কি কি কারণে ক্যান্সার হয় - ক্যান্সার থেকে মুক্তির উপায় কি

প্রিয় পাঠক, আপনি নিশ্চয় জানতে চান আমাদের শরীরে কি কি কারনে ক্যান্সার হয়? এবং সেই ক্যান্সার থেকে মুক্তির উপায় কি? এ সম্পর্কে। তাহলে আপনি সঠিক জায়গা থেকে এসেছেন কারণ আমরা আপনাকে এখন জানাতে চলেছি, কি কি কারণে ক্যান্সার হয় এবং ক্যান্সার থেকে মুক্তির উপায় কি আশা করি আপনি যদি এই পোস্টটি সম্পূর্ণ মনোযোগ সহকারে প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত স্টেপ বাই স্টেপ পয়েন্ট গুলো পড়তে পারেন, তাহলে কি কি কারণে ক্যান্সার হয় এবং ক্যান্সার থেকে মুক্তির উপায় কি বিষয় সম্পর্কে আপনি বিস্তারিত ভাবে জানতে পারবেন।
কি-কি-কারণে-ক্যান্সার-হয়
কারণ আমরা এই পোস্টটিতে খুবই সুন্দর করে কি কি কারণে ক্যান্সার হয় এবং ক্যান্সার থেকে মুক্তির উপায় কি তার সম্পর্কে আলোচনা করেছি। শুধু তাই নয় এই সম্পূর্ণ পোস্টটি পড়া মাধ্যমে আপনি ক্যান্সার হলে কতদিন বাঁচে এ বিষয় সম্পর্কেও বিস্তারিতভাবে জানতে পারবেন। তাহলে চলুন বিস্তারিত ভাবে আমাদের শরীরে ক্যান্সারের বিষয়বস্তুগুলো জেনে আসি। কারণ এই মারাত্মক রোগ থেকে আমাদের সব সময় সচেতন থাকা দরকার।
পোস্ট সূচিপত্রঃ কি কি কারণে ক্যান্সার হয় - ক্যান্সার থেকে মুক্তির উপায় কি

ভূমিকা | কি কি কারণে ক্যান্সার হয় | ক্যান্সার থেকে মুক্তির উপায় কি

আমাদের শরীরে ক্যান্সারের ক্ষেত্রে ৯০ শতাংশ ঝুঁকি পূর্ণ পরিবেশগত কারণে হয়। আমাদের শরীরের জটিল রোগ গুলোর মধ্যে সব থেকে ক্যান্সার অন্যতম সঠিক সময়ে যদি ক্যান্সার নির্ণয় করে চিকিৎসা না করি তাহলে আমাদের মৃত্যু ঘটতে পারে। তাই আমাদের শরীরে কি কি কারনে ক্যান্সার হয় হয়।
আরো পড়ুনঃ বেগুন খেলে কি হয়
এবং ক্যান্সার থেকে মুক্তির উপায় কি এছাড়াও ক্যান্সার এর লক্ষণ, ক্যান্সার হলে কতদিন বাঁচে, ক্যান্সার কি ভালো হয় এগুলো সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে আমাদের পোস্টটিতে আলোচনা করা হয়েছে। তাই আপনি অবশ্যই এগুলো না জেনে থাকলে এই পোস্টটি সম্পূর্ণ মনোযোগ সহকারে পড়বেন। আশা করি এই পোষ্টটি আপনার অনেক উপকারে আসবে। তাহলে চলুন বিস্তারিত ভাবে জেনে আসি।

ক্যান্সার এর লক্ষণ

আমাদের শরীরে যে সকল স্থানে ক্যান্সার ধরা পড়ে বা পড়েছে তা হল প্রোস্টেট গ্রন্থি, জরায়ু, স্তন, রক্তের ক্যান্সার, অগ্ন্যাশয় এবং চামড়ার ক্যান্সার ইত্যাদি। তাই বলা যায় একে ক্যান্সারের জন্য একেক ধরনের উপসর্গ বা লক্ষণ হয়ে থাকে।

