আমাদের দৈনন্দিন জীবনে ফিটনেস ও স্বাস্থ্যের গুরুত্ব

কি খেলে পেটের চর্বি কাটেপ্রিয় পাঠক, আপনারা যারা জানতে চান আমাদের দৈনন্দিন জীবনে ফিটনেস ও স্বাস্থ্যের গুরুত্ব? তাদেরকে আমরা এই পোস্টটির মাধ্যমে জানাবো কিভাবে আমরা আমাদের দৈনন্দিন জীবনে ফিটনেস ও স্বাস্থ্যের গুরুত্ব নিতে পারি।
আমাদের-দৈনন্দিন-জীবনে-ফিটনেস-ও-স্বাস্থ্যের-গুরুত্ব
তাই আপনি যদি আমাদের পোস্টটি সম্পূর্ণ মনোযোগ সহকারে পড়েন তাহলে অবশ্যই এই সম্পর্কে আপনি বিস্তারিত ভাবে জানতে পারবেন। আশা করি এই পোস্টটি আপনার অনেক উপকারে আসবে। তাহলে চলুন  আমাদের দৈনন্দিন জীবনে ফিটনেস ও স্বাস্থ্যের গুরুত্ব সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে জেনে আসার চেষ্টা করি।
পোস্ট সূচিপত্রঃ আমাদের দৈনন্দিন জীবনে ফিটনেস ও স্বাস্থ্যের গুরুত্ব

ভূমিকা | আমাদের দৈনন্দিন জীবনে ফিটনেস ও স্বাস্থ্যের গুরুত্ব

আমাদের দৈনন্দিন জীবনে, ফিটনেস ও স্বাস্থ্যের সামগ্রিক সুস্থতার একটি গুরুত্বপূর্ণ হিসেবে উল্লেখযোগ্য দৃষ্টি আকর্ষণ করেছে। আমাদের ব্যক্তিগত সম্পর্ক থেকে শুরু করে পেশাদার সাফল্য পর্যন্ত আমাদের জীবনে প্রতিটি ক্ষেত্রেই ফিটনেস ও স্বাস্থ্যের যে গভীর প্রভাব রয়েছে তা মানুষ চিনতে শুরু করেছে।

সেজন্য আমাদের দৈনন্দিন জীবনে ফিটনেস ও স্বাস্থ্যের গুরুত্ব অনেক বেশি। তাই আমাদের জীবনটা সুন্দরময় করার জন্য আমাদের দৈনন্দিন জীবনে ফিটনেস ও স্বাস্থ্যের দিকে বিশেষ নজর দেওয়া প্রয়োজন। তাই আমাদের এই আর্টিকেলের মাধ্যমে এগুলো সম্পর্কে বিস্তারিত ভাবে আলোচনা করেছি।

এছাড়াও আর্টিকেলের মধ্যে আপনাদেরকে জানাবো শারীরিক শিক্ষা কী, ব্যায়াম মানসিক স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী কেন এবং শারীরিক শিক্ষা কেন প্রয়োজন। তাই আপনি এই পোস্টটি অবশ্যই প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়বেন। আশা করি এগুলো সম্পর্কে আপনি সুন্দরভাবে বুঝতে পারবেন। তবে চলুন দেরি না করে বিস্তারিতভাবে এগুলো সম্পর্কে জেনে আসি-

ব্যায়াম মানসিক স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী কেন

ব্যায়াম কেন মানুষের স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী। কারণ অনেক গবেষণায় জানা গেছে, আমাদের নিয়মিত ব্যাঙের ফলে উদ্বেগ, ক্লান্তি এবং হতাশার বিরুদ্ধে লড়াই করতে সাহায্য করে। এছাড়াও আমাদের দৈনন্দিন কাজে মনোযোগী হওয়ার জন্য বা কাজগুলো সুন্দরভাবে পরিচালনা করার জন্য নিয়মিত ব্যায়ামের কোন বিকল্প নেই।

সেক্ষেত্রে আপনি যদি সকালে ঘুম থেকে তাড়াতাড়ি না উঠতে পারেন এবং কোন কাজ করার ফাকে ব্যায়াম শুরু করতে না পারেন। তাহলে রক্ত প্রভাবিত করতে করার জন্য দুপুরের খাবারের পরে আপনি হাঁটাহাঁটি করুন এবং নিজেকে মানসিকভাবে ব্লুযজ করতে সাহায্য করুন।

