সিগারেট খেলে কি ৪০ দিন ইবাদত হয় না - সিগারেট খাওয়ার শাস্তি
অতি তাড়াতাড়ি মোটা হওয়ার উপায়আমাদের মধ্যে অনেকে আছেন যারা জানতে চান, সিগারেট খেলে কি ৪০ দিন ইবাদত হয় না? সে সম্পর্কে। সিগারেট খেলে কি ৪০ দিন ইবাদত হয় না যারা জানতে চাচ্ছেন তাদেরকে আমরা জানাবো। তাই আপনি যদি জানতে চান, সিগারেট খেলে কি ৪০ দিন ইবাদত হয় না সে সম্পর্কে। তবে আমাদের আর্টিকেলটি অবশ্যই প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত আপনাকে পড়তে হবে।
আপনি যদি আমাদের এই আর্টিকেলটি সম্পন্ন মনোযোগ সহকারে পড়েন তাহলে অবশ্যই আপনি জানতে পারবেন সিগারেট খেলে কি ৪০ দিন ইবাদত হয় না সে বিষয়ে, এছাড়াও জানতে পারবেন, সিগারেট খাওয়ার শাস্তি। আমরা এ পোস্টটি এমনভাবে সাজিয়েছি যেন আপনি এই পোস্টটি সম্পন্ন করার মাধ্যমে সিগারেট খাওয়া নিয়ে ইসলামিক বিষয় থেকে অনেক কিছু জানতে পারবেন। তবে চলুন দেরি না করে আমরা সিগারেট খেলে কি ৪০ দিন ইবাদত হয় না সে সম্পর্কে জেনে আসার চেষ্টা করি।
পোস্ট সূচিপত্রঃ সিগারেট খেলে কি ৪০ দিন ইবাদত হয় না - সিগারেট খাওয়ার শাস্তি
ভূমিকা | সিগারেট খেলে কি ৪০ দিন ইবাদত হয় না | সিগারেট খাওয়ার শাস্তি
এখন যতদিন যাচ্ছে তত মানুষ নেশাগ্রস্ত হচ্ছে যে কোন বিষয়, যেমন ধূমপান, জর্দা, গুল, ইত্যাদি। আবার দেখা যায়, এতকিছু নেশা করার পরও পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়েন। কিন্তু আপনি কি জানেন? সিগারেট খেলে কি ৪০ দিন ইবাদত হয় না সে সম্পর্কে। যদি আপনি না জানেন তাহলে অবশ্যই আমাদের এই আর্টিকেলটি সম্পন্ন প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়ুন। তাহলে এ সকল বিষয়টি আপনি সুন্দরভাবে বুঝতে পারবেন বা জানতে পারবেন।
আরো পড়ুনঃ বেগুন খেলে কি হয়
আমরা এ পোস্টটি স্টেপ বাই স্টেপ সাজানোর চেষ্টা করেছি, আপনি যদি এ পোস্টটি প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত পড়েন তাহলে যে সকল বিষয়গুলো জানতে পারবেন সেগুলো হলো, সিগারেট খাওয়া কি হারাম, সিগারেট খেলে কি গুনাহ হয়, সিগারেট খেলে কি নামাজ হবে, সিগারেট খেলে কি ৪০ দিন ইবাদত হয় না, সিগারেট খাওয়ার শাস্তি এবং সিগারেট খেলে মাথা ঘোরে কেন। তাই আপনি যদি এ সকল বিষয়গুলো সম্পর্কে না জেনে থাকেন তাহলে আমাদের আর্টিকেলটি পড়তে থাকুন।
সিগারেট খাওয়া কি হারাম
সিগারেট খাওয়া নিয়ে বিভিন্ন আলেম বিভিন্নভাবে বক্তব্য প্রদান করেছেন। কিন্তু বিশুদ্ধ বক্তব্য হলো, সিগারেট খাওয়া অবশ্যই হারাম। আমাদের মধ্যে অনেকে আছেন যারা সিগারেট খেয়ে মাকরুহ বলে, কিন্তু আসলে এটি মাকরুহ নয়। যেটা অপছন্দনীয়, সেটা হল মাকরুহ, আর যেটা নিষিদ্ধ সেটা হারাম। পবিত্র কুরআনে যে সকল মূল নিষেধাজ্ঞা রয়েছে তার মধ্যে অবশ্যই সিগারেট হারামের তালিকায় পড়ে।
