হার্টের সমস্যা সমাধানের উপায় - হার্টের জন্য উপকারী খাবার
পেটে চর্বি জমার লক্ষণপ্রিয় পাঠক, আপনি নিশ্চয়ই জানতে চাচ্ছেন হার্টের সমস্যা সমাধানের উপায় এবং হার্টের জন্য উপকারী খাবার সম্পর্কে। তাই আমরা এই আর্টিকেলের মাধ্যমে জানাবো হার্টের সমস্যা সমাধানের উপায় এবং হার্টের জন্য উপকারী খাবার বিষয়ে। আপনি যদি আমাদের এই আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ মনোযোগ সহকারে পড়েন তাহলে হার্টের সমস্যা সমাধানের উপায় এবং হার্টের জন্য উপকারী খাবার বিষয়ে বিস্তারিতভাবে জানতে পারবেন। শুধু তাই নয় এই আর্টিকেলের মাধ্যমে আপনারা জানতে পারবেন হার্ট অ্যাটাকের লক্ষণ সম্পর্কে।
হার্টের সমস্যা প্রায় মানুষেরই হয়ে থাকে, তাই যদি আপনারও হার্টের সমস্যা থেকে থাকে। তাহলে বন্ধু এই আর্টিকেলটি আপনার জন্য। কেননা এই আর্টিকেলে আমরা হার্ট সম্পর্কে হার্টের সমস্যা সমাধানের উপায় এবং হার্টের জন্য উপকারী খাবার ছাড়াও বিভিন্ন ধরনের বিষয় নিয়ে আলোচনা করার চেষ্টা করেছি। আশা করি এই আর্টিকেলটি আপনার অনেক উপকারে আসবে। তাহলে চলুন বন্ধু আর দেরি না করে আমরা ঝটপট জেনে আসার চেষ্টা করি হার্টের সমস্যা সমাধানের উপায় এবং হার্টের জন্য উপকারী খাবার সম্পর্কে।
পোস্ট সূচিপত্রঃ হার্টের সমস্যা সমাধানের উপায় - হার্টের জন্য উপকারী খাবার
হার্টের সমস্যা বোঝার উপায়
আমাদের দেহ সুস্থ ও সবল ভাবে ঘুরে বেড়াচ্ছে, কিন্তু কোন সমস্যা নেই, হঠাৎ একদিন শোনা যায় যে তার মেসি ম্যাসিভ' হার্ট অ্যাটাক হয়ে গেছে। সমস্যা হলো এমন ঘটনা ঘটে যাওয়ার আগে প্রায় কিছু জানা যায় না, বা জানা থাকে না। এরকম হার্ট অ্যাটাকের হলে সঙ্গে সঙ্গে মৃত্যু পর্যন্ত ঘটতে পারে। নয়তো জীবনের সঙ্গে আপোষ করে কোনমতে চলাফেরা করা যায়, তাই হার্ট অ্যাটাক হওয়ার আগেই সাবধান হতে হবে।
কোন সমস্যা বোধ করছেন না, আবার বুকে কখনো ব্যথা করে না, অনেক পরিশ্রমও করতে পারেন, তার মানে যে কোনদিন হার্ট অ্যাটাক হবে না- এমন কোন কারণ নেই। একটি মানুষের হার্ট অ্যাটাক যেকোনো সময় হতে পারে, তবে ঝুঁকি কতটুকু আছে, তা জেনে চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে অকাল মৃত্যু বা কঠিন পরিণতি থেকে বাঁচা যায়।
নিজের ঝুঁকি জানতে নিচের প্রশ্নগুলোর উত্তর দিয়ে আপনি আপনার ঝুপির মাত্রা জানতে পারেন।প্রশ্নের বেশিরভাগ উত্তরই যদি হা হয়ে থাকে, তবে আপনার হার্ট অ্যাটাকের যুগে অনেকটাই বেশি।আপনি কি ধূমপান করে থাকেন? আপনার পরিবারে কি হার্ট অ্যাটাক এর ইতিহাস বা অল্প বয়সে হঠাৎ মৃত্যু ইতিহাস এরকম কোন কিছু আছে? আপনার কি উচ্চ রক্তচাপ হয়? ডায়াবেটিস, রক্তে চর্বির মাত্রা বেশি কি আছে? আপনি কি কাযিক শ্রমবিহীন জীবন যাপন করেন? আপনি কি স্থূল বা আপনার কি ওজন বেশি? আপনার কি পছন্দ পরিমাণে মানসিক চাপ আছে?
