গরমে সুস্থ থাকবেন কিভাবে - প্রচন্ড গরমে কি খাওয়া উচিত

প্রাকৃতিক উপায়ে গ্যাস্ট্রিকের সমাধানপ্রিয় পাঠক, আপনি নিশ্চয়ই জানতে চান গরমে সুস্থ থাকবেন কিভাবে এবং প্রচন্ড গরমে কি খাওয়া উচিত সম্পর্কে। তাহলে বন্ধু আপনি সঠিক জায়গাতেই এসেছেন কারণ আমরা এখন আপনাকে জানাতে চলেছি, গরমে সুস্থ থাকবেন কিভাবে এবং প্রচন্ড গরমে কি খাওয়া উচিত তা সম্পর্কে। আপনি যদি এই পোস্টটি সম্পন্ন মনোযোগ সহকারে প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়েন। তাহলে গরমে সুস্থ থাকবেন কিভাবে এবং প্রচন্ড গরমে কি খাওয়া উচিত সে সম্পর্কে বিস্তারিত ভাবে জানতে পারবেন।
গরমে সুস্থ থাকবেন কিভাবে - প্রচন্ড গরমে কি খাওয়া উচিত
এ বিষয়গুলো জানা আমাদের অনেক জরুরী, কেননা এই গরমে অনেক সময় আমাদের শরীর অসুস্থ হয়ে পড়ে, সেজন্য সকলেরই গরমে সুস্থ থাকবেন কিভাবে এ বিষয়টি জেনে রাখা উচিত। তাহলে বন্ধু চলুন ঝটপট জেনে আসার চেষ্টা করি গরমে সুস্থ থাকবেন কিভাবে এবং প্রচন্ড গরমে কি খাওয়া উচিত সে সম্পর্কে। শুধু তাই নয় এই পোস্টটি সম্পন্ন করার মাধ্যমে আপনি অতিরিক্ত গরমে শরীরের কি কি ক্ষতি হয় সে বিষয়ে জানতে পারবেন। আশা করি এই পোস্টটি আপনার অনেক উপকারে আসবে।
পোস্ট সূচিপত্রঃ গরমে সুস্থ থাকবেন কিভাবে - প্রচন্ড গরমে কি খাওয়া উচিত

ভূমিকা | গরমে সুস্থ থাকবেন কিভাবে | প্রচন্ড গরমে কি খাওয়া উচিত

এই অতিরিক্ত গরমে নিজেকে সুস্থ রাখা জরুরি। এবং এই গরমে সুস্থ থাকার জন্য বেশ কিছু পরামর্শ দিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা। স্বাস্থ্যের উপরে তীব্র গরমে যে প্রভাব পড়ে, এতে করে পানি শূন্যতা শরীরে দেখা দিতে পারে। তাছাড়া হিট স্ট্রোকের মত সমস্যা দেখা দিয়ে থাকে। তাই আমরা এই পোস্টের মাধ্যমে আপনাদেরকে গরম থেকে বাঁচার জন্য সম্পূর্ণ ভাবে তুলে ধরব।

তাছাড়া এই পোস্টটি পড়ার মাধ্যমে আপনারা আরো অনেক কিছু জানতে পারবেন যেমন অতিরিক্ত গরমে শরীরের কি কি ক্ষতি হয়, শরীর গরম হয়ে গেলে কি করতে হবে, গরমে ঘর ঠান্ডা রাখার উপায়, ও গরমে শরীর ঠান্ডা রাখার উপায়। তাহলে আর দেরি করছি না বন্ধু ঝটপট জেনে আসি গরমে সুস্থ থাকবেন কিভাবে এবং প্রচন্ড গরমে কি খাওয়া উচিত সম্পর্কে।