কারণ ক্ষতিকর জিনিসগুলো ও নিকৃষ্ট জিনিসগুলো পবিত্র কোরআনে হারাম করে দেওয়া হয়েছে। অর্থাৎ, সিগারেট হারাম হওয়ার বিষয়ে বড় বড় আলেমদের মধ্যে কোন প্রকার বিতর্ক নেই ও এটা অত্যন্ত ক্ষতিকারক। তাই বন্ধুরা আপনারা যারা ধূমপান করেন নিয়মিত তারা অবশ্যই সতর্কতা অবলম্বন করুন। আপনি আপনার নিজেরই ক্ষতি করছেন। সে সঙ্গে কেউ যদি সিগারেট খাওয়া হারাম জানার পরেও সিগারেট খায়, তবে অবশ্যই তিনি গুনাহগার হবে।
সিগারেট খেলে কি গুনাহ হয়
আমরা উপরের অংশ থেকে জেনে এসেছি সিগারেট খাওয়া হারাম। সেটি সাধারণ সিগারেট হোক বা ইলেকট্রনিক সিগারেট হোক না কেন, এটি সর্বাবস্থায় বর্জনীয় ও হারাম। সিগারেটে থাকে তামাক জাত দ্রব্য এবং ক্ষতিকারক দোয়া, এছাড়াও লেড, সিসা ইত্যাদি থাকে যা আমাদের শরীরের ক্যান্সারের কারণ। তাছাড়া এটি সর্বজনস্বীকৃত বিষয়, যে ধূমপান কোন ভালো কাজ নয়।
এছাড়াও ধূমপায়ীর মুখের দুর্গন্ধে অনেক কষ্ট হয়, যা পৃথক একটি গুনাহ। সেজন্য ধূমপান থেকে অবশ্যই বিরত থাকতে হবে। কেননা কোন মুমিন বান্দা ধূমপান করে অন্যকে কষ্ট দিতে পারে না। মোহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, কেউ যদি অপরের ক্ষতি করে, তাহলে আল্লাহ তার ক্ষতিসাধন করবেন। (আবু দাউদ, হাদিসঃ ৩৬৩৫)। আর সিগারেট খাওয়ার কারণে মুখ দুর্গন্ধযুক্ত হলে, এই অবস্থায় নামাজে দাঁড়ানো মাকরূহে তাহরীমী।
এই অবস্থায় মসজিদে প্রবেশ করাও মাকরূহ। হাদিস শরীফে সিগারেটের চেয়ে অনেক কম দুর্গন্ধ বস্তু রসুন কাঁচা পেঁয়াজ খেয়ে মসজিদে প্রবেশ করতেও নিষেধ করা হয়েছে। কিন্তু তাই বলে নামাজ ত্যাগ করা যাবে না, নামাজ পাঁচ ওয়াক্তই পড়তে হবে, তবে আপনাকে চেষ্টা করতে হবে যত দ্রুত সম্ভব সিগারেট ছেড়ে দেওয়ার জন্য। আর অবশ্যই নামাজ আদায়ের পূর্বে ও মসজিদে প্রবেশের আগে ভালো করে মুখ ব্রাশ দিয়ে ধুয়ে নিতে হবে, যেন কোন প্রকার মুখে গন্ধ না থাকে। আশা করি বিষয়টি বুঝতে পেরেছেন।
সিগারেট খেলে কি নামাজ হবে
আমাদের মধ্যে অনেকেই, মাঝে মধ্যে নেটে সার্চ দেয় সিগারেট খেলে কি নামাজ হবে? এই বিষয়ে জানতে। আশা করি পোস্টটির এই অংশটুকুর মাধ্যমেই আপনি সিগারেট খেলে কি নামাজ হবে এই কথাটির উত্তর পেয়ে যাবেন। প্রথমে আপনাকে জানিয়ে রাখি, ধূমপান আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য অনেক ক্ষতিকর। তবে এবার চলুন মূল বিষয়ে,
আমাদের মেইন প্রশ্ন হল সিগারেট খেলে কি নামাজ হবে?