হার্ট অ্যাটাকের লক্ষণ
আমাদের মধ্যে বেশিরভাগ সময় হার্ট অ্যাটাকে বুকের মধ্যে চাপ বোধ হয়, যা কয়েক মিনিটের বেশি সময় ধরে থাকে। ব্যথাটা মাঝে মধ্যে চলে যায়, আবার ফিরে আসে। একটা অস্বস্তিকর চাপ ও ঝাকুনি অনুভব করা যায়। মাঝেমধ্যে আপনার শ্বাস কষ্টের সমস্যা হতে পারে, এবং অতিরিক্ত চিন্তা করার ফলে মনের ভেতরে পেরেশানি ভাব কাজ করে। বেশি পেরেশানি বা টেনশন ভাব কাজ করলে একটা সময় হার্ট অ্যাটাক পর্যন্ত হতে পারে। নিচে আরো কিছু কারণ দেখানো হল।
- অনেক সময় বাহু, পিঠ, ঘাড়, চোয়াল অথবা পাকস্থলীতেও অস্বস্তি অনুভব করতে পারা।
- এবং অনেক সময় বুকে অস্বস্তি কর হওয়ার ফলে শ্বাস ছোট হয়ে আসে।
- হার্ট অ্যাটাকের লক্ষণ গুলোর মধ্যে ঘাম দিয়ে শরীর ঠান্ডা হয়ে যাওয়া, বমি বমি ভাব বা হালকা মাথাব্যথা হতে পারে, এবং পিঠে বা চোয়ালে ব্যথা অনুভব করা।
- হার্ট অ্যাটাক হওয়ার জন্য সবথেকে দায়ী হল বেশি বেশি চিন্তা করার লক্ষণ।
- বেশি বেশি রাত জাগাও হার্ট অ্যাটাকের লক্ষণ।
- সকালে ঘুম থেকে দেরি করে উঠাও হার্ট অ্যাটাকের লক্ষণ হতে পারে।
- এবং আপনার যদি ডায়াবেটিস থাকে সেটাও একটি হার্ট অ্যাটাকের লক্ষণ হিসেবে কাজ করে।
- পেট ফাঁপা বা বমি বমি ভাব হওয়া
- ক্লান্তির অবহেলা নয় পাও সার হলেই বিপদের ঘন্টা
- বুকে চাপ বা বুকে ব্যথা কিন্তু হতে পারে হার্টের সমস্যার উপসর্গ।
- দীর্ঘদিনের কাশির সমস্যা থাকা
- শরীর ঘেমে যাওয়া
- অজ্ঞান হয়ে যাওয়া
- মাথাব্যথা হওয়া
- অনিয়মিত রেট থাকা
- অনেকদিন থেকে এসিডিটি সমস্যা থাকা
- শ্বাসকষ্টজনিত সমস্যা হওয়া
- মাথা ঘোরার সমস্যা হওয়া
- ক্লান্তি অনুভব করা
হার্ড ভালো আছে বোঝার উপায়
আমাদের হারের হারের পরিবর্তনে তারতম্য হলো গুরুতর হাটের অবস্থার লক্ষণ। হার্টের রোগ থেকে শরীরকে বাঁচাতে হৃৎস্পন্দনের ভারসাম্য সঠিক হওয়া দরকার। যদি বুকে চাপ অনুভব করেন, আঠা ঝিমঝিম ও সহজে ক্লান্তির মতো সমস্যাগুলো দেখা দেয় বুঝবেন আপনার হার্টের সমস্যা রয়েছে। এবং পাশাপাশি অতিরিক্ত ঘাম হলে হার্ট অ্যাটাকের পূর্ব লক্ষণ দেখা দিয়েছে।চিকিৎসকদের মতে, একজন প্রাপ্তবয়স্ক সাধারণত প্রতি মিনিটে ৭০ থেকে ১০০ বিট পর্যন্ত হাট চলাচল করে।
