বর্ষাকালে নিরাপদ থাকার উপায় - বর্ষাকালে কি কি সমস্যা হয়

প্রিয় পাঠক আমাদের ওয়েবসাইটে আসার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। আপনি নিশ্চয়ই বর্ষাকালে নিরাপদ থাকার উপায় এবং বর্ষাকালে কি কি সমস্যা হয় সে সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে এসেছেন। আশা করি এগুলো সম্পর্কে আপনাকে সুন্দর কিছু পরামর্শ দিতে পারব আমরা। কারণ আমরা এই পোস্টটিতে বর্ষাকালের প্রস্তুতি ও বর্ষাকালে কি কি সমস্যা হয়।
বর্ষাকালে নিরাপদ থাকার উপায়
এবং বর্ষাকালে নিরাপদ থাকার উপায় সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে এই পোস্টটিতে আমরা আলোচনা করেছি। তাই আপনি যদি এই পোস্টটি মনোযোগ সহকারে পড়েন তাহলে অবশ্যই আপনি এগুলো বিষয়ে জানতে পারবেন। তাহলে চলুন শুরু করা যাক।
পোস্ট সূচিপত্রঃ বর্ষাকালে নিরাপদ থাকার উপায় - বর্ষাকালে কি কি সমস্যা হয়

ভূমিকা | বর্ষাকালে নিরাপদ থাকার উপায় | বর্ষাকালে কি কি সমস্যা হয়

আমাদের মাঝে চলে এসেছে বর্ষাকাল। প্রকৃতি সুন্দরভাবে সেজে উঠলেও, আমাদের শারীরিক অসুস্থতায় পড়তে দেখা যায় কম-বেশি সবাই। বর্ষাতে বেড়ে যায় রোগের অনেক প্রকার ধরন। যেকোনো সময় বৃষ্টি হওয়ার কারণে বর্ষাকালে আবহাওয়া সব সময় আদ্র হয়ে থাকে। এজন্য বর্ষাকালে জল বাহিত, বায়ুবাহিত এবং মশা বাহিত রোগের প্রকোপ বেড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা দেখা যায়। তাই আমাদেরকে যত্নবান হতে হবে বর্ষা মৌসুমী নিজেকে সুরক্ষিত রাখতে হলে।
তাই আমরা পুরো পোস্ট জুড়ে এগুলো সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করেছি এবং বর্ষাকালের প্রস্তুতি, বর্ষাকালে কি কি রোগ হয়, বর্ষাকালে নিরাপদ থাকার উপায় এবং বর্ষাকালে মানুষ কি কি পদ্ধতি অনুসরণ করে। এগুলো বিষয় সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা হয়েছে। তাই আপনারা অবশ্যই এই পোস্টটি সম্পূর্ণ মনোযোগ সহকারে পড়বেন। তবে চলুন বিস্তারিতভাবে বিষয়গুলো জেনে আসি-

বর্ষাকালে মানুষ কি কি পদ্ধতি অনুসরণ করে

আমাদের বর্ষাকালে ঘর জীবাণুমুক্ত রাখার জন্য নিয়মিত পরিষ্কার করা উচিত। বিশেষ করে ঘরের টব জাতীয় কোন পাত্রে যাতে পানি জমে না থাকে সেদিকে আমাদের লক্ষ্য রাখতে হবে। কারণ টপ জাতীয় পানি থেকে সৃষ্টি মশা নানা রোগের কারণ হয়ে দাঁড়ায়। আপনি যদি কোনো কারণে বৃষ্টিতে ভিজে যান তাহলে বাড়িতে ফিরেই তাড়াতাড়ি গোসল সেরে নিতে হবে।

সে ক্ষেত্রে আপনি যদি দীর্ঘ সময় বৃষ্টিতে ভেজা অবস্থায় থাকেন তাহলে যেকোনো ধরনের প্রদাহ হতে পারে বা শরীরে জীবাণু প্রবেশ করতে পারে। তাই আপনি যদি গোসল করে নিতে পারেন সে ক্ষেত্রে এ ধরনের ঝুঁকি অনেকটাই কমে যাবে।

