শ্বাসকষ্ট হলে কি খাওয়া যাবে নাপ্রিয় পাঠক, আপনি নিশ্চয়ই সিজারের পর ব্যথা কতদিন থাকে এবং সিজারের পর ইনফেকশনের লক্ষণ গুলো কি কি এ সম্পর্কে চান। আপনার চিন্তার কোন কারণ নেই। আপনি এই পোস্টের মাধ্যমে জানতে পারবেন সিজারের পর ইনফেকশনের লক্ষণ গুলো কি কি ও সিজারের পর ব্যথা কতদিন থাকে।
এই পোস্টের মাধ্যমে আমরা বিস্তারিতভাবে আলোচনা করেছি। অবশ্যই আপনি মনোযোগ সহকারে এই পোস্টটি প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত পড়বেন। তাহলে আপনার সিজারের পর ব্যথা কতদিন থাকে তাছাড়া সিজারের পর ইনফেকশনের লক্ষণ গুলো কি কি তবে চলুন জেনে নেয়া যাক এই সমস্ত বিষয়গুলো কিভাবে কাজ করে।
পোস্ট সূচিপত্রঃ সিজারের পর ইনফেকশনের লক্ষণ - সিজারের পর ব্যথা কতদিন থাকে
ভূমিকা | সিজারের পর ইনফেকশনের লক্ষণ
বর্তমানে বিভিন্ন কারণে সেজারিয়ান রোগীর সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে। সিজার করার পর বিভিন্ন শারীরিক জটিল এমনকি একটি অন্যতম বিপদজনক সমস্যা হল ইনফেকশন। যদিও বা প্রায় ৬০ থেকে ৭০% মহিলাদের সিজারের পর ইনফেকশন হওয়ার সম্ভাবনা থাকে না বা হয় না, তাও যারা সিজার করতে চাচ্ছেন তাদের প্রত্যেকেরই সিজারের পর ইনফেকশন হলে করণীয় বিষয় সম্পর্কে অগ্রিম জেনে রাখা উচিত।
তাই সিজারের পর ইনফেকশন সম্পর্কে আমরা এই আর্টিকেলে বিস্তারিত বিষয় আপনাদের সাথে আলোচনা করব। এবং আপনাদেরকে জানানোর চেষ্টা করব সিজারের পর কিভাবে ব্যথা তাড়াতাড়ি মুক্ত করার মাধ্যম। তবে চলুন বিস্তারিত বিষয়গুলো জেনে আসি-
সিজারের পর ইনফেকশন হলে করণীয়
আপনার সিজারের পরে যদি ইনফেকশন দেখা দেয় তাহলে দ্রুত কাঁটা স্থান বা ইনফেকশন সরিয়ে তোলার জন্য সুষম খাবার খাওয়াটা খুব জরুরী। তাছাড়া ভিটামিন সি যুক্ত খাবার খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন অনেক চিকিৎসকেরা যেমন মাল্টা, কমলালেবু, আমলকি, কাগজি লেবু ইত্যাদি এগুলোর মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি, সেজন্য সিজারের পরে বেশি বেশি ভিটামিন সি জাতীয় খাবার গুলোর সাথে প্রচুর পরিমাণে শাকসবজি খেতে হবে আপনাকে।
আপনাকে সিজারের পর খেয়াল রাখতে হবে কাটা বা ক্ষতস্থানটিতে কোনভাবে যেন ময়লা বা ধুলাবালি লাগে না। যদি আপনার ক্ষতস্থানে ময়লা বা দোলাবালি লাগে তাহলে এখান থেকে বিভিন্ন ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণ দেখা দিতে পারে এবং এখান থেকে ইনফেকশন এর মাত্রা বেড়ে যাবে। সেজন্য আপনাকে সিজারের পরে কাঁটা স্থানে ইনফেকশন হোক বা না হোক সেই কাটার স্থানে ড্রেসিং করতে হবে প্রতিনিয়ত।