তবে সে ক্ষেত্রে সাধারণ কিছু লক্ষণ হল

  • দীর্ঘদিনের ব্যথা
  • ত্বকের পরিবর্তন দেখা যাওয়া
  • মানসিক অস্বস্তি দেখা দেওয়া
  • খাবার গ্রহণে বিভিন্ন রকমের সমস্যা
  • হঠাৎ করে স্বাভাবিকের তুলনায় ওজন হ্রাস বা বৃদ্ধি পাওয়া
  • অস্বাভাবিকভাবে রক্তপাত হওয়া
  • মলত্যাগে পরিবর্তন আসা কিংবা মলের সাথে রক্ত আসা
  • শরীরে যে কোন স্থানে দলা বা চাকা দেখা দেওয়া
  • খুব ক্লান্তি বোধ হওয়া
  • দীর্ঘ স্থায়ীভাবে কাশি হওয়া বা গলা ভেঙে যাওয়া
  • শরীরে খুব ক্লান্তি বোধ করা
  • রাতে ঠান্ডা লাগা, জ্বর বা ঘেমে যাওয়া
  • এবং শ্বাসকষ্টের সমস্যা দেখা দেওয়া

কি কি কারনে ক্যান্সার হয়

আমাদের শরীরে ঠিক কি কারনে ক্যান্সার হয়ে থাকে সেটা এখনো নিশ্চিতভাবে বলা যায়নি। সে ক্ষেত্রে সাধারণ কিছু কারণের উপর ভিত্তি করে খুঁজে পাওয়া গেছে

জীবন যাপনের ধারা এবং খাবার

অনেক গবেষকেরাই জীবন যাপনের ধারা এবং খাবারের সাথে ক্যান্সারের গভীর সম্পর্ক খুঁজে পেয়েছেন। যেমন মদ্যপান বা ধূমপানের সাথে ফুসফুস, কন্ঠনালী ও মুখ এবং যকৃৎ আমাদের শরীরে লিভারের ক্যান্সারের যোগাযোগ বিশেষভাবে রয়েছে। আবার জর্দা, পান সুপারি, অতিরিক্ত লবণ, চিনি, মাংস ইত্যাদি খাবারের সাথেও ক্যান্সারের বিশেষ যোগসূত্র রয়েছে। সেক্ষেত্রে বলা যায় বিশেষ করে যারা শারীরিক পরিশ্রম কম পড়ে তাদের মধ্যেও ক্যান্সারের প্রবণতা দেখা দেয়।

বয়সের কারণ হতে পারে

কারণ প্রতিনিয়ত বয়স যত বাড়তে থাকবে ক্যান্সারের আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকিও ততটা বাড়বে। আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা ধীরে ধীরে কমতে থাকে এ সময়ে। এক হিসেব মোতাবেক দেখা যায়, যতগুলো মানুষ ক্যান ছাড়া আক্রান্ত হয়েছে তাদের মধ্যে শতকরা ৮০% মানুষেরই ৬০ বছরের উপরের।

পরিবারের ইতিহাস যদি আগে থাকে

বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের মতে, রাশে অনেক পদার্থের সাথে মানুষের ক্যান্সারের অনেক বড় একটা সম্পর্ক রয়েছে। যেমন "জমেসোথেলিওমিয়া" এর মধ্যে রয়েছে বিশেষ ধরনের দুর্বল ক্যান্সার, এতে করে আমাদের ফুসফুসের চারপাশ এবং পেটের দিকের পোস্টগুলো আক্রান্ত হয়ে থাকে।এদের আক্রান্তদের ১৫ জনের মধ্যে ১০ জনই এসবেস্টস ধাতুর সংস্পর্শে আসার কারণে এই ক্যান্সার আক্রান্ত হয়ে থাকে।

তাছাড়াও যারা সাধারণত জাহাজ তৈরি শিল্পের সাথে জড়িত থাকে তাদের এই ধাতুর সংস্পর্শে আসার সম্ভাবনাটা অনেক বেশি থাকে। সেজন্য অনেক দেশে এই ধাতুর ব্যবহার একেবারে নিষিদ্ধ। আবার কোন রংয়ের কারখানা বা রাবার ও গ্যাসের কাজে যারা নিয়োজিত তারা এক ধরনের বিশেষ রাসায়নিক পদার্থের সংস্পর্শে এসে থাকায় মূত্রথলির ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়ে থাকে।

