দাঁতের মাড়ির ব্যথা কমানোর উপায় - দাঁতের মাড়ি যন্ত্রণা

শারীরিক শিক্ষা কী সুস্থ জীবনের জন্য শারীরিক শিক্ষার প্রয়োজনীয়তাআপনি নিশ্চয়ই দাঁতের মাড়ির ব্যথা কমানোর উপায় জানতে আগ্রহী। এবং দাঁতের মারে যন্তনা কেন করে? তাই আমরা আজকে এই আর্টিকেলের মাধ্যমে বিস্তারিতভাবে আপনাদের জানাবো দাঁতের মাড়ির ব্যথা কমানোর উপায় ও দাঁতের মাড়ি যন্তনা কিভাবে কমানো যায়।
দাঁতের মাড়ির ব্যথা কমানোর উপায় - দাঁতের মাড়ি যন্ত্রণা
তবে চলুন আমরা জেনে আসি দাঁতের মাড়ির ব্যথা কমানোর উপায় এবং দাঁতের মাড়ি যন্ত্রণা কিভাবে কমানো যায় সে সম্পর্কে। আশা করি এই পোস্টটি আপনার অনেক উপকারে আসবে। কেননা এই পোস্টটিতে আমরা খুব সুন্দর হবে আলোচনা করার চেষ্টা করেছি দাঁতের মাড়ির ব্যথা কমানোর উপায় এবং দাঁতের মাড়ি যন্ত্রণা বিষয়ে।
পোষ্ট সূচিপত্র:

ভূমিকা | দাঁতের মাড়ির ব্যথা কমানোর উপায় | দাঁতের মাড়ি যন্ত্রণা

দাঁতের মাড়ির বড় রোগের একটি ক্ষুদ্র রূপ হল জিঞ্জিভাইটিস। তার ফলে দাঁতের মাড়িতে লালচে ও ফোলাভাব দেখা দিয়ে থাকে। এটা হওয়ার প্রধান কারণ হলো যথেষ্ট পরিমাণে ব্রাশ ও ফ্লস না করার লক্ষণ। এই লক্ষণগুলো আপনার দেখা দিলে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়াটা জরুরি। তাই আমরা এই পোষ্টের মধ্যে দাঁতের মাড়ির ব্যথা কমানোর উপায় সম্পর্কে সুন্দরভাবে গোটা পোস্ট জুড়ে আলোচনা করেছি।
তার সাথে দাঁতের মাড়ির যন্ত্রণা কমানো সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করেছি। তাই আপনি যদি এই পোস্টটি সম্পন্ন মনোযোগ সহকারে পড়েন। তাহলে আপনি দাঁতের মাড়ির ব্যথা কমানোর উপায় ও দাঁতের মাড়ি যন্ত্রণা কমাবেন কিভাবে তা নিয়ে আর কখনো দুশ্চিন্তা করতে হবে না, তবে চলুন শুরু করা যাক। কিন্তু অবশ্যই সকল পয়েন্টগুলো স্টেপ বাই স্টেপ পড়ার চেষ্টা করবেন না হয় আপনি পোস্টটি পড়ে খুব একটি মজা পাবেন না।

দাঁতের মাড়ি ব্যথা করে কেন

দাঁতের মাড়ি ব্যথা সাধারণ স্বাস্থ্য সমস্যা হলেও কিন্তু ভোগান্তি অনেক বেশি। দাঁতের মাড়ি ব্যথা করে কেন? এই উত্তরে আমি বলব আপনি যদি খুব শক্ত ব্রাশ দিয়ে দাঁত মাজেন এবং আপনার দাঁতের যদি কোন ক্ষয়ের সমস্যা দেখা দেয়। সে কারণেও আপনার দাঁতের মাড়ি ব্যথা করতে পারে। এবং যদি আপনার দাঁতে কোন খাবারের অংশ দাঁতে ফাঁকে জমা হয়ে থেকে যায়, সেটার কারণে দাঁতের মাড়ি অনেকটা ব্যথা করতে পারে।