নিচে আরও কিছু বর্ষায় সুস্থ থাকতে কি কিপদ্ধতি অনুসরণ করতে হবে সেগুলো দেয়া হলো

  • আপনার ঘরের মধ্যে যাতে ঠিকমতো বাতাস চলাচল করতে পারে সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে । পথে-ঘাটে যে কোন স্থান থেকে পানি পান করা একেবারেই ঠিক নয়। আপনি যতই বাড়ির বাইরে থাকেন না কেন বিশুদ্ধ পানি পান করার চেষ্টা করতে হবে।
  • বর্ষার সময়ও আমাদের শরীরে পানি শূন্যতা দেখা দিতে পারে। এবং শরীরের শক্তি ফিরিয়ে আনতে স্যুখ খাওয়া যেতে পারে।
  • বাইরে থেকে ফিরে আসার পর হাত-পা পরিষ্কার করে এবং ভালোমতো ধুয়ে ফেলুন। এতে শরীর জীবাণুমুক্ত করতে সহায়তা করবে।
  • এছাড়াও আপনাকে বর্ষার অসুখ-বিসুখ সারাতে তুলসী, দারুচিনি, লেবু পাতা ও হলুদ এগুলো দারুন উপকারে আসবে আপনার জন্য।
  • আমাদের শরীরের যেকোনো ধরনের প্রদাহ সারাতে সাহায্য করে লেবুতে থাকা ভিটামিন সি। সেজন্য এ সময় হালকা গরম পানিতে কয়েক ফোঁটা লেবুর রস মিশাতে পারেন। এটি আমাদের শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে সহায়তা করে। তাছাড়া আপনাকে এ সময় ভিটামিন সি সমৃদ্ধ অন্যান্য খাবারও খাওয়া উচিত।

বর্ষাকালের প্রস্তুতি

আমাদেরকে বর্ষার সময় একটা বিষয়ে সচেতন থাকা খুব জরুরী। তা হল, আপনার বৃষ্টিতে ভিজে ক্ষতি হতে পারে সঙ্গে থাকা ব্যাক কাগজপত্র, এমনকি প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র প্রিয় গ্যাজেট মোবাইল ফোনটি। তাই সতর্কতা হিসেবে বাসা থেকে বের হওয়ার আগে আপনি অবশ্যই ছাতা, রেইনকোট, গামবুট নিয়ে বের হলে ভালো হয়। বর্ষাকালের দিনগুলো সাধারণত কিছুটা মন খারাপ করা আর ঘোলাটে হয়ে থাকে।

সেজন্য নিজেকে নিজের মতো করে এই দিনগুলোতে রঙিন করে তুলুন। আবার এই দিনে পোশাক কেউ তেমন বৈচিত্রময় করে তুলে যায় না। তাই আপনি বর্ষায় ছাতা হোক বা জুতা, আপনার মন মত বেছে নিন অভিনব কিছু, আর আপনি হয়ে উঠতে পারেন ফ্যাশনেবল ও ট্রেন্ডি। এই বৃষ্টি ভেজা আবহাওয়া রেইনকোট এই জিনিস দুটির যেকোনো একটি না রাখলেই নয়।

তবে একঘেয়ে রঙের ছাতা বা প্রেম কোর্টের বদলে বেছে নিতে পারেন আপনি রঙিন কিছু। সে ক্ষেত্রে আমাদের বাজারে এখন নানান প্রিন্টের ছাতা পাওয়া যায়, সেখান থেকে বেছে নিতে পারেন পছন্দেরটি। সাধারণত বর্ষের সময় চপ্পল বা জুতা মোটেও উপযোগী নয় আপনার জন্য। সে ক্ষেত্রে এই সময় আপনি রাবারের জুতা ব্যবহার করতে পারেন। এবং উঁচু রাবারের স্যান্ডেল পড়লেও রাস্তার পানি থেকে অনেকটাই রক্ষা পাওয়া সম্ভব।