এবং সব সময় আপনাকে পরিষ্কার ও জীবাণু মুক্ত থাকতে হবে। সিজারের পরে আপনার খত স্থানে ইনফেকশন দেখা দিলে এই স্থানটি সাবান দিয়ে পরিষ্কারের চেষ্টা করবেন না। কারণ ইনফেকশনের স্থানে আপনি যদি সাবান ব্যবহার করেন তাহলে ইন সেকশন আরো বেড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। অনেকেই আবার মনে করেন ইনফেকশনের পরে, কত স্থানটি খোলা রাখলে সেখানে বাতাস চলাচল করবে এবং দ্রুত ক্ষতস্থান শুকাবে, কিন্তু আমাদের সমাজে প্রচলিত এই ধারাটি একেবারেই সঠিক নয়।
কারণ আপনি যদি সিজারে কাটা স্থানটি শুকানোর আগ পর্যন্ত এভাবে খোলা রেখে দেন তাহলে বিভিন্ন ব্যাকটেরিয়া বা রোগ জীবাণু সংক্রমণ এখানে দেখা দিবে এবং ইনফেকশনের হতে পারে। সেজন্য বিভিন্ন ভাইরাস ব্যাকটেরিয়ার আক্রমণের ফলে ইনফেকশনের মাত্রা বেড়ে গিয়ে জটিলতার সৃষ্টি হতে পারে। সেজন্য সিজারের পরে কাঁটা স্থানে নিয়মিত বেশি বা পরিষ্কার করার পর ক্ষতস্থানগুলো না শুকানো পর্যন্ত হালকা ব্যান্ডেজ করে রাখতে পারেন।
সিজারের পরে কাঁটা স্থানে ইনফেকশনের লক্ষণ দেখা দিবে দ্রুত চিকিৎসকের কাছে পরামর্শ নিয়ে চিকিৎসা গ্রহণ করতে হবে, এবং ডাক্তারি পরামর্শ অনুযায়ী এন্টিবায়োটিক সেবনের মাধ্যমে দ্রুত ইনফেকশন করিয়ে তোলার চেষ্টা করতে হবে।
সিজারের পর কি কি সমস্যা হতে পারে
আপনাকে আগেই ভয় পেলে চলবে না। কারণ ঘটনাটি অত কথায় কথায় ঘটে না কেবল এই বিপদ ঘটতে পারে, যদি আপনার ভাবি, মা ও চিকিৎসক খুব একটা সচেতন না থাকে তাছাড়া দুই বছরের যত আগে গর্ভসঞ্চার হয়, ততই আপনার বিপদের আশঙ্কা বাড়ে। আপনার দ্বিতীয় বার স্বাভাবিক পথে প্রসবের কথা ভাবলে বিপদের আশঙ্কা বেশি, হওয়ায় বাহুল্য। তাছাড়া এই বিরল ঘটনাটি না ঘটলেও অন্য কিছু বিপদ শরীরে ভরতে পারে, সে আপনি সিজার করেন বা স্বাভাবিক পথে প্রসব করান। যেমন-
- সংক্রমণের আশঙ্কা বেড়ে যায়
- অতিরিক্ত রক্তপাত, ফলে রক্ত দেওয়ার প্রয়োজন পড়তে পারে
- সিজার করলে অনেক সময় ব্লাডের কিছু ক্ষতি হয়ে থাকে। অন্ত্র এবং ইউরেটার এর ক্ষতি ও হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
- অনেক সময় প্ল্যাসেন্টা জলবায়ু দেওয়ালের মধ্যে এমনভাবে ঢুকে থাকে আলাদা করা খুব কঠিন হয়ে পড়ে। যাকে বলা হয় PAS বা প্লাসেন্টাল অ্যাকরিটা সেপ্টাম। সে ক্ষেত্রে প্রচুর রক্তপাত হতে পারে, অনেক সময় জড়ুয়া বাদ না দিলে মাকে প্রাণে বাঁচানো যায় না।