তাছাড়া আপনি যদি নিয়মমাফিক ব্রাশ না করেন, তবুও এই সমস্যা দেখা দিতে পারে। কারণ যাই বলুন না কেন, দাঁতের ব্যথা অনেক যন্ত্রণাদায়ক ও বিরক্তিকর। খাওয়া থেকে শুরু করে কোন মানুষের সাথে কথা বলা পর্যন্ত এর তীব্র ব্যথা থাকার ফলে কোন কিছুই ভালো লাগেনা। এবং কোন কাজে মনোনিবেশ করতেও অসুবিধা সৃষ্টি হয়।

দাঁতের মাড়ির রোগের একটি ক্ষুদ্র রূপ হল জিঞ্জিভাইটিস। এর ফলে দাঁতের মাড়িতে লালচেও ফোলাভাব হয়ে থাকে। এবং সেটার প্রধান কারণ হলো যথেষ্ট পরিমাণে বেড়াসও ফ্লস না করা। আপনার যদি এই লক্ষণ গুলো দেখা দেয় তাহলে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া প্রয়োজন। দাঁতের মাড়ির ব্যথার অন্যতম কারণ হলো মুখের কত ও ফোলাভাব। এই ঘাঁটি যে কোন সময় গালের ভেতর, ঠোটে, চোয়ালে, জিব্বায় ও মাটিতে দেখা দিয়ে থাকে।

দাঁতের মাড়িতে ব্যাথা হওয়ার আরেকটি কারণ হতে পারে ঝাল মসলাদার খাবার বেশি পরিমাণে খাওয়া। এই ধরনের খাবার খাওয়া সরাসরি ব্যথার সৃষ্টি করতে পারে। তবে আপনার যদি সংবেদনশীলতা সমস্যা থেকে থাকে তাহলে এমনটা দেখা দেয়। তবে সুখবর হলো দাঁতের মাড়ির ব্যথা সাময়িক একটি সমস্যা। এ সময়ে ব্যথার জন্য উপকারী ও অপকারী খাবার সম্পর্কে সঠিক ধারণা রাখতে হবে।

দাঁতের মাড়ি ব্যথায় করণীয়

আপনার দাঁতের পাশাপাশি মারিও পরিষ্কার রাখতে হবে সব সময়। তবে আপনি কখনোই ব্রাশ দিয়ে এই কাজ গুলো করবেন না। আপনাকে আলতো হাতে দাঁতের মাড়ি পরিষ্কার করতে হবে। এখন বিভিন্ন ধরনের মাউথ রিফ্রেশ্নাল লিকুইড পাওয়া যায় বাজারে। এসব তরল দিয়ে মুখ কুলকুচি করে সুন্দরভাবে পরিষ্কার করতে পারেন। এবং আপনার দাঁতের মাড়িতে খাবার জমে ইনফেকশন হতে পারে।

তবে এভাবে কুলকুচি সে আশঙ্কা অনেকটাই কমে যাবে। আপনাকে অন্তত দিনে ২ বার দাঁত ব্রাশ করা উচিত। এবং একইভাবে দাঁতের মাড়িও পরিষ্কার করতে হবে। আপনি সবসময় কিছু খাওয়ার পর অবশ্যই কুলকুচি করে মুখ ধুয়ে ফেলবেন। এমনকি আপনাকে চা খাওয়ার পরও মুখ ধুয়ে নেওয়া উচিত। কারণ বেশিরভাগ মানুষই চিনি দিয়ে চা চেয়ে থাকেন।

