নির্দেশনামূলক পরিকল্পনার উপাদান কি কি - শিক্ষা পরিকল্পনার ধারণা কি

আপনারা যারা, জানতে চান নির্দেশনামূলক পরিকল্পনার উপাদান কি কি? এবং শিক্ষা পরিকল্পনার ধারণা কি? সে সম্পর্কে। তাদের জন্য আজকের এই আর্টিকেলটি সাজানো হয়েছে। আমরা এই আর্টিকেলের মাধ্যমে আপনাদেরকে জানাবো নির্দেশনামূলক পরিকল্পনার উপাদান কি কি ও শিক্ষা ব্যবস্থাপনার ৮টি প্রধান উপাদান কি কি এবং শিক্ষা পরিকল্পনার ধারণা কি।
নির্দেশনামূলক-পরিকল্পনার-উপাদান-কি-কি
এই এগুলো বিষয় সম্পর্কে আমরা এই পোস্টটির মাধ্যমে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করেছি। এছাড়াও আপনি আরো জানতে পারবেন শিক্ষা পরিকল্পনার ধারণা কি, বাংলাদেশে পরিকল্পনা কমিশন কত সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। আশা করি এই পোস্টটি আপনার অনেক উপকারে আসবে। তাহলে চলুন দেরি না করে বিস্তারিত ভাবে জেনে আসি নির্দেশনামূলক পরিকল্পনার উপাদান কি কি এবং শিক্ষা পরিকল্পনার ধারণা কি সম্পর্কে।
পোস্ট সূচীপত্রঃ নির্দেশনামূলক পরিকল্পনার উপাদান কি কি - শিক্ষা পরিকল্পনার ধারণা কি

ভূমিকা | নির্দেশনামূলক পরিকল্পনার উপাদান কি কি | শিক্ষা পরিকল্পনার ধারণা কি

নির্দেশনার ধারণাটি বিগত কয়েক দশকে অভাবনীয় পরিবর্তন ঘটেছে। বর্তমানে এখন নির্দেশনা শিক্ষা ক্ষেত্রে ছাড়াও বিভিন্ন রাজনীতি ক্রীড়া এবং আরো অনেক ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ হয়ে গেছে। এবং নির্দেশনার সামাজিক গুরুত্ব অনুসারে এর ব্যবহার দূরত্ব হারে বেড়ে চলেছে।যেহেতু আমরা আজকে নির্দেশনা মূলক পরিকল্পনার উপাদান কি কি এবং শিক্ষার কাজ কি এগুলো সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করব।

এছাড়াও এই পোস্টটির মাধ্যমে আপনাদেরকে জানাবো। শিক্ষা পরিকল্পনার ধারণা কি শিক্ষাব্যবস্থাপনার ৮টি প্রধান উপাদান কি কি এবং আমাদের বাংলাদেশে পরিকল্পনা কমিশন কত সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। তাহলে চলুন এগুলো সম্পর্কে বিস্তারিত ভাবে আলোচনা করা যাক নির্দেশনামূলক পরিকল্পনার উপাদান কি কি এবং শিক্ষা পরিকল্পনার ধারণা কি সে বিষয়ে।

শিক্ষা পরিকল্পনার ধারণা কি

এই আধুনিক বিশ্বায়নের যুগে যে সকল দেশে আনুষ্ঠানিক সাধারণ ও উচ্চ শিক্ষার অবকাঠামো রয়েছে সে সকল দেশে শেষভাবে পরিকল্পনা রয়েছে। এবং পরিকল্পনাবিদগণ কোন দেশের অর্থনৈতিকে বিভিন্ন ধরনের খাতে বিভক্ত করে থাকেন। এই ধরনের খাত গুলো হলো যেমন কৃষি, শিল্প, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, যানবাহন ইত্যাদি।

সেজন্য কোন দেশে সামাজিক ও অর্থনৈতিক পরিকল্পনা প্রণয়নকালে পরিকল্পনা বীজগণ শিক্ষাকে সামগ্রিক অর্থনীতির একটি খাত হিসেবে বিবেচনা করে থাকে এবং শিক্ষার জন্য পরিকল্পনা প্রণয়ন করেন। তাছাড়াও শিক্ষা পরিকল্পনা বলতে সাধারণত একটি দেশের সামগ্রিক শিক্ষার জন্য প্রণীত পরিকল্পনাকেই বুঝানো হয়ে থাকে।