অতিরিক্ত গরমে শরীরের কি কি ক্ষতি হয়

শরীরের অতিরিক্ত গরমের অনেক বিপদের মধ্যে সবচেয়ে ভয়াবহ হলো "হিটস্ট্রোক"। তাই সবার আগে আমাদের জানতে হবে "হিটস্ট্রোক" জিনিসটা কি কিভাবে কাজ করে সে সম্পর্কে। আসলে "হিটস্ট্রোক" কি? চিকিৎসকদের মতে, প্রচন্ড গরম হাওয়ায় শরীরের তাপ নিয়ন্ত্রণ ক্ষমতা নষ্ট হয়ে শরীরের তাপমাত্রা ১০৪ ডিগ্রী ফারেনহাইট ছড়িয়ে যাওয়াকে হিটস্ট্রোক বলা হয়ে থাকে।

তাছাড়া আপনার দেহে তাপমাত্রা স্বাভাবিক অবস্থায় রক্ত নিয়ন্ত্রণে ভূমিকা রাখে। কোন কারণবশত আপনার শরীরের তাপমাত্রা বাড়তে থাকলে ত্বকের রক্তনালি প্রসারিত হয়ে থাকে এবং অতিরিক্ত তাপ পরিবেশে ছড়িয়ে যায়। এবং আপনার শরীরের ঘামের মাধ্যমে তার কমে যায়।

কিংবা প্রচন্ড গরম ও আর্দ্র পরিবেশে আপনি পরিশ্রম করলে বা বেশি সময় ধরে অবস্থান করলে তাপ নিয়ন্ত্রণ আর সম্ভব হয় না। এতে করে শরীরে দ্রুত তাপমাত্রা বিপদসীমা ছড়িয়ে যায়। ও শরীরের ঘাম বন্ধ হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা দেখা দেয় এবং এক পর্যায়ে সময় মতো ব্যবস্থা না নেওয়ার ফলে আপনার শরীরে "হিটস্ট্রোক" দেখা দিতে পারে।

শরীর গরম হয়ে গেলে কি করতে হবে

ইতিমধ্যে আমাদের রাজধানী ঢাকা সহ সারা দেশে ৩০ ডিগ্রি সেলসিয়াস ছড়িয়েছে। এবং আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছেন আগামী আরও ২ দিন পানি হওয়ার কোন সম্ভাবনা নেই। সে ক্ষেত্রে পূর্বাভাস বলছে চলমান দাবদাহ আরো পাঁচ দিন পর্যন্ত স্থায়ী হতে পারে। এমন সময়ে দীর্ঘ খুন রোদে থাকলে হিটস্ট্রোক হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।ম এবং অসুস্থ হয়ে যেতে পারেন আপনারাও। সেক্ষেত্রে বয়স্কদের ও শিশুদের জন্য এই ঝুঁকি আরো বেশি হতে পারে।

শরীর গরম থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য কি করতে হবে সে সম্পর্কে নিজে কিছু বিষয় জানানো হলো
  • বাড়ির বাইরে থাকার সময় সরাসরি রোধ থেকে এড়িয়ে চলার চেষ্টা করুন।
  • এবং স্যালাইন পানিতে থাকা সোডিয়াম, পটাশিয়াম এবং চিনি শরীর শীতল রাখতে বিশেষভাবে কার্যকর। সেক্ষেত্রে আপনি দীর্ঘ সময় গরমে অবস্থান করলে স্যালাইন পান করুন।
  • হালকা বা পাতলা রঙের পোশাক ব্যবহার করার চেষ্টা করুন
  • শরীরে পানি শূন্যতা দূর করতে অতিরিক্ত পানি ও শরবত পান করুন।
  • গ্রীষ্মকালীন ফলের তৈরি জুস পান করুন।
  • বেশি করে সাত সবজি খান, এবং মাংস এড়িয়ে চলার চেষ্টা করুন।
  • প্রসাবের গারো রং পানি স্বল্পতার লক্ষণ, তাই আপনি আপনার প্রসাবের রং খেয়াল করুন।
  • চেষ্টা করতে পারেন দিনে বাইরে কম যেতে।
  • ছাতা ও টুপি সব সময় সাথে থাকলে ভালো হয়।
  • সানস্ক্রিন ব্যবহার করুন, ত্বককে সূর্যের ক্ষতিকর রোশনি থেকে বাঁচাতে।