আর এই চিনি জাতীয় খাবার দাঁত ও মাড়িতে জমে ক্ষতির কারণ হয়ে দাঁড়ায়। এতে করে দাঁতের এনামেল ক্ষয়ে যায়। এবং আপনার দাঁতের মাড়ি আস্তে আস্তে কমজোরি হয়ে পড়ে। তামাক বা নিকোটিন দাঁতের মাড়ির ক্ষতি করে থাকে। তাই আপনার যদি ধূমপানের অভ্যাস থাকে তাহলে সেটা যত দূরত্ব পারেন ছেড়ে দিন। দীর্ঘদিন এই অভ্যাস থাকলে দাঁতে কালচে পড়ে যায়, এর পাশাপাশি মাড়িতেও বিভিন্ন ধরনের সমস্যা দেখা দেয়।

দাঁতের মাড়িতে যন্ত্রণা হলে কিংবা রক্ত পড়ার সমস্যা দেখা দিলে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ গ্রহণ করতে হবে। আপনার যদি এসিডিটির সমস্যা থাকে তাহলে দাঁতের মাড়িতে নানা সমস্যা দেখা দিতে পারে। তাই এসিডিটির সমস্যা থাকলে সে বিষয়ে ডাক্তারের পরামর্শ নিন।এবং কিভাবে এসিডিটির সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায় তার উপায় খুঁজে বের করুন। সব সময় আপনি দাঁতের মাড়ির ব্যাপারে যত্নশীল হন। নয়তো আপনি বড় ধরনের শারীরিক সমস্যায় পড়তে পারেন।

দাঁতের মাড়ির ব্যথা কমানোর উপায়

আপনার মুখের স্বাস্থ্যবিধি মেনে না চললে তা তো নারীর স্বাস্থ্য ভেঙে পড়া অস্বাভাবিক কিছু নয়। আপনার একটু অযত্ন অবহেলায় মারি ফুলে যেতে পারে, এমনকি পুজ জমতে পারে ও ব্যথার সৃষ্টি হতে পারে। বাড়িতে ব্যথা হলে চিকিৎসকের কাছে যাওয়ার আগে আপনি ঘরোয়া উপায়ে স্বস্তি পেতে পারেন। তাই আমরা আপনার জন্য এখানে দাঁতের মাড়ির ব্যথা কমাতে ৫টি ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে আলোচনা করব।
লবণ পানির ফু কুলকুচি

দাঁতের মাড়ির ব্যথা প্রশমনের একটি কার্যকরী উপায় হলো লবণ পানের কুলকুচি করা। এই লবণ পানি মুখের ব্যাকটেরিয়া দূর করে ও ব্যাকটেরিয়ার গ্রোথ প্রতিরোধ করতে সহায়তা করে। আপনি কুসুম গরম পানিতে এক চা চামচ লবণ মিশিয়ে কিছুক্ষণ কুলকুচি করতে থাকুন। এবং ভুল করে ফুলকুচির পানি গিলে ফেলবেন না, সেটিকে বাইরে ফেলে দিন। দিনে অন্তত দুই থেকে তিন বার লবণ পানির কুলকুচি করুন।

টি ব্যাগ

আপনি গরম পানিতে একটি টি ব্যাগ কমপক্ষে পাঁচ মিনিট রেখে ব্যাগটি ঠান্ডা হতে দিন। ব্যাকটি ঠান্ডা হয়ে গেলে আক্রান্ত দাঁতের মাড়ির সঙ্গে লাগিয়ে কিছুক্ষণ রেখে দিন। সেক্ষেত্রে যেকোনো চায়ে উপকার পাবেন না। চায়ে এস্ট্রিনজেন্ট প্রপার্টি সমৃদ্ধ রয়েছে এমনটি ব্যাগ ব্যবহার করতে হবে যেমন- গ্রিন টি, ব্ল্যাক টি। তাছাড়া এন্টি ইনফ্লামেটরি প্রপার্টি বিদ্যমান রয়েছে এমন চায়ের ব্যাগ ও ব্যবহার করতে পারেন আপনি।

