ব্যবসায় পরিকল্পনার মৌলিক ধারণা কি কি - ব্যবসায় পরিকল্পনার গুরুত্ব
প্রিয় পাঠক, আপনি নিশ্চয় জানতে চেয়েছেন ব্যবসায় পরিকল্পনার মৌলিক ধারণা কি কি? এবং ব্যবসায় পরিকল্পনার গুরুত্ব কি? তাই এ পোষ্টের মাধ্যমে আপনাদেরকে আজকে জানাবো ব্যবসায় পরিকল্পনার মৌলিক ধারণা কি কি ও ব্যবসায় মৌলিক ধারণা কি এবং ব্যবসায় পরিকল্পনার গুরুত্ব।
তাই এই পোস্টটি যদি আপনি সম্পূর্ণ পড়েন তাহলে এগুলো বিষয়ে বিস্তারিত ভাবে ধারণা পাবেন। এবং এই পোস্টটি আপনার অনেক উপকারে আসবে। তাহলে চলুন বিস্তারিত ভাবে জেনে আসা যাক।
পোস্ট সূচিপত্রঃ ব্যবসায় পরিকল্পনার মৌলিক ধারণা কি কি - ব্যবসায় পরিকল্পনার গুরুত্ব
ভূমিকা | ব্যবসায় পরিকল্পনার মৌলিক ধারণা কি কি
ব্যবসায়ী পরিকল্পনার মৌলিক ধারণা বলতে গেলে একটি আনুষ্ঠানিক লিখিত নথি যেটা একটি ব্যবসার লক্ষ্য এবং সেই লক্ষ্য গলি অর্জনের পদ্ধতি এবং লক্ষ্য গুলি অর্জনের জন্য সময়সীমা থাকে। তাছাড়া একটি ব্যবসার প্রকৃতি, সংস্থার পটভূমির তথ্য ও সংস্থার আর্থিক অনুমান এবং উল্লেখিত লক্ষ্য গুলি অর্জনের জন্য যে কৌশল গুলি বাস্তবায়ন করতে চাই প্রধানত সেগুলোকেই বর্ণনা করে থাকে।
সেক্ষেত্রে এই নথিটি একটি হিসাবে কাজ করে যা ব্যবসার দিক নির্দেশ প্রদান করতে সহায়তা করে। তাছাড়াও লিখিত ব্যবসায়িক পরিকল্পনাগুলি প্রায়ই ব্যাঙ্ক ঋণ অথবা অন্য যেকোনো ধরনের অর্থায়ন পেতে সাহায্য করে। তাই আমরা এই পোস্টটি জুড়ে ব্যবসায় পরিকল্পনার মৌলিক ধারণা কি কি এবং ব্যবসা সম্বন্ধে যেকোনো পরিকল্পনার অর্থায়ন হিসেবে আলোচনা করব,
এমনকি ব্যবসার গুরুত্ব কতখানি সেটা নিয়েও বিশেষভাবে আলোচনা করব। আপনি অবশ্যই এই পোস্টটি মনোযোগ সহকারে পড়লে এগুলো বিষয় সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে ধারণা পাবেন, তাহলে চলুন বিস্তারিতভাবে জেনে আসি-
ব্যবসায় মৌলিক ধারণা কি
ব্যবসার মাধ্যমে সাধারণভাবে কোন কিছু কেনা বেচার কার্যক্রমকে আমরা ব্যবসায় হিসেবে জানি। কিন্তু শুধুমাত্র কেনা বেচার সাথে ব্যবসা সম্পৃক্ত নয়। কেননা ব্যবসা হল উৎপাদন, বন্টন ও উৎপাদন এবং বন্টনের সহায়ক কার্যাবলী হিসেবে কাজ করে। তাছাড়া মুনাফা অর্জনের উদ্দেশ্যে পরিচালিত অর্থনৈতিক কর্মকান্ড কে ব্যবসা বলা হয়ে থাকে।