গরমে ঘর ঠান্ডা রাখার উপায়

গরমে ঘর ঠান্ডা রাখার জন্য এই উপায় গুলি অবলম্বন করুন

দরজা

যতটুকু পারেন দরজা খুলে রাখার চেষ্টা করুন, কারণ দিনে যদি ঘরের দরজা বন্ধ থাকে তাহলে বাতাস চলাচল করতে পারে না এতে করে রাতেও ভর গরম হয়ে থাকে।

ঘরের পর্দা টেনে রাখুন

দিনের বেলা গরমে সব সময় ভারী পর্দা টেনে রাখার চেষ্টা করুন। সেক্ষেত্রে আপনার ঘর অনেক ঠান্ডা থাকবে। এবং দক্ষিণ-পশ্চিম দিকে দেয়ালে জানালা থাকলে অবশ্যই পর্দা গুলো ট্রেনে রাখবেন।

বরফ পাখা ব্যবহার করুন

এক বাটি বরফ রাখুন টেবিল ফ্যানের সামনে। এতে করে কিছুক্ষণ পর দেখবেন ঘর ঠান্ডা হয়ে গেছে।

বিছানায় সুতির চাদর

আপনি অবশ্যই বিছানায় সাদা বা হালকা রঙের সুতির চাদর ব্যবহার করতে পারেন কারণ সুতির চাদর বিছালে বিছানা ঠান্ডা থাকবে। এবং সে সাথে নিয়মিত বেড কভার ও বেডশীট পরিবর্তন করার চেষ্টা করুন। এতে করে শুধুমাত্র ঠান্ডা নয়। মানসিকভাবেও প্রশান্তি ফিল হবে।

পূর্ব-পশ্চিম জানালা

আপনি এই দুই দিকের জানালায় সানশেড লাগাতে পারেন। ঘর গরম হয়ে যাবে এমন কোন কাজ করবেন না।

বাথরুমও রান্না ঘরে ফ্যান চালান

বাথরুম ও রান্না ঘরের যতোটুকু সম্ভব ফ্যান চালিয়ে রাখুন। এতে করে রুমের গরম বাতাস বেরিয়ে যাবে। এবং ঘর ঠান্ডা থাকবে।

বন্ধ রাখুন জানালা

যতটুকু সম্ভব দিনের বেলায় জানালা বন্ধ রাখুন। এবং রাতে ঘুমানোর আগে জানালা খুলে ঘুমান। এতে করে ঘরে আবহাওয়া চলাচল করবে এবং ঘর দ্রুত ঠান্ডা হয়ে যাবে।

বাড়ির পাশে গাছপালা লাগান

আপনি যদি আপনার বাড়ির চারপাশে গাছপালা লাগান। তাহলে গাছের ছায়ায় আপনার ঘর অনেক শীতল বা ঠান্ডা থাকবে।

গ্রিল রান্না থেকে দূরে থাকুন

গরমের এই সময় ঘরে গ্যাসের চুলা জ্বালালে ঘর অনেক গরম হয়। সেক্ষেত্রে সময় সাপেক্ষ গ্রিল রান্না থেকে দূরে থাকার চেষ্টা করুন।

ঘরে তীব্র আলো

আপনি যদি আপনার ঘরে আলো জ্বালিয়ে রাখলে ঘর দ্রুত গরম হবে। যদি আপনার কোন খুব প্রয়োজন না হয়। তাহলে তীব্র আলো জ্বালাবেন না ঘরে। সে ক্ষেত্রে আপনার ঘরে টেবিল ল্যাম্প বা ডিম লাইট ব্যবহার করতে পারেন।