অনেক দেশে এসব রাসায়নিক পদার্থের ব্যবহার ও নিষিদ্ধ করা রয়েছে। সূর্য পরিবেশগত কারণে অন্যতম।ত্বকের ক্যান্সারে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায় রোদে বেশি ফোন থাকার কারণে। বিভিন্ন ক্যান্সারে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি থাকে তেজস্ক্রিয়তার কারণেও।

আগের যদি কোন পারিবারিক ইতিহাস থেকে থাকে

ক্যান্সারের সাথে বিশেষভাবে জিনগত সম্পর্ক জড়িত বলে প্রমাণ পাওয়া গেছে অনেক গবেষণায়।সেজন্য বলা যায় যে কোন পরিবারের কারো যদি ক্যান্সারে আক্রান্ত হওয়ার ঘটনা থেকে থাকে তাহলে অন্যদেরও ক্যান্সারে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি কিছুটা থাকে।

ক্যান্সার হলে কতদিন বাঁচে

একটা সময় ক্যান্সার রোগীদের একটা গ্রুপে একজন ব্যক্তি রোগীর আলোচনা করেছিলেন একটা কমন বিষয় নিয়ে। সেটা হল রোগীকে বাংলাদেশের ডাক্তারেরা বলেছিল রোগীরত আর ৬ মাস বাঁচতে পারে, কিন্তু তিনি কয়েক বছর ধরে বেঁচে আছে। কেন এমনটি ঘটে, কিসের ভিত্তিতে বা ডাক্তারেরা বলেন যে রোগীর কতদিন বেঁচে থাকতে পারে? তাহলে প্রথমে আমাদেরকে আগে জানতে হবে স্টেজ ফর ক্যান্সার কি?

এই স্টেট ফর ক্যান্সার হল সেই ক্যান্সার যা তার মূল যে অঙ্গে তৈরি হয়েছে সেখান থেকে রক্ত প্রবাহ ও লশিকা গ্রন্থি এবং অন্য কোন উপায় অন্য কোন একটি কংগ্রেস ছড়িয়ে পড়েছে সেই অঙ্গটি ওই ক্যান্সার আক্রান্ত অঙ্গের আশপাশে সংযুক্ত অবস্থান নেই। মানুষ অনেকদিন বেঁচে থাকতে পারে স্টেজ ফোর ক্যান্সারের অনেক সময় প্যালিয়েটিভ থেরাপিতেও। এটা অনেক কিছুর উপর ভিত্তি করে থাকে।

যেমন বলা যায় প্যালিয়েটিভ থেরাপি দেওয়ার পর টিউমারটি কেমন রেসপন্স করছে, কতগুলো জায়গায় টাসটেসিস হয়েছে, রোগীর শারীরিক শক্তি কেমন আছে। এবং টিউমারটি এর বায়োলজিক্যাল ক্যারেক্টার ও যৌগিক বৈশিষ্ট্য কেমন ইত্যাদি। তাছাড়া আমরা সাধারণত রোগীকে যেই পরিসংখ্যান দিয়ে থাকে সেটা হচ্ছে একটা জেনারেল পরিসংখ্যা। সেক্ষেত্রে আপনি ধরুন আপনার চিকিৎসক যদি আপনাকে বলে যে স্টেজ ৫ ক্যান্সারে সারভাইভাল ৭ মাস।

তার মানে ধরে নিতে পারেন অধিকাংশ রুগী ৭ মাসের মধ্যে মারা যাবে। কিন্তু আবার তার মানে এই নয় যে, সবাই ৭ মাসের মধ্যেই মারা যাবে। সেজন্য সারভাইভাল সম্পর্কে ভবিষ্যতবাণী করাটা একটু কঠিন হয়ে দাঁড়ায় এবং সেটা না করাটাই আমরা পছন্দ করে থাকি। সেজন্য ক্যান্সারের রোগীদের জন্য আমরা বলব, আপনি কখনোই হতাশ হবেন না, নির্দ্বিধায় চিকিৎসা চালিয়ে যাবেন।