সেক্ষেত্রে আমাদের পরিবারের সদস্যদের জন্য খাদ্য উৎপাদন করা, এবং হাঁস মুরগি পালন করা ও সবজি চাষ করা কে ব্যবসায় হিসেবে ধরা যায় না। কিন্তু আবার তখনই ব্যবসায় হিসেবে গণ্য করা হবে যখন কোন কৃষক মুনাফার আসায় ধান চাষ করে বা সবজি ফলায় সেক্ষেত্রে ব্যবসা হিসেবে ধরা যেতে পারে।
আবার মুনাফা অর্জনের উদ্দেশ্যে পরিচালিত সকল অর্থনৈতিক ও কর্মকান্ডকে ব্যবসা বলে গণ্য হবে যদি সেগুলো দেশের আইনে বৈধ ও সঠিক উপায়ে পরিচালিত করা হয়ে থাকে। আমাদের অভাব পূরণের লক্ষ্যে বিভিন্ন পণ্য বা সেবা উৎপাদন, বন্টন এবং উৎপাদন ও বন্টনের সহায়ক কার্যক্রমে নিজেকে সম্পৃক্ত করে এবং মনে অর্জন করে।
সেক্ষেত্রে এই মুনাফা অর্জনের উদ্দেশ্যে সম্পাদিত অর্থনৈতিক কার্যক্রম কে ব্যবসায় হিসেবে গণ্য করা হয়ে থাকে। এটাই মূলত ব্যবসায়া মৌলিক ধারণা। আশা করি আপনি বুঝতে পেরেছেন।
ব্যবসায় পরিকল্পনার মৌলিক ধারণা কি কি
একটি ব্যবসায়ী পরিকল্পনা উদ্যোগের উপর নির্ভর করে ব্যবসা অনেকগুলি রূপ নিতে পারে। তাছাড়া শিল্পের অভিজ্ঞতার ওপর দৃষ্টি নিবদ্ধ করে একটি ক্ষীণ পরিকল্পনা তৈরি করতে পারে। যেটা অন্যান্য বিশদ বিবরণের মধ্যে পড়ে যেমন উৎপাদন, কৌশল, প্রতিযোগিতামূলক শক্তি, উৎপাদন কৌশল এবং বিবরণের প্রয়োজনীয়তা বর্ণনা করতে হবে। সে ক্ষেত্রে বেশিরভাগ পরিকল্পনায় নিচে নিম্নলিখিত প্রধান বিভাগগুলি বিশেষভাবে অন্তর্ভুক্ত থাকবে।
আর্থিক নথি গুলি
এখানে মূলত আপনি নম্বর বলে প্রদান করেন যা আপনার সাংগঠনিক ও বিপণন বিভাগে বর্ণিত সমস্ত কিছুর ব্যাকআপ থাকে। সেক্ষেত্রে আপনার লাভ ক্ষতি বিবৃতি ব্যালেন্স সিট ও পরবর্তী তিন বছরের জন্য আপনার নগদ প্রবাহের বিবৃতিগুলির রক্ষণশীল হনুমান করতে সহজ হয়। এগুলি মূলত দূরদর্শী অনুমান, এটা আপনার বর্তমান একাউন্টিং আউটপুট নয়।
কর্মীরা এবং ব্যবস্থাপনা
মূলত আপনার ব্যবসার নির্বাহী এবং পরিচালকদের জীবনী প্রদান করুন এবং ব্যাখ্যা করুন কিভাবে তাদের দক্ষতা আপনাকে ব্যবসায়িক লক্ষ্য পূরণে সহায়তা করবে। সে ক্ষেত্রে বিনিয়োগকারীদের ঝুঁকি মূল্যায়ন করতে হবে। তাছাড়া অবশ্যই প্রচুর অভিজ্ঞতা সহ একটি ব্যবস্থাপনা দল অনুগত ঝুঁকি অনেকটাই কম করতে পারবে।
কৌশল গুলি ও বাজার গবেষণা
আপনার ব্যবসা বিশেষণ বানান এবং বিক্রয় পুর্ভাবাস ও সময়সীমা এবং মাইলফলক, জনসংযোগ, বিজ্ঞাপন ইত্যাদি আপনি কিভাবে আপনার প্রতিযোগিতার বিরুদ্ধে স্টাট আপ করবেন তার সহ আপনার বিপণন কৌশল গুলি বর্ণনা করুন। সে ক্ষেত্রে আপনি যদি প্রচুর ডেটা বিশ্লেষণ তৈরি করতে না পারেন তবে আপনি বিদ্যমান গ্রাহকদের কাছ থেকে প্রথম সময় পত্র প্রদান করতে পারেন।