আরো পড়ুনঃ কেন ব্যায়াম গুরুত্বপূর্ণ

গরমে সুস্থ থাকবেন কিভাবে

সবার আগে এই তীব্র গরমে নিজেকে সুস্থ রাখা জরুরী। বিশেষজ্ঞরা গরমে সুস্থ থাকতে বেশ কিছু পরামর্শ দিয়েছেন। তারা বলেন তীব্র গরমের শরীরের উপরে যে প্রবাহ পড়ে, এতে করে পানি শূন্যতা দেখা দিতে পারে দেহে। তাছাড়াও "হিটস্ট্রোক" এর মত সমস্যা দেখা দেয়।

সেজন্য আপনারা এই গরমে কি করতে পারেন সে পরামর্শ গুলো তুলে ধরা হলো
  • এই গরমে আপনি প্রচুর পরিমাণে শাক সবজি খেতে পারেন, যেমন টমেটো, শসা, লাউ, ক্যাপ শিকাম ইত্যাদি আপনার খাদ্য তালিকায় রাখতে পারলে ভালো হয়।
  • এই গরমের মধ্যে সামান্য খাবার এদিক-ওদিক হয়ে গেলেই পেট ব্যথার সমস্যা দেখা দেয়, হজমে গোলমাল দেখা দেয়, এবং পেট কামড়ানোর সম্ভাবনা থাকে। তাই যতটুকু পারেন বাইরের খাবার থেকে এড়িয়ে চলার চেষ্টা করুন।
  • আপনাদের মধ্যে কারো যদি শ্বাসকষ্ট, দুর্বলতা ও মাথা ঝিমঝিম করা, এবং বুকে ব্যথা করে। তাহলে অবশ্যই যত দ্রুত পারেন চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।
  • ঘরে যাতে বাতাস প্রবেশ করতে পারে এবং ঘর যাতে ঠান্ডা থাকে সেদিকে সবসময় খেয়াল রাখুন।
  • হালকা রং ও হালকা এবং ঢিলেঢালা পোশাক করার চেষ্টা করুন।
  • আপনি যেখানেই যান না কেন সঙ্গে পানি অবশ্যই রাখবেন।
  • আপনি উচ্চ প্রোটিনযুক্ত খাবারের পরিবর্তে অল্প অল্প খেতে পারেন।
  • রোদচশমা ব্যবহার করুন, সূর্যের আলো থেকে চোখ রক্ষা করার জন্য।
  • আপনি অধিক পরিশ্রম থেকে ও সরাসরি রোধে যাওয়া থেকে বিরত থাকার চেষ্টা করুন। সে ক্ষেত্রে বেলা ১১ টা থেকে দুইটা পর্যন্ত সরাসরি রোদে যাওয়া থেকে বিরত থাকুন। কারণ এই সময় দিনের সবচেয়ে বেশি গরম পড়ে।