- কি অবস্থা বেশি খারাপ হলে ইন্টেন্সিভ কেয়ারে রাখতে হতে পারে।
সিজারের পর সুস্থ হতে কত সময় লাগে
এখন বাচ্চা হওয়ার অনেক আগেই বলে দেয়া যাচ্ছে সিজার করতে হবে। কারণ নরমালে বাচ্চা হতে অনেক ব্যথা সহ্য করতে হয়। সেজন্য কোন জটিলতা দেখা দিলে বাচ্চার মৃত্যু সম্ভাবনা থাকে। তাই এসব কারণে আর ঝুঁকি নিতে আর কেউ চায় না। তাছাড়া বাচ্চা হওয়ার জন্য বিভিন্ন ক্লিনিক বা হাসপাতালে আগে ভর্তি হয়ে যায়। সেখানে কোন ধরনের সমস্যা হওয়ার সাথে সাথে সিজারের মাধ্যমে বাচ্চা হয়।
সিজারের মাধ্যমে বাচ্চা হওয়ার ফলে মায়েদের অনেক ভোগান্তির মধ্যে পড়তে হয়। সিজার পদ্ধতির মাধ্যমে বাচ্চা হওয়ার ফলে পেটে ক্ষতের সৃষ্টি হয়। এবং এই ক্ষত ছাড়াতে রোগীর প্রায় এক মাসের মত সময় লাগে। তা সঠিকভাবে ভালো হয় না রোগী। সেক্ষেত্রে ভারে কোন কাজ করলে অনেক সমস্যার সৃষ্টি হয়। সুন্দরভাবে এবং সাধারণভাবে ভালো হতে প্রায় এক মাস থেকে দুই মাস সময় লাগতে পারে।
তাছাড়া এই সময়টা নির্ভর করে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার উপর। কারো কারো শরীরে ডায়াবেটিস থাকলে এবং সে ক্ষেত্রে সিজারে বাচ্চা হলে তাদেরকে অনেক সমস্যায় পড়তে হয়। কারণ ডায়াবেটিস থাকলে ক্ষত খুব একটা তাড়াতাড়ি সারে না। সেজন্য বলা যেতে পারে আপনার শারীরিকের ওপর নির্ভর করবে সিজারের পর সুস্থ হতে কত সময় লাগবে।
সিজারের দাগ কেন ইনফেকশন হয়
প্রাকৃতিক উপায়ে সন্তান জন্ম দেওয়ার পরবর্তীতে বর্তমানে বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই এখন সিজারের সহযোগিতা নিচ্ছে সবাই। কিন্তু সিজারের পর কেন ইনফেকশন হয়, তার ব্যাপারে অনেকেই স্পষ্ট ধারণা নেই। জেনে নেই সিজার করানোর ব্যাপারে তরকারি কিছু তথ্য সম্পর্কে বা কেন। সিজার করে সন্তান জন্ম দিয়ে ৫ দিনব্যাপী হাসপাতালে থাকতে হতে পারে।
আবার অনেক মাই জানেন না যে সিজার পড়ানোর পরেও যৌনাঙ্গ থেকে রক্তপাত হয়ে থাকে। তবে এই রক্তপাতের পরিমাণ একেবারে সীমিত।। তাছাড়া খুব বেশি রক্তপাত, অতিরিক্ত দুর্গন্ধ এবং গাড় রঙের রক্ত যাচ্ছে কিনা সে ব্যাপারে লক্ষ্য রাখতে হবে, কারণ এগুলোই ইনফেকশনের মত লক্ষণ লক্ষণগুলো দেখা দেয়।
পেটে সংক্রমণ কলুষিত খাদ্য বা পানীয় ব্যবহার দ্বারা সৃষ্টি হতে পারে যার মধ্যে রয়েছে। বা ইনজেকশন হতে পারে।
- দূষিত খাবার এবং জল খেলে ইনফেকশন হওয়ার সম্ভাবনা দেখা দেয়।
- একটি সংক্রামিত ব্যক্তির সাথে ভাষণ ভাগ করে নেওয়া