ব্যবসাযর কাঠামো এবং ব্যবসার বিবরণ
সে ক্ষেত্রে এখানে আপনি ব্যাখ্যা করতে পারেন কেন আপনি ব্যবসা করছেন এবং আপনি কি বিক্রি করছেন। আপনি যদি পণ্য বিক্রি করে থাকেন তাহলে আপনার উৎপাদন প্রক্রিয়া, আপনি কিভাবে ইনভেন্টরি, উপকরণের প্রাপ্যতা এবং পরিপূর্ণতা পরিচালনা করেন সে ক্ষেত্রে আপনি অন্যান্য কার্যক্রম বিবরণ বা বর্ণনা করুন।আবার আপনি যদি পরিষেবা প্রদান করেন সে ক্ষেত্রে গ্রাহকদের কাছে তাদের এবং তাদের মূল প্রস্তাবগুলো বর্ণনা করুন।। তাছাড়াও অন্যান্য বিবরণ গুলি অন্তর্ভুক্ত করুন যেমন, প্রশাসনের সমস্যা, আপনার মালিকানাধীন বৈদিক সম্পত্তি, কৌশলগত সম্পর্ক, খরচ এবং আপনার কোম্পানির আইনি কাঠামো।
এক্সিকিউটিভ বর্ণনা বা সারাংশ
এটার মাধ্যমে বলা যায় আপনার পাঁচ মিনিটের লিফট পিচ।এতে বিষয়বস্তুর একটি টেবিল, বিভিন্ন কোম্পানির পটভূমি, বাজারের বিশেষ সুযোগ ব্যবস্থাপনার উভার্ভিউ, আর্থিক হাইলাইট অন্তর্ভুক্ত এবং প্রতিযোগিতামূলক সুবিধা থাকতে পারে। সে ক্ষেত্রে প্রথমে বিস্তারিত বিভাগ লেখা এবং তারপর নির্বাহী সারাংশ তৈরি করতে ক্রিমটি বের করা সম্ভবত সবচেয়ে সহজ মাধ্যম। আপনি এটি মাত্র কয়েক পৃষ্ঠায় রাখার চেষ্টা করুন, এতে করে ভালো হয়।
ধারণা পরিকল্পনার অন্তর্ভুক্ত কি
ধারণা পরিকল্পনার অন্তর্ভুক্ত নয়। কারণ ধারণা পরিকল্পনা পর্যালোচনা পরিকল্পনা ও উন্নয়ন বিভাগের কর্মীদের একটি নির্দিষ্ট প্রস্তাবিত উন্নয়ন প্রকল্পগুলির একটি হয়ে থাকে। এবং পর্যালোচনা যা প্রকল্প গুলির প্রয়োজন হতে পারে বলে মনে করা হয়। যার মধ্য থেকে শহরের মালিকানাধীন জমি এবং পাবলিক ফান্ডগুলো অধিগ্রহণ অন্তর্ভুক্ত হয়ে থাকে। তাছাড়া ধারণা পরিকল্পনা পর্যালোচনাটি বিশেষ করে শহরের মালিকানাধীন জমি ও পাবলিক তহবিলের সাথে জড়িত নয় বললেই চলে।
আরো পড়ুনঃ কাজু বাদাম খাওয়ার নিয়ম ও উপকারিতা
এমন প্রকল্প গুলির জন্য সাইড প্ল্যান পর্যালোচনা প্রক্রিয়াটির একটি প্রয়োজনীয় অংশ হিসেবে কাজ করে না। ধারণা পরিকল্পনার জন্য সুব্বিতল অনুমতি এবং অনুমোদন বিভাগের কাছে সরাসরি যাওয়ার অনুমতি পত্রের অনুমোদন প্রক্রিয়ার পূর্বেই তৈরি করা হয়ে থাকে। যেটা বিল্ডিংয়ে এবং সিকিউরিটি ও ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের পারমিটের আবেদন জমা দিয়ে শুরু হয়ে থাকে। আশা করি আপনি ধারণা পরিকল্পনার অন্তর্ভুক্ত নয় সেটা বুঝতে পেরেছেন।