গরমে শরীর ঠান্ডা রাখার উপায়

গরমে শরীর ঠান্ডা রাখার কিছু উপায় উল্লেখ করা হলো

  • তখনই কোন প্রকার ভারী ব্যায়াম করুন যখন ভোর বা সন্ধ্যা নামে প্রকৃতি শীতল হয় তখন। যদি আপনি রোদের মধ্যে ভারী ব্যায়াম করেন তাহলে মাসলে ক্র্যাম্প ধরা শুরু করে। এবং সেখান থেকে অনেক ধরনের সমস্যা হতে পারে।
  • যতটুকু পারেন নিজেকে চেষ্টা করুন ছায়ার মধ্য দিয়ে চলাচল করতে। কোন কারণবশত যদি রোদে চলাফেরা করতে হয় তাহলে মাথায় ক্যাপ রাখুন অথবা ছাতা ব্যবহার করুন।এবং রিক্সায় চলাচল করলে রিস্কার হুর উঠিয়ে চলুন। তাছাড়া ত্বকে সানস্ক্রিন ক্রিম মাখন।
  • বিভিন্ন ধরনের মাংস, ডিম ও চর্বি জাতীয় খাবার থেকে দূরে থাকুন। তরল খাবার বেশি বেশি করে খাওয়ার চেষ্টা করুন যেমন ডাবের পানি, তরমুজ ইত্যাদি বেশি করে খান।
  • হালকা রঙের পোশাক পরার চেষ্টা করুন। সে ক্ষেত্রে সব থেকে ভালো হয় যদি আপনি সাদা রঙে পোষা করতে পারেন তাহলে। এবং সব সময় শুকরিয়া ঢিলা পোশাক পড়ুন।
  • শরীরে ঘামের সঙ্গে ব্যাকটেরিয়া যায়, প্রচুর পরিমান পানি। শেফা আমি পূরণ করার জন্য আপনাকে অনেক বাড়তি পানি পান করতে হবে। শরীরের পোস্টগুলো শীতল রাখতে চাইলে বেশি বেশি পানি খান।
  • এমনিতেই গরমের সময় চা কফি খেতে ইচ্ছা করে না। সে ক্ষেত্রে তাপমাত্রায় শরবত খেতে পারেন। তবে বরফ ঠান্ডা পানীয় থেকেও দূরে থাকুন, কেননা তাতেও শরীর অনেক গরম হয়।
  • ধূমপান করলে শরীর আরো গরম হয়ে যায়। সে ক্ষেত্রে আপনার যদি সিগারেট খাওয়ার অভ্যাস থাকে তাহলে সেটা ত্যাগ করুন।

প্রচন্ড গরমে কি খাওয়া উচিত

প্রচন্ড গরমের কারণে শরীর থেকে অতিরিক্ত পানি ঘাম হয়ে বের হয়ে যায়। এতে করে শরীরে সোডিয়াম ও পটাশিয়ামের ভারসাম্য অনেক নষ্ট হয়ে যায়। হলে আমাদের শরীর অস্বস্তি বোধ করে, এবং ক্লান্তির মতো একাধিক উপসর্গ দেখা দিয়ে থাকে। তাই আমাদের শরীর হাইড্রেটেড রাখতে হলে খেতে হবে পানিও পানিযুক্ত খাবার। তাই গরমে আপনি কি ধরনের খাবার খাব বা কি ধরনের খাবার শরীরের জন্য ভালো চলুন জেনে নেই

সবজি, পানি, বিভিন্ন ফলের রস, আখের রস, বেলের শরবত, জিরা পানি, পুদিনার শরবত, শসা, গাজর, টমেটো, পেঁপে, কাঁচা পেঁপে, লেবুর শরবত, মৌসুমী ফল, তরমুজ, ডাবের পানি, টক দই, পাতলা দই, কমলা, লেবু চিনির শরবত, রসালো ফল, পাতলা আম ডাল, পড়লার ঝোল তরকারি, বাঙ্গি, সালাদ।

শেষ কথা | গরমে সুস্থ থাকবেন কিভাবে | গরমে শরীর ঠান্ডা রাখার উপায়

প্রিয় পাঠক, এতক্ষণ আমাদের ওয়েবসাইটে থাকার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। আপনি ইতিমধ্যে জেনে গেছেন গরমে সুস্থ থাকবেন কিভাবে এবং প্রচন্ড গরমে কি খাওয়া উচিত আপনার। তাই এ পোস্টটি আপনার অনেক উপকারে আসবে। এবং এই আর্টিকেলটি আপনার কাছে ভালো লেগে থাকে আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন।
তাছাড়া বিভিন্ন ধরনের নতুন নতুন ব্লগ পোস্ট বা আর্টিকেল পেতে আমাদের সাথে থাকুন। কারণ আমরা এ ওয়েবসাইটে নিয়মিত আর্টিকেল পাবলিশ করে থাকি। আসসালামুয়ালাইকুম।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

সাগর ম্যাক্স এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url