হলুদের পেস্ট

হলুদ আমাদের দাঁতের মাড়ির ফোলা, ব্যথা এবং প্রদাহ কমিয়ে আনতে অনেক সহায়তা করে থাকে।আপনাকে হলুদের পেস্ট তৈরি করতে এক থেকে তিন চা চামচ হলুদে একটু পানি মিশানো। তারপর দাঁতের মাড়িতে প্রয়োগ করে ৫ থেকে ১০ মিনিট রেখে দিন। দাঁতের মাড়িতে মৃদু ম্যাসাজ করে হলুদের পে স্ট প্রয়োগ করতে হবে।এবং ৫ থেকে ১০ মিনিট পর কুসুম গরম পানি দিয়ে মুখের ভেতরটা ভালো করে ধুয়ে ফেলুন। তাছাড়া দাঁতের মাড়ির ব্যথা দূর না হওয়া পর্যন্ত প্রতিদিন এই প্রক্রিয়াটি অন্তত দুইবার হলেও ব্যবহার করুন।

ঠান্ডা সেক বা গরম সেক

দাঁতের মাড়ির ব্যথা কমানোর একটি কার্যকারী উপায় বলা যেতে পারে। ঠান্ডা সেক বা গরম সেক যেকোন তাতেই কাজ করবে। আপনি গরম পানিতে একটি পরিষ্কার কাপড় ভিজিয়ে বাড়তি পানি গুলোকে চেপে বের করে কাপড়টিকে ভাস করার পর গালের সেই অংশে রেখে দিন যেখানে মাড়িতে ব্যথা করছে।এবং যেন গরম পানি সহনীয় থাকে। তাছাড়া ঠান্ডা শেকের ক্ষেত্রে বড় ভন্ডকে একটি পরিষ্কার কাপড়ে মুড়িয়ে গালের ব্যথা স্থানে কিছুক্ষণ রাখুন। দাঁতের মাড়ের ব্যথা এবং ফোলা না কমে আসা পর্যন্ত একবার গরম সেক, আরেকবার ঠান্ডা সেক প্রয়োগ করতে পারেন।

হাইড্রোজেন পারঅক্সাইডের ব্যবহার করুন

হাইড্রোজেন পারঅক্সাইড দাঁতের মাড়ির ব্যথা বা প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে। এই প্রক্রিয়াটি জীবাণু ধ্বংসের একটি শক্তিশালী প্রতিনিধি হিসেবে কাজ করে। এটি মুখের অন্যান্য সমস্যাও কার্যকর। আপনি অধিক পানিতে অর্ধেক হাইড্রোজেন পারঅক্সাইড মিশিয়ে এই দ্রবণকে মুখের ভেতর ১৫ সেকেন্ড রাখার পর ফেলে দিন। এরপর কুসুম গরম পানি দিয়ে মুখের ভেতর ধুয়ে ফেলুন।

দাঁতের মাড়ি ফুলে গেলে করণীয়

আমাদের দাঁতের মাড়ি ফুলে যাওয়া সাধারণ সমস্যা হলেও এটি বেশ বিরক্তিকর। এই সময় মারে সাধারণত লালচে বা বেশি গোলাপি রঙের হয়ে থাকে, এবং সেটার সঙ্গে তো ব্যথা রয়েছেই। তাছাড়া ব্রাশ করার সময় একটু আঘাত লাগলেই দাঁতের মাড়ি থেকে রক্ত ঝরতে শুরু করে। জিনজিভাইটিস, অপুষ্টি, সংক্রমণ, গর্ভাবস্থা ইত্যাদি কারণে দাঁতের মাড়ির ফোলার সমস্যা গুলো দেখা দেয়। তাছাড়া তামাকজাত দ্রব্য গ্রহণ, ভুলভাবে দাঁত ব্রাশ করা, ধূমপান ইত্যাদি বিভিন্ন কারণেও মারি ফোলার সমস্যা দেখা দিতে পারে।