ব্যবসায়িক পরিকল্পনায় কি কি থাকা উচিত
একটি ব্যবসা শুরু করতে হলে দরকার একটি কার্যকারী পরিকল্পনা। আমাদের ব্যবসায় সফলতা অর্জন করতে চাইলে মূলত একটি সঠিক পরিকল্পনা থাকতে হবে। সুতরাং বলা যায় একটি ব্যবসা শুরু করতে গেলে ৩ থেকে ৪ বছরের একটি উন্নয়ন পরিকল্পনা করে রাখতে হবে। সেজন্য প্রতিটি ব্যক্তিকেই ব্যবসা শুরু করার আগে ব্যবসায়িক পরিকল্পনায় কি কি থাকা উচিত সেটা সুন্দরভাবে জানা দরকার।
প্রথমে একটা কথা বলতে চাই যে কোন কাজ শুরু করার আগে অবশ্যই প্রত্যেকের পরিকল্পনা থাকতেই হবে। বিশেষ করে ব্যবসা সাফল্যের জন্য ব্যবসায়িক পরিকল্পনায় বিশ্বাসযোগ্যতা থাকতেই হবে। কেননা যদি আপনারা পার্টনারশিপ হিসেবে ব্যবসা চালু করেন সেক্ষেত্রে যদি আপনাদের নিজেদের মধ্যে বিশ্বস্ততা না থাকে তাহলে ওই ব্যবসা কখনোই সাফল্যের উচ্চতা নিয়ে যাওয়া সম্ভব নয়। সে ক্ষেত্রে অবশ্যই ব্যবসায়িক পরিকল্পনায় বিশ্বাস তথা থাকতেই হবে।
একটি ভালো বিজনেস বা ব্যবসায় পরিকল্পনা ব্যবসায়ের একটি নির্বাহী সংক্ষিপ্ততার দিয়ে শুরু হয়ে থাকে ও ব্যবসার, তার পরিষেবা বলে এবং পন্য গোলের পাশাপাশি ব্যবসায় কিভাবে তার লক্ষ্য গুলি অর্জন করবে তার বিশুদ্ধ বিবরণী সরবরাহ করে থাকে। সেজন্য একটি ব্যবসায়িক পরিকল্পনায় কিভাবে ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করবে তার একটি সুন্দর পরিকল্পনা থাকা বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ।
তাছাড়া একটি ভালো ব্যবসা পর্যবেক্ষণ করার জন্য অবশ্যই আপনাকে কাস্টমারের দিক নির্বাচিত করতে হবে। কেননা একটা কাস্টমার কি চাচ্ছে এবং তার কি প্রয়োজন সেটা একটি ব্যবসার মেইন খুঁটি বললেই চলে। কারণ একটি কাস্টমারের উপরে নির্ভর করবে আপনার ব্যবসা কোথায় গিয়ে পৌঁছাবে। তাই অবশ্যই একটি ব্যবসায়িক পরিকল্পনায় কাস্টমারের চাহিদা এবং প্রয়োজন সুন্দরভাবে মিটাতে পারলেই। আপনার ব্যবসা সফলতা পেতে খুব একটা কষ্ট করা লাগবে না। তাই ব্যবসায় পরিকল্পনায় কাস্টমারের প্রাধান্য একটু বেশি দিতে হবে।
ব্যবসায় পরিকল্পনার গুরুত্ব
একটি ব্যবসা শুরু হওয়ার পর থেকে, সেটি সুষ্ঠুভাবে পরিচালনা ও এর বৈশিষ্ট লক্ষ্য অর্জনে ব্যবসায় পরিকল্পনার গুরুত্বপূর্ণ অপরিসীম বললেই চলে। কারণ গুলো নিচে উল্লেখ করা হল।
সুন্দর ভাবে মূলধন সংগ্রহ ও বিনিয়োগ