মানসিক বা শারীরিক চাপের কারণে শ্বাস প্রশ্বাস দ্রুত চললে হার্টপিণ্ড দ্রুত প্রসারিত হয়।আমরা যখন দৌড় দি, কখন হাটের রেট বেড়ে যায়। কিন্তু স্বাভাবিক অবস্থায় যখন আমাদের শ্বাসকষ্ট হয়, হার্টের রেট কমতে থাকে, তখন হাটাকের মত সমস্যা বলে দেখা দিতে পারে। কিভাবে রোগী বুঝবেন তার হার্ট ভালো আছে কিনা, সঞ্চালকের এই প্রশ্নের জবাবে ডাক্তার শরীর খারাপ সারমিন বলেন, কার্ডিয়াক হেলথ বলতে কার্ডিয়াক হেলথটাকেই বোঝানো হয় না। এটা আমাদের শরীরের সমন্বিত একটা প্রক্রিয়া।
আরো পড়ুনঃ শ্বাসকষ্ট হলে কি খাওয়া যাবে না
সেটার সাথে যুক্ত আছে আমাদের রক্তনালীগুলো। এবং কার্ডিয়াক হেলথ বলতে বোঝায় বা নরমাল ফিজিওলজি বলতে যেটা বোঝায়, সেটা হচ্ছে আমাদের হার্টের ব্লাড আছে এবং ব্লাড টা পাম্প আউট হবে আমাদের বডিতে এবং বডিতে পাম্প আউট হওয়ার পরে এটা আমাদের বাড়িতে যে কিছু আছে, সেগুলোকে ব্লাড সার্কুলেশন হেল্প করবে।
ডক্টর শরীফা শারমিন আরো বলেন যে, কোন কারণে যদি আমাদের হার্টের প্রবলেম হয়। যেমন হার্ট অ্যাটাক, যেটার কারণে আমাদের কার্ডিয়াক ব্লাড সার্কুলেশন প্রবলেম হতে পারে বডিতে, তখন আমাদের নানা ধরনের সমস্যা দেখা দেয়। তার মধ্যে হতে পারে ব্রেন স্টক, এটা বড় একটা জন, যেটা হার্টের প্রবলেম এর কারনে ব্রেন স্টোক অ্যারাইজ করতে পারে এবং কিডনির প্রবলেমও হতে পারে।
দুরবল হার্ড সবল করার উপায়
বর্তমান বিশ্বে অনেক মানুষ বিভিন্ন কারণে হাড়ের সমস্যায় ভুগছে। , তাদের মতোই আপনার যদি এমনটি হয়ে থাকে তাহলে দুর্বল হাটবল করার প্রক্রিয়াগুলো একান্ত জেনে নেওয়া প্রয়োজন আপনার। তবে এটি মনে রাখতে হবে যে, হার্টের স্বাস্থ্যের জন্য একজন ডাক্তারের পরামর্শ অনুসরণ করাই উচিত। যাই হোক, ম এখানে দুর্বল হাড় সবল করার কিছু সংজ্ঞা আপনাদের সামনে তুলে ধরা হল।
হার্ট ভালো রাখার ব্যায়াম
হার্ড সুস্থ রাখার জন্য নিয়মিত যথাসময়ে ব্যায়াম করা উচিত। যেমন দ্রুত হাটা, সাঁতার কাটা বা সাইকেল চালানো ইত্যাদি। আপনার শারীরিক অবস্থা উন্নত করার জন্য যে আমি ধরার বিষয় সঠিক পরামর্শ গ্রহণ করুন।
ধূমপান ত্যাগ করুন
আপনি যদি ধূমপান করেন তাহলে আপনার হৃদয়ের স্বাস্থ্যের জন্য বিভিন্ন সমস্যা দেখা দিতে পারে।এছাড়াও ধূমপান করার ফলে রক্তনালীর প্রতি করে এবং হার্ট অ্যাটাকের ছবি বাড়ায়।
ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখার চেষ্টা করুন
শরীরের অতিরিক্ত ওজন বেড়ে যাওয়ার ফলে ধীরে ধীরে ওপর চাপ পড়তে থাকে। একটি সুষম খাদ্য এবং নিয়মিত গ্রামের মাধ্যমে শরীরের ওজন বজায় রাখার চেষ্টা করুন।
নিয়মিত ডায়েট অনুসরণ করুন
স্বাস্থ্য সুরক্ষার জন্য প্রতিদিনের খাবার টেবিলে ফল, সবজি গোটা সস, টমেটো ইত্যাদি রাখার চেষ্টা করুন। চরবিহীন প্রোটিন যেমন মাছ, এবং হাঁস-মুরগি, স্বাস্থ্যকর চর্বি যেমন জলপাই তেল এবং অ্যাভোকাডোস সমৃদ্ধ খাদ্য গ্রহণ বেশি বেশি করুন। এছাড়া ফ্যাট এবং লবণযুক্ত প্রক্রিয়াজাত খাবার সীমিত রাখুন।
রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ
উচ্চ রক্তচাপ হৃদয়বিন্ডে অনেক চাপ সৃষ্টি করতে পারে। কম সোডিয়াম ডায়েট অনুসরণ করুন, মানসিক চাপ কমান, নিয়মিত ব্যায়াম করুন। আপনার স্বাস্থ্য সেবা পেশাদারদের দ্বারা নির্দেশিত ওষুধ সেবন করুন যাতে রক্তচাপে একটি স্বাস্থ্যকর পরিসরের মধ্যে থাকে।
মানসিক চাপের কারণ
দীর্ঘস্থায়ী চাপ হার্টের স্বাস্থ্যকে নেতিবাচকভাবে প্রভাবিত করতে পারে। মানসিক চাপ পরিচালনা করার স্বাস্থ্যকর উপায় গুলি খুঁজে বের করুন, যেমন শিথিলকরন কৌশলগুলির মাধ্যমে, নিয়মিত ব্যায়াম, শখের সাথে জড়িত হওয়া এবং প্রয়োজনের প্রিয়জন বা পেশাদারদের কাছ থেকে নেওয়া।
পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুমান
প্রতি রাতের সময় মত ছয় থেকে সাত ঘন্টা পর্যন্ত ঘুমান। কম ঘুম হার্ড সহ বিভিন্ন স্বাস্থ্য সমস্যার জন্য মূল কারণ হতে পারে।
হার্ট ভালো রাখতে অ্যালকোহল এর ব্যবহার সীমিত করার চেষ্টা করুন
অতিরিক্ত অ্যালকোহল বহন রক্তচাপ বাড়াতে পারে এবং হার্টের সমস্যায় অবদান রাখতে পারে।
কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ
আইডিএল কোলেস্টেরলের উচ্চমাত্রা আমাদের হৃদয় রোগে অবদান রাখতে পারে। আপনার ডায়েটে সম্পৃক্ত এবং ট্রান্স ফ্যাট সীমিত করুন। আপনার হৃদয়ে রোগ স্বাস্থ্যকর চর্বি বহনের পরিমাণ বাড়ান এবং প্রয়োজনে পেশাদার ডাক্তার তাদের নির্ধারিত ওষুধ নির্বাচন করুন।
হার্টের জন্য উপকারী ফল