আপনি কি জানেন? ধুমপান করে নামাজে দাঁড়ানো মাহারুহ। যদিও আপনার নামাজ হয়ে যাবে। তবুও ধূমপান করা একটি নাজায়েজ কাজ এতে আর্থিক অপচয়ের পাশাপাশি স্বাস্থ্যেরও অনেক ক্ষতি হয়ে থাকে। তাছাড়া কেউ যদি জানার পরেও নিজের ক্ষতি করে তাহলে তার গুনাহ হবে। আর কি গুনাহ হবে সেটা আমরা পোস্টটির ওপরের অংশ থেকে জেনে এসেছি।আমাদের প্রত্যেকেরই উচিত সিগারেট খাওয়া থেকে বিরত থাকা।
আর যারা নিয়মিত সিগারেট খায় তাদের জন্য অন্য ব্যক্তিদের অনেক কষ্ট হয়, আর একটা ব্যক্তিকে কষ্ট দেওয়া একটি গুনাহ এটাও আমরা উপরের অংশ থেকে জেনে এসেছি। সেজন্য ধূমপান থেকে বিরত থাকা আমাদের সকলেরই উচিত। একটি হাদিস থেকে জানা গেছে, " যে কেউ আল্লাহ তা'আলা ও শেষ দিবসে ঈমান রাখে সে যেন প্রতিবেশীকে কষ্ট না দেয়"।
সিগারেট খেলে নামাজ হবে না বিষয়টি তা নয়। সিগারেট খেলে নামাজ হবে। কিন্তু যদি কোন ব্যক্তি মদ্যপান করে তবে তার ৪০ দিনের ইবাদত নামাজ কবুল হবে না। অবশ্য আমরা সিগারেট খেলে কি ৪০ দিন ইবাদত হয় না, এই বিষয়টি নিচের অংশে সুন্দরভাবে আলোচনা করেছি।
আরো পড়ুনঃ গ্যাস্ট্রিক হলে কি কি খাওয়া যাবে না
মোহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, "আমার উম্মত কেউ যদি পদ্ম পান করে তবে আল্লাহ তা'আলা তার চল্লিশ দিনের নামাজ কবুল করবে না"। আর যদি কেউ ওযু করা অবস্থায় ধূমপান করে তবে তার ওযু ভঙ্গ হবে না। কিন্তু তুফান করে নামাজে দাঁড়ানো মাহারুহ। যদিও বা নামাজ হয়ে যাবে।
সিগারেট খেলে কি ৪০ দিন ইবাদত হয় না
অনেক হাদিসে বর্ণিত আছে, (কোন ব্যক্তি যদি নেশাগ্রস্ত হয়, অথবা তোমাদের প্রভাবে মাতাল বা মস্তিষ্ক বিকৃত হয়, তবে তার ৪০ দিনের নামাজ কবুল হবে না)। সুতরাং এই কথা দ্বারা বোঝানো হয়েছে, কেবল গাঁজা মদ বা নেশা দ্রব্য পান করার মাধ্যমে যারা নেশাগ্রস্ত বা মাতাল হয় তাদের ওপর বিধানটি।
কোন প্রকার সাধারণ ধূমপানকারীদের ওপর এই বিধানটি নয়। কেননা জর্দা, গুণ, সিগারেট ইত্যাদি সেবনের মাধ্যমে সাধারণ মানুষ নেশায় বোধ হয়ে মাতাল নামি বা পাগলামি করেনা। সেজন্য এ সকল হারাম ও ক্ষতিকর দ্রবেরি সেবনের ফলে গুনাহ গার হলেও তাকে উক্ত হাদিসের আওতায় ফেলার সুযোগ নাই বললেই চলে।