- থালা ও বাসনের মত বা ইনজেকশন হতে পারে দ্রব্য ব্যবহার করা
সিজার করানোর পর মাকে ভিটামিন এ সমৃদ্ধ খাবার বেশি বেশি করে খাওয়ানো হয়। এবং তা খাওয়ানো হচ্ছে কিনা এ ব্যাপারে মা এবং তার পরিবারকে সতর্ক থাকতে হবে। বিশেষ করে সিজার করানোর পরে আরেকটি সমস্যাই মেয়েদের পক্ষে হতে পারে তা হলো পরের দিন পাপ ভুলে যাওয়া। এক্ষেত্রে ঘুমানোর সময় বা শুয়ে থাকার সময়ে পায়ের নিচে বালিশ দিয়ে বা একটু উঁচু করে রাখলে ভালো হয়।
তাহলে অনেকটাই কমানো সম্ভব। তাছাড়া সিজার করানোর পর অনেক মায়েই সন্তানকে বুকের দুধ খাওয়ার না। সিজার করানোর পর চার দিনের মাঝে বুকের দুধ না খাওয়ালে এই সময়ে স্থানে চাকা চাকা অনুভূত হয়ে থাকে এবং এটি থেকে ব্যথা হতে পারে। এই সমস্যার সমাধানের তোয়ালে গরম করে সে দেওয়া যেতে পারে। এছাড়াও দুধ বাচ্চাকে না দিলেও বের করে ফেলে দিতে হবে ভাবলে রেখে দিতে পারেন।
আরেকটি ব্যাপার যা অনেক মাই জানেন না,। সে বিষয়টি হল বুকের দুধ ফিডারে রেখে খাওয়ানো। মায়ের দুধ সিগারেট করে ফ্রিজে রেখে দিবে তা বাচ্চাকে দেওয়া যাবে 12 ঘণ্টার মধ্যে। ঠান্ডা দ্রুত অবশ্যই বাচ্চাকে দেওয়া একেবারেই উচিত নয়। তবে এটা চুলায় ফুটিয়ে বা ওভেনে ওভেনে গরম করার পরও দেওয়া যাবে না। সেজন্য গরম পানিতে ফিডার রেখে এই দুধ গরম করে দিতে হবে।
সিজারের পর খাবার তালিকা
মাকে পর্যাপ্ত বিশ্রাম দেওয়ার পাশাপাশি, তাকে ভালো পুষ্টি পর খাদ্য সেবন করাতে হবে। তাই আজ আমরা জানব গর্ভাবস্থার সাথে সম্পর্কিত অতিরিক্ত ওজন কমাতে সাহায্য করবে, সে সঙ্গে তার তলপ্যাডের প্রাচীর এবং জরায়ুর নিরাময় প্রক্রিয়াকে ত্বরান্বিত করবে যা সি-সেকশন সার্জারির সময় ছিড়ে গিয়েছিল। সেজন্য সিজারের পর খাবার তালিকার দিকে বিশেষভাবে আমাদের নজর দিতে হবে।
সিজারের প্রথম ২৪ ঘন্টা পর্যন্ত কিছু খাওয়া যাবেনা রোগীর। তাছাড়াও বিভিন্ন ওষুধের কারণেও অরুচি ভাব সৃষ্টি হয়। তবুও আপনাকে খেয়াল রাখতে হবে যেন সিজারিয়ান মাকে সবসময় পুষ্টিকর খাবার যাতে পায় সেদিকে নিশ্চিত করতে হবে। সিজারের পর খাবার তালিকায় এই খাবারগুলো অবশ্যই আপনার রাখা প্রয়োজন।
- নোনা বিস্কুট
- মুরগির স্যুপ
- প্রোটিন, খনিজ ক্যালসিয়াম খাবার
- গোটা সস জাতীয় খাবার
- শুষ্ক গরুর মাংস
- আয়রন সমৃদ্ধ খাবার
- ওটমিল আর ফল
- এবং বেশি বেশি করে শাকসবজি
সিজারের পর সিজারের রোগীর খাবার তালিকায় যে খাবারগুলো একেবারে রাখা উচিত নয়। সেগুলো হল।
- রসুন
- কফি
- লেবু
- চকলেট
- এবং ব্রুকলি
সিজারের পর ব্যথা হলে করণীয়