আমাদের দেহে নিয়মিত বাইরের খাবার আর ডেস্কে বসে দীর্ঘক্ষণ কাজের কারণে আমাদের দেহে অনেক সমস্যায় দেখা দিচ্ছে। যার মূলে রয়েছে খারাপ কোলেস্টেরল বা এল ডি এল।এবার খারাপ কোলেস্টেরল শরীরে বাড়তে শুরু করলে আর্টারির ভেতরে গিয়ে জমে। আর তার থেকে ডেকে নিয়ে আসে হাটের মতো মারাত্মক অসুখ।
এখনকার সময়ে অধিকাংশ লাইফস্টাইল বেশ খারাপ।সারাদিন আমরা আজেবাজে জিনিসপত্র খেয়ে বেড়াচ্ছি বা চলেছি। সকালে তেলে ভাজা কচুরিত রাতে বিরিয়ানি। বাইরের খাবার খেয়ে আমাদের সময় ও শ্রম বাঁচাচ্ছে। তাতে করে দিন দিন শরীর অনেকটাই খারাপ হয়ে যাচ্ছে। কিন্তু সেদিকে কারোর কোন পদক্ষেপ নেই।
ফলে বাড়ছে হার্টের রোগীর সংখ্যা বৃদ্ধি। বেশিরভাগ মানুষই এমন হাটের অসুখে আক্রান্ত হয়।কিন্তু আমাদের প্রশ্ন হল, এই অসুখের হাত থেকে হাড়ের সমস্যা বাঁচিয়ে রাখবেন কিভাবে? বিশেষজ্ঞদের মতে বলা হয়েছে যে, বেশ কিছু ফল ডায়েটে রাখলে ভালো থাকে হার্ড।বিশেষত, এই ফলগুলি যদি রোদ খাদ্য তালিকায় রাখা যায়, তবে হার্টের রোগ দূরে থাকবে কয়েক গজ। এবং অনেকটাই কমে যাবে হার্ট অ্যাটাকের আশঙ্কাও। তাই হাটকে চাঙ্গা রাখতে হলে এ কয়েকটি ফল খেতেই হবে।
- আপনি প্রতিদিন একটা করে আপেল খাবেন
- পেয়ারাও দূরে রাখে হার্ট অ্যাটাকের হাত থেকে বাঁচাতে বিশেষজ্ঞদের মতে, প্রিয়া রায় রয়েছে পর্যাপ্ত পরিমাণে ভিটামিন সি এবং বি৬
- এবং কলাও হার্টের জন্য উপকারী কারণ কলাতে রয়েছে পটাশিয়াম, ভিটামিন সি, বি৬ ও ফাইবার
- কমলালেবুর রস বা কমলালেবু
- ন্যাশপাতিও হাড়ের জন্য উপকারী
- হাটের জন্য উপকারী খাবার
- ফল মূল্য শাকসবজি
- বাদামও বীজ
- শিম ও মোটর জাতীয় খাবার
- মাছ ও সামুদ্রিক খাবার
- লাল চাল, লাল আটার মত খাবার
- অলিভ অয়েলের মতো তেল
- ডিম-সপ্তাহে ছয়টি পর্যন্ত খাওয়া যাবে
- কম চর্বি যুক্ত মাংস
- চামড়া ছাড়া মুরগি
হার্টের জন্য ক্ষতিকর খাবার
হার্টের রোগ বা হার্ট অ্যাটাকের মত রোগে আক্রান্ত হওয়ার পর ভবিষ্যতে এই ধরনের পরিস্থিতি কিংবা বড় ধরনের শারীরিক জটিলতা এড়াতে সচেতন হতে হবে খাদ্য নির্বাচনে। হাটের রোগীদের কোন ধরনের খাবার এড়িয়ে চলা উচিত, কারণ ডায়েট সংক্রান্ত নির্দেশিকা অনুযায়ী হার্টের রোগীরা অতিরিক্ত চিনি, লবণ ও অস্বাস্থ্যকর ফ্যাটের ওপর নিয়ন্ত্রণ আনতে চান।
বিশেষত হার্ট আটকাতে আক্রান্তদের ক্ষেত্রে এটা বেশি সত্য। হার্টের রোগীদের কোন ধরনের খাবার খাওয়া সীমিত করা বা এড়িয়ে চলা উচিত সে বিষয়ে খাদ্যের কিছু নাম নিচে উল্লেখ করা হল।