তাই সব থেকে ভালো হয় রাবারের জুতা। এতে করে পানি থেকে বাঁচানো যায় আপনার পা। এই মৌসুমগুলোতে আপনার ভারী ব্যাগের বদলে কাজ চালানোর জন্য ছোট বা মাঝারি আকারের ব্যাগ ব্যবহার করতে পারেন। রঙিন বা পেন্টিং এর ব্যাগ আপনার সম্পূর্ণ আইটলোকে ভিন্নতা এনে দিতে পারে। এবং পোশাকে ভিন্নতা আনতে রঙিন স্কার্ফ ব্যবহার করতে পারেন। এই রোদ এই বৃষ্টি এদের খেলায় নিজেকে বাচাতে স্কার্ফ খুব উপকারী কাজ করে থাকে।

মৌসুমী আবহাওয়ার মৌসুমে ত্বক তেলতেলে করে ফেলতে পারে এমন প্রসাধনী সব সময় এড়িয়ে চলার চেষ্টা করুন। তাছাড়া ভারি ফাউন্ডেশন বাদ দিয়ে বিবি বা সিসি ক্রিম লাগিয়ে এর ওপর কম্প্যাক্ট পাউডার বুলিয়ে নিতে পারেন, সে ক্ষেত্রে আপনার মুখ থাকবে একেবারে ফ্রেশ। এই সময় আবহাওয়ার ভিন্নতা থাকার কারণে চুল নিস্তেজ হওয়ার সম্ভাবনা দেখা দেয়।

এবং মাথার ত্বকের সমস্যা দেখা দিতে পারে। সে ক্ষেত্রে আবার প্রতিদিন শ্যাম্পু করা সম্ভব হয় না। না হয় চুল শুকানো বেশ ঝামেলা দায়ক হয়ে ওঠে, সেজন্য আপনি ড্রাই শ্যাম্পু ব্যবহার করতে পারেন, কারণ ড্রাই শ্যাম্পু বেশ সুবিধাজনক হয়ে থাকে।

বর্ষাকালে নিরাপদ থাকার উপায়

বর্ষাকালে এ সময়ে প্রায় ঝড়-বৃষ্টি আবহাওয়া অস্বাভাবিক হয়ে থাকে। কিন্তু তাই বলে তো নিজের অফিস আর বাসার কাজ থেমে রাখা সম্ভব নয়। তবে বাসা থেকে বের হয়ে যাওয়ার লক্ষ্যে যখনই আপনি বের হন তখনই বৃষ্টি শুরু হয়ে যায়, সে ক্ষেত্রে যদি বৃষ্টি শুরু হয়ে যায় তাহলে তো মহাবিপদ। বা সঠিক সময় কাজে পৌঁছানো প্রায়ই অসম্ভব হয়ে পড়ে, কারণ না থাকে নিজের পোশাক ঠিক। আবার যত রকমের দুর্ঘটনা ঘটে এই বৃষ্টির সময়তেই। তাই এ সময় আপনাকে নিরাপদ থাকা খুব জরুরী।