তবে চলুন জেনে আসি দাঁতের মাড়ির ফোলা ভাব দূর করার কিছু ঘরোয়া উপায়
  • আপনি আধা বা এক চা চামচ লবণ হালকা গরম পানিতে নিশান। আপনার দাঁতের মাড়ির ফোলা কমাতে এটি দিনে দুইবার মুখ কুলকুচি করুন।
  • নরম ব্রিসলের ব্রাশ দিয়ে দাঁত ব্রাশ করার পর কয়েক মিনিটের মধ্যে লবণ লাগিয়ে ভূষণ।এবং হালকা গরম পানি দিয়ে মুখ কুলকুচি করুন। কমপক্ষে প্রতিদিন একবার এটি করুন।
  • কুসুম গরম পানি দিয়ে আপনার মুখ ধুয়ে ফেলুন।
  • এক চা চামচের এক তৃতীয়াংশ হলুদের গুড়া নিন। গোড়ার সাথে সামান্য হালকা গরম পানি দিয়ে পেস্ট তৈরি করুন।
  • এবং এটি পরিষ্কার আঙুল দিয়ে পেস্ট আপনার দাঁতের মাড়িতে মাখুন। তিন থেকে পাঁচ মিনিট রাখার পর আলতোভাবে এক মিনিট ম্যাসাজ করুন। এরপর এটি সুন্দরভাবে ধুয়ে ফেলুন, ভালো ফল পাবেন।

দাঁতের মাড়ি যন্ত্রণা

সাধারণত আমাদের দাঁতের যত্ন নিতে খুব একটা সময় দেওয়া হয় না। কিন্তু দাঁতের যত্ন নেওয়াও হতে শরীরের অন্যান্য বিশেষের মতোই জরুরি। আমাদের দাঁতের ফাঁকে ঢুকে যাওয়া খাবার বা খাবারের অতিরিক্ত চিনি দাঁতের ক্ষয় সৃষ্টি করে থাকে। এবং এখান থেকেই শুরু হয় দাঁতের ব্যথা। তাছাড়া আমাদের খাদ্যাভ্যাসের কারণেও দাঁতের মাড়ির ব্যথা দেখা দিতে পারে।
দাঁতের মাড়ির যন্ত্রণা থেকে দূরে থাকার জন্য যেসব খাবার থেকে দূরে থাকা উচিত
  • আপেল সিডার ভিনেগার
  • লেবুর পানি
  • বারে বারে খাবার খাওয়া
  • বিভিন্ন ধরনের জুস

কোন ভিটামিনের অভাবে দাঁতের মাড়ি ফুলে যায়

বিশেষ করে যেসব ভিটামিনের অভাবে দাঁতের মাড়ি ফুলে যায়।

  • ভিটামিন সি
  • ভিটামিন এ
  • ভিটামিন ডি
  • ভিটামিন বি
  • ভিটামিন কে
সচারাচার এই ভিটামিন গুলোর ঘাটতি থাকলে আপনার দাঁতের মাড়ি ফোলে যাওয়ার মত সমস্যা দেখা দেয়।

শেষ কথা | দাঁতের মাড়ির ব্যথা কমানোর উপায় | দাঁতের মাড়ি যন্ত্রণা

প্রিয় পাঠক, দাঁতের মাড়ির ব্যথা কমানোর উপায় এবং দাঁতের মাড়ি যন্ত্রণা এই বিষয়গুলি সম্পর্কে আপনি ইতিমধ্যে জেনেছেন, যদি আপনি এই পোস্টটি ভালো করে পড়ে থাকেন। এবং দাঁতের মাড়ি যন্ত্রণা ও দাঁতের মাড়ির ব্যথা কমানোর উপায় এই পোস্টটি আপনার অনেক উপকারে আসবে। তাই এ পোস্টটি আপনার কাছে ভালো লেগে থাকলে আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন। তাছাড়া এরকম নতুন নতুন আর্টিকেল নিয়মিত পেতে আমাদের সাথেই থাকুন, ধন্যবাদ। 

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

সাগর ম্যাক্স এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url