সিজারের পর ব্যথা থেকে মুক্তি পেতে আপনি যা যা করতে পারেন সেগুলো হলঃ
আপনি বাচ্চাকে কোলে তোলার সময় জুটবেন না
আপনার অঙ্গভঙ্গি সম্পর্কে সচেতন হতে হবে। সব সময় আপনার পিঠ সোজা রাখুন। আপনার অসুবিধা হলে বাচ্চাকে কোলে থেকে নামিয়ে বিছানায় বা সমতলে রাখতে অন্য কারো সাহায্য নিতে পারেন।
স্তন্যপানের সময় আপনার পেট সোজা রাখুন
এর ফলে আপনার ঘাড় ও মেরুদন্ডে চাপ প্রশমিত হবে। যার কারণে কোমর ব্যথা প্রতিহত হতে পারে এবং ব্যথা থাকলেও তা কম অনুভূত হবে। আপনি স্তন্যপানের জন্য উপযুক্ত জায়গা খুঁজে বের করুন।
গরম পানিতে গোসল করার চেষ্টা করুন
হালকা কুসুম গরম পানি দিয়ে গোসল করলে মাংসপেশির টান বা শক্ত হয়ে যাওয়ার কারণে যে ব্যথা অনুভূত হয়, তা অনেকটাই কমে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। আদ্রতা রক্ত সঞ্চালন বাড়িয়ে দেয়, সেজন্য বুদায়ের সাথে সাথে ব্যথা অনেকটা কমে যায়। যেহেত সি-সেকশন একটি বড়সড় সার্জারি, তাই যতক্ষণ না পর্যন্ত ডাক্তারের অনুমতি আপনি না পান, ততক্ষণ পর্যন্ত গোসল করা যাবে না। তবে কোমরে হিটিং প্যাড ব্যবহার করতে পারেন।
পর্যাপ্ত পরিমাণে বিশ্রাম নিন
সি-সেকশনের পর খুব বেশি চলাফেরা করলে কোমর ব্যথা আরো বেড়ে যেতে পারে। সেজন্য নিজেকে বিশ্রাম করার সুযোগ দিন। যখনি সময় পাবেন, আপনি একটু ঘুমিয়ে নিতে পারেন। ঘুমের মধ্যে শরীর নিজেকে মেরামতের সুযোগ পায়। সদ্য জন্মানো বাচ্চার দেখভাল করতে যে অধিকাংশ সময়েই মায়েরা পর্যাপ্ত ঘুমানোর সুযোগ থেকে বঞ্চিত হন।
আপনি হালকা ব্যান্ড শুরু করতে পারেন
প্রসব পরবর্তী কর্মঠ জীবন ব্যথা দূর করতে অধিকাংশে সাহায্য করে থাকে। ইয়োগা, পিলাটিস, মাঝারি গতিতে হাটাহাটি আপনার পেটের পিসিকে শক্তিশালী করে তুলবে এবং কোমরের টান ছেঁটে দেয়।
শেষ কথা | সিজারের পর ইনফেকশনের লক্ষণ
প্রিয় পাঠক, এতক্ষণ আমাদের সাথে থাকার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। ইতিমধ্যেই আপনি সিজারের পর ইন্টারেকশন সম্পর্কে বা লক্ষণগুলো এবং সিজারের পর ব্যথা কতদিন থাকে সে সম্পর্কে আপনি বিস্তারিত একটি ধারণা পেয়েছেন। এবং এই পোস্টটি আপনার অনেক উপকারে আসবে। তাই এ পোস্টটি আপনার কাছে ভালো লেগে থাকলে আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন। তাছাড়া নতুন নতুন বিভিন্ন ধরনের পোস্ট পেতে আমাদের সাথে থাকুন। সুন্দর হোক আপনার জীবন। আসসালামু আলাইকুম।
সাগর ম্যাক্স এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url