তাই আমরা এখন জানবো বর্ষাকালে নিরাপদ থাকার উপায় সম্পর্কে

  • বৃষ্টি বাদল আবহাওয়া হলে তখন গাড়ি চালানো একদম ঠিক নয়। সে ক্ষেত্রে আপনি রাস্তার পাশে নিরাপদ জায়গা দেখে গাড়ি থামিয়ে সেখানে আশ্রয় নিতে পারেন। কিন্তু অবশ্যই খেয়াল রাখবেন আপনার গাড়ির যেন হেডলাইট জ্বালানো থাকে।
  • আপনি যদি আপনার বাড়ির বাইরে থাকেন তাহলে নিরাপদ কোন জায়গায় থাকতে পারেন। রাস্তায় বা কোন খোলা জায়গায় থাকা উচিত নয়। প্রয়োজনে আপনি নিকটবর্তী কোন নিরাপদ জায়গায় আশ্রয় নিতে পারেন।
  • বাড়ির বাইরে থাকলে কোন প্রকার জরুরী প্রয়োজন ছাড়া মোবাইল ফোন ব্যবহার করবেন না। কারণ মোবাইল থেকে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হওয়ার আশঙ্কা দেখা দিতে পারে।
  • যতটুক সম্ভব বাড়ে ছোট সন্তানদের ভেতরে রাখার চেষ্টা করুন। কখনোই তাদের বাইরে যেতে দিবেন না।
  • আপনি বাসায় থাকলে টস লাইট, হারিকেন, এবং আলোর বিকল্প উপায় হিসেবে কোন কিছু রাখতে পারেন। কারণ বৃষ্টির সময় বেশি অংশ বিদ্যুৎ বিপর্যয় হওয়ার সম্ভাবনা দেখা দেয়।
  • ঝড় বৃষ্টির সময় আপনি কখনোই গাছের নিচে দাঁড়াবেন না। কারণ যে কোন সময় গাছের ডাল ভেঙে দুর্ঘটনা ঘটতে পারে।
  • আবার আপনি একটা জিনিস খেয়াল রাখবেন ঝড় বৃষ্টির সময় কোন খোলা তার বা রাস্তায় কোন উপকার তার পরে আছে কিনা, যদি আপনি পড়ে থাকতে দেখেন তাহলে তার আশেপাশে যাবেন না। সে তার যদি পানির স্পর্শে থাকে তাহলে সেই পানি থেকেও সাবধান থাকার চেষ্টা করুন। আপনার যদি সম্ভব হয় তাহলে আপনি ইফতারি ও প্রশাসনকে খবর দিতে পারেন।

বর্ষাকালে কি কি রোগ হয়

বর্ষাকালে প্রধান রোগ গুলো হয়ে থাকে যেমন জ্বর, সর্দি, কাশি ইত্যাদি। বৃষ্টির পানি এবং চারদিকে স্যাতসেতে ভাব থাকার কারণে বর্ষাকালে খুব সাবধানে চলাফেরা করতে হয় আমাদের। সেক্ষেত্রে যাদের রোগ প্রতিরোধ শক্তি কম বয়স্ক এবং শিশু এ সময়ে অসুখ-বিসুখে তারা অনেক বেশি আক্রান্ত হয়ে থাকে। ভাইরাসজনিত রোগটি যদি একজনের হয় তাহলে পরিবারের অন্যজনের হওয়ার সম্ভাবনা দেখা দেয় এ সময়।
এই সময় ভাইরাসজনিত আক্রান্ত রোগীর শরীরে ব্যথা করে, বমি বমি ভাব হয়, বারবার হাজি হওয়ার সম্ভাবনা দেখা দেয়, চোখগুলো লালচে ভাব দেখায়, মাথা ব্যথা করে থাকে, জ্বর ৫ থেকে ৭ দিন পর্যন্ত স্টাইল হতে পারে। যদি দেখেন খুব বেশি সর্দি বা ঠান্ডা লাগে এবং বেশিদিন স্থায়ী হলে। সে ক্ষেত্রে নিউমোনিয়ার মত মারাত্মক রোগ দেখা দিতে পারে। তাই যদি জ্বর খুব বেশি হয় ৫ থেকে সাত দিন। তবে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে খুব দ্রুত।

বর্ষাকালে আরো বিভিন্ন ধরনের রোগ হয়ে থাকে যেমন
  • কলেরা
  • ম্যালেরিয়া
  • টাইফয়েড
  • ডেঙ্গু জ্বর
  • জন্ডিস
  • ভাইরাস জনিত জ্বর
  • কৃমি সংক্রমণ
  • ছত্রাক সংক্রমণ