আমরা আমাদের রোগীদের যে কথাটা বলে থাকি ক্যান্সারের চিকিৎসা হচ্ছে একটা লম্বা পথ চলার মত যার কোন গন্তব্যর শেষ নেই এটা চলতেই থাকে। তাই রোগীকে এটাকে মেনে নিয়ে এগিয়ে যেতে হবে। আশা করি আপনারা বুঝতে পেরেছেন ক্যান্সার হলে রোগী কতদিন বাঁচে সে সম্পর্কে।

ক্যান্সার কি ভালো হয়

ক্যান্সার এমন একটি রোগ যেটা থেকে মুক্তি পাওয়া মানে অনেক বড় ব্যাপার। কারণ বলতে গেলে সৃষ্টিকর্তা নিজে হাতে আপনাকে এখান থেকে মুক্তি দেবেন তাছাড়া এটার কোন উপায় নেই বললেই চলে। আল্লাহতায়ালার সৃষ্টি করা এ পৃথিবীতে বহু রোগ রয়েছে কিন্তু এখন পর্যন্ত প্রায় প্রত্যেকটি রোগের ওষুধ বের হয়েছে কিন্তু একটি মাত্র রোগের ওষুধ বের হয়নি সেটাই হলো ক্যান্সার। তাই যে যাই বলুক না কেন আল্লাহতালা তার বান্দাদের পরীক্ষা করার জন্যই হয়তো এই বড় রোগ পৃথিবীতে এনেছেন।

ক্যান্সার কি ভাল হয়? এ কথার ভিত্তিতে আমরা বলব আল্লাহ তা'আলা চাইলে অবশ্যই ক্যান্সার ভালো করা সম্ভব। তাই যদি আপনার বা আপনার আত্মীয়দের মধ্যে কারো ক্যান্সার হয়ে থাকে তাহলে অবশ্যই সেটা একটি চিন্তার বিষয়। সে ক্ষেত্রে আপনি বা রোগীরা পুরোপুরি আল্লাহতালার উপরে ভরসা রাখতে পারেন।

কিন্তু অনেকেই এই রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া প্রায় অসম্ভব, যার এই রোগ হয়েছে তার এই রোগ সারা জীবন ধরেই থেকে যাবে, তাকে নিয়মিত ওষুধ সেবন করতেই হবে, ক্যান্সার রোগ যদি সত্যি ভালো হতো তাহলে কেন অনেক রোগী মারা যায়? এরকম প্রশ্ন অনেকেই করে থাকেন। তাদের উদ্দেশ্যেই আমরা বলবো ক্যান্সার রোগ নিয়ে আলোচনা করতে গেলে আমাদেরকে দুই একটা কথা বলে আলোচনা শেষ করলে হবে না, তার কারণ হচ্ছে এখানে অনেক কিছু বোঝার আছে।

অবশ্যই ক্যান্সার রোগ ভালো করা সম্ভব এবং আল্লাহ তাআলা যার উপর মুখ তুলে তাকান সে অবশ্যই সুস্থ হয়ে বাড়িতে ফিরে আসবে এটাই নিশ্চিত। তবে সেটার জন্য অবশ্যই আপনাকে সঠিক সময়ের চিকিৎসা গ্রহণ করতে হবে। সবার প্রথমে যদি এটা উপসর্গের মাধ্যমে বোঝা যায়, ক্যান্সার হয়েছে। তাহলে বাড়িতে বসে না থেকে দ্রুত চিকিৎসকের কাছে যেতে হবে এবং পরীক্ষা নিরীক্ষার মাধ্যমে নিশ্চিত করতে হবে আসলেই কি ক্যান্সার হয়েছে কিনা।

কিন্তু অনেক ক্ষেত্রে আমাদের দেশের প্রেক্ষাপটে আমরা প্রত্যেকেই এই উপসর্গ বা লক্ষণগুলোকে অবহেলা করি এবং মনে করে এগুলো সাধারণ সমস্যা যার কারণে ক্যান্সার রাস্তা আছে তার বিস্তার বাড়িয়েই চলে এবং এমন সময় এই রোগ গুলো ধরা পড়ে যেখানে চিকিৎসা করে কোন উপায় হয় না বললেই চলে। সে ক্ষেত্রে অর্থনীতি পর্যায়ে ক্যান্সার ধরা পড়লে ক্যান্সার সঙ্গে সঙ্গে চিকিৎসা করার মাধ্যমে ভালো করা সম্ভব হয়।