নিয়মিত শরীরচর্চা করার ফলে হৃদরোগ, ডায়াবেটিস ও স্টোকের সম্ভাবনা কমে যাওয়ার প্রমাণ পাওয়া গেছে অনেক গবেষণা। সব ধরনের বয়স ও লিঙ্গের মানুষেই শরীরচর্চার ফলে মানসিকভাবে ভালো বোধ করেন। সেক্ষেত্রে আপনার ঘরের কাজ করা ও শিশুদের দেখাশোনা করাও এই তালিকার মধ্যে অন্তর্ভুক্ত করে।

কিন্তু এতে করে শারীরিক কার্যক্রম ব্যায়ামের কারণেই যে মানসিক স্বাস্থ্যের উন্নতি হয় এমন কোন প্রমাণ এখনো পর্যন্ত পাওয়া যায়নি। সে ক্ষেত্রে আপনার কম পরিমাণে শরীরচর্চা করার ফলে মানসিক স্বাস্থ্যের অবনতি হয়ে থাকে এবং মানসিক অবস্থা ভালো না থাকার কারণে আপনার শরীরচর্চার আগ্রহ কমে যেতে পারে। 

আপনার যদি মাত্র ১০ মিনিটের জন্য ব্যায়াম করার সময় থেকে থাকে তাহলে আপনি প্রতিদিন সেই ১০ মিনিটের জন্য হলেও ব্যায়াম করুন। অবশেষে আপনার শরীর আপনার কাছে একটু বেশি সময় চাওয়ার জন্য অনুরোধ করবে এবং আপনি এটি জানার আগে প্রতিদিন ১০ বা তার বেশি মিনিটের জন্য ব্যায়াম করবেন।

শারীরিক শিক্ষা কী

শারীরিক শিক্ষা বলতে আমরা বুঝি বিভিন্ন শারীরিক কার্যকলাপের মাধ্যমে শারীরিক দক্ষতা বৃদ্ধি ও স্বাস্থ্য উন্নতির শিক্ষা। এক্ষেত্রে এটি শিক্ষার্থীদের শারীরিক দক্ষতা, স্বাস্থ্যের উন্নতি, নিরাপত্তা সম্পর্কে জ্ঞান স্বাস্থ্যকর জীবনধারা বিকাশের জন্য পথ দেখানো। অনেক ধরনের বিষয় শিক্ষার্থীদের স্কুলে অধ্যায়ন করা হয়। তার মধ্যে থেকে শারীরিক শিক্ষা খুবই গুরুত্বপূর্ণ শিক্ষা।

সেজন্য শারীরিক শিক্ষা অবশ্যই উচ্চমানের হতে হবে তার জন্য নির্দিষ্ট নির্দেশিকা থাকতে হবে এর মধ্যে। সে ক্ষেত্রে একটি ভালো মানের শারীরিক শিক্ষা ব্যবস্থা জীবনের জন্য, স্বভাব বিকাশে জন্য, দক্ষতা বৃদ্ধির জন্য অপরিহার্য হিসেবে কাজ করে। তাই যেসব কারণে শারীরিক শিক্ষা গুরুত্বপূর্ণ তা নিচে আপনাদেরকে জানালাম।
  • আমাদের শরীরে দক্ষতা উন্নয়ন।
  • আমাদের শারীরিক ফিটনেসের উন্নতি করা।
  • নিয়মতান্ত্রিকতা তৈরি করা।
  • বিচার ক্ষমতা বৃদ্ধি পাওয়া
  • আমাদের নিয়মিত, স্বাস্থ্যকর শারীরিক কার্যকলাপকে সাহায্য করা।
  • আমাদের দৈনন্দিন জীবনের লক্ষ্য নির্ধারণ।
  • আত্মসম্মান ও আত্মবিশ্বাস বৃদ্ধি।
  • স্ট্রেস কমানো।
  • আমাদের শরীর থেকে ডায়াবেটিস দমন।
  • রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ।
  • রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি।
  • হৃদরোগ থেকে মুক্তি।

শারীরিক শিক্ষা কেন প্রয়োজন

শারীরিক শিক্ষা আমাদের অনেক প্রয়োজন। কারণ আপনারা তো জানেন আমাদের এই সুন্দর শরীর ভোগবানের দেওয়া একটি খুব। সেজন্য আমাদেরও তো উচিত এই সৌন্দর্যতা বজায় রাখা। এবং এটি সুরক্ষিত রাখা আমাদের সবচেয়ে বড় একটি দায়িত্ব বলা যায়। আর তাই আমাদের শরীর সুস্থ রাখতে গেলে আমরা যে ধরনের ক্রিয়াটি করে থাকে সেটাই হলো শারীরিক শিক্ষা।
কিন্তু আজকাল দৈনন্দিন জীবনে ব্যস্তময় মানুষগুলো সারাদিন দৌড়ঝাঁপ করে চলেছে। অর্থাৎ বলা যায় উপার্জনের তাগিদে মানুষ নিজেকে ভালো রাখতেই দিন দিন ভুলে যাচ্ছে। সেক্ষেত্রে অর্থ যেমন আমাদের জীবনের একটি অংশ, একইভাবে আমাদের শরীর কিন্তু আমাদের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অংশ সেটাও আমাদের জানতে হবে। সেক্ষেত্রে আমাদের কখনো শরীরের প্রতি অমনোযোগী হওয়া উচিত নয়।