এতে করে সকল ধরনের আনুষ্ঠানিক ও উপানুষ্ঠানিক শিক্ষা অন্তর্ভুক্ত হয়। এছাড়াও শিক্ষা পরিকল্পনা নিয়ে নানা ধরনের সংজ্ঞা প্রচারিত রয়েছে। তাছাড়া পরিকল্পনা হল প্রকল্পায়িত কিয়া-কলাপের গতিপথ। এবং শিক্ষা পরিকল্পনা হলো কোন এক দেশের সামগ্রিক শিক্ষার জন্য প্রণীত পরিকল্পনা।

আর পরিকল্পনা হল ভবিষ্যৎ সম্পর্কে চিন্তাভাবনা এবং সম্পদের সংগঠন ও ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে ভবিষ্যৎ কর্মকাণ্ডের ওপর নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা যেন, যে উদ্দেশ্যে পরিকল্পনা প্রণয়ন করা হয়েছে তা সাফল্যের সাথে সম্পন্ন হয়ে থাকে। এবং আমাদের শিক্ষা পরিকল্পনা শিক্ষার মান উন্নয়নের জন্য প্রণীত পরিকল্পনা।

তাছাড়া শিক্ষাকে যোগ উপযোগী, কার্যকর, মানসম্পন্ন ও ফলপ্রসূ পড়ার জন্য বর্তমান অবস্থার প্রেক্ষিতে ভবিষ্যতের কর্মপন্থা নির্ধারণ করাই হলো শিক্ষা পরিকল্পনা। আশা করি বুঝতে পেরেছেন।

শিক্ষা ব্যবস্থাপনার ৮টি প্রধান উপাদান কি কি

শিক্ষা ব্যবস্থাপনার ৮টি প্রধান উপাদান

  1. শিক্ষামূলক সংস্থা।
  2. শিক্ষাগত নিয়ন্ত্রণ।
  3. শিক্ষাগত দিকনির্দেশ।
  4. শিক্ষাগত পরিকল্পনা।
  5. শিক্ষাগত তত্ত্বাবধান।
  6. শিক্ষাগত প্রশাসন।
  7. শিক্ষাগত সমন্বয়।
  8. শিক্ষাগত সংগঠন।

নির্দেশনামূলক পরিকল্পনার উপাদান কি কি

নির্দেশনা মূলক পরিকল্পনার উপাদান গুলো হলো একটি বাস্তবায়ন সংশ্লিষ্ট কাজ। যেই কাজগুলো বাস্তবায়নে নিঃসন্দেহে খুবই গুরুত্বপূর্ণ। সেজন্য ব্যবস্থাপনা বিষাদগনের অনেকেই নির্দেশনা কার্যকে কিভাবে অধিকতর ফলপ্রদ করা যায়, সেজন্য মূলত মূলনীতি নির্ধারণের প্রয়াস পেয়েছে।

নিচে নিম্নলিখিত নির্দেশনা মূলক পরিকল্পনার ৮টি উপাদান

আদেশের ঐক্যের নীতি

একজন কর্মীর একক উর্ধ্বর্তনের কাছে থেকে নির্দেশ পাওয়ার ওপর ও নির্দেশনা সাফল্য নির্ভর করে থাকে। এবং দৈত্য অধীনতার সৃষ্টি হয় ও কর্মীর পক্ষে দক্ষতার সাথে কার্য সম্পাদন অনেকটাই অসম্ভব হয়ে পড়ে। সেজন্য সংগঠন কাঠামোতে এরূপ ব্যবস্থা একটু করা গেলে, নির্দেশনা দানে ইতিবাচক ফল লাভ করা সম্ভব হয়।

নমনীয়তার নীতি

একটি নির্দেশনার ক্ষেত্রে একজন উর্ধ্বর্তকে নমনীয়তার নীতি মেনে চলতে হয়। সেজন্য নীতি বলতে পরিবর্তিত পরিস্থিতি সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলাকে বোঝানো হয়ে থাকে। এবং অধস্তনদের নিকট থেকে যথার্থ ভাবে কাজ আদায়ের সক্ষম হোন। এবং উর্ধ্বর্ত যদি অনমনীয় মনোভাব গ্রহণ করে থাকে, তাহলে সে ক্ষেত্রে অধস্তনদের বিগড়ে যাওয়ার যথেষ্ট সম্ভাবনা থাকে।

প্রত্যক্ষ তদারকের নীতি

তত্ত্বাবধান নির্দেশনা প্রক্রিয়ায় এক ধরনের অন্যতম উপাদান।এরূপ তত্ত্বাবধানে নিম্ন পর্যায়ের ব্যবস্থাপকদের উল্লেখযোগ্য সময়সূচী ব্যহিত হয়।এজন্য তথা প্রধানের ক্ষেত্রে ব্যবস্থাপক ও কর্মীদের মধ্যে দূরত্ব যতটা কম থাকে, সম্পর্ক অবস্থান তত কাছাকাছি হয়। এবং তত্ত্বাবধানের ফলাফল ও তত বৃদ্ধি পায়।সেজন্য উর্ধ্বর্তনের উচিত অধস্তনদের সাথে ব্যক্তিগত যোগাযোগ বা সম্পর্ক রক্ষা করা।