এবং প্রাথমিক ক্যান্সার বলতে স্টেজ ১ এবং স্টেজ ২ ক্যান্সার বলা হয়ে থাকে। কোন রোগীর ক্যান্সার পরীক্ষার মাধ্যমে যদি এটা নিশ্চিত ভাবে করা যায় যে সে প্রাথমিক পর্যায়ে ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়ে আছে তাহলে বেশ কয়েকটি চিকিৎসার সমন্বয়ে চিকিৎসা গ্রহণ করতে পারলে ক্যান্সার থেকে অবশ্যই ১০০% সুস্থ হওয়া সম্ভব। আশা করি বুঝতে পেরেছেন।

ক্যান্সার থেকে মুক্তির উপায় কি

ক্যান্সার থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য আপনি আর যা যা করতে পারেন এমনই ১০ টি সংশোধনমূলক পদক্ষেপ নিয়ে আপনাকে সামনের দিকে এগিয়ে যেতে হবে। যা আপনি আজ থেকে আপনার জীবন ধারায় বিশেষভাবে প্রয়োগ করতে পারেন, যাতে করে ক্যান্সার কার্যকর ভাবে প্রতিরোধ করা যায়। কারণ আমেরিকান এক ইনস্টিটিউট অফ ক্যান্সার রিসার্চ উল্লেখ করেছেন তাদের লেটেস্ট ক্যান্সার রিস্ক এনালাইসিস রিপোর্টে এই নির্দেশিকা গুলি তৈরি ও প্রকাশ করা করেছেন।
  1. আপনি সব সময় রেড মিট এবং প্রক্রিয়াজাত মাংস এড়িয়ে চলার চেষ্টা করুন।
  2. নবজাত শিশুদের বুকের দুধ খাওয়াতে পারেন।
  3. সব সময় অ্যালকোহল থেকে দূরে থাকার চেষ্টা করুন।
  4. ব্যক্তিগত পরামর্শ পান, নিশ্চিত ক্যান্সার নির্ণয়ের পরে বিশেষজ্ঞ।
  5. আপনি সবসময় শারীরিকভাবে স্বয়ংক্রিয় থাকার চেষ্টা করুন।
  6. শরীরে সব সময় একটি স্বাস্থ্যকর ওজন বজায় রাখুন।
  7. যতটুকু সম্ভব ফাস্টফুড এড়িয়ে চলার চেষ্টা করুন।
  8. ক্যান্সার প্রতিরোধ সম্পরক থেকে এড়িয়ে চলার চেষ্টা করুন।
  9. মিষ্টি ও চিনিযুক্ত পানীয় থেকে এড়িয়ে চলার চেষ্টা করুন।
  10. এবং আপনার যদি অ্যালকোহলের অভ্যাস থেকে থাকে তাহলে এটি যত দ্রুত পারেন এটি থেকে দূরে থাকার চেষ্টা করুন।

শেষ কথা | ক্যান্সার হলে কতদিন বাঁচে | কি কি কারণে ক্যান্সার হয়

প্রিয় পাঠক, এতক্ষণ আমাদের সাথে থাকার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। আপনি নিশ্চয়ই এতক্ষণে জেনে গেছেন কি কারনে ক্যান্সার হয় এবং ক্যান্সার থেকে মুক্তি পাওয়ার উপায় কি সে সম্পর্কে। আশা করি এ পোস্টটি আপনার অনেক উপকারে আসবে। তাই এই পোস্টটি আপনার কাছে ভালো লেগে থাকলে আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন। এবং এরকম বিভিন্ন ধরনের নতুন নতুন আর্টিকেল বা ব্লক পোস্ট নিয়মিত পেতে আমাদের সাথেই থাকুন, তাছাড়াও আমরা এই ওয়েবসাইটে প্রযুক্তি বিষয়ক বিভিন্ন পোস্ট বা আটিকের প্রকাশ করে থাকি। আসসালামু আলাইকুম।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

সাগর ম্যাক্স এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url