একটু আপনি আগের কথাগুলো বা শৈশবের কথাগুলো মনে করে দেখুন আমরা শৈশবে পড়েছি এবং লিখেছি স্বাস্থ্যই আমাদের মূল্যবান সম্পদ। এবং আমাদের শরীর যদি স্বাস্থ্যবান না হয় তবে আমরা কোন ক্ষেত্রে সাফল্যের উচ্চতায় পৌঁছাতে পারবো না। তাই আমাদের শারীরিক শিক্ষা বিকাশ করে থাকে ও সৌন্দর্য উন্নত করে এবং রোগ বিধি প্রতিরোধ করতে পারে অনেক সহজে।

সেক্ষেত্রে আমরা যদি শারীরিক শিক্ষার বক্তব্য এবং এই সম্পর্কে সঠিক জ্ঞান না থাকে তাহলে আমাদের দেহের সঠিক যত্ন নিতে পারবো না আমরা। যার কারণে আমাদের শরীর সুস্থ থাকতে সক্ষম হবে না কখনোই।আমাদের বয়স বৃদ্ধির পাশাপাশি হজম শক্তি, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা হ্রাস পাচ্ছে। এবং বিভিন্ন ধরনের রোগ বিধি শরীরে বাসা বাঁধছে, এমন পরিস্থিতিতে আমাদের নিয়মিত শারীরিক অনুশীলন এবং যোগব্যায়াম করা উচিত।

সেজন্য শারীরিক শিক্ষা আমাদের শিশুদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। নিয়মিত শারীরিক শিক্ষা একটি শক্তিশালী শরীর এবং একটি শান্ত মন তৈরি করতে সাহায্য করে। সেজন্য এখন প্রায় প্রতিটি দেশ শৈশব সময় থেকে যোগ এবং প্রাণায়াম গ্রহণ করেছে।

আমাদের দৈনন্দিন জীবনে ফিটনেস ও স্বাস্থ্যের গুরুত্ব

আমাদের দৈনন্দিন জীবনে ব্যস্ততার মাঝে স্বাস্থ্যের প্রতি কোন উপকার নজর দেয়া হয়নি। সেজন্য আমাদের শরীর প্রতিনিয়তই রোগবিধির লেগেই চলেছে। তাই আমাদেরকে আমাদের স্বাস্থ্যের উপর বা ফিটনেস এর উপর নজর দেয়া প্রয়োজন। আমরা একটা কথা হয়তোবা সকলেই জানি একজন মানুষ শারীরিকভাবে সুস্থ থাকলে মানসিকভাবে সুস্থ থাকবে এটাই স্বাভাবিক। কেননা শারীরিক এবং মানসিক স্বাস্থ্য মৌলিকভাবেই যুক্ত।

সেক্ষেত্রে আমাদের খাদ্য তালিকায় সঠিক খাবার রাখে এবং নিয়মিত শারীরিক কিয়া কালার করি এবং আমাদের শরীরকে ফ্রি এবং সুস্থ রাখতে সক্ষম হয়, তাহলে আমাদের শরীর অবশ্যই আমাদের প্রতিদিনের চাপ মোকাবেলা করতে সক্ষম হবে। আমাদের শরীর মূলত কোষ বিভিন্ন রাসায়নিক পদার্থ দ্বারা গঠিত এবং তারা প্রতিনিয়ত এক জায়গায় প্রান্তরিত হয়ে থাকে।

এছাড়াও আমাদের শরীরে আরো অনেক ক্রিয়াকালাপ ঘুরছে, যার জন্যই মূলত আমাদের শরীরে প্রচুর শক্তি এবং কাঁচামাল প্রয়োজন। তাছাড়াও আমাদের শরীরের কোষ এবং টিস্যুগুলির ভালোভাবে কাজ করার জন্য সুষম খাদ্য প্রয়োজন। তাই একটি স্বাস্থ্যকর জীবন যাপনের জন্য ভালো মানের পুষ্টি হল সেরা জিনিস গুলির মধ্যে একটি। যা আমাদের সকলেরই অভ্যাস করা উচিত।