তবে এ প্রসঙ্গে হাদিস রয়েছে যেটি সেটা হল, আল্লাহ বিন ওমর রাদিয়াল্লাহু তা'আলা আনহু থেকে বর্ণিত আছে, রাসুল (সাঃ) বলেন, কোন ব্যক্তি যদি মধ্য পান করে এবং নেশাগ্রস্ত হয়, তবে তার ৪০ দিনের সালাত কবুল করা হবে না এবং এমতাবস্থায় তার মৃত্যু হলে সে জাহান্নামে প্রবেশ করবে। কিন্তু যদি সে তোবা করে নেয় তাহলে আল্লাহ তা'আলা তার তওবা অবশ্যই কবুল করবেন।
তারপর আরোও বলেন, যদি সে ব্যক্তি মদ পান করে বা নেশাগ্রস্ত হয় তাহলে আবারও তার চল্লিশ দিনের সালাত কবুল করা হবে না এবং এমতাবস্থায় তার মৃত্যু হলে সে জাহান্নামে প্রবেশ করবে।অবশ্য যদি সে তওবা করে তবে আল্লাহ তাআলা তার তওবা কবুল করবেন।
তারপর আবারও যদি সে ব্যক্তি মদ পান করে নেশাগ্রস্ত হয় তাহলে আবারও তার চল্লিশ দিনের সালাত কবুল করা হবে না এবং এমতাবস্থায় তার মৃত্যু হলে সে জাহান্নামে প্রবেশ করবে। কিন্তু যদি সে তওবা করে নেয় তাহলে আল্লাহ তার তওবা অবশ্যই কবুল করবেন।
কিন্তু আবারও যদি সে ব্যক্তি মদ পান করে বা নেশাগ্রস্ত তখন আল্লাহর হক হয়ে যায়।কিয়ামতের দিন সে ব্যক্তিকে (রাদগাতুল খাবাল) পান করানো হবে। এ কথার ভিত্তিতে সাহাবিগণেরা বললেন, হে আল্লাহর রাসূল (রাদগাতুল খাবাল) এটা কি?। তখন মহানবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, তা হল জাহান্নামিদের পুঁজ। (সহিহ ইবনে মাজা, হা/২৭৩৮, সহীহুল জামে নিশ শাইখ আলবাণী, হা/৬৩১৩ নং হাদিস শরিফ)।
সিগারেট খাওয়ার শাস্তি
সিগারেট খাওয়ার শাস্তি বিষয়ে ইসলাম যদি বলেছে সেটি হল, ইসলামী আইনজ্ঞরা ধূমপান করাকে মাহারুহ বলে, (ফাতাওয়ায়ে ফকীহুল মিল্লাতঃ ১১/৪০৬)। এছাড়াও এটি সর্বজনস্বীকৃত বিষয় যে, ধূমপান করা কোনো ভালো কাজ নয়। আমেরিকা ইউরোপ সহ বিশ্বের অনেকগুলো দেশে জনসম্মুখে প্রকাশ্যে ধূমপান কঠোরভাবে নিষিদ্ধ করা হয়েছে।
কেননা ধূমপানের দ্বারা অধূমপায়ী এবং শিশুদের যেমন কষ্ট হয়, তেমনি ভাবেই পড়ে যায় স্বাস্থ্য ঝুঁকিতে। পবিত্র কুরআনে ইরশাদ করা হয়েছে, হে ঈমানদারগণ, যে সমস্ত পাক-পবিত্র উৎকৃষ্ট জিনিস আমি তোমাদের রিজিক হিসেবে দান করেছি সেগুলো খাও ও আল্লাহর কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করো।