বর্ষাকালে কি কি সমস্যা হয়

বর্ষাকালের পানীয় দূষিত প্রাণীর সংমিশ্রণে রোগবালায়ের সমস্যা গুলো দেখা দেয়। তাছাড়া বর্ষায় পানিবাহিত রোগ ও ভেক্টর মশামাছি বাইত রোগ ঝরিয়ে থাকে। সেক্ষেত্রে বর্ষার রোগবালায় ডেঙ্গু জ্বর তার প্রতিকার ও প্রতিরোধ নিয়ে লেখা হয়েছে পোস্টটি যেমন

পানি বাহিত রোগের সৃষ্টি

টাইফয়েড ডায়রিয়া ও ডিসেন্ট্রি মূলত পানিবাহিত রোগ। এগুলো পানীয় খাবারের সঙ্গে ছড়িয়ে থাকে। আবার মাঝেও ছড়াতে পারে। ভিডিও পানিবাহিত এবং বর্ষাকালের রোগ।

মশার জন্য যেসব লোক ছড়ায়

এসিড মশার রোগ ডেঙ্গু। বৃষ্টির পানি সরে যাওয়ার পর কেন পেনিস মশার প্রজনন বেড়ে যাওয়ায় ম্যালেরিয়াও বেশি হয়ে থাকে এবং বেশি ছড়ায়।

ডায়রিয়া

মূলত আমাদের দূষিত খাবার এবং দূষিত পানি পান করার ফলে ডায়রিয়া হওয়ার সম্ভাবনা বেশি দেখা দেয়। বৃষ্টির দিনে যদি আপনি দূষিত পানি পান করেন তাহলে আপনার ডায়রিয়া হওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়, এবং রাস্তাঘাটের আপনি যদি খেয়ে থাকেন সেখান থেকে মাছের সঙ্গে জীবাণু ছড়িয়ে থাকে। পায়খানা প্রসাব ও বিষাক্ত পদার্থের পানির দূষিত হওয়াতে বর্ষার মৌসুমে এগুলো বেশি হয়ে থাকে।

বর্ষাকালে মশার কারণে যে সব রোগ ছড়ায়

এসিড মশার রোগ হচ্ছে ডেঙ্গু, ম্যালেরিয়া এবং চিকনগুনিয়ার মত রোগ হয়ে থাকে। বৃষ্টির পানি সরে যাওয়ার পর অ্যানোফিনিস মশার প্রজনন বাড়ে তাই ম্যালেরিয়ার ঝুঁকি বেড়ে যায়।

তাছাড়া আরও অনেক প্রকার রোগ দেখা দিতে পারে আপনার শরীরে

রক্ত আমোশয, এমি ডিসেন্ট্রি, জন্ডিস, লেপ্টোস্পাইরসিস, টাইফয়েড, রিকেটশিয়াল ফিভার এবং পানিবাহিত রোগ ইত্যাদি।

শেষ কথা । বর্ষাকালে নিরাপদ থাকার উপায় । বর্ষাকালে কি কি সমস্যা হয়

প্রিয় পাঠক, এতক্ষণ আমাদের সাথে থাকার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। এতক্ষণে আপনি নিশ্চয়ই বর্ষাকালে নিরাপদ থাকার উপায় এবং বর্ষাকালে কি কি সমস্যা হয় আমাদের শরীরে সেগুলো সম্পর্কে জেনে গেছেন। আশা করি এই পোস্টটি আপনার অনেক উপকারে আসবে। এবং পোস্টটি আপনার কাছে ভালো লেগে থাকলে আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন। আমরা এই সাইডে বিভিন্ন ধরনের পোস্ট পাবলিশ করে থাকি। তাই নতুন নতুন ব্লগ পোস্ট বা আটিক্যাল পেতে আমাদের সাথে থাকুন। আসসালামু আলাইকুম।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

সাগর ম্যাক্স এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url