সুস্পষ্টতার নীতি

কাউকে কিছু করতে বললে তা সুস্পষ্ট ভাবে বলা উচিত। কারণ যাতে সে বা তারা তা বুঝে সেভাবে কাজটি সম্পাদন করতে পারে। এবং নির্দেশনা ক্ষেত্রে একই সুস্পষ্টতা নীতি বলা হয়ে থাকে। তাছাড়া নির্দেশনা হলো আদেশ প্রদান এবং সুস্পষ্টভাবে অধস্তনদের বলে দেওয়া যে তারা কি কাজ করবে এবং কিভাবে তা সম্পাদন করবে।
অনুসরণের নীতি

অধস্তনদের শুধু নির্দেশ দিলেই কাজ হয় না। নির্দেশ অধস্তনরা যথাযথ ভাবে পালন করছে কিনা সে ক্ষেত্রে তাদের কোন সমস্যা হচ্ছে কিনা তা যথাযথ ভাবে অনুসরণের প্রয়োজন পড়ে। সেজন্যই এক্ষেত্রে ব্যবস্থাপকের অনুসরণের নীতি মেনে চলতে হয়। তাছাড়া এর মূল কথা হলো নির্দেশ পালনে কর্মীদের কি সমস্যা হচ্ছে বা তারা নিজেরাই কোন ধরনের সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছে কিনা তা দেখে প্রয়োজনীয় কর্ম ব্যবস্থা গ্রহণ করা উচিত।

সংক্ষিপ্ততার নীতি

একটি নির্দেশনা দান কালে উর্ধ্বর্তনকে সংক্ষিপ্ততার নীতি অনুসরণ করা উচিত। কারণ সংক্ষিপ্ততা বলতে বুঝিয়ে সহজ ভাবে অল্প কথায় বক্তব্যের উপস্থাপন কে বুঝিয়ে থাকে। সে ক্ষেত্রে আদেশ বা নির্দেশ যদি রচনমূলক হয়ে থাকে, এবং এর উপদেশ বক্তব্য বা ব্যাখ্যা দেন যদি ভাষণ হয় তবে তার মধ্যে থেকে অধস্তনদের মূল কথাটি উপলব্ধি করতে সমস্যা হয়। সেক্ষেত্রে অযথা সময় ব্যয় হয় এবং উর্ধ্বতনের ইমেজ ও এতে ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে থাকে।

উদ্দেশ্য অবহিতকরণের নীতি

একটি নির্দেশনায় সফলতা অর্জনের উদ্দেশ্যে অবহিতকরণের নীতি অনুসরণ করতে হয়। সেজন্য নীতির মূল কথা হলো অধস্তনদেরকে নির্দেশনার উদ্দেশ্য সম্পর্কে অবগত করা উচিত। তার ফলে যাতে করে নিজেদের ব্যক্তিগত উদ্দেশ্যের সাথে তা মিলাতে পারে এবং স্বেচ্ছা প্রণোদিত হয়ে কাজ করতে পারে। সেজন্যই মূলত শিক্ষাদানকে একটি নির্দেশনা কৌশল হিসেবে গণ্য করা হয়।

উদ্দেশ্য সমূহের ঐক্যের নীতি

নির্দেশনার উদ্দেশ্যে হল একটি কাঙ্ক্ষিত উপায়ে কার্য সম্পাদনের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠানিক উদ্দেশ্য অর্জন নিশ্চিত করাকে বোঝায়। তাছাড়া নির্দেশনা হল অধস্তনদের প্রত্যাশিত গতিতে কাজ করতে অনুপ্রাণিত করা। যাতে করে প্রতিষ্ঠান উদ্দেশ্য অর্জন করা যায় খুব সহজে। বিভিন্ন বিভাগ ও উপবিভাগ এর উদ্দেশ্যের মধ্যে ঐক্য থাকলেই প্রতিষ্ঠানিক লক্ষ্য অর্জন করা সম্ভব হয়।

