রা কমিয়ে থাকে পালংশাক।
  • কোষ্টকাঠিন্যের সমস্যা দূর করে পালং শাক।
  • হজম শক্তি বৃদ্ধিতে পালং শাক অনেক উপকারী।
  • ত্বক উজ্জ্বল ও ত্বকের স্বাস্থ্য ভালো রাখার জন্য পালং শাক নিয়মিত খেতে পারেন।
  • মস্তিষ্কে কার্য ক্ষমতা বৃদ্ধিতে পালং শাক সাহায্য করে থাকে।
  • পালং শাক দেহের ওজন নিয়ন্ত্রণ রাখতে সাহায্য করে থাকে।
  • হিমোগ্লোবিন বাড়াতে সাহায্য করে থাকে পালংশাক।
  • খিদে বাড়িয়ে থাকে পালং শাক।
পালং শাকের অপকারিতা
  • ফাইবারে মতো উপাদান রয়েছে পালন শাকে, সেজন্য অতিরিক্ত পরিমাণে পালং শাক খেলে পেট ফাঁপা ও বমি বমি ভাব হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। এছাড়াও পালং শাকে আছে বিটা ক্যারোটিন,(ফল এবং শাকসবজিতে পাওয়া ভিটামিন এ) ধূমপান ব্যক্তিদের ক্যান্সারের ঝুঁকি বাড়িয়ে দিতে পারে। পালং শাক পটাশিয়াম সমৃদ্ধ এবং অতিরিক্ত পরিমাণে পটাসিয়াম থাকায় ডায়রিয়ার হওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়।
  • পালং শাকে প্রচুর পরিমাণে অক্সালিক অ্যাসিড থাকে, সেজন্য কিডনিতে ক্যালসিয়াম অক্সালেট পাথর তৈরি করতে সাহায্য করে। পালং শাকের একটি উচ্চ পিউরিন উপাদান গাউট অথবা গাউটি অর্থ্রাইটিসকে বাড়িয়ে তুলতে সাহায্য করে। এর পাশাপাশি জয়েন্ট ব্যথা ফোলা ভাব ও প্রদাহ হতে পারে।
  • অতিরিক্ত পরিমাণে পালং শাক খাওয়াই হৃদরোগে ঝুঁকি বাড়ে।
  • গর্ভবতী মহিলাদের পালং শাক খাওয়া থেকে বেরিয়ে চলা উচিত, কারণ পেতে থাকা ভিটামিন এ উচ্চ পরিমাণ শিশুর জন্মগত বিকৃতি হওয়ার ঝুঁকি বাইরে থাকে।

পালং শাকের রেসিপি

এখন আমরা জানতে চলেছি পালং শাকের রেসিপি সম্পর্কে। পালং শাক দিয়ে খুবই সুন্দর ভাবে রেসিপি বানানো যায়, তাহলে চলুন ঝটপট আমরা পালং শাকের রেসিপি জেনে আসি।

উপকরণ গুলি দেখতে থাকুন ও পড়তে থাকুন

পালং শাক -  এক আটি

মসুরের ডাউল - আধা কাপ।

কচি পেঁয়াজ - এক টেবিল চামচ।

কচির ওষুধ - এক টেবিল চামচ।

শুকনা মরিচ - দুই পিস।

তেজপাতা - একটি বা দুটি।

কাঁচামরিচ - দুইটি।

লবণ - আপনার স্বাদমতো দিবেন।

মরিচের গুঁড়া - হাফ চা চামচ।

হলুদের গুঁড়া - হাফ চা চামচ।

ধোনের গুড়া - হাফ চা চামচ।

পাঁচফোড়ন - ১/২ চা চামচ।

তেল - ২ টেবিল চা চামচ।

প্রস্তুত প্রণালী দেখতে থাকুন ও পড়তে থাকুনঃ

প্রথমে আপনি ডাল আধা ঘন্টা মতো ভিজিয়ে রাখুন পানিতে। এবং পানিতে ডাল গুলো ভালো করে ধোয়ার পরে পানি ঝরিয়ে ফেলুন। তারপর হাঁড়িতে পানি দিয়ে চুলায় ডিম। যখনই দেখবেন পানির বলক উঠেছে তখন আধা চা চামচ লবণ দিয়ে দিন। যতক্ষণ না পর্যন্ত ডাল সিদ্ধ না হবে ততক্ষণ অপেক্ষা করুন। প্রায় আধা ঘন্টা পরে হলুদ, মরিচ এবং ধোনের গোড়া দিয়ে নেড়ে নিবেন।

তারপর পালং শাকের কচি দিয়ে ঢেকে দিন আপনার পাত্রটি। কিছুক্ষণ পরে দেখুন শাক সিদ্ধ হয়েছে কিনা। যদি সিদ্ধ হয়ে যায় তাহলে টমেটো টুকরা দিয়ে নেড়ে পাত্রটি নামিয়ে নিন। চুলায় আরেকটি বড়ই দিয়ে তেল গরম করে ফেলুন। তারপর পাঁচফোড়ন দিয়ে নাড়তে থাকুন। যখনি দেখবেন হেনা উঠছে তখন আপনি শুকনো মরিচ ও তেজপাতা দিয়ে দিন। পেয়াজ কচি দিয়ে লাল না হওয়া পর্যন্ত নাড়াতে থাকুন।
যখনই দেখবেন পেঁয়াজ লাল হয়ে গেছে তখনই রসুন কুচি দিয়ে দিন। তারপর সেই সিদ্ধ করা পালন শাক থেকে খানিকটা অংশ দিয়ে দিন পাশের কড়াইয়ে। যখনই সুন্দর গন্ধ বের হবে, তখনই কড়াইয়ের মিশ্রণ পালং শাক ও ডালের সাথে মিশিয়ে নিন। আসতো কাঁচা মরিচ দিয়ে ঢাকনা দিয়ে ঢেকে। চুলা বন্ধ করে ফেলুন। দুই থেকে পাঁচ মিনিট পর গরম গরম পরিবেশন করুন ডাল দিয়ে পালং শাক।

শেষ কথা | পালং শাক খেলে কি হয় | পালং শাক খাওয়ার নিয়ম

প্রিয় পাঠক, এতক্ষণ আমাদের সাথে থাকার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। যেহেতু আমরা সকলেই পালং শাক খেতে খুবই পছন্দ করে থাকি এবং পালং শার্ট আমাদের শরীরের অনেক উপকার করে থাকে, সেহেতু আমাদের সকলের উচিত উক্ত বিষয় সম্পর্কে জানার। আশা করি এ পোস্টটি আপনার কাছে অনেক ভালো লেগেছে, এবং এ পোস্টটি আপনার অনেক উপকারে আসবে। তাই এই পোস্টটি যদি আপনার কাছে ভালো লেগে থাকে,

তাহলে অবশ্যই আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করতে ভুলবেন না। আপনার মাধ্যমে আপনার বন্ধুরা জানতে পারবে, পালং শাক খাওয়ার নিয়ম এবং পালং শাক খেলে কি হয়। আর অবশ্যই আমাদের এই ওয়েবসাইটে নিয়মিত ভিজিট বা ফোলো করুন, কারণ আমরা এই ওয়েবসাইটে নিয়মিত নতুন নতুন ব্লক পোস্ট বা আর্টিকেল পাবলিশ করে থাকি। আসসালামু আলাইকুম।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

সাগর ম্যাক্স এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url