এ আয়াত দ্বারা মূলত বুঝানো হয়েছে, ধূমপান করা কখনোই কোন মুমিনের জন্য শোভা পায় না। কোন মুমিন বান্দা ধূমপান করে অন্যকে কখনোই কষ্ট দিতে পারে না। এছাড়াও হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) বলেছেন, কোন ব্যক্তি অপরের ক্ষতি করলে, আল্লাহ তা'আলা তার অবশ্যই ক্ষতি সাধন করবেন। (আবু দাউদ, হাদিসঃ ৩৬৩৫)।
সিগারেট খেলে মাথা ঘোরে কেন
সিগারেটের থাকা ক্ষতিকর পদার্থ বা নিকোটিন মাথা ঘোরা এবং শারীরিক দুর্বলতা বৃদ্ধির একটি মুখ্য কারণ হলো এর মাদকসত্ত্বের কার্যকারিতা। সিগারেটের নিকোটিন মাদকসত্ত্বের একটি অপ্রত্যাশিত বৈশিষ্ট্য হচ্ছে, এটি মনের অংশে মুক্ত হয় ও ডোপামিন উৎস বন্ধ করে দেয়। আর ডোপামিন একটি মনোবিজ্ঞানী অবস্থান যেটি সুখ ও বিচার শক্তির সঙ্গে সংযুক্ত হয়ে কাজ করে।
সে জন্যই সিগারেটের থাকা নিকোটিনের ব্যবহার মাথা ঘোরার ও শরীর দুর্বলতা বৃদ্ধির ওভাবে শরীরে অপ্রত্যাশিত পরিবর্তন দেখা যায়। আমরা প্রায় সকলেই জানি, সিগারেট তৈরি হয় তামাক দিয়ে, তামাকে নিকোটিন থাকে যা আমাদের দেহের জন্য অনেক ক্ষতিকর। সেজন্য বিভিন্ন রকম রোগ হয় আমাদের দেহে। এই কারণের জন্য তোর মাথা ঘোরা, এবং বমি বমি ভাব হয়। তাই আপনি যত দ্রুত সম্ভব সিগারেট খাওয়া ছেড়ে দিন, না হলে অকাল মৃত্যুর স্বীকার হতে পারেন।
শেষ কথা | সিগারেট খেলে কি ৪০ দিন ইবাদত হয় না | সিগারেট খাওয়ার শাস্তি
প্রিয় পাঠকগণ, আমরা এতক্ষণ পোস্টটি পড়ার মাধ্যমে জানতে পারলাম, সিগারেট খাওয়া কি হারাম, সিগারেট খেলে কি গুনাহ হয়, সিগারেট খেলে কি নামাজ হবে, সিগারেট খেলে কি ৪০ দিন ইবাদত হয় না, সিগারেট খাওয়ার শাস্তি এবং সিগারেট খেলে মাথা ঘোরে কেন। যেহেতু আমাদের মধ্যে অনেকে আছেন যারা নিয়মিত সিগারেট খান, সেতু উক্ত বিষয়গুলো সম্পর্কে আমাদের অনেকেরই জানা উচিত।
প্রিয় পাঠক, এতক্ষণ আমাদের সাথে থাকার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। আশা করি এই পোস্টটি আপনার অনেক ভালো লেগেছে, তাই এই পোস্টটি যদি আপনার কাছে ভাল লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করতে ভুলবেন না। আমাদের ওয়েবসাইটের নিয়মিত ভিজিট করার চেষ্টা করুন। কেননা আমরা এই ওয়েবসাইটে নিয়মিত নতুন নতুন ব্লগ পোস্ট বা আর্টিকেল পাবলিশ করে থাকি। আসসালামু আলাইকুম।
সাগর ম্যাক্স এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url