- বেশি করে ভাজাপোড়া
- ফাস্টফুড
- ক্যানে থাকা খাবার-এক্ষেত্রে ব্যতিক্রম অতিরিক্ত লবণ ছাড়া শাকসবজি ও সিম জাতীয় খাবার।
- লজেন্স
- চিপস
- প্রক্রিয়া জাতকৃত ফ্রোজেন খাবার
- বিস্কুট ও কেক অথবা
- আইসক্রিম
- মেয়নেজ, কেচআপ
- লাল মাংস খেলেও সামান্য পরিমাণে হতে পারে
- অ্যালকোহল
- হাইড্রোজেন যুক্ত ভেজিটেবিল অয়েল-এগুলোতে ট্রান্স ফ্যাট থাকে
- প্রক্রিয়া জাতকৃত মাংস
- পিৎজা, বার্গার
- চা বা কফি
- চিনি যুক্ত খাবার হার্টের জন্য অনেক ক্ষতি কারোক
- নুন জাতীয় খাবার খাওয়া যাবেনা হার্টের রোগ প্রতিরোধে
- স্যাচুরেটেড ফ্যাট খাওয়া চলবে না হার্টের সমস্যা এড়াতে চাইলে
- ময়দার খাবার হার্টের জন্য খারাপ
- রেড মিট খুবই খারাপ হার্টের জন্য
হার্টের ওষুধের নাম
প্রতিটি ব্যক্তির ক্ষেত্রে উচ্চ রক্তচাপের ওষুধ সামান্য ভিন্নভাবে কাজ করে এবং প্রতিটি ব্যক্তির হার্ট অ্যাটাকের সমস্যা ভিন্ন হতে পারে। স্বাস্থ্য কর্মীরা যখন উচ্চ রক্তচাপ ও অন্যান্য আদাটাকে সমস্যার চিকিৎসা করে তারা সাধারণত- একটু নিচু মাত্রায় শুরু করে। সেই ব্যক্তির জন্য তাকে এরকম কাজ করে এবং রক্তচাপ যথেষ্ট নিচে নামে কিনা তার ওপর করা হয়। অন্য আরেকটি ওষুধ হয়তো প্রথমটির সাথে যোগ করা হতে পারে বা প্রথমটি পরিবর্তে ব্যবহৃত হতে পারে। তাই হার্টের ওষুধের কিছু নাম নিচে উল্লেখ করা হল।
- কোডিন
- ওয়ারফারিং
- কিটোকোনাজল
- অ্যামিট্রিপটিলিন
- থিও ফাইলিং
- ওফ্লক্সাসিন
- ফ্লুওক্সেটাইন
- সেলেগিলিন
- Prelog Tablet
- Mibeta Sr
শেষ কথা | হার্টের সমস্যা সমাধানের উপায় | হার্টের জন্য উপকারী খাবার
প্রিয় পাঠক এতক্ষণ আমাদের সাথে থাকার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। আপনি যদি আমাদের পোস্টটি মনোযোগ সহকারে পড়ে থাকেন, তাহলে আপনি অবশ্যই উপকৃত হয়েছেন এবং জেনে গেছেন হার্টের সমস্যা সমাধানের উপায় এবং হার্টের জন্য উপকারী খাবার সম্পর্কে। আর হার্ট অ্যাটাকের সমস্যার জন্য এখন আপনি নিজেই সমাধান করতে পারবেন। তাই এমন নতুন নতুন ব্লগ পোস্ট পেতে আমাদের সাথে থাকুন। আসসালামু আলাইকুম।
সাগর ম্যাক্স এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url