বাংলাদেশে পরিকল্পনা কমিশন কত সালে প্রতিষ্ঠিত হয়

বাংলাদেশে পরিকল্পনা কমিশন কার্যকর ভাবে এই দায়িত্ব পালনের নিমিও প্রয়োজনীয় প্রতিষ্ঠানে কাঠামো গঠনের ওপর অগ্রাধিকার দেয়ার পরে আমাদের বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার মাত্র দেড় মাসের মধ্যে ৩১ শে জানুয়ারি ১৯৭২ সালে, বাংলাদেশে পরিকল্পনা কমিশন প্রতিষ্ঠিত করা হয়ে ছিল।

শিক্ষার কাজ কি

শিক্ষা সাধারণ অর্থে দক্ষতা বা জ্ঞান অর্জন। তাছাড়া ব্যাপক অর্থে পদ্ধতিগতভাবে জ্ঞান অর্জনের প্রক্রিয়াকে মূলত শিক্ষা বলে। কিন্তু শিক্ষা হলো সম্ভাবনার বিকাশ সাধনের অব্যাহত একটি অনুশীলন। আমাদের এই বাংলা শিক্ষা শব্দটি এসেছে "শাস" ধাতু থেকে। যার অর্থ হল উপদেশ দান বা শাসন করা।

এছাড়াও অন্যদিকে শিক্ষার ইংরেজি শব্দটি হল এডুকেশন এবং এই এডুকেশন শব্দটি এসেছে ল্যাটের শব্দ এডুকেয়ার বা এডুকাতুম থেকে। এই শব্দটির অর্থ হলো ভেতরের সম্ভাবনাকে বাইরে বের করে নিয়ে আসা বা বিকাশিত করা। আমাদের রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ভাষায়, শিক্ষা হল তাই যা আমাদের কেবল তথ্য পরিবেশনই করে না।

বিশ্ব সত্তার সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ রেখে আমাদের জীবনকে গড়ে তুলতে সাহায্য করে থাকে। সক্রেটিসের ভাষায়, শিক্ষা হল একটি মিথ্যার অপনোদন বা সত্যের বিকাশ। এবং এরিস্টটল বলেছেন, আমাদের সুস্থ দেহে একটি সুস্থ মন তৈরি করাই হলো একমাত্র শিক্ষা।

নিচে কিছু শিক্ষার কাজ সম্পর্কে বিখ্যাত কয়েকটি উক্তি
  • শিক্ষা হল দিমুখী প্রক্রিয়া।
  • শিক্ষার প্রথম পাস হলো কৌতুহলের শিখে ছেঁড়া।
  • ভাবনার জগতের সাথে একান্ত হওয়া।
  • স্কুল জীবনের প্রস্তুতির জন্য তৈরি হওয়া উচিত নয়। সেক্ষেত্রে স্কুলই জীবন হওয়া উচিত।
  • শেখাতে গেলেই শিক্ষা হয়।
  • একটি মানুষের মৃত্যু না হওয়া পর্যন্ত শিক্ষার সমাপ্ত হয় না।
  • শিক্ষা হলো সভ্যতা রুপায়ন।
  • শিক্ষার শেখরের সাধ তেতো হলেও এর ফল অনেক মিষ্টি হয়।
  • শিক্ষার উদ্দেশ্য হলো সামগ্রিকভাবে বাচ্চার প্রস্তুতি।
  • শিক্ষাবিদ্যা হল আচরণের বিজ্ঞান
  • সকল মানুষের ভাষাগত অভিজ্ঞতা সমান
  • শিক্ষার কাজ হল মানুষকে জীবন ও জীবিকার উপযোগী করে তোলা
  • শিক্ষা হল অনুশীলন ভিত্তিক আচরণের পরিবর্তন
  • মন বিজ্ঞান হলো আত্মার বিজ্ঞান।

শেষ কথাঃ | নির্দেশনামূলক পরিকল্পনার উপাদান কি কি | শিক্ষা পরিকল্পনার ধারণা কি

প্রিয় পাঠক, এতক্ষণ আমাদের সাথে থাকার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। আপনি নিশ্চয়ই এতক্ষণে জেনে গেছেন নির্দেশনামূলক পরিকল্পনার উপাদান কি কি এবং শিক্ষার কাজ কি সে সম্পর্কে। আশা করি এ পোস্টটি আপনার অনেক উপকারে আসবে। তাই এই পোস্টটি আপনার কাছে ভালো লেগে থাকলে আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন।
এবং এরকম বিভিন্ন ধরনের নতুন নতুন আর্টিকেল বা ব্লক পোস্ট নিয়মিত পেতে আমাদের সাথেই থাকুন, তাছাড়াও আমরা এই ওয়েবসাইটে প্রযুক্তি বিষয়ক বিভিন্ন পোস্ট বা আটিকের প্রকাশ করে থাকি। আসসালামুয়ালাইকুম।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

সাগর ম্যাক্স এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url