যেকোনো ব্যবসায়ের যখন অধিক মূলধনের প্রয়োজন দেখা দেয় ও উদ্যোক্তার পক্ষে নিজের সভ্য তহবিল থেকে এ মূলধন যোগাড় করা সম্ভব হয় না, সে ক্ষেত্রে তাকে ব্যাংক লোন বা অন্যান্য বাহ্যিক উৎস থেকে মূলধন সংগ্রহ বা জোগাড় করতে হয়। সেক্ষেত্রে ঋণদাতা ও বিনিয়োগকারী মূলধন সরবরাহ করার পূর্বে সংশ্লিষ্ট ব্যবসায় পরিকল্পনাটি বিশ্লেষণ করার পর সিদ্ধান্ত গ্রহণ করতে হয়ে থাকে।
একটি ব্যবসায় পরিচালনার দিক নির্দেশনা
একটি ব্যবসায় পরিকল্পনায় ব্যবসায়ের লক্ষ্য অর্জনের জন্য কি কাজ, কখন, কিভাবে এবং কত সময়ের মধ্যে সম্পন্ন করা হবে। সে বিষয় নিয়ে একটি সুন্দর দিক নির্দেশনা থাকে। সে ক্ষেত্রে এটি ব্যবসায়ী অথবা উদ্যোক্তার কাছে একটি দিকনির্দেশক দলিল হিসেবে কাজ করে থাকে।
সরকারি সুযোগ-সুবিধার সদ্ব্যবহারের ক্ষেত্র
মাঝারি ও ক্ষুদ্র ব্যবসা গুলো সরকারের নিকট থেকে বিভিন্ন রকমের সুযোগ সুবিধা পেয়ে থাকে। তাই ব্যবসায় পরিকল্পনা ওই সকল সুযোগ-সুবিধা পেতে সাহায্য করে।
আপনার সিদ্ধান্ত গ্রহণে সহায়তা
একটি ব্যবসায়ের প্রতিযোগী সম্পর্কে ধারণা করা এবং আগামী দিনে ব্যবসায়ে কোন দিকে সম্প্রসারণ করা উচিত হবে তাছাড়া কোন ব্যবসায়টি অধিক তো আর লাভজনক হওয়ার সম্ভাবনা থাকে এবং ভবিষ্যতে কি পণ্য উদ্ভাবন করা উচিত ইত্যাদি যে কোন ক্ষেত্রে সিদ্ধান্ত নিতে ব্যবসায় পরিকল্পনা সহায়তা করে থাকে। সেজন্য োক্ত বিষয়গুলো ছাড়া ব্যবসায়ের সাথে জড়িত অন্যান্য পক্ষ প্রয়োজনে ব্যবসায় পরিকল্পনাও অধ্যায়ন করে ব্যবসায় প্রতিষ্ঠান সম্পর্কে একটি ভালো ধারণা লাভ করতে পারে।
শেষ কথা | ব্যবসায় পরিকল্পনার মৌলিক ধারণা কি কি
প্রিয় পাঠক, এতক্ষণ আমাদের সাথে থাকার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। আপনি নিশ্চয়ই এতক্ষণে জেনে গেছেন ব্যবসায় পরিকল্পনার মৌলিক ধারণা কি কি এবং ব্যবসায় পরিকল্পনার গুরুত্ব কতটা সে সম্পর্কে। আশা করি এ পোস্টটি আপনার অনেক উপকারে আসবে। তাই এই পোস্টটি আপনার কাছে ভালো লেগে থাকলে আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন।
এবং এরকম বিভিন্ন ধরনের নতুন নতুন আর্টিকেল বা ব্লক পোস্ট নিয়মিত পেতে আমাদের সাথেই থাকুন, তাছাড়াও আমরা এই ওয়েবসাইটে প্রযুক্তি বিষয়ক বিভিন্ন পোস্ট বা আটিকের প্রকাশ করে থাকি। আসসালামুয়ালাইকুম।
সাগর ম্যাক্স এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url