সে ক্ষেত্রে আমরা যদি সকলেই নিয়মিত শারীরিক ক্রিয়া কালাপের সাথে ভালো কুস্তিতে একত্রিত করি, তাহলে আমরা একটি স্বাস্থ্যকর ওজন বজায় রাখতে সক্ষম হব। যাতে করে আমাদের হৃদয়ের রোগ এবং ক্যান্সারের মত দীর্ঘস্থায়ী রোগের প্রতি কমাতে পারবো। সেজন্য আমাদের ভালো স্বাস্থ্যের জন্য সঠিকভাবে কাজ করার কিছু সম্ভাব্য উপায় আমরা নিতে উল্লেখ করলাম।

আমাদেরকে সব সময় সঠিক জিনিস খাওয়া এবং পান করা প্রয়োজন। সঠিক জিনিস খাওয়া এবং পান করার মাধ্যমে আমাদের শরীরকে ভালো রাখলে অনেকটাই সহযোগিতা করে যদিও বা জঙ্ক ফুডের এই বিশ্বে স্বাস্থ্যকর ডায়েট রাখা অনেক কঠিন বিষয়, তারপরও আমাদের প্রতিটি খাদ্য গ্রুপের খাদ্যে ভারসাম্য বজায় রাখতে হবে প্রতিনিয়ত।

সেক্ষেত্রে আমাদের সুষম খাদ্যের মধ্যে অবশ্যই কার্বোহাইড্রেট, অদূগ্নজাত উৎস থেকে প্রোটিন, শাকসবজি, ফল ইত্যাদি অন্তর্ভুক্ত থাকতে হবে। সেজন্য একটি সুসং খাদ্যের মধ্যে সঠিক পানীয় অন্তর্ভুক্ত থাকা প্রয়োজন। কারণ আমাদের শরীরকে সুস্থ রাখতে হাইড্রেটেড অনেকটাই উপকারিতা হিসেবে কাজ করে থাকে।

আমাদেরকে অবশ্যই ক্যাফেইন এবং চিনি যুক্ত পানীয় এড়িয়ে চলা প্রয়োজন, কারণ এগুলো আমাদের মেজাজের পরিবর্তন ঘটাতে পারে এবং আমাদের শক্তির মাত্রাকে প্রভাবিত করতে পারে। সে ক্ষেত্রে আমাদেরকে ভালো খাওয়া দাওয়ার অভ্যাসের পাশাপাশি, শারীরিক কার্যকলাপ ও ব্যায়াম আমাদের শরীর স্বাস্থ্যের উন্নতি করতে পারে।

এবং টাইপ টু ডায়াবেটিস এবং কার্ডিওভাসকুলার রোড ইফতারের মতো বিভিন্ন রোগের ঝুটি অনেকটাই কমিয়ে আনা সম্ভব হয়। সেজন্য আমাদের নিয়মিত শারীরিক ক্রিয়া কালাপ ধৈর্য কে বাড়িয়ে তুলতে পারে এবং দৈনন্দিন পেশা শক্তিকে উন্নত করতে পারে। এক্ষেত্রে আমাদের স্বাস্থ্য কেউ উদ্দীপিত করে তোলে এবং আমাদের সুখ ও প্রশান্তির অনুভূতিগুলো বাড়িয়ে দেয়। আশা করি আপনি বুঝতে পেরেছেন।

স্বাস্থ্য ও শারীর শিক্ষা ইংরেজি কী

"স্বাস্থ্য ও শারীর শিক্ষা" ইংরেজি হল ঃ "Health And Physical Education"

শেষ কথা | আমাদের দৈনন্দিন জীবনে ফিটনেস ও স্বাস্থ্যের গুরুত্ব

প্রিয় পাঠক, এতক্ষণ আমাদের সাথে থাকার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। আপনি নিশ্চয়ই এতক্ষণে জেনে গেছেন  আমাদের দৈনন্দিন জীবনে ফিটনেস ও স্বাস্থ্যের গুরুত্ব সে সম্পর্কে। আশা করি এ পোস্টটি আপনার অনেক উপকারে আসবে। তাই এই পোস্টটি আপনার কাছে ভালো লেগে থাকলে আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন।

এবং এরকম বিভিন্ন ধরনের নতুন নতুন আর্টিকেল বা ব্লক পোস্ট নিয়মিত পেতে আমাদের সাথেই থাকুন, তাছাড়াও আমরা এই ওয়েবসাইটে প্রযুক্তি বিষয়ক বিভিন্ন পোস্ট বা আটিকের প্রকাশ করে থাকি। আসালামু আলাইকুম।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

সাগর ম্যাক্স এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url